বিশ্ব বিজ্ঞান মেলা, ২০০৮

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিশ্ব বিজ্ঞান মেলা, ২০০৮
নিউ ইয়র্ক সিটি হাই স্কুলের শিক্ষার্থী মিকাইল ক্যাপলান, ডেনিস উইন, এবং রাচেল ল্যাকমান্স ২০০৮ বিশ্ব বিজ্ঞান মেলায় লিয়ন লেডারম্যানের সাক্ষাৎকারে।
ধরনবিজ্ঞান মেলা
অবস্থান (সমূহ)নিউ ইয়র্ক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
উপস্থিতি... (২০০৮)
ওয়েবসাইট
http://www.worldsciencefestival.com/

২০০৮ বিশ্ব বিজ্ঞান মেলা নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত একটি বিজ্ঞান মেলা ছিল। এই মেলাটি (২৮শে মে – ১লা জুন, ২০০৮) মূলত প্যানেল আলোচনা এবং মঞ্চে কথোপকথনের মাধ্যমে আয়োজিত করা হয়েছিল, যেখানে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে খেলাধুলার মতো বিষয়সমূহ একটি যুব ও পরিবার কর্মসূচীতে উপস্থাপন করা হয় এবং তা একটি ব্যাপক পথ-মেলাকে অন্তর্ভুক্ত করে রাখে। বিজ্ঞানের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে অভিনেতা ও লেখক অ্যালেন আলদার নেতৃত্বে শিল্পের উপর দৃষ্টিপাত করে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়। উৎসবটির সাথে একটি 'বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলন' ও অন্তর্ভুক্ত, এমনকি এটি বিজ্ঞান, রাজনীতি, প্রশাসন, এবং ব্যবসার জগৎ থেকে উচ্চ-পর্যায়ের অংশগ্রহণকারীদের একটি সভায় অন্তর্ভুক্ত করে।

উৎসবটি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানী ব্রায়ান গ্রীন ও তার স্ত্রী, এমি পুরস্কারপ্রাপ্ত টেলিভিশন সাংবাদিক ট্রেসি ডে’র উদ্ভাবন ছিল। এটা নিউ ইয়র্ক সিটি সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের, যার অন্তর্গত কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি এবং মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট-এর প্রধানের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হয়।

ইতিহাস ও পটভূমি[সম্পাদনা]

অ্যালেন অ্যালদা, ট্রেসি দে এবং ব্রায়ান গ্রিন্স ২০০৮ মেলার ঘোষণাকালে প্রেস কনফারেন্সে

বিশ্ব সায়েন্স উৎসব ব্রায়ান গ্রীন, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়এর পদার্থবিজ্ঞানের একজন অধ্যাপক এবং বিভিন্ন জনপ্রিয়-বিজ্ঞান বই (যেমন ‘‘দা এলিগ্যান্ট ইউনিভার্স’’) এর লেখক, এবং তার স্ত্রী, এমি পুরস্কার বিজয়ী টেলিভিশন সাংবাদিক ট্রেসি ডে’র দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জেনোয়ায় ‘২০০৫ ফেস্টিভাল ডেলা সাইঞ্জা’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে, যেখানে গ্রীনকে বক্তৃতা দেয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, উভয়ে সিদ্ধান্ত নেন যে নিউ ইয়র্ক সিটিতে অনুরূপ একটি উৎসব আয়োজন করতে পারলে বিজ্ঞানকে বৃহত্তর জনসাধারণের কাছে নিয়ে আসতে একটি অনন্য সুযোগ। তারা এটা যেরূপ কল্পনা করেছিল, এই ধরনের একটি উৎসব তাদেরকে, বিজ্ঞানী হিসেবে গ্রীনের দক্ষতার সাথে সাংবাদিক এবং প্রযোজক হিসেবে বিজ্ঞান সংবাদদাতা ডে’র কাজকে একত্রিত করতে সম্ভব করে তোলে: আয়োজনটি মূলধারার বিজ্ঞানকে বুঝিয়ে থাকে, এছাড়াও এটি পেশাদার টিভির উৎপাদন মানের সাথে থিয়েটার উৎপাদন মান নিশ্চিত করে।[১]

