আর রবি কান্নন

আর রবি কানন
আর রবি কানন
	ভারতের প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি মহম্মদ হামিদ আনসারি রবি কানন কে চিকিৎসাশাস্ত্রে (মেডিসিন) পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রদান করছেন
জন্ম	তামিলনাড়ু, ভারত
পেশা	ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
পরিচিতির কারণ	ক্যান্সার রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা
	মেডিকেল কর্মজীবন
ক্ষেত্র	অনকোলজি
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার	পদ্মশ্রী, রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার

আর রবি কান্নন তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ের একজন ভারতীয় সার্জিক্যাল ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি কাছাড় ক্যান্সার হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার (সিসিএইচআরসি)-এর পরিচালক।^[২] এটি একটি অলাভজনক হাসপাতাল যেখানে ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা হয়। রবি কান্নন চেন্নাইয়ের আদিয়ার ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের সার্জিক্যাল অনকোলজি বিভাগের প্রাক্তন প্রধান। তিনি ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত^[৩] এবং চিকিৎসাক্ষেত্রে "জনগণের পক্ষে স্বাস্থ্যসেবা এবং ক্যান্সারের যত্ন" নিতে "অপ্রত্যাশিতভাবে সীমানার বাইরে গিয়ে কাজ করা"র জন্য ২০২৩ সালের রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার প্রাপক।^[৪]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

কান্নন চেন্নাইয়ের কিলপাউক মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হন এবং নতুন দিল্লির মৌলানা আজাদ মেডিকেল কলেজ থেকে সার্জিক্যাল ক্যান্সার বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।^[৫]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

কান্নন আদিয়ার ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের সার্জিক্যাল ক্যান্সার বিভাগের প্রধান ছিলেন।^[৬] তাঁকে মাথা ও ঘাড় অঞ্চলের ক্যান্সার এবং হাড় ও নরম টিস্যু টিউমার বিশেষজ্ঞ বলা হয়।^[৭] ২০০৬ সালে, তিনি একজন সহকর্মীর অনুরোধে পরামর্শ দিতে প্রথমবার কাছাড় ক্যান্সার হাসপাতাল এবং গবেষণা কেন্দ্র (সিসিএইচআরসি) পরিদর্শন করেন। এখানে তাঁর সাথে সিসিএইচআরসি-এর তৎকালীন পরিচালকের দেখা হয়। তিনি কান্ননকে এই কেন্দ্রের প্রধান হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।^[৫] ২০০৭ সালে কান্নন চেন্নাইয়ের আদিয়ার ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ত্যাগ করেন এবং পরিবারের সাথে আসামে চলে আসেন। এখানে তিনি শিলচরের কাছাড় ক্যান্সার হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের সাথে যুক্ত হন এবং বরাক উপত্যকার মানুষের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান শুরু করেন।^[৮]

উল্লেখযোগ্য[সম্পাদনা]

কান্ননের দৃষ্টিভঙ্গি আসামের বরাক উপত্যকায় একটি ছোট ক্যান্সার কেন্দ্রকে একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে পরিণত করেছে, এটি আসামের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল যেখানে আগে চিকিৎসার পরিমিত পরিষেবা ছিল। তিনি ক্যান্সার রোগীদের উন্নত সেবা প্রদানের জন্য স্বল্প সম্পদ দিয়ে এই হাসপাতালটি চালিয়েছেন এবং অন্য চিকিৎসকদের এখানে পরিষেবা দেবার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন। বর্তমানে হাসপাতাল সোসাইটি ক্যান্সার রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেবার জন্য তহবিল সংগ্রহ করে, এছাড়াও এর মধ্যে রয়েছে বিনামূল্যে রোগী/পরিবারের বাসস্থান, খাদ্য। একটি কর্মসংস্থান কেন্দ্র আছে যেখানে সক্ষম রোগী এবং পরিচারিকারা কাজ করতে পারেন।^[১]^[৭]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

