কলকাতা ফুটবল লিগ
![]() ক্যালকাটা ফুটবল লিগের প্রাক্তন লোগো | |
সংগঠক | ভারতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
---|---|
স্থাপিত | ১৮৯৮ |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | ৭+১ |
দলের সংখ্যা | ১৪ (প্রিমিয়ার ডিভিশন এ) ১৬০ (সব ক্লাব মিলিয়ে) |
লিগের স্তর | ১ম (পশ্চিমবঙ্গে) ৪র্থ (ভারতে) |
উন্নীত | আই লিগ বাছাইপর্ব |
অবনমিত | কলকাতা প্রিমিয়ার ডিভিশন বি |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | মহামেডান এসসি (২০২১-২২) (১২শ শিরোপা) |
সর্বাধিক শিরোপা | ইস্টবেঙ্গল (৩৯টি শিরোপা)[১] |
সম্প্রচারক | আর প্লাস নিউজ আজকাল (অনলাইন) |
ওয়েবসাইট | ওয়েবসাইট |
![]() |
কলকাতা ফুটবল লিগ ভারতের তথা এশিয়ার প্রাচীনতম ফুটবল লিগ।[২] এই লিগে প্রধানতঃ কলকাতা এবং তার পারিপার্শ্বিক অঞ্চলের দলগুলো অংশ নেয়। বর্তমানে কলকাতা লিগ ৭টি ডিভিশনে বিভক্ত। পৃষ্ঠপোষকতা জনিত কারণে এটি বর্তমানে এসএনইউ কলকাতা ফুটবল লিগ নামে পরিচিত।[৩]
১৫৭ টি দলের এই লিগের পরিচালনা করে ভারতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন, পশ্চিমবঙ্গ । ১৮৯৮ সালে শুরু হওয়া এই লিগ এশিয়ার সবথেকে প্রাচীন এবং বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ফুটবল লিগ। এই লিগে মোটামুটিভাবে আইএফএ-র নথিভুক্ত ৮৫০০ খেলোয়াড় প্রত্যেক বছর অংশ নেয়।
ডিভিশন[সম্পাদনা]
কলকাতা ফুটবল লিগ ৭টি ডিভিশনে বিভক্ত।
- প্রিমিয়ার ডিভিশন গ্রুপ এ (১১ টি দল)
- প্রিমিয়ার ডিভিশন গ্রুপ বি (১১ টি দল)
- সুপার ডিভিশন (৮ টি দল)
- প্রথম ডিভিশন:
- প্রথম ডিভিশন গ্রুপ এ (১৩ টি দল)
- প্রথম ডিভিশন গ্রুপ বি (১৪ টি দল)
- দ্বিতীয় ডিভিশন (১৫ টি দল)
- তৃতীয় ডিভিশন (১৬ টি দল)
- চতুর্থ ডিভিশন:
- চতুর্থ ডিভিশন গ্রুপ এ (১০ টি দল)
- চতুর্থ ডিভিশন গ্রুপ বি (১০ টি দল)
- পঞ্চম ডিভিশন:
- পঞ্চম ডিভিশন গ্রুপ এ (৪৫ টি দল)
- পঞ্চম ডিভিশন গ্রুপ বি (বয়সভিত্তিক: ১৩+ থেকে অনূর্ধ্ব ১৬) (১৬ টি দল)
আকৃতি[সম্পাদনা]
কলকাতা ফুটবল লিগের ৭টি ডিভিশন নিম্নলিখিত উপায়ে বিভক্ত:-
স্তর | ডিভিশন |
---|---|
১ (ভারতে ৪) |
প্রিমিয়ার ডিভিশন এ উত্তীর্ণ ২↑ (আই-লিগ ২য় বিভাগ) অবনমন ২↓ |
২ (ভারতে ৫) |
প্রিমিয়ার ডিভিশন বি উত্তীর্ণ ২↑ অবনমন ২↓ |
৩ (ভারতে ৬) |
প্রথম ডিভিশন উত্তীর্ণ ২↑ অবনমন ২↓ |
৪ (ভারতে ৭) |
দ্বিতীয় ডিভিশন উত্তীর্ণ ২↑ অবনমন ২↓ |
৫ (ভারতে ৮) |
তৃতীয় ডিভিশন উত্তীর্ণ ২↑ অবনমন ২↓ |
৬ (ভারতে ৯) |
চতুর্থ ডিভিশন উত্তীর্ণ ২↑ অবনমন ২↓ |
৭ (ভারতে ১০) |
পঞ্চম ডিভিশন গ্রুপ এ উত্তীর্ণ ২↑ |
— (বয়সভিত্তিক) |
