আসাম (১৯৪৭–১৯৬৩)
অবয়ব
আসাম রাজ্য | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারতের রাজ্য | |||||||||||||||||
১৯৪৭–১৯৬৩ | |||||||||||||||||
![]() বিভাজনের আগে ১৯৩৬ সালে আসাম | |||||||||||||||||
রাজধানী | শিলং | ||||||||||||||||
আয়তন | |||||||||||||||||
• | ১,২১,৯০৮[২][৩] বর্গকিলোমিটার (৪৭,০৬৯ বর্গমাইল) | ||||||||||||||||
• | ২,০২,২৭০[১] বর্গকিলোমিটার (৭৮,১০০ বর্গমাইল) | ||||||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||||||
• প্রতিষ্ঠিত | ১৯৪৭ | ||||||||||||||||
• বিলুপ্ত | ১৯৬৩ | ||||||||||||||||
|
বৃহত্তর আসাম বলতে বোঝায় ভারতের তৎকালীন অবিভক্ত বৃহত্তর রাজ্য আসামকে ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পর ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমান আসাম ছাড়াও, এতে অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামের বর্তমান রাজ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই রাজ্যের রাজধানী ছিল শিলং, বর্তমানে মেঘালয়ের রাজধানী।[৪] অবিভক্ত আসাম উত্তর-পূর্ব ভারতের ৭টি সংলগ্ন রাজ্যের মধ্যে ৫টি অন্তর্ভুক্ত করেছিল — ত্রিপুরা এবং মণিপুর এর অংশ ছিল।
ভারত বিভাজনের আগে সিলেট ছিল আসামের একটি অংশ।
অবিভক্ত আসামের মোট আয়তন ছিল ২,৩৪,৫৬৮ কিমি২ (৯০,৫৬৭ মা২) যা ঘানা জাতির থেকে সামান্য ছোট। অবিভক্ত আসামের বর্তমান জনসংখ্যা ছিল ৫০ মিলিয়ন যা দক্ষিণ কোরিয়ার জনসংখ্যার থেকে সামান্য কম।
বর্তমান সময়[সম্পাদনা]
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/e/e8/Linguistic_map_of_Northeast_India_English_Native.png/300px-Linguistic_map_of_Northeast_India_English_Native.png)
বিভাজনের পর অবিভক্ত আসাম নিম্নলিখিত রাজ্যে খোদাই করা হয়েছিল:
তারিখ | রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল | দেশ | টীকা |
---|---|---|---|
১৫ আগস্ট ১৯৪৭ | আসাম | ![]() |
ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের রাজ্যে পরিণত হয়েছিল |
১ ডিসেম্বর ১৯৬৩ | নাগাল্যান্ড | ||
২ এপ্রিল ১৯৭০ | মেঘালয় | ||
২১ জানুয়ারি ১৯৭২ | মিজোরাম | ||
২১ জানুয়ারি ১৯৭২ | অরুণাচল প্রদেশ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ সিমলা চুক্তির পর প্রদেশ এলাকা এবং নির্ভরশীল রাজ্যগুলি বাদ দিয়ে দক্ষিণ তিব্বতের অন্তর্ভুক্তি।
- ↑ প্রদেশ এলাকা। নির্ভরশীল রাজ্য সহ মোট এলাকা (মণিপুর - ৮৪৫৬ বর্গমাইল এবং খাসি পাহাড় - ৬১৫২ বর্গ মাইল) ৬১,৬৮২ বর্গমাইল (১৫৯৭৫৫৫ বর্গ কিলোমিটার)
- ↑ দ্য ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অফ ইন্ডিয়া (১৯০৮) ৪র্থ খণ্ড. পৃষ্ঠা ১৪।
- ↑ "Assam Gazzeter: Geology"। Government of Assam। পৃষ্ঠা 33।
উৎস[সম্পাদনা]
- দ্য ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অফ ইন্ডিয়া (২৬ খণ্ড, ১৯০৮-৩১), ১৯০১ সালে সমগ্র ভারতবর্ষের অত্যন্ত বিশদ বর্ণনা। অনলাইন সংস্করণ