শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৩′২০.৪০″ উত্তর ৯০°২৪′০১.১০″ পূর্ব / ২৩.৮৮৯০০০০° উত্তর ৯০.৪০০৩০৫৬° পূর্ব / 23.8890000; 90.4003056
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ফুটবল প্রতিযোগিতা: বানান সংশোধন
Imonreza (আলোচনা | অবদান)
৩২ নং লাইন: ৩২ নং লাইন:
|embedded=|website=|publictransit=
|embedded=|website=|publictransit=
}}
}}
'''শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম''' ২০১৩ সালে নির্মিত<ref name=":1" /> বাংলাদেশের একটি জেলা পর্যায়ের স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি [[গাজীপুর জেলা|গাজীপুর]] জেলার [[গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন|গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের]] [[টঙ্গী]]র মাছিমপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে টঙ্গী ডাকঘরের উত্তরে এবং [[টেলিফোন শিল্প সংস্থা|বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা]]র দক্ষিণ সীমায় অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি গাজীপুর জেলার দ্বিতীয় স্টেডিয়াম। অন্য স্টেডিয়ামটি [[গাজীপুর সদর উপজেলা]]য় অবস্থিত [[শহীদ বরকত স্টেডিয়াম]]। স্টেডিয়ামটি বাংলাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ প্রয়াত [[আহসানউল্লাহ মাস্টার|আহসান উল্লাহ মাস্টার]] এর নামে নামকরণ করা হয়েছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/sports/news/bd/155897.details|শিরোনাম=ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের নামে স্টেডিয়াম|ওয়েবসাইট=banglanews24.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/?post=103109-বিশিষ্ট-ব্যক্তিদের-নামে-স্টেডিয়াম|শিরোনাম=বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে স্টেডিয়াম|ওয়েবসাইট=দৈনিক সংগ্রাম|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/sport/article571164.bdnews|শিরোনাম=প্রয়াত ফুটবলার মারীর নামে রাঙ্গামাটি স্টেডিয়াম|ওয়েবসাইট=bangla.bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref>। বাংলাদেশের অন্যান্য সকল ক্রীড়া ভেন্যুর মতই এই স্টেডিয়ামটি [[জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ|জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের]] অধিভুক্ত ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার তত্বাবধায়নে রয়েছে। বর্তমানে তীরন্দাজি খেলা, প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের জন্য এই ভেন্যুটি [[বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন]] একক ব্যবহার করছে<ref name=":2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/others/2016/11/04/153884.html|শিরোনাম=গাজীপুরে স্টেডিয়াম উন্নয়নে শম্বুকগতি |ওয়েবসাইট=archive1.ittefaq.com.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> তবে এই ভেন্যু ফুটবল প্রতিযোগিতার জন্যও ব্যবহার হয়েছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2016/03/28/82020.php|শিরোনাম=টঙ্গীতে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্মৃতি ফুটবল|ওয়েবসাইট=www.bhorerkagoj.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-23}}</ref>। স্টেডিয়ামটি তীরন্দাজি খেলার ঘরোয়া<ref name=":4">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/sports/news/national-archery-begins-today-1675171|শিরোনাম=National archery begins today|তারিখ=2018-12-18|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> ও আন্তর্জাতিক<ref name=":5">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.theindependentbd.com/printversion/details/188515|শিরোনাম=3rd ISSF Archery kicks off Feb 23|ওয়েবসাইট= theindependentbd.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref name=":6">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/sport/2019/02/23/world-ranking-archery-gets-underway|শিরোনাম=World Ranking Archery gets underway|তারিখ=2019-02-23|ওয়েবসাইট=Dhaka Tribune|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> আয়োজন ও প্রশিক্ষণের<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/sports/stiff-competition-selection-1514584|শিরোনাম=Stiff competition for selection|তারিখ=2018-01-04|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/sports/news/archery-camp-starts-today-1656280|শিরোনাম=Archery camp starts today|তারিখ=2018-11-05|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> জন্য বহুল ব্যবহার হয়।
