আলাপ:অরুণাচলেশ্বর মন্দির
আলোচনা যোগ করুন![]() |
অরুণাচলেশ্বর মন্দির শিল্প এবং স্থাপত্যবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন। | |||
|
এই পাতাটি অরুণাচলেশ্বর মন্দির নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা
[সম্পাদনা]সরঞ্জামবাক্স |
---|
- এই পর্যালোচনাটি আলাপ:অরুণাচলেশ্বর মন্দির/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পর্যালোচক: Suvray (আলাপ · অবদান) ১১:২১, ১১ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)
পর্যালোচনা
[সম্পাদনা]- ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
- নিবন্ধটি সুলিখিত।
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
- তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য।
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
- নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে।
- ক) (প্রধান বিষয়):
খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
- ক) (প্রধান বিষয়):
- নিরপেক্ষভাবে লিখিত।
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- নিবন্ধটি স্থিতিশীল।
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
- সিদ্ধান্ত:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
প্রধান পাতার সূচনাংশ
[সম্পাদনা]অরুণাচলেশ্বর মন্দির (অপর নাম অন্নামলৈয়ার মন্দির) ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের তিরুবন্নামলৈ শহরের অরুণাচল পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত হিন্দু দেবতা শিবের একটি মন্দির। হিন্দু শৈব সম্প্রদায়ের কাছে এটি পঞ্চভূত স্থলম নামে পরিচিত পাঁচটি তীর্থের অন্যতম হওয়ায় বিশেষ গুরুত্ব বহন করেন। পঞ্চভূতের মধ্যে অগ্নির সঙ্গে অরুণাচলেশ্বর মন্দিরটি যুক্ত। এই মন্দিরে শিব অরুণাচলেশ্বর বা অন্নামলাইয়ার নামে এবং লিঙ্গের প্রতীকে পূজিত হন। সেই কারণে এই লিঙ্গটি ‘অগ্নিলিঙ্গম’ নামে পরিচিত। শিবের পত্নী পার্বতী এখানে পরিচিত উন্নামলৈ আম্মান নামে। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে নায়নার নামে পরিচিত তামিল সন্ত কবিদের লেখা প্রামাণ্য শৈব ধর্মগ্রন্থ তেবারমে এই মন্দিরের অধিষ্ঠাতা দেবতাকে বন্দনা করা হয়েছে এবং মন্দিরটিকে পাদল পেত্র স্থলম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। খ্রিস্টীয় নবম শতাব্দীর শৈব সন্ত কবি মণিক্কবসাগর এখানেই তিরুবেমপাবই রচনা করেন। অরুণাচলেশ্বর মন্দির চত্বরটি ভারতের বৃহত্তম মন্দির চত্বরগুলোর অন্যতম। ১০ হেক্টর জমির উপর গড়ে উঠেছে এই মন্দির চত্বর। মন্দির চত্বরে ‘গোপুরম’ নামে পরিচিত চারটি প্রবেশদ্বার রয়েছে। এগুলোর মধ্যে পূর্বদিকের এগারোতলা গোপুরমটি উচ্চতম। এটির উচ্চতা ৬৬ মিটার (২১৭ ফু)। নায়ক্কর রাজবংশের সেবাপ্পা নায়ক্কর কর্তৃক নির্মিত ভারতের বৃহত্তম গোপুরমগুলোর অন্যতম। মন্দিরের মধ্যে অনেকগুলো পূজাবেদী রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অরুণাচলেশ্বর ও উন্নামলাই আম্মানের পূজাগারটি সর্বপ্রধান। মন্দির চত্বরে অনেকগুলো সভাকক্ষও রয়েছে; যার মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সভাকক্ষটি হল বিজয়নগর যুগে নির্মিত সহস্র স্তম্ভবিশিষ্ট একটি কক্ষ। (বাকি অংশ পড়ুন...)
উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৭৭ প্রধান পাতায় দেয়ার জন্য উপরের অংশটুকু তৈরি করা হয়েছে। - Suvray (আলাপ) ১১:৪১, ১১ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)