আবদুল লতিফ (রেস্তোরাঁ মালিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"Abdul Latif (restaurateur)" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৫:৫৯, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Abdul Latif
জন্ম(১৯৫৪-১২-১৫)১৫ ডিসেম্বর ১৯৫৪
মৃত্যু২০ জানুয়ারি ২০০৮(2008-01-20) (বয়স ৫৩)
দাম্পত্য সঙ্গীNeawarun Latif
রন্ধন পেশা
Cooking styleBangladeshi/Indian cuisine
Current restaurant(s)
  • Rupali
Previous restaurant(s)
  • Curry Capital (formerly Rupali)
ওয়েবসাইটwww.therupali.co.uk

আবদুল লতিফ, এফআরএসএ (১৫ ডিসেম্বর ১৯৫৪ - ২০ জানুয়ারি ২০০৮) ছিলেন একজন ব্রিটিশ-বাংলাদেশি রেস্তোরাঁর মালিক এবং নিউক্যাসল আপন-ট্যাইনের তরকারি শেফ যিনি ভিজ ম্যাগাজিনে নিয়মিত প্রচারের মাধ্যমে দেশব্যাপী বিখ্যাত হয়ে ওঠেন।[১] তিনি ১৯৮৭ সালে প্রবর্তিত তাঁর "কারি হেল" ডিশের জন্য সুপরিচিত ছিলেন।[২] এটি একটি নামকরা তরকারি যা খুবই ঝাল স্বাদের (লতিফের মতে এটি "বিশ্বের সবচেয়ে ঝাল")।[৩] এটি তার নিউক্যাসল রেস্তোরাঁতে বিনা টাকায় পরিবেশন করা হত যারা পুরো খাবার শেষ করতে পারতেন।[৪] খাবারটিতে একটি সাধারণ মানের ভিণ্ডলুর চেয়ে চারগুণ বেশি পরিমাণের মরিচ রয়েছে।[৫]

প্রথম জীবন

লতিফের জন্ম সিলেট জেলা, পূর্ব বাংলা, পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) সিলেট শহরের নিকটে।[৬] ১৯৬৯ সালে তিনি যুক্তরাজ্যে এসে ম্যানচেস্টারে স্থায়ী হন; এক রাতের এক বর্ণবাদী ঘটনা লতিফকে উত্তরাঞ্চল থেকে নিউক্যাসল আসতে বাধ্য করে। তিনি নেওয়ারুনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন, একসাথে তাদের চার কন্যা এবং দুই পুত্র রয়েছে।[৫]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Contributor, A. J. (২০০৭-১০-০১)। "Currying favour"The Architects’ Journal (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৬ 
  2. Stephens, Tony (৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Owner's hot method of currying favour led to restaurant's renown"The Sydney Morning Herald। Sydney। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৪ 
  3. "Heated row over hottest curry"Metro (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৬ 
  4. Tobbell, Kayleigh (৩১ জুলাই ২০০৪)। "Lord of Harpole"Evening Chronicle। ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০০৮ 
  5. "Obituaries: Abdul Latif"The Telegraph। ২৪ জানুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০০৯ 
  6. "Abdul Latif" (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0140-0460। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৬ 

বহিঃসংযোগ