'''শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম''' ২০১৩ সালে নির্মিত<ref name=":1" /> বাংলাদেশের একটি জেলা পর্যায়ের স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি [[গাজীপুর জেলা|গাজীপুর]] জেলার [[গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন|গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের]] [[টঙ্গী]]র মাছিমপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে টঙ্গী ডাকঘরের উত্তরে এবং [[টেলিফোন শিল্প সংস্থা|বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা]]র দক্ষিণ সীমায় অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি গাজীপুর জেলার দ্বিতীয় স্টেডিয়াম। অন্য স্টেডিয়ামটি [[গাজীপুর সদর উপজেলা]]য় অবস্থিত [[শহীদ বরকত স্টেডিয়াম]]। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম বাংলাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ প্রয়াত [[আহসানউল্লাহ মাস্টার|আহসান উল্লাহ মাস্টার]] এর নামে নামকরণ করা হয়েছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/sports/news/bd/155897.details|শিরোনাম=ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের নামে স্টেডিয়াম|ওয়েবসাইট=banglanews24.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/?post=103109-বিশিষ্ট-ব্যক্তিদের-নামে-স্টেডিয়াম|শিরোনাম=বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে স্টেডিয়াম|ওয়েবসাইট=দৈনিক সংগ্রাম|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/sport/article571164.bdnews|শিরোনাম=প্রয়াত ফুটবলার মারীর নামে রাঙ্গামাটি স্টেডিয়াম|ওয়েবসাইট=bangla.bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref>। বাংলাদেশের অন্যান্য সকল ক্রীড়া ভেন্যুর মতই এই স্টেডিয়ামটি [[জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ|জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের]] অধিভুক্ত ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার তত্বাবধায়নে রয়েছে। বর্তমানে তীরন্দাজি খেলা, প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের জন্য এই ভেন্যুটি [[বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন]] একক ব্যবহার করছে<ref name=":2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/others/2016/11/04/153884.html|শিরোনাম=গাজীপুরে স্টেডিয়াম উন্নয়নে শম্বুকগতি |ওয়েবসাইট=archive1.ittefaq.com.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> তবে এই ভেন্যু ফুটবল প্রতিযোগিতার জন্যও ব্যবহৃত হয়েছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2016/03/28/82020.php|শিরোনাম=টঙ্গীতে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্মৃতি ফুটবল|ওয়েবসাইট=www.bhorerkagoj.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-23}}</ref>। স্টেডিয়ামটি তীরন্দাজি খেলার ঘরোয়া<ref name=":4">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/sports/news/national-archery-begins-today-1675171|শিরোনাম=National archery begins today|তারিখ=2018-12-18|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> ও আন্তর্জাতিক<ref name=":5">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.theindependentbd.com/printversion/details/188515|শিরোনাম=3rd ISSF Archery kicks off Feb 23|ওয়েবসাইট= theindependentbd.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref name=":6">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/sport/2019/02/23/world-ranking-archery-gets-underway|শিরোনাম=World Ranking Archery gets underway|তারিখ=2019-02-23|ওয়েবসাইট=Dhaka Tribune|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> আয়োজন ও প্রশিক্ষণের<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/sports/stiff-competition-selection-1514584|শিরোনাম=Stiff competition for selection|তারিখ=2018-01-04|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/sports/news/archery-camp-starts-today-1656280|শিরোনাম=Archery camp starts today|তারিখ=2018-11-05|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref> জন্য বহুল ব্যবহৃত হয়।