রবি কান্ননের বাবা বিমান বাহিনীর একজন কর্মী ছিলেন, যিনি তাঁর সেবার জন্য একটি বিশেষ সেবা পদক পেয়েছিলেন। তাঁর মা ইন্দুমতি কান্নন।^[৯] রবি বিবাহ করেছেন সীতালক্ষীকে,^[১০] যিনি ইউনাইটেড স্টেটস ইন্ডিয়া এডুকেশনাল ফাউন্ডেশনের প্রাক্তন কর্মী এবং তাঁদের একটি মেয়ে আছে।^[৯]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার, ২০২৩^[৪]^[১১]
পদ্মশ্রী - ভারতের ৪র্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার, ২০২০ সালের ২৬শে জানুয়ারি^[১২]
২০১৩ সালে মেডিসিনে মহাবীর পুরস্কার^[১৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ ^ক ^খ "Dr. Kannan was born in Tamil Nadu. Fate took him to ..."। Tfipost। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
↑ "Dr. Ravi Kannan, Director of Cachar Cancer Hospital and Research Centre felicitated at Silchar - Sentinelassam"। The Sentinel (Guwahati) (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০২-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-৩০।
↑ "Meet Dr. Ravi Kannan, Padma Shri 2020 awardee who treats cancer patients for free"। Daily News and Analysis (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২০।
↑ ^ক ^খ "Oncologist Ravi Kannan R to be honoured with Ramon Magsaysay Award for pro-poor cancer care"। www.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০১।
↑ ^ক ^খ Madhavan, Anushree (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "This Chennai doctor who moved to Assam 13 years ago declared Padma Shri recipient for 2020"। The New Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
↑ Ramani, Hema Iyer (২০২০-০২-০৫)। "Dr. Ravi Kannan: Facilitating equitable and accessible healthcare"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-৩০।
↑ ^ক ^খ "DR. R. RAVI KANNAN"। goicord। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
↑ Jain, Sanya (৩০ জানুয়ারি ২০২০)। "Meet The Padma Shri Awardee Who Treats Cancer Patients Free Of Cost"। NDTV। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-৩০।
↑ ^ক ^খ "Meet the Padma Shri awardee doctor who left his life in Chennai to help cancer patients in Assam"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
↑ S.Ravi (২০২৩-০৯-০১)। "Meet Dr. Ravi Kannan, winner of Magsaysay Award for his work on cancer treatment"। Indianarrative (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০১।
↑ "Oncologist R. Ravi Kannan of the Cachar Cancer Hospital and Research Centre wins 2023 Ramon Magsaysay award"। The Hindu। সেপ্টেম্বর ১, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
↑ "Padma Awards List 2020" (পিডিএফ)। Padma Awards, Government of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০।
↑ "Mahaveer award in medicine"। Bhagwan Mahaveer Foundation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০।

[birth-1] ক ^খ "Dr. Kannan was born in Tamil Nadu. Fate took him to ..."। Tfipost। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

[2] "Dr. Ravi Kannan, Director of Cachar Cancer Hospital and Research Centre felicitated at Silchar - Sentinelassam"। The Sentinel (Guwahati) (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০২-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-৩০।

[3] "Meet Dr. Ravi Kannan, Padma Shri 2020 awardee who treats cancer patients for free"। Daily News and Analysis (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২০।

[:1-4] ক ^খ "Oncologist Ravi Kannan R to be honoured with Ramon Magsaysay Award for pro-poor cancer care"। www.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০১।

[:0-5] ক ^খ Madhavan, Anushree (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "This Chennai doctor who moved to Assam 13 years ago declared Padma Shri recipient for 2020"। The New Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

[6] Ramani, Hema Iyer (২০২০-০২-০৫)। "Dr. Ravi Kannan: Facilitating equitable and accessible healthcare"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-৩০।

[ravi-7] ক ^খ "DR. R. RAVI KANNAN"। goicord। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

[8] Jain, Sanya (৩০ জানুয়ারি ২০২০)। "Meet The Padma Shri Awardee Who Treats Cancer Patients Free Of Cost"। NDTV। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-৩০।