উৎসবের বৈজ্ঞানিক পরামর্শদাতা হিসেবে তাদের পরিচিতি অনেককে তালিকাভুক্ত করে, ডে ও গ্রীন তাদের ধারণা সম্পর্কে বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান সংবাদদাতাদের কাছে তুলে ধরেন। তারা শহরের প্রধান প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ এবং এসবের সাংস্কৃতিক ও বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, উৎসব আয়োজনের জন্য অংশীদারত্ব গঠন করতে। গ্রীনের মতে, তাদের ধারণা যেখানেই গেছে সেখানেই কানাঘুষো হয়েছে, এবং তাদের প্রস্তাবের সবচেয়ে ঘন-ঘন প্রতিক্রিয়া ছিল যে অবিশ্বাসের অভিব্যক্তি এই বলে যে এরূপ একটি উৎসবের নিউ ইয়র্ক সিটির মধ্যে কোনো অস্তিত্ব ছিল না। [১]

২০০৬ সালের প্রারম্ভে, সায়েন্স ফেস্টিভাল ফাউন্ডেশন (SFF), উৎসব এবং সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য নিবেদিত, নিউ ইয়র্ক সিটি ভিত্তিক একটি অলাভজনক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী দেখে। গ্রীন এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি হিসেবে কাজ করেন, এবং পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্বেও রয়েছেন। বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন অ্যালেন আলদা, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট লি বলিঞ্জার, ফাউন্ডেশনের সভাপতি জুডিথ কক্স, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট জন সেক্সটন, এবং ট্রেসি ডে, যিনি উৎসবের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কাজ করে থাকেন।[২]

পরবর্তীতে একদল প্রযোজক যারা উৎসব কার্যক্রমকে সংগঠিত করার জন্য সমাবেশে এসেছিলেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- এমি পুরস্কার বিজয়ী কাইল গিবসন, টেড কপেলের সঙ্গে নাইটলাইনের সাবেক প্রযোজক, সিনিয়র প্রোগ্রাম প্রযোজক হিসেবে উৎসবে যোগদান করেন, যখন যুব ও পরিবার কর্মসূচী প্রযোজনা রবিন রিয়ারডনের হাতে অর্পিত ছিল, ওয়াল্ট ডিজনি ইমাজিনারিংয়ের সাবেক শো প্রযোজক এবং ইউনিভার্সাল স্টুডিওস ক্রিয়েটিভের সাবেক সহ-সভাপতি, যিনি উৎসবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।[৩]

বিশ্ব বিজ্ঞান মেলা (WSF) কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়, নিউ ইয়র্ক সিটি ইউনিভার্সিটি, রকফেলার ইউনিভার্সিটি ও কুপার ইউনিয়নের সঙ্গে, এবং সেইসাথে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান যেমন মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট এর গগেনহেম মিউজিয়াম এবং মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্টের অংশীদারত্বে ফাউন্ডেশনটি আয়োজন করেছিল। ব্যক্তিপর্যায়, বিভিন্ন ফাউন্ডেশন, এবং অনেক কর্পোরেট স্পনসদের কাছে থেকে আর্থিক সহায়তা আসে, যাতে ২০০৮ উৎসবের জন্য, স্লোয়ান ফাউন্ডেশন, সিমন্স ফাউন্ডেশন, টেম্পলটন ফাউন্ডেশন, রকফেলার ফাউন্ডেশন, কালম্যান ফাউন্ডেশন, এবং ক্রেডিট স্যুইস অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৪]

উদ্বোধনী উৎসব[সম্পাদনা]

বিশ্ব বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ২৮ মে থেকে ১লা জুন, ২০০৮ পর্যন্ত নিউ ইয়র্ক সিটির ২২টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে ৪৬টি কর্মসূচী ছিল, যেখানে একটি পথ-মেলা অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এর প্রথম দিনে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এক দিনের বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে ১২০০০০ জন লোক অংশগ্রহণ করেন।[৫] এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের উপস্থাপনা তুলে ধরা হয়ঃ সাধারণ দর্শকদের জন্য একটি বিজ্ঞান কর্মসূচী, বিজ্ঞানের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে শিল্পের উপর মনোনিবেশ করে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, এবং একটি যুব ও পরিবার কর্মসূচী।[৬]

বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলন[সম্পাদনা]

২৮শে মে, ২০০৮ বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলনে; সর্বসাধারণের কর্মসূচী হিসেবে শুধুমাত্র আমন্ত্রণ- জানানো হয়েছিল। নিউ ইয়র্ক সিটি মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ মেলার উদ্বোধন করেন। সম্মেলনে, আমন্ত্রিত দর্শকরা বিভিন্ন প্যানেল আলোচনায় বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন- নিনা ফেডারুফ (ইউ এস স্বরাষ্ট্র সচিবের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা), কন্ডোলিৎসা রাইস, জীববিজ্ঞানী ডেভিড ব্যাল্টিমোর এবং ক্যান্সার গবেষক হ্যারল্ড ভারমাস[৭]

সম্মেলনের অংশ হিসেবে, নিউ ইয়র্ক সিটি এবং অসলো শহরকে সংযোগ করে একটি বেতার ও দূরদর্শনে যুগপত সম্প্রচারের মাধ্যমে প্রথম কাভলি পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানে কোয়েজারের উপর অগ্রণী কাজের জন্য মার্টেন শ্মিট এবং ডোনাল্ড লিনডেন-বেলকে প্রথম কাভলি পুরস্কার পুরস্কার প্রদান করা হয়। লুই ই ব্রাস এবং সুমিও ইজিমাকে যৌথভাবে কোয়ান্টাম বিন্দু এবং কার্বন ন্যানোটিউব বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ন্যানোসাইন্স পুরস্কার ভাগ করে দেয়া হয়। প্যাস্কো র‍্যাকিক, টমাস জেসেল এবং স্টেন গ্রিলনারকে তাদের গবেষণা ‘নিউরাল নেটওয়ার্ক কীভাবে বিকাশ এবং যোগাযোগ রক্ষা করে’ এর জন্য স্নায়ুবিজ্ঞান পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।[৮]

উৎসব কর্মসূচী[সম্পাদনা]

"মানুষ হওয়া বলতে কি বুঝায়" বিষয়ে ২০০৮ বিশ্ব বিজ্ঞান মেলার প্যানেল আলোচনার সময়ে