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
স্টেডিয়ামের মাঠটি টেলিফোন শিল্প সংস্থার অংশ ছিল। প্রধানমন্ত্রী, ২৫ ডিসেম্বর, ২০০৮ সালে এই মাঠটিকে স্টেডিয়ামে রুপান্তরের প্রতিশ্রুতি দেন<ref name=":3">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://moysports.portal.gov.bd/sites/default/files/files/moysports.portal.gov.bd/page/db1d60e5_65eb_40ca_891f_35f7ef4d1499/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8_%E0%A7%A8%E0%A7%A7%E0%A7%A6%E0%A7%A9%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AC.pdf|শিরোনাম=মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি/ নির্দেশনা বাস্তবায়ন অগ্রগতি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২১ মার্চ ২০১৬|ওয়েবসাইট=যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=২৪ জুন ২০১৯}}</ref>। ০৫ ডিসেম্বর, ২০১২ তারিখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্য নির্বাহী সভায় এই স্টেডিয়ামটি আহসান উল্লাহ মাস্টারের নামে নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়, এবং নির্মাণ ব্যয় হিসেবে আট কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়<ref name=":0" />। ৩১ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://valuka.com/News/NewsDetail/9314|শিরোনাম=বৃহস্পতিবার গাজীপুরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা|ওয়েবসাইট=valuka.com|ভাষা=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/235388.details|শিরোনাম=মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী|ওয়েবসাইট=banglanews24.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/83143/%25E0%25A6%25AD%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2589%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25A8%25E0|শিরোনাম=ভিত্তিপ্রস্তর আর উদ্বোধনের হিড়িক|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref>। জুন,২০১৪ তে প্রাথমিক নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়<ref name=":3" />। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখে স্টেডিয়ামটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার ঘোষণা দেয়া হয়<ref name=":2" />।
স্টেডিয়ামের মাঠটি টেলিফোন শিল্প সংস্থার অংশ ছিল। প্রধানমন্ত্রী, ২৫ ডিসেম্বর, ২০০৮ সালে এই মাঠটিকে স্টেডিয়ামে রুপান্তরের প্রতিশ্রুতি দেন<ref name=":3">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://moysports.portal.gov.bd/sites/default/files/files/moysports.portal.gov.bd/page/db1d60e5_65eb_40ca_891f_35f7ef4d1499/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8_%E0%A7%A8%E0%A7%A7%E0%A7%A6%E0%A7%A9%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AC.pdf|শিরোনাম=মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি/ নির্দেশনা বাস্তবায়ন অগ্রগতি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২১ মার্চ ২০১৬|ওয়েবসাইট=যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=২৪ জুন ২০১৯}}</ref>। ০৫ ডিসেম্বর, ২০১২ তারিখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যনির্বাহী সভায় এই স্টেডিয়ামটি আহসান উল্লাহ মাস্টারের নামে নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়, এবং নির্মাণ ব্যয় হিসেবে আট কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়<ref name=":0" />। ৩১ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://valuka.com/News/NewsDetail/9314|শিরোনাম=বৃহস্পতিবার গাজীপুরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা|ওয়েবসাইট=valuka.com|ভাষা=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/235388.details|শিরোনাম=মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী|ওয়েবসাইট=banglanews24.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/83143/%25E0%25A6%25AD%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2589%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25A8%25E0|শিরোনাম=ভিত্তিপ্রস্তর আর উদ্বোধনের হিড়িক|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-24}}</ref>। জুন, ২০১৪ তে প্রাথমিক নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়<ref name=":3" />। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখে স্টেডিয়ামটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার ঘোষণা দেয়া হয়<ref name=":2" />।