[personal-9] ক ^খ "Meet the Padma Shri awardee doctor who left his life in Chennai to help cancer patients in Assam"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

[10] S.Ravi (২০২৩-০৯-০১)। "Meet Dr. Ravi Kannan, winner of Magsaysay Award for his work on cancer treatment"। Indianarrative (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০১।

[hindu-11] "Oncologist R. Ravi Kannan of the Cachar Cancer Hospital and Research Centre wins 2023 Ramon Magsaysay award"। The Hindu। সেপ্টেম্বর ১, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

[12] "Padma Awards List 2020" (পিডিএফ)। Padma Awards, Government of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০।

[13] "Mahaveer award in medicine"। Bhagwan Mahaveer Foundation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

দে স চিকিৎসায় পদ্মশ্রী প্রাপক
১৯৫০-এর দশক	বীর ভাটিয়া (১৯৫৪) ভি. আর. খানোলকর (১৯৫৪) পেরাকাথ ভার্গিস বেঞ্জামিন (১৯৫৫) মহেশ প্রসাদ মেহরে (১৯৫৫) মুরুগাপ্পা চন্নাবীরাপ্পা মোদি (১৯৫৬) চিন্তামন গোবিন্দ পণ্ডিত (১৯৫৬) আইজ্যাক সান্ট্রা (১৯৫৬) খুশদেব সিং (১৯৫৭)
১৯৬০-এর দশক	হিলডা মেরি লাজারাস (১৯৬১) জর্জ উইলিয়াম গ্রেগরি বার্ড (১৯৬৩) হাকিম আব্দুল হামিদ (১৯৬৫) জেরুশা জিরাদ (১৯৬৬) এডিথ হেলেন পল (১৯৬৭) অমরপ্রসাদ রায় (১৯৬৭) নাটেরি বীররাঘবন (১৯৬৭) বি. কে. আনন্দ (১৯৬৯) রাম কুমার ক্যারোলি (১৯৬৯) ভুলিমিরি রামালিঙ্গস্বামী (১৯৬৯) কৃষ্ণ গোপাল সাক্সেনা (১৯৬৯)
১৯৭০-এর দশক	অজিত কুমার বসু (১৯৭০) কলুথুর গোপালান (১৯৭০) পেরুগু শিভা রেড্ডি (১৯৭০) বি. এন. বি. রাও (১৯৭১) কৃষ্ণস্বামী শ্রীনিবাস সঞ্জীবী (১৯৭১) ডোরোথি চাকো (১৯৭২) থাইল জন চেরিয়ান (১৯৭২) বালাসুব্রমানিয়াম রামামূর্তি (১৯৭২) বালু শঙ্করন (১৯৭২) কে. এন. উদুপা (১৯৭২) আর. মার্থান্ডা ভার্মা (১৯৭২) মেরি ভার্গিস (১৯৭২) কে. টি. ধোলাকিয়া (১৯৭৩) এম. কে. কৃষ্ণ মেনন (১৯৭৩) জে. এম. পাহওয়া (১৯৭৩) প্রকাশ নারাইন ট্যান্ডন (১৯৭৩) জামশেদ ওয়াজিফদার (১৯৭৩) গোবিন্দপ্পা ভেঙ্কটস্বামী (১৯৭৩) মণি কুমার ছেত্রী (১৯৭৪) নাগরুর গোপীনাথ (১৯৭৪) এল. এস.এন. প্রসাদ (১৯৭৪) কাদিয়ালা রামচন্দ্র (১৯৭৪) রুবেন ডেভিড (১৯৭৫) স্ট্যানলি জন (১৯৭৫) মেরি পুনেন লুকোস (১৯৭৫) কাদিয়ালা রামচন্দ্র (১৯৭৫) দুর্গা দেউলকার (১৯৭৬) লুসি ওমেন (১৯৭৭)
