অনিল কুমারী মালহোত্রা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অনিল কুমারী মালহোত্রা
জন্ম
ভারত
পেশাহোমিওপ্যাথিক চিকিত্সক
চিকিৎসা শিক্ষাবিদ
পরিচিতির কারণহোমিওপ্যাথি
পুরস্কারপদ্মশ্রী

অনিল কুমারী মালহোত্রা হলেন একজন ভারতীয় হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সক এবং নেহেরু হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের অধ্যক্ষ।[১] তিনি শ্রী সাই নাথ পোস্ট গ্রাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথির একজন প্রাক্তন শিক্ষার্থী যেখান থেকে[২] তিনি ২০০৬ সালে হোমিওপ্যাথিতে এমডি ডিগ্রী লাভ করেন এবং ১ আগস্ট ২০০৭ সাল থেকে নেহেরু মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন[৩] তিনি বেশ কয়েকটি মেডিকেল পেপার্স প্রকাশ করেছেন বলে জানা যায়।[৪] তিনি অনেক চিকিৎসা কর্মশালা পরিচালনা করেছেন[৫][৬] এবং বহু চিকিৎসা শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছেন।[৭]

চিকিৎসায় তার অবদানের জন্য ভারত সরকার তাকে ২০১৬ সালে চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মশ্রী প্রদান করে।[৮]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Nehru Homoeopathic Medical College & Hospital"। Delhi University। ২০১৬। ৪ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  2. "Notification"। Shri Sai Nath Post Graduate Institute of Homeopathy। ২০০৬। ২৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  3. "About the College"। Delhi Homoeo। ২০১৬। ২৮ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  4. "Scope of Homeopathy in Thrombocytopenia"। B. Jain Group of Companies। ১ এপ্রিল ২০১১। ২৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  5. "Singer, archer, surgeon and more: Meet India's Padma awardees"Hindustan Times। ২৬ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  6. Anil Kumari Malhotra (২০০৭)। "Homoeopathy for Healthy mother & Happy child Ante-natal complaints"Presentation। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  7. "Birth Anniversary Celebrations of Dr.Samuel Hahnemann"Homoeo Times। ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬ 
  8. "Padma Awards" (পিডিএফ)। Ministry of Home Affairs, Government of India। ২০১৬। ৩ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

  • "Padma awards for 17 in city"The Times of India। ২৬ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৬