স্নাতকোত্তর উপাধি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Maruf Hossain (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা যোগ |
সংশোধন, বিষয়শ্রেণী |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
||
{{উচ্চশিক্ষায়তনিক উপাধি}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:উচ্চশিক্ষায়তনিক উপাধি]] |
০১:৩১, ৬ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
স্নাতকোত্তর (ইংরেজি: Postgraduate) (যা মাস্টার্স ডিগ্রী নামেও পরিচিত) বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি লাভের পরবর্তীতে বিষয় ভিক্তিক দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আরও উচ্চ শিক্ষা সনদ লাভের একটি কোর্স যা সাধারণত এক বা দুই বছর মেয়াদী অধ্যয়নপর্ব শেষে কোন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ডিগ্রি।[১] ব্রিটিশ শিক্ষাব্যবস্থা দ্বারা প্রভাবিত অঞ্চলসমূহ, যেমন অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত, কানাডা, মালয়েশিয়াসহ অনেক দেশে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি তে ভর্তির জন্য তিন বছর বা চার বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করতে হয়। [২]
বাংলাদেশে স্নাতকোত্তর
বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণভাবে এক বছর অথবা প্রতিষ্ঠান ভিক্তিক দুই বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। স্নাতক অথবা স্নাতক সম্মান উত্তীর্ণ হওয়ার পরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য ভর্তি হওয়া যায়।[৩] কলা বা মানবিক ধারায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রির নাম এম.এ.,চারুকলা ধারায় এম.এফ.এ., অন্যদিকে সামাজিক বিজ্ঞান ধারায় এম.এস.এস., বিজ্ঞান ধারায় এম.এসসি. এবং ব্যবসায় শিক্ষা ধারায় এন.কম. বা এম.বি.এ নামে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেয়া হয়। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে এক বা দুই বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর কোর্স পড়ানো হয়। [৪]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ Hastings Rashdall (১৮৯৫)। "I"। The Universities of Europe in the Middle Ages: Volume 1, Salerno, Bologna, Paris। পৃষ্ঠা 1–22।
- ↑ "universitiesuk" (পিডিএফ)। ১৬ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক হয়ে যাচ্ছে? সমকাল
- ↑ স্নাতকোত্তর করতে চাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে’ প্রথম আলো