১৯৮০-এর দশক	জসবীর সিং বাজাজ (১৯৮১) পি. কে. শেঠি (১৯৮১) কে. ভার্দাচারী থিরুভেঙ্গদাম (১৯৮১) সি. পি. ঠাকুর (১৯৮২) রাজ বীর সিং যাদব (১৯৮২) এস. এস. বদ্রীনাথ (১৯৮৩) রাজ বাভেজা (১৯৮৩) শিশুপাল রাম (১৯৮৩) পুরোত্তম লাল ওয়াহী (১৯৮৩) বি. কে গোয়াল (১৯৮৪) ভেরা হিঙ্গরানি (১৯৮৪) কে. পি. মাথুর (১৯৮৪) এন. বালাকৃষ্ণান নায়ার (১৯৮৪) হরিহরন শ্রীনিবাসন (১৯৮৪) রামনিকলাল কে. গান্ধী (১৯৮৫) সমিরান নন্ডি (১৯৮৫) উষা শর্মা (১৯৮৫) এম. এস. ভ্যালিয়াথান (১৯৮৫) গোপাল কৃষ্ণ বিশ্বকর্মা (১৯৮৫) সন্তোষ কুমার কক্কর (১৯৮৬) ভি. শান্ত (১৯৮৬) প্রভু দয়াল নিগম (১৯৮৭) দলজিৎ সিং (১৯৮৭) হরবান সিং ওয়াসির (১৯৮৭)
১৯৯০-এর দশক	এন. এইচ. আন্তিয়া (১৯৯০) এম. জি. ডিও (১৯৯০) পি. কে. রাজাগোপালন (১৯৯০) এম. এম.এস. আহুজা (১৯৯১) স্নেহ ভার্গব (১৯৯১) কে. এম. চেরিয়ান (ডাক্তার) (১৯৯১) জি. এন. মালভিয়া (১৯৯১) শীলা মেহরা (১৯৯১) এস. সি. মুন্সি (১৯৯১) এম. এন. পাসি (১৯৯১) জয় পাল সিং (১৯৯১) নরেশ ত্রেহান (১৯৯১) রথীন দত্ত (১৯৯২) খালিদ হামিদ, ব্যারন হামিদ (১৯৯২) অনিল কোহলি (১৯৯২) রমেশ কুমার (নেফ্রোলজিস্ট) (১৯৯২) উষা কেহার লুথরা (১৯৯২) জে. এস. মহাশব্দে (১৯৯২) পি. ভি. এ. মোহনদাস (১৯৯২) ই. টি. নীলাকন্দন মুস (১৯৯২) কামেশ্বর প্রসাদ (১৯৯২) লুইস জোসে ডি সুজা (১৯৯২) অমৃত তেওয়ারি (১৯৯২) জি. এস ভেঙ্কটারমন (১৯৯২) রণজিৎ রায় চৌধুরী (১৯৯৮) কে. এ. আব্রাহাম (১৯৯৯) রাজ বোথরা (১৯৯৯) বলেন্দু প্রকাশ (১৯৯৯) দেবেন্দ্র ত্রিগুণা (১৯৯৯) পি. কে. ওয়ারিয়ার (১৯৯৯)
২০০০-এর দশক	মহেন্দ্র ভান্ডারী (২০০০) ভিপিন বকশে (২০০০) বৈদ্য সুরেশ চতুর্বেদী (২০০০) কিরপাল সিং চুঘ (২০০০) পি. কে. ডেভ (২০০০) ম্যাথিউ কালরিকাল (২০০০) কাকারলা সুব্বা রাও (২০০০) জি. এস. সাইনানি (২০০০) ইমানেনি সত্যমূর্তি (২০০০) জ্যোতি ভূষণ ব্যানার্জী (২০০১) আলাকা দেশপান্ডে (২০০১) শারদ কুমার দীক্ষিত (২০০১) চিত্তুর মোহাম্মদ হাবীবুল্লাহ (২০০১) এম. কৃষ্ণান নায়ার (২০০১) দাসারি প্রসাদা রাও (২০০১) লাইশরাম নবকিশোর সিং (২০০১) ভুপতিরাজু সোমরাজু (২০০১) সুরেশ এইচ. আদবানি (২০০২) প্রদীপ চৌবে (২০০২) বিজয় কুমার দাদা (২০০২) প্রকাশ নানালাল কোঠারি (২০০২) হর্ষ মহাজন (২০০২) বিক্রম মারওয়াহ (২০০২) আটলুরি শ্রীমান নারায়ণ (২০০২) কমলজিৎ সিং পল (২০০২) করিমপাট মাথাঙ্গী রামকৃষ্ণান (২০০২) গুল্লাপল্লী নাগেশ্বরা রাও (২০০২) ডি. নাগেশ্বর রেড্ডি (২০০২) প্রহ্লাদ কুমার শেঠি (২০০২) জে. এস. গুলেরিয়া (২০০৩) নারায়ণ পানিকার কচুপিল্লাই (২০০৩) রাজগোপালন কৃষ্ণান (২০০৩) অশোক শেঠ (২০০৩) বিজয় প্রকাশ (২০০৩) শারদ মোরেশ্বর হার্দিকর (২০০৪) এস. সি. মানচন্দ (২০০৪) অশ্বিন বালাচাঁদ মেহতা (২০০৪) এস. কে. সামা (২০০৪) রাজন সাক্সেনা (চিকিৎসক) (২০০৪) দেবী শেঠি (২০০৪) গোপাল প্রসাদ সিনহা (২০০৪) জি. বক্তাথসালাম (২০০৫) জিতেন্দ্র মোহন হংস (২০০৫) পি. এন.ভি. কুরুপ (২০০৫) বীর সিং মেহতা (২০০৫) লাভু নরেন্দ্রনাথ (২০০৫) সাইরাস এস. পুনাওয়ালা (২০০৫) সঞ্জীব বাগাই (২০০৬) মোহন কামেশ্বরন (২০০৬) উপেন্দ্র কৌল (২০০৬) শেরিং লন্ডল (২০০৬) হাকিম সৈয়দ জিল্লুর রহমান (২০০৬) হরভজন সিং রিসাম (২০০৬) কমল কুমার শেঠি (২০০৬) তেহেমটন এরচ উদওয়াদিয়া (২০০৬) হারপিন্দর সিং চাওলা (২০০৭) নর্মদা প্রসাদ গুপ্ত (২০০৭) অশোক কুমার হেমল (২০০৭) অতুল কুমার (চক্ষু বিশেষজ্ঞ) (২০০৭) সি. এন. মঞ্জুনাথ (২০০৭) অনুপ মিশ্র (২০০৭) পি. নাম্পেরুমালস্বামী (২০০৭) মায়িলবাহানন নটরাজন (২০০৭) কে. আর. পালানিস্বামী (২০০৭) মহিপাল এস. সচদেব (২০০৭) বি. পল থালিয়াথ (২০০৭) শেও ভগবান তিব্রেওয়াল (২০০৭) মহসিন ওয়ালী (২০০৭) এস. এন. আর্য (২০০৮) দীনেশ কে. ভার্গব (২০০৮) টনি ফার্নান্দেজ (চক্ষু বিশেষজ্ঞ) (২০০৮) রাকেশ কুমার জৈন (২০০৮) রমন কাপুর (২০০৮) টি. পি. লাহানে (২০০৮) কেকি আর. মেহতা (২০০৮) এম. সি. পান্ত (২০০৮) অর্জুনান রাজশেকরন (২০০৮) মালভিকা সবরওয়াল (২০০৮) ইন্দু ভূষণ সিনহা (২০০৮) রণধীর সুদ (২০০৮) সি. ইউ. ভেলমুরুগেন্দ্রান (২০০৮) কল্যাণ ব্যানার্জি (২০০৯) বলস্বরূপ চৌবে (২০০৯) সাইবাবা গৌড় (২০০৯) যশ গুলাটি (২০০৯) পি. আর. কৃষ্ণ কুমার (২০০৯) অরবিন্দ লাল (২০০৯) ডি. এস. রানা (২০০৯) থানিকাচলম সদাগোপন (২০০৯) অশোক কে. বৈদ (২০০৯) জি. বিজয়রাঘবন (২০০৯)
