এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প হিন্দুধর্মের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প পুরাণের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় পুরাণ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই পর্যালোচনাটি আলাপ:অনসূয়া/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
আমি সংশোধন করছি। কিন্তু আশা করব পর্যলোচনা করার সময় প্রখ্যাত লেখকদের লেখ্য ভাষা অনুসরণ করা হবে। এই মুহূর্তে আমি উইকিসংকলনে যে বই নিয়ে কাজ করছি তা হল লেখক সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদারের "আমার দেখা রাশিয়া"। সেখান থেকে দুটি বাক্য তুলে দিলাম, কারণ আপাতত এটিই আমার সামনে আছে। বইয়ের ২ নং পাতায় আছে "নিয়ম মত এ ব্যাপারে প্রাদেশিক গভর্নমেণ্টগুলিরও বক্তব্য আছে এবং তাঁরা ঐসকল ব্যক্তির “অতীত কার্যকলাপ” বিবেচনা করে অসম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।" ৫৪ পাতায় আছে "কিন্তু অসহায় পরনির্ভর মানুষগুলি দাসপ্রথায় পশুর মত কায়ক্লেশে বেঁচে আছে, মুক্তি পেলেই যে মারা পড়বে!" এদুটি কোনমতেই সাধুভাষায় লেখা নয়, অর্থাৎ গুলো এবং গুলি-এর সঙ্গে সাধু চলিতের সম্পর্ক নেই বরঞ্চ কথ্য এবং লেখ্য ভাষার সম্পর্ক আছে। এছাড়াও দেখা যাচ্ছে তাঁরা শব্দটি, যেটি সম্মান প্রদর্শনে ব্যবহৃত হয়, অর্থাৎ তিনি থাকলে তাঁর আসা উচিৎ। এই বিষয়ে আমি আগেও প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম, আবারও জানাচ্ছি। যিনি রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র পড়ে বড় হয়েছেন তাঁর চোখে এ জিনিস বড় দৃষ্টিকটূ। আপনার মতামত একটু জানাবেন, বাংলা আমাদের সকলের মাতৃভাষা। Nettime Sujata (আলাপ) ১৭:২৩, ৭ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
Nettime Sujata, সংশোধন ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যটি মনোযোগ ও যত্ন সহকারে পড়েছি। আপনার দৃষ্টিভঙ্গীর সাথে একমত পোষণ করলেও সাধুভাষা, সম্মান/শ্রদ্ধা প্রদর্শন, মূল্যবোধ ইত্যাদি বিষয়গত ভিন্নতার বিষয়ে প্রয়োজনে স্বীয় বক্তব্য আলোচনা সভায় উত্থাপন করুন।
{{উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৬৯}} নামে একটি টেমপ্লেট তৈরি করুন। এরপর সেখানে প্রধান পাতার জন্য সারাংশ হিসাবে ছোট একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। যেখানে অবশ্যই কোনো প্রকার অমুক্ত চিত্র, লাল লিংক, তথ্যসূত্র ও ইংরেজি শব্দ থাকবে না। - Suvray (আলাপ) ১৩:৪৫, ৮ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অনসূয়া, হিন্দু কিংবদন্তিতে অত্রি নামে এক প্রাচীন ঋষির স্ত্রী ছিলেন। তিনি নিজের স্বামীর সাথে চিত্রকোট বনের দক্ষিণ পরিধিতে একটি আশ্রমে বাস করতেন। তিনি অত্যন্ত ধার্মিক ছিলেন এবং সর্বদা অনাড়ম্বরভাবে ও নিষ্ঠার সঙ্গে ধর্মানুশীলন করতেন। এর ফলে তিনি কিছু অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী হয়েছিলেন। কাহিনী অনুসারে, অনসূয়া আকাশে ঝড় তুলেছিলেন, দেবতাদের অস্বীকার করেছিলেন এবং মন্দাকিনী নদীকে পৃথিবীতে নামিয়ে এনেছিলেন। তিনি, ত্রিমূর্তি— ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের অবতারের মধ্যে, বিষ্ণুর ঋষি অবতার দত্তাত্রেয়; শিবের অবতার একরোখা-রাগান্ধ ঋষি দুর্বাসা এবং ব্রহ্মার অবতার চন্দ্রাত্রির মাতা ছিলেন। তিনি ছিলেন ঋষি কর্দম এবং দেবাহুতির কন্যা। ঋষি কপিল ছিলেন তার ভাই এবং শিক্ষক। কালা, শ্রদ্ধা, মানিনী (হাবির্ভূ নামেও পরিচিতা), গীতা, ক্রিয়া, খ্যাতি, অরুন্ধতী এবং শান্তি ছিলেন তার সহোদরা। হিন্দু ধর্মানুসারে তিনি সতী অনসূয়া অর্থাৎ পবিত্র স্ত্রী অনসূয়া হিসেবে পূজিত হন। তিনি হিন্দু পুরাণের অন্যতম পবিত্র চরিত্র হিসেবে বিবেচিত। হিন্দু পুরাণে বর্ণিত দুষ্মন্তের স্ত্রী ও সম্রাট ভরতের মা শকুন্তলার প্রিয়সখীদের একজন ছিলেন অনসূয়া। অনসূয়া শব্দটি দুটি অংশ নিয়ে গঠিত: অন এবং অসূয়া। অন একটি নেতিবাচক উপসর্গ এবং অসূয়া অর্থ ঈর্ষা। অর্থাৎ, অনসূয়া অর্থ দাঁড়ায় ঈর্ষা বা হিংসা থেকে যিনি মুক্ত। (বাকি অংশ পড়ুন...) - উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৬৯ - Nettime Sujata (আলাপ) ১৬:১৬, ৮ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন