আহমদ ইবনে আবি দু'আদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
|||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বসরার ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বসরার ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:আব্বাসীয় খিলাফতের ব্যক্তিত্ব]] |
[[বিষয়শ্রেণী:আব্বাসীয় খিলাফতের ব্যক্তিত্ব]] |
||
[[Category:মুতাজিলা]] |
|||
[[Category:মুসলিম পণ্ডিত]] |
২০:০৩, ২৪ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার বিশেষ এডিটাথন লক্ষ্য এবার লক্ষ এডিটাথন উপলক্ষ্যে তৈরি করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিবন্ধকার অনুবাদ করে এর মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণ করবেন। আপনার যেকোনো প্রয়োজনে নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। এডিটাথনে জমা দেওয়ার পূর্বে কিংবা নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন ও প্রযোজ্যক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় টেমপ্লেট যুক্ত করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।৩ বছর আগে Ferdous (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
আবু আবদুল্লাহ আহমদ ইবনে আবি দু'আদ, ছিলেন মধ্য-নবম শতকের একজন ইসলাম ধর্মীয় বিচারক(কাজী)ও মুতাজিলা মতবাদের একজন প্রবক্তা। ৮৩৩ খ্রিষ্টাব্দে আব্বাসীয় খিলাফতকালে তিনি প্রধান বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন এবং আল মুতাসিম ও আল ওয়াসিক এর শাসনকালীন সময়ের মধ্যে অত্যন্ত প্রভাবশালী হয়ে যান। প্রধান বিচারক থাকাকালীন সময়ে তিনি মুতাজিলা মতবাদকে রাষ্ট্রের সরকারী আদর্শ হিসাবে ধরে রাখার চেষ্টা করেছিলেন এবং কর্মকর্তা ও পন্ডিতদের মধ্যে মুতাজিলা মতবাদগুলোর ব্যবহার নিশ্চিত করতে তিনি তদন্তের (মিনহা) বিচারের ক্ষেত্রে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছিলেন। [১] ৮৪৮ সালে ইবনে আবি দু'আদ পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হন এবং তার পদে নিজের পুত্র মুহাম্মদ কে বসান, তবে আল-মুতাওয়াক্কিলের খেলাফত কালে তার পরিবারের প্রভাব হ্রাস পায়। যিনি ধীরে ধীরে মুতাজিলা মতবাদকে পরিত্যাহ করেছিলেন এবং মিনহা-র ব্যবহারে ইতি টেনেছিলেন।
বেশ কয়েকটি খলিফার আমলে প্রবীণ অধিকারীদের একজন হিসাবে আব্বাসীয় দরবারে ইবনে আবি দু'দ-এর মর্যাদার উচ্চতাকে বার্মাকিডদের সাথে তুলনা করা হয়েছে। [২] একজন শীর্ষস্থানীয় মুতাজিলা মতবাদপ্রবর্তক এবং মিনজার অন্যতম প্রধান স্থপতি হিসেবে ইবনে আবি দু'আদ বিবেচিত। তবে, খ্যাতিমান ধর্মতত্ত্ববিদ আহমদ বিন হাম্বল সহ গোঁড়া-পন্ডিতদের উপর তার অত্যাচার মৃত্যু পরবর্তী সময়ে তার খ্যাতিনাশ করেছে এবং পরবর্তী সুন্নি জীবনীবিদদের দ্বারা অবজ্ঞার পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ Tillier, Mathieu (২০০৯-১২-০৫), "I - Le grand cadi", Les cadis d'Iraq et l'État Abbasside (132/750-334/945), Études arabes, médiévales et modernes, Beyrouth: Presses de l’Ifpo, পৃষ্ঠা 426–461, আইএসবিএন 978-2-35159-278-6, সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৩
- ↑ Hurvitz 2002, পৃ. 123-24।