এই কর্মসূচীতে বিভিন্ন ধরনের বৈজ্ঞানিক বিষয়াবলী, এবং সম্মিলিত আলোচনা, বিক্ষোভ, ভিডিও উপস্থাপনা এবং প্যানেল আলোচনার সমন্বয় ছিল। কর্মসূচীর একটি অংশকে "বিগ কোয়েশ্চেন" সম্বোধন করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, পদার্থবিদ উইলিয়াম ফিলিপস, দার্শনিক প্যাট্রিসিয়া চার্চল্যান্ড, স্নায়ুবিজ্ঞানী আঁতনিউ দামাজিউ, দার্শনিক ড্যানিয়েল ডেনেট, জ্ঞানীয় বিজ্ঞানী মার্ভিন মিন্সকি, এবং ক্যান্সার গবেষক হ্যারল্ড ভারমাস সহ বিজ্ঞানীরা পালাক্রমে, চার্লি রোজের সঞ্চালনায় একটি প্যানেল আলোচনা "মানুষ হওয়া বলতে কি বুঝায়" বিষয়ে বিতর্ক করেন। বৈজ্ঞানিক ফলাফলের ব্যাপকতর প্রভাব হিসেবে একটি আবর্তক বিষয়বস্ত ছিল, যেমন- একটি আলোচনার প্রতিশ্রুতি এবং ব্যক্তিগত জিনোমিক্সের পরিণতি নিয়ে উদাহরণ দ্বারা ব্যাখ্যাকৃত, যেটাতে বায়োকেমিস্ট পল নার্স, সমাজবিজ্ঞানী নিকোলাস রোজ, এবং হিউম্যান জিনোমের প্রজেক্ট নেতা ফ্রান্সিস কলিন্স জড়িত ছিলেন। কর্মসূচীটির একটি অংশ বিজ্ঞান এবং কলার মধ্যে সম্পর্ক খোঁজে বের করে; উদাহরণস্বরূপ, মনোবিজ্ঞানী ন্যান্সি সি এন্ড্রিসেন, কোরিওগ্রাফার ও নৃত্যশিল্পী বিল টি জোন্স, এবং অভিনেতা ও লেখক মাইকেল ইয়র্ক সহ একটি প্যানেল সৃজনশীলতার বৈজ্ঞানিক গবেষণার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেন। অন্যান্য দর্শকরা দেখে থাকেন পদার্থবিদ লরেন্স ক্রোস এবং রেডিও পরিবেশক ইরা ফ্লাটুর আধুনিক সৃষ্টিতত্বের উপস্থাপনা, জীবাশ্মবিদ রিচার্ড লিকির ষষ্ঠ বিলুপ্তির অন্বেষণ, এবং রসায়নবিদ এফ শেরউড রোল্যান্ড এবং রেনসিলার পলিটেকনিকের সভাপতি শার্লি অ্যান জ্যাকসনের ‘মানবতার শক্তির চাহিদা পরিতৃপ্ত’ এর নতুন উপায় নিয়ে আলোচনা। কর্মসূচীর একটি সংখ্যা উৎসবের অংশীদারদের সঙ্গে সহ-প্রযোজনায় ছিল,যেমন- রবার্ট ক্রুলউইচ এবং স্নায়ুবিদ ও লেখক অলিভার স্যাক্সের মধ্যে উপলব্ধি নিয়ে একটি আলোচনা, মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্টে, এবং সুরকার মার্ক অলিভার এভারেটের পিতা হিউ এভারেট এর ‘বৈজ্ঞানিক উত্তরাধিকারের অনুসন্ধান’ মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্টে অনুষ্ঠিত হয়।[৯]

উৎসবের সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম, ক্যারোল আর্মিট্যাজের কোরিওগ্রাফিতে একটি স্ট্রিং তত্ত্ব-থিমযুক্ত নৃত্যানুষ্ঠান থেকে শুরু করে ‘দ্য মথ’ সংস্থার সহযোগিতায় একটি গল্প বলার ইভেন্ট সহ বিস্তৃত ছিল, যা সাংবাদিক ও লেখক লুসি হকিং, পদার্থবিদ জিম গেটস এবং লেখক স্যাম শেপার্ড প্রমুখ বৈশিষ্ট্যযুক্ত করেন। অ্যালেন অ্যালদা কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলার থিয়েটারে একটি মঞ্চ-পাঠে পিটার পার্নেলের নাটক ‘‘কিউইডি’’ তে রিচার্ড ফাইনম্যান হিসেবে তার ভূমিকা পরিদর্শন করেন, এবং আবিসিনিয়ান ব্যাপটিস্ট চার্চের গায়কদল সংগীত এবং বিজ্ঞানের একটি অন্বেষণের মধ্যে অলিভার স্যাক্সকে সংযুক্ত করে। উৎসবে ‘‘ডিয়ার অ্যালবার্ট’’ এর নাটকের প্রথম অভিনয় ও দেখানো হয়, যা আলবার্ট আইনস্টাইন এর লেখার উপর ভিত্তি করে অ্যালদার দ্বারা লিখিত উপস্থাপন করার জন্য একটি পাঠ, এবং এতে আইনস্টাইনের ভূমিকায় অ্যান্টনি ল্যাপাগলিয়া অভিনয় করেন।[১০]

