বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
1984 ইয়র্ক কলেজ/CUNY ইয়ারবুক থেকে উইলিয়াম ডিভাল।

টেমপ্লেট:Anthropology প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণা; ক্রস কালচারাল স্টাডিজ, হলোকালচারাল স্টাডিজ অথবা তুলনামুলক গবেষণা নামেও পরিচিত। এই গবেষণা নৃবিজ্ঞান এবং সমান্তরাল (সমাজবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, অর্থনীতি, রাজনীতিবিজ্ঞান) বিজ্ঞানের একটি বিশেষায়িত শাখা। এটি সমাজের মাঠপর্যায়ের উপাত্তকে ব্যবহার করে মানুষের স্বভাবকে পরীক্ষা করে এবং মানুষের স্বভাব ও তার সংস্কৃতি নিয়ে প্রকল্প (hypotheses) দিয়ে থাকে। প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণা তুলনামুলক সংস্কৃতির তৃতীয় অংশ। প্রথম অংশ হলো, বিভিন্ন গবেষণার মধ্যে তুলনা, দ্বিতীয় অংশ হলো, গবেষণাটা যে বিষয়ের উপর তার প্রকরণের মধ্যে তুলনা,[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন] এবং তৃতীয়টা হলো গবেষণার নমুনার মধ্যে তুলনা। তুলনামুলক গবেষণায় কিছু ক্ষুদ্র সমাজের সাদৃশ্যপুর্ণ বৈশিষ্ট্য নিয়ে গবেষণা করা হয়, কিন্তু প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণায় কোনো প্রশ্নের উত্তর অন্বেষনের জন্য বড় আকারের নমুনা নিয়ে তাদের মধ্যকার গবেষণা থেকে সেই প্রশ্নের উত্তর অন্বেষন করা হয়। উদাহরণস্বরুপ, প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণা থেকে সমকামিতা জিনগত কিনা তা জানতে হলে, সমকামিতার জন্য দায়ি জিন কোনটা তা অন্বেষন করা হবে না। বরং সমকামিতা প্রসঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের উপর যে সব গবেষণা হয়েছে, তা থেকেই সমকামিতার সাথে জিনের সংযোগ আছে কী নেই, তা অন্বেষন করা হবে।

প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণা বিস্তৃত পরিসরে সমাজবিজ্ঞান, আরো সুনির্দিষ্টভাবে সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণায় ব্যবহৃত হয়।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

আধুনিক যুগে প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণা

[সম্পাদনা]

জর্জ মারডক (১৯৪৯) আধুনিক প্রতিসাংস্কৃতিক গবেষণার প্রচলন ঘটান।[] মারডক ডাটা সেটের একটি প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এবং ডগলাস আর হোয়াইট মিলিতভাবে প্রতিসাংস্কৃতিক নমুনার আদর্শ মানদণ্ড উন্নয়ন করে বিস্তৃতপরিসরে তা ব্যবহার করেন। যা বর্তমানে উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার সম্পন্ন ইলেক্ট্রনিক সাময়িকী ওয়ার্ল্ড কালচার জার্নাল বজায় রাখে।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Whiting (1986:305)

পরিচিতি (বিব্লিওগ্রাফী)

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

সাময়িকী

[সম্পাদনা]

সংগঠন

[সম্পাদনা]