পঞ্চম ডিভিশন গ্রুপ বি বয়স গ্রুপ: ১৩-১৬ |
সাধারণত ১২-১৪টি দল প্রিমিয়ার ডিভিশন এ-তে অংশ নেয়। একটি একক রাউন্ড-রবিন পর্বে এটি সম্পন্ন হয় ও প্রথম দুই দল আই-লিগ দ্বিতীয় বিভাগ প্রতিযোগিতা খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। শেষ দুই দল প্রিমিয়ার ডিভিশন বি-তে অবনমিত হয়।
সাধারণত প্রিমিয়ার ডিভিশন বি-তে ১০টি দল খেলে। প্রথমে একক রাউন্ড-রবিন পর্ব অনুষ্ঠিত হয়, তারপর পয়েন্ট তালিকাতে প্রথম পাঁচদল ও শেষ পাঁচদলকে আলাদা গ্রুপে ভাগ করা হয়। তাদের মধ্যে গ্রুপ পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম গ্রুপের প্রথম দুই দল প্রিমিয়ার ডিভিশন এ-তে উত্তীর্ণ হয় ও দ্বিতীয় গ্রুপের শেষ দুই দল প্রথম ডিভিশনে অবনমিত হয়।
অর্থ-পুরস্কার[সম্পাদনা]
- ২৮ জুলাই ২০১৯ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
অবস্থান | পুরস্কার মূল্য |
---|---|
চ্যাম্পিয়ন | ₹ ১০ লাখ (US$ ১২,২০০) |
১ম রানার্স-আপ | ₹ ৫ লাখ (US$ ৬,১০০) |
২য় রানার্স-আপ | ₹ ২৫,০০০ (US$ ৩০৫.৫৮) |
ম্যাচদিন ভর্তুকি | ₹ ৫,০০০ (US$ ৬১.১২) |
ম্যাচ জয়ী | ₹ ৫,০০০ (US$ ৬১.১২) |
ম্যাচসেরা খেলোয়াড় | ₹ ৫,০০০ (US$ ৬১.১২) |
বিজ্ঞাপনী উদ্যোগতা[সম্পাদনা]
সময় | স্পন্সর | প্রতিযোগিতার নাম |
---|---|---|
১৮৯৮–২০০৪ | নেই | ক্যালকাটা ফুটবল লিগ |
২০০৫–২০১৪ | সাহারা ইন্ডিয়া | সাহারা ক্যালকাটা প্রিমিয়ার লিগ |
২০১৫–২০২০ | অফিসার'স চয়েস ব্লু | অফিসার'স চয়েস ব্লু ক্যালকাটা প্রিমিয়ার লিগ |
২০২১–বর্তমান | ভগিনী নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয় | এসএনইউ ক্যালকাটা ফুটবল লিগ[৪] |
মৌসুমভিত্তিক ফলাফল[সম্পাদনা]
মরসুম | বিজয়ী | নোট |
---|---|---|
স্বাধীনতা-পূর্বকাল | ||
১৮৯৮ | গ্লুচেস্টারশায়ার রেজিমেন্ট | |
১৮৯৯ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯০০ | রয়্যাল আইরিশ রাইফেলস | |
১৯০১ | ||
১৯০২ | স্কটিশ বর্ডারার্স | |
১৯০৩ | ৯৩তম হাইল্যান্ডার্স | |
১৯০৪ | কিংস রেজিমেন্ট | |
১৯০৫ | ||
১৯০৬ | হাইল্যান্ডার লাইন ইনফ্যান্ট্রি | |
১৯০৭ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯০৮ | গর্ডন লাইট ইনফ্যান্ট্রি | |
১৯০৯ | ||
১৯১০ | ডালহৌসি এসি | |
১৯১১ | ৭০তম কোম্পানি RGA | |
১৯১২ | ব্ল্যাক ওয়াচ | |
১৯১৩ | ||
১৯১৪ | ৯১তম হাইল্যান্ডার্স | |
১৯১৫ | ১০ম মিডলসেক্স রেজিমেন্ট | |
১৯১৬ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯১৭ | রয়্যাল লিঙ্কনশায়ার রেজিমেন্ট | |
১৯১৮ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯১৯ | ১২তম স্পেশাল সার্ভিস ব্যাটেলিয়ন | |