ক্ষুদে দর্শকদের জন্য ক্রীড়া-বিজ্ঞানের একটি পরীক্ষা ক্রীড়াসূচি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ছিল (ক্রীড়া বিজ্ঞানী টম ক্রফোর্ড, স্নায়ুবিজ্ঞানী ডেভিড ঈগলম্যান, এবং ব্রেভিন নাইট, লিসা উইলিস এবং লিলানি মিচেলের মতো ক্রীড়াবিদরা সঙ্গে ছিলেন)। উৎসবের প্রথম ক্রীড়াসূচি হিসেবে, নিউ ইয়র্ক সিটি হাই স্কুলের ছাত্র, এমটিভির সুচিন পাকের সঞ্চালনায় মঞ্চে উপবিষ্ট রোবোটিক্স বিশেষজ্ঞ সিনথিয়া ব্রেজিল এবং পদার্থবিদ লিয়ন লেডারম্যানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে। আরেকটি ক্রীড়াসূচি ডিজনি ইমাজিনিয়ারদের দ্বারা উপস্থাপিত হয়েছিল, যারা ‘রোলার কোস্টার’ এবং ‘আতসবাজী’ থেকে ‘মোশন ক্যাপচার’ এবং ‘কৃত্রিম কুয়াশা’র মাধ্যমে বিজ্ঞানের বিশেষ প্রভাব এবং চিত্তবিনোদন পার্ক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন।[১১]

পথ মেলা[সম্পাদনা]

"গণিত-যাদুকর" আর্থার টি বেনজামিন ওয়ার্ল্ড সাইন্স ফেয়ার(WSF) পথ-মেলায় মস্তিষ্ক থেকে পাঁচ অংকের একটি সংখ্যার বর্গ করছেন

৩০ মে, শনিবার, ২০০৮ সালে নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ওয়াশিংটন স্কয়ার পার্কে পথ মেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। যদিও এটি বজ্রপাতসহ ঝড়-বৃষ্টি দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়, তবুও নিউ ইয়র্ক পুলিশ বিভাগের অনুমান অনুযায়ী ১০০,০০০ লোক এই পথ-মেলায় উপস্থিত ছিলেন।[১২]

পথ-মেলার কর্মসূচীতে অন্তর্ভুক্ত ছিল "গণিত-যাদুকর" আর্থার টি বেনিজামিনের লাইভ পারফরমেন্স, "বিজ্ঞান রাপার" জ্যাক-এর পাওয়ারস অব পিসিআর র‍্যাপ ফেইম,[১৩] এবং "দ্য ম্যাথমেটিশিয়ান"নামে একটি ব্যান্ড, লিবার্টি বিজ্ঞান কেন্দ্র এবং ফ্র্যাংকলিন ইনস্টিটিউটের মতো প্রতিষ্ঠানের দলসমূহ দ্বারা বিজ্ঞান বিক্ষোভ, এবং সাংবাদিক ও লেখক লুসি হকিং এবং চাক্ষুষ শিল্পী স্কট ড্র্যাভস দ্বারা উপস্থাপনা সহ প্রভৃতি।

পথ-মেলাটি ডিজনির এনিমেট্রনিক ডাইনোসর লাকি’র দ্বারা বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিল, যেটাতে বিজ্ঞান- এবং শিক্ষা-বিষয়ক টিভি শো থেকে চরিত্র দ্বারা চিত্রায়িত করা হয়েছিল, যেমন ‘সাইবারচ্যাজ’, ‘এটি একটি বৃহৎ-বৃহৎ জগত’, ‘ক্লিফোর্ড দ্য বিগ রেড ডগ’ এবং 'জুলা প্যাট্রোল',এবং সেইসাথে নিউ ইয়র্কে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর বিক্ষোভে- ‘নিউ জার্সি প্রথম রোবোটিক্স কম্পিটিশন’, এবং ‘পেঁচা বটিকা’ শব ব্যবচ্ছেদ ও ক্ষুদ্র রকেট উড্ডয়নের মতো কার্যক্রম প্রদর্শিত হয়। এছাড়াও আমেরিকান মিউজিয়াম অব ন্যাচারাল হিস্ট্রী এবং ম্যাজিক স্কুল বাস থেকে একটি অস্থায়ী জাদুঘরও ছিল।[১৪]

অভ্যর্থনা[সম্পাদনা]

