ইন্দিরা হিন্দুজা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইন্দিরা হিন্দুজা
জন্ম
জাতীয়তাভারতীয়
নাগরিকত্বভারতীয়
মাতৃশিক্ষায়তনবোম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রবন্ধ্যাত্ব
প্রতিষ্ঠানসমূহকেইএম হসপিটাল , মুম্বাই

ইন্দিরা হিন্দুজা ভারতের মুম্বাই ভিত্তিক একজন স্ত্রীরোগবিশারদ, প্রসূূতি বিশেষজ্ঞ এবং বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ। [১] তিনি গ্যামেটের ইনট্রাফেলোপিয়ান প্রতিস্থাপন (জিআইএফটি) কৌশলটির পথনির্দেশ করেছিলেন যার ফলশ্রুতিতে ১৯৮৮ সালের ৪ জানুয়ারি ভারতের প্রথম জিআইএফটি শিশুর জন্ম হয়। এর আগে তিনি ১৯৮৬ সালের ৬ আগস্ট কেইএম হাসপাতালে ভারতের দ্বিতীয় টেস্ট টিউব বেবির জন্ম দিয়েছিলেন। [২] মেনোপোসাল এবং অকাল ডিম্বাশয়ের ব্যর্থতা সমস্যাযুক্ত রোগীদের জন্য একটি ওসাইট অনুদানের কৌশল বিকাশের জন্যও তাকে কৃতিত্ব দেওয়া হয়,১৯৯১ সালের ২৪ শে জানুয়ারিতে এই কৌশলে দেশের প্রথম শিশুটিকে বের করে এনে ছিলেন। [৩]

শিক্ষা জীবন[সম্পাদনা]

তিনি বোম্বাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'হিউম্যান ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন অ্যান্ড এমব্রায়ো ট্রান্সফার' শীর্ষক থিসিসের জন্য পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি বোম্বের মহিম পশ্চিম, পিডি হিন্দুজা হাসপাতালের সার্বক্ষণিক কর্মরত প্রসূতি বিশেষজ্ঞ এবং স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। [৩]

হিন্দুজা বর্তমানে মুম্বাইয়ের পিডি হিন্দুজা ন্যাশনাল হাসপাতাল অ্যান্ড মেডিকেল রিসার্চ সেন্টারে সম্মানিত প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে

রয়েছেন ।

পুরস্কার[সম্পাদনা]

  • ইয়ং ইন্ডিয়ান অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৭)
  • মহারাষ্ট্র রাজ্যের অসাধারণ মহিলা নাগরিক জয়সি পুরস্কার(১৯৮৭)
  • মেধাবী মহিলাদের জন্য ভারত নির্মাণ পুরস্কার (১৯৯৪)
  • বোম্বায়ের মেয়র দ্বারা আন্তর্জাতিক মহিলা দিবস পুরস্কার (১৯৯৫; ২০০০)
  • ফেডারেশন অফ অবিস্টেট্রিকস অ্যান্ড গাইনোকোলজিকাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া দ্বারা আজীবন সম্মাননা পুরস্কার (১৯৯৯)
  • মহারাষ্ট্রের গভর্নর ধনবন্তরী পুরস্কার (২০০০)
  • ভারত সরকার পদ্মশ্রী পুরস্কার (২০১১) [৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Profile of Dr. Indira Hinduja ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুলাই ২০১৬ তারিখে at Hinduja Hospital.
  2. "India First Test Tube Baby."New Straits Times। ৮ আগস্ট ১৯৮৬। 
  3. "Dr. Indira Ahuja Profile"। NDTV Doctor। ২০ জুলাই ২০০৯। ৩০ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  4. "Padma Awards Announced" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Ministry of Home Affairs। ২৫ জানুয়ারি ২০১১।