১৯২০ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯২১ | ডালহৌসি এসি | |
১৯২২ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯২৩ | ||
১৯২৪ | ক্যামেরন হাইল্যান্ডার্স | |
১৯২৫ | ক্যালকাটা এফসি | |
১৯২৬ | উত্তর স্ট্যাফোর্ডশায়ার রেজিমেন্ট | |
১৯২৭ | ||
১৯২৮ | ডালহৌসি এসি | |
১৯২৯ | ||
১৯৩০ | সত্যাগ্রহ আন্দোলনের জন্য বাতিল''[৫] | |
১৯৩১ | ডারহাম লাইট ইনফ্যান্ট্রি | |
১৯৩২ | ||
১৯৩৩ | ||
১৯৩৪ | মহামেডান | প্রথম কলকাতা ফুটবল লিগজয়ী ভারতীয় ক্লাব[৬] |
১৯৩৫ | মহামেডান | |
১৯৩৬ | ||
১৯৩৭ | ||
১৯৩৮ | ||
১৯৩৯ | মোহনবাগান | |
১৯৪০ | মহামেডান | |
১৯৪১ | ||
১৯৪২ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৪৩ | মোহনবাগান | |
১৯৪৪ | ||
১৯৪৫ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৪৬ | ||
১৯৪৭ | ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য বাতিল | |
স্বাধীনতা-উত্তরকাল | ||
১৯৪৮ | মহামেডান | |
১৯৪৯ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৫০ | ||
১৯৫১ | মোহনবাগান | |
১৯৫২ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৫৩ | কলকাতা রায়টের কারণে বাতিল[৭] | |
১৯৫৪ | মোহনবাগান | |
১৯৫৫ | ||
১৯৫৬ | ||
১৯৫৭ | মহামেডান | |
১৯৫৮ | পূর্ব রেল | |
১৯৫৯ | মোহনবাগান | |
১৯৬০ | ||
১৯৬১ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৬২ | মোহনবাগান | |
১৯৬৩ | ||
১৯৬৪ | ||
১৯৬৫ | ||
১৯৬৬ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৬৭ | মহামেডান | |
১৯৬৮ | মোহনবাগান লিগ জিতলেও কলকাতা হাইকোর্ট লিগ বাতিল ঘোষণা করে[৮] | |
১৯৬৯ | মোহনবাগান | |
১৯৭০ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৭১ | ||
১৯৭২ | ইস্টবেঙ্গল | ইস্টবেঙ্গল এই মরসুমে একটাও গোল খায়নি[৯] |
১৯৭৩ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৭৪ | ||
১৯৭৫ | ||
১৯৭৬ | মোহনবাগান | |
১৯৭৭ | ইস্টবেঙ্গল | ইস্টবেঙ্গল এই মরসুমে একটিও ম্যাচ হারেনি[১০] |
১৯৭৮ | মোহনবাগান | |
১৯৭৯ | ||
১৯৮০ | ইডেন গার্ডেন্স মাঠে ছত্রভঙ্গ উন্মত্ত জনতা ও রায়টের জন্য বাতিল (১৬ আগস্ট)[১১] | |
১৯৮১ | মহামেডান |
বিজয়ী দলসমূহ[সম্পাদনা]
এই তালিকাযে একমাত্র প্রিমিয়ার ডিভিশন জয়ীদের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে।[১২]
ক্লাব | শিরোপা | বছর |
---|---|---|
ইস্টবেঙ্গল | ৩৯ | ১৯৪২, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৯, ১৯৫০, ১৯৫২, ১৯৬১, ১৯৬৬, ১৯৭০, ১৯৭১, ১৯৭২, ১৯৭৩, ১৯৭৪, ১৯৭৫, ১৯৭৭, ১৯৮২, ১৯৮৫, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৮৯, ১৯৯১, ১৯৯৩, ১৯৯৫, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০০, ২০০২, ২০০৩, ২০০৪, ২০০৬, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭ |
মোহনবাগান | ৩০ | ১৯৩৯, ১৯৪৩, ১৯৪৪, ১৯৫১, ১৯৫৪, ১৯৫৫, ১৯৫৬, ১৯৫৯, ১৯৬০, ১৯৬২, ১৯৬৩, ১৯৬৪, ১৯৬৫, ১৯৬৯, ১৯৭৬, ১৯৭৮, ১৯৭৯, ১৯৮৩, ১৯৮৪, ১৯৮৬, ১৯৯০, ১৯৯২, ১৯৯৪, ১৯৯৭, ২০০১, ২০০৫, ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১৮ |
মোহামেডান | ১১ | ১৯৩৪, ১৯৩৫, ১৯৩৬, ১৯৩৭, ১৯৩৮, ১৯৪০, ১৯৪১, ১৯৪৮, ১৯৫৭, ১৯৬৭, ১৯৮১ |
ক্যালকাটা এফসি | ৮ | ১৮৯৯, ১৯০৭, ১৯১৬, ১৯১৮, ১৯২০, ১৯২২, ১৯২৩, ১৯২৫ |
ডালহৌসি এসি | ৪ | ১৯১০, ১৯২১, ১৯২৮, ১৯২৯ |
ডারহাম লাইট ইনফ্যান্ট্রি | ৩ | ১৯৩১, ১৯৩২, ১৯৩৩ |
ব্ল্যাক ওয়াচ | ২ | ১৯১২, ১৯১৩ |
গর্ডন লাইট ইনফ্যান্ট্রি এফসি | ২ | ১৯০৮, ১৯০৯ |
কিংস রেজিমেন্ট | ২ | ১৯০৪, ১৯০৫ |
নর্থ স্ট্যাফোর্ডশায়ার রেজিমেন্ট | ২ | ১৯২৬, ১৯২৭ |
রয়্যাল আইরিশ রাইফেলস | ২ | ১৯০০, ১৯০১ |
স্কটিশ বর্ডারার্স | ১ | ১৯০২ |
ইস্টার্ন রেলওয়ে এফসি | ১ | ১৯৫৮ |
১০ম মিডলসেক্স রেজিমেন্ট | ১ | ১৯১৫ |
১২তম স্পেশাল সার্ভিস ব্যাটেলিয়ান | ১ | ১৯১৯ |
৭০তম কোম্পানি RGA | ১ | ১৯১১ |
৯১তম হাইল্যান্ডার্স | ১ | ১৯১৪ |
৯৩তম হাইল্যান্ডার্স | ১ | ১৯০৩ |
ক্যামেরন হাইল্যান্ডার্স | ১ | ১৯২৪ |
গ্লুচেস্টারশায়ার রেজিমেন্ট | ১ | ১৮৯৮ |
হাইল্যান্ডার লাইট ইনফ্যান্ট্রি | ১ | ১৯০৬ |
লিঙ্কনশায়ার রেজিমেন্ট | ১ | ১৯১৭ |
বর্তমান দল সমূহ[সম্পাদনা]
নাম | অবস্থান |
---|---|
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব | ময়দান |
রেলওয়ে এফসি | |
ইউনাইটেড স্পোর্টস ক্লাব | |
জর্জ টেলিগ্রাফ | ময়দান |
কলকাতা শুল্কদপ্তর | |
বেহালা সংস্কৃতিক সম্মিলনী স্পোর্টিং ক্লাব | বেহালা |
পিয়ারলেস | |
ভবানীপুর | ভবানীপুর |
টেকনো আরিয়ান | ধর্মতলা |
টালিগঞ্জ অগ্রগামী | টালিগঞ্জ |
সাউদার্ন সমিতি | |
ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাব | |
মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাব |
আয়োজক মাঠ[সম্পাদনা]
- রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়াম
- বারাসাত স্টেডিয়াম
- মোহনবাগান গ্রাউন্ড
- কল্যাণী স্টেডিয়াম
- শৈলেন মান্না স্টেডিয়াম
- মোহামেডান স্পোর্টিং গ্রাউন্ড
- নৈহাটী স্টেডিয়াম
- গয়েশপুর স্টেডিয়াম
সম্প্রচারক[সম্পাদনা]
সময়কাল | টিভি চ্যানেল |
---|---|
১৮৯৮–২০০৪ | কোনো সম্প্রচার হয়নি |
২০০৫ | তারা নিউজ |
২০০৬ | কলকাতা টিভি |
২০০৭ | জি ২৪ ঘণ্টা |
২০০৮ | স্টার আনন্দ |
২০০৯-১১ | নিউজ টাইম |
২০১২ | জি ২৪ ঘণ্টা |