উৎসবের পরিধি ২০০৮ মেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল, যা প্রধান প্রধান সংবাদপত্রে প্রবন্ধ আকারে অন্তর্ভুক্ত এবং আলদা এবং গ্রীনের দ্বারা জাতীয় শোগুলো যেমন ‘রেগিস এন্ড কেলি’ এবং ‘কলবার্ট রিপোর্ট’-এ প্রদর্শিত হয়েছিল, যেটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উৎসবের ধারণা, আয়োজক এবং উৎসব-কর্মসূচী প্রবর্তনের উপর আলোকপাত করে, এবং নিউ ইয়র্কে এই ধরনের একটি কর্মসূচী নিয়ে আসতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।[১৫] সামান্য সাংগঠনিক ত্রুটি বাদ দিলে, উৎসব কর্মসূচীর পরিধি সাধারণত ইতিবাচক হয়েছিল। ‘গুড মর্নিং আমেরিকা’ এবং ‘বিজ্ঞান সংবাদ’ উভয়েই পরবর্তী প্রজন্মের বিজ্ঞানী এবং গুরুদের অনুপ্রাণিত করতে উৎসবের সম্ভাবনার উপর দৃষ্টিপাত করে।[১৬] নিউ ইয়র্ক পোস্ট ফ্যাশন সপ্তাহের গুরু-প্রতিপক্ষ এবং টনি অ্যাওয়ার্ড হিসেবে নিউ ইয়র্কের সাংস্কৃতিক চিত্রে উৎসবের ভূমিকা বর্ণীত হয়,[১৭] যখন বিজ্ঞান চ্যানেলের কভারেজ "আশ্চর্য্যরূপে অনুপ্রেরণাদায়ক এবং তথ্যপূর্ণ" উৎসব হিসেবে একে চরিত্রায়িত করে।[১৮]

নিউ ইয়র্ক টাইমস মন্তব্য করে যে গ্রীন এবং ডে "একটি নতুন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান" তৈরিতে সফল হয়েছেন;[১৯] এছাড়াও ‘টাইমস’ নিবন্ধে এই উৎসবকে একটি সমালোচনামূলক এবং বক্স অফিসে সাফল্য হিসেবে ঘোষণা করে।[২০]

