বিষয়বস্তুতে চলুন

আলী সিস্তানী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আলী আস-সিস্তানী
السيد علي الحسيني السيستاني
আয়াতুল্লাহ সিস্তানী, ২০০৯
উপাধিআয়াতুল্লাহ আল-উজমা
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম (1930-08-04) ৪ আগস্ট ১৯৩০ (বয়স ৯৪)
ধর্মইসলাম
জাতীয়তাইরাকি
ইরানি
আদি নিবাসসিস্তান ও বালুচিস্তান, ইরান
সন্তান
পিতামাতা
  • মুহাম্মদ বাকির আস-সিস্তানী (পিতা)
আখ্যাশিয়া
সম্প্রদায়উসুলি
ব্যবহারশাস্ত্রজাফরি
ধর্মীয় মতবিশ্বাসইসনা আশারিয়া
প্রধান আগ্রহশরীয়াহ, ফিকহ, উসুল আল-ফিকহ, ইজতিহাদ, তাকলিদ, ইরফান
যেখানের শিক্ষার্থীকোম হওজা
নাজাফ হওজা
পেশাআয়াতুল্লাহ, মারজা-এ-তকলিদ, মুজতাহিদ, ফকীহ
আত্মীয়জওয়াদ আশ-শহরিস্তানী (জামাতা)
প্রতিষ্ঠাননাজাফ হওজা
মুসলিম নেতা
শিক্ষকহোসেইন বরুজর্দী
আবুল কাসিম আল-খোয়ী
ভিত্তিকনাজাফ, ইরাক
কাজের মেয়াদ১৯৯৩–বর্তমান
পূর্বসূরীআব্দুল আলা আস-সবজিওয়ারী
পেশাআয়াতুল্লাহ, মারজা-এ-তকলিদ, মুজতাহিদ, ফকীহ
পদগ্রান্ড আয়াতুল্লাহ
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট

আয়াতুল্লাহ আল-উজমা সৈয়দ আলী আল-হোসাইনী আস-সিস্তানী (আরবি: علي الحسيني السيستاني; ফার্সি: على حسينى سيستانى; জন্ম ৪ আগস্ট ১৯৩০), যিনি সাধারণত আয়াতুল্লাহ সিস্তানী নামে পরিচিত, হলেন মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ইরাকি শিয়া মারজা।[][] ইরানি বংশোদ্ভূত এই ধর্মগুরু মূলত ইরাকে বসবাস করেন।[] তাঁকে ইরাকি শিয়া মুসলমানদের প্রধান আধ্যাত্মিক নেতা[] এবং শিয়া ইসলামের অন্যতম প্রবীণ পণ্ডিত হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[] ২০০৯ সাল থেকে তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০০ জন মুসলিমের তালিকার শীর্ষ দশে স্থান দেওয়া হয়েছে।[][] সাম্প্রতিক সংস্করণে উল্লেখিত আটজন মারজার মধ্যে তিনি একজন।[] ২০০৫ সালে সিস্তানীকে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বুদ্ধিজীবীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[] শান্তিপ্রতিষ্ঠায় তাঁর প্রয়াসের জন্য ২০০৫ ও ২০১৪ সালে তিনি নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।[১০][১১]

সৃষ্টিকর্ম

[সম্পাদনা]

ইংরেজিতে অনুদিত

[সম্পাদনা]
  • Current Legal Issues
  • A Code of practice for Muslims in the West
  • Hajj Rituals
  • Islamic Laws
  • Jurisprudence Made Easy
  • Contemporary Legal Rulings in Shia Law

অ-ইংরেজি

[সম্পাদনা]

সিস্তানীর অফিসের তথ্যমতে তাঁর লেখা ৩২টি গ্রন্থ রয়েছে যেগুলো এখনও ইংরেজিতে অনুদিত হয়নি।[১২]

ব্যক্তিজীবন

[সম্পাদনা]

আয়াতুল্লাহ সিস্তানীর স্ত্রী হলেন মুহাম্মদ হাসান আশ-শিরাজীর (মৃত্যু. ১৯৭২) কন্যা। তাঁর শ্বশুর ছিলেন মির্জা শিরাজীর নাতি। সিস্তানীর দুই পুত্র: মুহাম্মদ রিদা আস-সিস্তানী এবং মুহাম্মদ বাকির।[১৩][১৪][১৫]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Nasr, Vali, The Shia Revival, Norton, (2006), p. 171
  2. Iranian Intellectual urges Iraq's Sistani to respect Kurdistan Referendum
  3. Grand Ayatollah Ali al-Sistani Fast Facts
  4. Andrew M. Cockburn (১৬ নভেম্বর ২০০৩)। "U.S. Ignores This Ayatollah in Iraq at Its Own Peril"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ – LA Times-এর মাধ্যমে। 
  5. Watling, Jack। "The Shia Militias of Iraq"The Atlantic। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  6. "The Muslim 500"। The Royal Islamic Strategic Studies Centre। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১৫ 
  7. "Welcome to The Royal Islamic Strategic Studies Centre"। The Royal Islamic Strategic Studies Centre। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১৫ 
  8. "The Muslim 500"। The Royal Islamic Strategic Studies Centre। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-০৩ 
  9. Top 100 Global Thinkers
  10. A Noble for Sistani
  11. Iraqi MPs launch move to nominate Ayatollah Sistani for Nobel Peace Prize ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে
  12. Works of Sayyid Al al-Sistani ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ মার্চ ২০০৮ তারিখে
  13. "Thikra Wafat al-Sayyid Mirza Mahdi al-Shirazi Fi 28 Shaban" [Mirza Mahdi al-Shirazi's death anniversary on the 28th of Shaban (lunar calendar)]। An-Nabaa Information Network (আরবি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০২০ 
  14. "Grand Ayatollah Ali al-Sistani Fast Facts"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৭ 
  15. Ali Saif। "Iltizam Najl Samahat al-Sayyid al-Sistani Bil Ta'limat al-Sihiyya Athnaa Iqamat Salat al-Mayyit" [Sayyid Sistani's son complies with health measures during funeral]। Shafaqna News Association (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০২০ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]