২০১০-এর দশক	কে. কে. আগরওয়াল (২০১০) ফিলিপ অগাস্টিন (২০১০) অনিল কুমার ভাল্লা (২০১০) কোদাগানুর এস গোপীনাথ (২০১০) লক্ষ্মী চাঁদ গুপ্ত (২০১০) জলকান্তপুরম রামস্বামী কৃষ্ণমূর্তি (২০১০) বিকাশ মাহাত্মে (২০১০) বি. রমনা রাও (২০১০) রবীন্দ্র নারায়ণ সিং (২০১০) অরবিন্দর সিং সোইন (২০১০) মাদানুর আহমেদ আলী (২০১১) পুখরাজ বাফনা (২০১১) মনসুর হাসান (২০১১) ইন্দিরা হিন্দুজা (২০১১) শ্যামা প্রসাদ মন্ডল (২০১১) জোস চাকো পেরিয়াপুরাম (২০১১) এ. মার্থান্ডা পিল্লাই (২০১১) শিবপথম ভিট্টল (২০১১) নিত্য আনন্দ (২০১২) মুকেশ বাত্রা (২০১২) মাহদী হাসান (২০১২) যুগল কিশোর (২০১২) ভি. মোহন (২০১২) জে. হরেন্দ্রন নায়ার (২০১২) ভাল্লারপুরম সেনিমালাই নটরাজন (২০১২) জিতেন্দ্র কুমার সিং (২০১২) শ্রিনিবাস এস. বৈশ্য (২০১২) সুদর্শন কে. আগরওয়াল (২০১৩) রাজেন্দ্র অচ্যুত বাডওয়ে (২০১৩) কৃষ্ণ চন্দ্র চুনেকর (২০১৩) তারাপ্রসাদ দাস (২০১৩) টি. ভি. দেবরাজন (২০১৩) সরোজ চূড়ামণি গোপাল (২০১৩) বিশ্ব কুমার গুপ্ত (২০১৩) প্রমোদ কুমার জুলকা (২০১৩) গুলশান রাই খত্রী (২০১৩) গণেশ কুমার মণি (২০১৩) অমিত প্রভাকর মায়েদেও (২০১৩) সুন্দরম নটরাজন (২০১৩) সি. ভেঙ্কটা এস. রাম (২০১৩) কিরীটকুমার মনসুখলাল আচার্য (২০১৪) সুব্রত কুমার আচার্য (২০১৪) বলরাম ভার্গব (২০১৪) ইন্দিরা চক্রবর্তী (২০১৪) রমাকান্ত কৃষ্ণজি দেশপান্ডে (২০১৪) পবন রাজ গোয়াল (২০১৪) রাজেশ কুমার গ্রোভার (২০১৪) আমোদ গুপ্ত (২০১৪) দয়া কিশোর হাজরা (২০১৪) থেনুমগাল পলোস জ্যাকব (২০১৪) শশাঙ্ক আর. জোশী (২০১৪) হাকিম সৈয়দ খলিফাতুল্লাহ (২০১৪) মিলিন্দ বসন্ত কীর্তনে (২০১৪) ললিত কুমার (২০১৪) মোহন মিশ্র (২০১৪) ভামসি মুথা (২০১৪) সিদ্ধার্থ মুখার্জি (২০১৪) নীতীশ নায়েক (২০১৪) এম. সুভদ্রা নায়ার (২০১৪) অশোক পানাগড়িয়া (২০১৪) নরেন্দ্র কুমার পান্ডে (২০১৪) সুনীল প্রধান (২০১৪) অশোক রাজগোপাল (২০১৪) কামিনী এ. রাও (২০১৪) সর্বেশ্বর সাহারিয়া (২০১৪) জে. এস.তিতিয়াল (২০১৪) ওম প্রকাশ উপাধ্যায় (২০১৪) মহেশ ভার্মা (২০১৪) মঞ্জুলা আনাগানি (২০১৫) যোগেশ কুমার চাওলা (২০১৫) বিমোলা কুমারী (২০১৫) রণদীপ গুলেরিয়া (২০১৫) কে. পি. হরিদাস (২০১৫) রাজেশ কোটেচা (২০১৫) অলকা কৃপলানি (২০১৫) হর্ষ কুমার (২০১৫) দত্তাত্রেয়ুডু নরি (২০১৫) তেজস প্যাটেল (২০১৫) রঘু রাম পিলারিসেটি (২০১৫) নরেন্দ্র প্রসাদ (২০১৫) সৌমিত্র রাওয়াত (২০১৫) যোগ রাজ শর্মা (২০১৫) নিখিল ট্যান্ডন (২০১৫) হরগোবিন্দ লক্ষ্মীশঙ্কর ত্রিবেদী (২০১৫) গোপী চাঁদ মান্নাম (২০১৬) প্রবীণ চন্দ্র (২০১৬) জন এবেনেজার (২০১৬) দলজিৎ সিং গম্ভীর (২০১৬) এ. জি কে গোখলে (২০১৬) মুরলি মনোহর জোশী (২০১৬) রবি কান্ত (২০১৬) শিব নারায়ণ কুড়িল (২০১৬) টি. কে. লাহিড়ী (২০১৬) অনিল কুমারী মালহোত্রা (২০১৬) ইয়ার্লাগদ্দা নয়ুদাম্মা (২০১৬) সুধীর ভি. শাহ (২০১৬) রাম হর্ষ সিং (২০১৬) এম. ভি. পদ্মা শ্রীবাস্তব (২০১৬) টি. এস চন্দ্রশেকর (২০১৬) হরকিশান সিং (২০১৭) সুনিতি সলোমন (২০১৭) ভক্তি যাদব (২০১৭) অভয় এবং রানী ব্যাং (২০১৮) ইয়েশি ধোনডেন (২০১৮) লক্ষ্মীকুট্টি (২০১৮) এম. আর. রাজাগোপাল (২০১৮) সান্দুক রুইত (২০১৮) ইলিয়াস আলী (২০১৯) ওমেশ কুমার ভারতী (২০১৯) মামেন চান্ডি (২০১৯) সুদাম কেট (২০১৯) রবীন্দ্র এবং স্মিতা কোলহে (২০১৯) জগৎ রাম (২০১৯) রামস্বামী ভেঙ্কটস্বামী (২০১৯)
২০২০-এর দশক	যোগী এরিয়ন (২০২০) পদ্ম বন্দোপাধ্যায় (২০২০) সুশোভন ব্যানার্জি (২০২০) দিগম্বর বেহেরা (২০২০) লীলা জোশী (২০২০) অরুণোদয় মন্ডল (২০২০) শান্তি রায় (২০২০) গুরদীপ সিং (২০২০) সান্দ্রা দেসা সুজা (২০২০) কুশল কনওয়ার সরমা (২০২০) রবি কানন আর (২০২০) কৃষ্ণ মোহন পাথি (২০২১) জিতেন্দ্র নাথ পান্ডে (২০২১) হিম্মতরাও বাওয়াস্কর (২০২২) প্রকার দাশগুপ্ত (২০২২) সুঙ্করা ভেঙ্কটা আদিনারায়ণ রাও (২০২২) লতা দেশাই (২০২২) বিজয়কুমার বিনায়ক ডংরে (২০২২) ডঃ নরেন্দ্র প্রসাদ মিশ্র (মরণোত্তর) (২০২২) বীরস্বামী সেশিয়াহ (২০২২) ভীমসেন সিংহল (২০২২) বালাজি তাম্বে (মরণোত্তর) (২০২২) কমলাকর ত্রিপাঠি (২০২২) মুনিশ্বর চন্দর দাওয়ার (২০২৩) রতন চন্দ্র কর (২০২৩) নলিনী পার্থসারথি (২০২৩) হনুমন্ত রাও পাসুপুলেটি (২০২৩) মনোরঞ্জন সাহু (২০২৩) গোপালসামি ভেলুচামি (২০২৩) ঈশ্বর চন্দর ভার্মা (২০২৩)