অনলাইন কভারেজ সাধারণত নির্দিষ্ট উৎসব কর্মসূচীর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- সায়েন্স, ওয়াইয়ার্ড, বিজ্ঞান চ্যানেল এবং ইউএসএ টুডে, যা একই দিনে বা পরবর্তী দিনের কর্মসূচী হিসেবে "মানুষ হওয়া মানে কি বুঝায়", "রামচন্দ্রন/ কার্জওয়াইল: মানবতা এখন / মানবতা পরবর্তী", "ভবিষ্যত শহর", পাশাপাশি অলিভার স্যাক্স এর সমন্বয়ে দুটি কর্মসূচী প্রদান করে। [২১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Cf. Musser, George (এপ্রিল ২৫, ২০০৮), "A Science Fête Project: A Q&A with Brian Greene", Scientific American, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৪ 
  2. Non-profit status and chairman position from the foundation's 990-EZ form for 2006, accessible online via GuideStar, GuideStar USA, Inc., ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-১১ . Current board of directors from World Science Festival (এপ্রিল ২০০৮), Board of directors, Science Festival Foundation, জুন ৭, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৮ .
  3. World Science Festival Website: Founders and Staff, Science Festival Foundation, ২০০৮, ২০০৮-০৬-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ . Biographical information for Kyle Gibson: World Science Festival Website: Kyle Gibson, Science Festival Foundation, ২০০৮, জুন ২, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫  and biographical note in Koppel, Ted; Gibson, Kyle (১৯৯৬), History in the Making and the Making of Television, Times Books, আইএসবিএন 978-0-8129-2478-7 . Biographical information for Robin Reardon: World Science Festival Website: Robin Reardon, জুন ২, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫  and R3Productions Website: Robin Reardon, R3Productions, LLC, ২০০৯-০৫-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ 
  4. As listed in Overbye, Dennis (এপ্রিল ৩, ২০০৮), "Coming to New York, a Science Event for the Masses", New York Times, পৃষ্ঠা E2, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-৩০ 
  5. Venues and event numbers: Overbye, Dennis (জুন ৩, ২০০৮b), "An Overflowing Five-Day Banquet of Science and Its Meanings", New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৫ . Summit: Timmer, John (মে ২৮, ২০০৮b), "First Kavli Prize winners in new fields of science announced", Ars Technica, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৫ . Attendance: Souccar, Miriam (জুন ৬, ২০০৮), "City's Science Festival attracts record numbers", Crain's New York Business, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৬ 
  6. Timmer, John (এপ্রিল ৩, ২০০৮), "NYC to host the World Science Festival in May", Ars Technica, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২৮ 
  7. Richburg, Keith B. (মে ২৯, ২০০৮), "U.S. Experts Bemoan Nation's Loss of Stature in the World of Science", Washington Post, পৃষ্ঠা A04 
  8. Timmer, John (মে ২৮, ২০০৮b), "First Kavli Prize winners in new fields of science announced", Ars Technica, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৫ 
  9. General description: Overbye, Dennis (জুন ৩, ২০০৮b), "An Overflowing Five-Day Banquet of Science and Its Meanings", New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৫ . Additional participant names as listed on the Festival's website at World Science Festival (২০০৮), Speakers, Science Festival Foundation, জুলাই ১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৭ ; additional event information from the entries in World Science Festival, All Events by Date, Science Festival Foundation, জুলাই ১৬, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৭ .
  10. Armitage, Sacks, Moth: Overbye, Dennis (জুন ৩, ২০০৮b), "An Overflowing Five-Day Banquet of Science and Its Meanings", New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৫ . Additional information on Moth event: Tierney, John (মে ৩০, ২০০৮), "Early Reviews of Science Festival", TierneyLab, The New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ . Dear Albert: van Gelder, Lawrence (মে ১২, ২০০৮), "Arts, Briefly: Footnotes", New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫  and Hoffman, Jascha (২০০৮), "Insight into Einstein", Nature, 453 (7198): 987, ডিওআই:10.1038/453987a 
  11. Sports: Scalera, Nicholas (জুন ১, ২০০৮), "Science of Sports", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ . Lederman/Breazeal interviews: Zielinski, Jess (মে ৩০, ২০০৮), "World Science Festival: Pioneers in science", USA Today Blogs: Science Fair, USA Today [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]. Disney Imagineering event: Cohen, Patricia (মে ৩১, ২০০৮), "The World Science Festival: Behind Disney's Magic", ArtsBeat, The New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ . Participant information coincides with that given on the festival's website at World Science Festival, Speakers, Science Festival Foundation, আগস্ট ৩, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৭ 
  12. Participant number: Timmer, John (জুন ১৯, ২০০৮), "World Science Festival wrapup", Ars Technica, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ . Inclement weather: Tierney, John (জুন ১, ২০০৮), "Happy Fairgoers, Worried Biologists", TierneyLab, The New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ 
  13. Powers, Zach (আগস্ট ১৭, ২০০৯), The PCR Rap, YouTube, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-১৭ 
  14. Graeber, Laurel (মে ৩০, ২০০৮), "Spare Times: For Children - World Science Festival", New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৬  and Tierney, John (জুন ১, ২০০৮), "Happy Fairgoers, Worried Biologists", TierneyLab, The New York Times , with additional information from World Science Festival (এপ্রিল ২০০৮), WSF Street Fair, Science Festival Foundation, জুলাই ৩১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬ .
  15. E.g. Timmer, John (এপ্রিল ২, ২০০৮), "NYC to host the World Science Festival in May", Ars Technica, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-১৮  and Overbye, Dennis (এপ্রিল ৩, ২০০৮), "Coming to New York, a Science Event for the Masses", New York Times, পৃষ্ঠা E2, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-১৮ . Colbert report video online at The Colbert Report for May 27, 2008: Brian Greene, Comedy Central, ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-২১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]; Regis and Kelly: Alda guest appearance on May 23, 2008 listed and described on Guest Guide Archive (Official "Live with Regis and Kelly" Website), Disney/ABC Domestic Television, ২০০৮-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫  (Entry under "Week of May 19–23, 2008)
  16. "Science Rocks!", ABC News, জুন ১, ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫  (including quotation), "Alan Alda Starts Science Festival", ABC News, জুন ১, ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ , and Raloff, Janet (মে ৩০, ২০০৮), "Son of Furby", Science News Online, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
  17. Silverman, J. R. (মে ৩০, ২০০৮), "Science and the City", New York Post, মে ৩১, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
  18. Scalera, Nicholas (জুন ১, ২০০৮), "Human, All Too Human", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ৬, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
  19. Quotations from Overbye, Dennis (জুন ৩, ২০০৮b), "An Overflowing Five-Day Banquet of Science and Its Meanings", New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৫ ; a similar assessment in Timmer, John (জুন ১৯, ২০০৮), "World Science Festival wrapup", Ars Technica, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৫ 
  20. Box office: Tierney, John (মে ৩০, ২০০৮), "Boffo Box Office for Science Festival", TierneyLab Blog, The New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-২২ ; critics: Tierney, John (মে ৩০, ২০০৮), "Early Reviews of Science Festival", TierneyLab Blog, The New York Times, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-২২ .
  21. Bhattacharjee, Yudhijit (মে ৩১, ২০০৮), "A sociologist among geneticists", Findings: Science Magazine News Blog, ২০০৯-০১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Shulman, Polly (জুন ১, ২০০৮), "The Meaning of Life", Findings: Science Magazine News Blog, ২০০৯-০১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Shulman, Polly (জুন ১, ২০০৮), "Halting the Handbasket", Findings: Science Magazine News Blog, ২০০৮-১১-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Bhattacharjee, Yudhijit (জুন ১, ২০০৮), "To meet a famous scientist", Findings: Science Magazine News Blog, ২০০৯-০১-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Bhattacharjee, Yudhijit (জুন ১, ২০০৮), "Where's the evidence? (Or What is evidence?)", Findings: Science Magazine News Blog, ২০০৯-০১-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Keim, Brandon (জুন ১, ২০০৮), "What Does It Mean to Be Human?", Wired Science, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Keim, Brandon (মে ৩০, ২০০৮), "Poetry Comes from Our Tree-Climbing Ancestors, Neuroscientist Says", Wired Science, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Keim, Brandon (মে ৩১, ২০০৮), "The Persistence of Vision: A Story of Freakish Perception", Wired Science, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Keim, Brandon (মে ৩১, ২০০৮), "Five People Who'll Make You Feel Good About the Future", Wired Science, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Keim, Brandon (জুন ২, ২০০৮), "Pharmaceutical Fountain of Youth Could Cost Pennies", Wired Science, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Zielinski, Jess (জুন ২, ২০০৮), "World Science Festival: 'The Laws for Life'", USA Today Science Fair, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Zielinski, Jess (জুন ২, ২০০৮), "World Science Festival: '90 is the New 50'", USA Today Science Fair, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Zielinski, Jess (মে ৩১, ২০০৮), "World Science Festival: 'Brain Tricks'", USA Today Science Fair, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Zielinski, Jess (মে ৩১, ২০০৮), "World Science Festival: 'The Science of Sports'", USA Today Science Fair, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Zielinski, Jess (জুন ১, ২০০৮), "World Science Festival: 'Music and the Brain'", USA Today Science Fair, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Scalera, Nicholas (জুন ১, ২০০৮), "Human, All Too Human", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, ২০০৮-০৬-০৬ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Quinlan, Heather (মে ৩১, ২০০৮), "About Your Genes", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Scalera, Nicholas (জুন ১, ২০০৮), "Science of Sports", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Quinlan, Heather (মে ৩১, ২০০৮), "Invisible Reality", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Scalera, Nicholas (মে ৩১, ২০০৮), "Not the Usual Doom and Gloom", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Quinlan, Heather (মে ৩১, ২০০৮), "To See or Not to See", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Scalera, Nicholas (মে ৩১, ২০০৮), "Help Wanted!", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Quinlan, Heather (মে ৩০, ২০০৮), "Toil and Trouble", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 
    Quinlan, Heather (মে ৩০, ২০০৮), "Meet the Pioneers", Science Channel's Live Coverage of World Science Festival 2008, জুন ১, ২০০৮ তারিখে মূল (– Scholar search) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]