২০১৩-১৫ | জলসা মুভিজ |
২০১৬ | ইটিভি নিউজ বাংলা |
২০১৭ | কলকাতা টিভি |
২০১৮–২০২০ | সাধনা নিউজ |
২০২১- | আর প্লাস নিউজ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Mukhopadhyay, Shoubhik (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "East Bengal & Calcutta Football League: A Sublime Romantic Saga - Hero I-League"। i-league.org। I-League। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Majumdar, Rounak (২২ এপ্রিল ২০১৯)। "The Golden Years of Indian Football"। www.chaseyoursport.com। Kolkata: Chase Your Sport। ৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Facebook"। www.facebook.com। ১৭ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৭।
- ↑ "No clarity on Kolkata derby as Asia's oldest league starts on Tuesday"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৮-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৭।
- ↑ "History by Decade"। Mohun Bagan Athletic Club (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ "Indian football: The tale of the unbeatable Mohammedan Sporting side of 1930s | Goal.com"। www.goal.com। ১৯ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ "Fare Hike and Urban Protest"। Economic and Political Weekly (ইংরেজি ভাষায়): 7–8। ২০১৫-০৬-০৫। ২৮ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Indian football: Instances when the Kolkata derby got abandoned | Goal.com"। www.goal.com। ১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ Atsushi Fujioka, Arunava Chaudhuri (১৯৯৬)। "India - List of Calcutta/Kolkata League Champions"। www.rsssf.com। Rec.Sport.Soccer Statistics Foundation। ২ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ www.KolkataFootball.Com। "indian football news latest|kolkatafootball.com news|live news indian football tournaments|indian football live"। www.kolkatafootball.com (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ "When a derby turned deadly in Eden Gardens in 1980"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৮-১৬। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৬।
- ↑ "List of Calcutta Football League Champions"। IFA। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
|আর্কাইভের-ইউআরএল=
ত্রুটিপূর্ণভাবে গঠিত: timestamp (সাহায্য)