== কাঠামো ও গঠন ==
== কাঠামো ও গঠন ==

০১:২৭, ২৯ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম
টঙ্গী স্টেডিয়াম
মানচিত্র
পূর্ণ নামশহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম
অবস্থানগাজীপুর জেলা, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৩°৫৩′২০.৪০″ উত্তর ৯০°২৪′০১.১০″ পূর্ব / ২৩.৮৮৯০০০০° উত্তর ৯০.৪০০৩০৫৬° পূর্ব / 23.8890000; 90.4003056
মালিকজাতীয় ক্রীড়া পরিষদ
পরিচালকজেলা ক্রীড়া সংস্থা, গাজীপুর
বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন
ধারণক্ষমতা৩০০০
উপরিভাগঘাস
স্কোরবোর্ডনেই
নির্মাণ
কপর্দকহীন মাঠ২৫ ডিসেম্বর, ২০০৮
উদ্বোধন২০১৩
নির্মাণ ব্যয়৮ কোটি টাকা
ভাড়াটে
বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন(২০১৪- বর্তমান)
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন(২০১৭)

শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম ২০১৩ সালে নির্মিত[১] বাংলাদেশের একটি জেলা পর্যায়ের স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি গাজীপুর জেলার গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের টঙ্গীর মাছিমপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে টঙ্গী ডাকঘরের উত্তরে এবং বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থার দক্ষিণ সীমায় অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি গাজীপুর জেলার দ্বিতীয় স্টেডিয়াম। অন্য স্টেডিয়ামটি গাজীপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত শহীদ বরকত স্টেডিয়াম। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম বাংলাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ প্রয়াত আহসান উল্লাহ মাস্টার এর নামে নামকরণ করা হয়েছে[২][৩][৪]। বাংলাদেশের অন্যান্য সকল ক্রীড়া ভেন্যুর মতই এই স্টেডিয়ামটি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অধিভুক্ত ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার তত্বাবধায়নে রয়েছে। বর্তমানে তীরন্দাজি খেলা, প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের জন্য এই ভেন্যুটি বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন একক ব্যবহার করছে[৫] তবে এই ভেন্যু ফুটবল প্রতিযোগিতার জন্যও ব্যবহৃত হয়েছে[৬]। স্টেডিয়ামটি তীরন্দাজি খেলার ঘরোয়া[৭] ও আন্তর্জাতিক[৮][৯] আয়োজন ও প্রশিক্ষণের[১০][১১] জন্য বহুল ব্যবহৃত হয়।

ইতিহাস

স্টেডিয়ামের মাঠটি টেলিফোন শিল্প সংস্থার অংশ ছিল। প্রধানমন্ত্রী, ২৫ ডিসেম্বর, ২০০৮ সালে এই মাঠটিকে স্টেডিয়ামে রুপান্তরের প্রতিশ্রুতি দেন[১২]। ০৫ ডিসেম্বর, ২০১২ তারিখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যনির্বাহী সভায় এই স্টেডিয়ামটি আহসান উল্লাহ মাস্টারের নামে নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়, এবং নির্মাণ ব্যয় হিসেবে আট কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়[৪]। ৩১ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়[১][১৩][১৪]। জুন, ২০১৪ তে প্রাথমিক নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়[১২]। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখে স্টেডিয়ামটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার ঘোষণা দেয়া হয়[৫]

কাঠামো ও গঠন

স্টেডিয়ামটি আয়তাকার। মাঠের দক্ষিণ পাশে কংক্রিটের গ্যালারী ও প্যাভেলিয়ন রয়েছে[১৫]। উত্তর, পূর্ব ও পশ্চিম পাশের গ্যালারী অদ্যাবধি নির্মাণ করা হয়নি। স্টেডিয়ামটির অবকাঠামো উন্নয়ন পরিকল্পনা আছে[১৬]

আয়োজন

তীরন্দাজি প্রতিযোগিতা

স্টেডিয়ামটি উদ্বোধনের পর হতে বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন এই ভেন্যুতে উল্লেখযোগ্য ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক তীরন্দাজি প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছে:

এই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন তীরন্দাজি প্রতিযোগিতা সমূহ
তারিখ ঘরোয়া/আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার নাম পৃষ্টপোষক মন্তব্য তথ্যসুত্র
২৫-২৮ জুলাই, ২০১৬ ঘরোয়া প্রতিযোগিতা অষ্টম জাতীয় আর্চারি প্রতিযোগিতা গ্রামীনফোন লিমিটেড ৫৪টি দলের ৩২৭ জন তীরন্দাজ অংশগ্রহণ করেন। [১৭][১৮]
২-৫ জানুয়ারি, ২০১৮ নবম জাতীয় আর্চারি প্রতিযোগিতা সিটি গ্রুপ ৩২টি দলের ১৭২ জন তীরন্দাজ অংশগ্রহণ করেন। [১৯][২০]
১৯-২০ নভেম্বর, ২০১৮ দ্বিতীয় জাতীয় যুব আর্চারি প্রতিযোগিতা দুটি ক্যাটাগোরিতে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছেঃ জুনিয়র ক্যাটাগোরি ও ক্যাডেট ক্যাটাগোরি। জুনিয়র ক্যাটাগোরিতে অনূর্ধ্ব-২০ বছর বয়সী তীরন্দাজরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ক্যাডেট ক্যাটাগোরিতে অনূর্ধ্ব-১৭ বছর বয়সী তীরন্দাজরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই প্রতিযোগিতায় পাঁচটি আর্চারি ক্লাবের ৬৮ জন তীরন্দাজ অংশ নিয়েছে। [২১][২২][২৩]
১৮-২০ ডিসেম্বর, ২০১৮ দশম জাতীয় আর্চারি প্রতিযোগিতা ৪০টি দলের ১৬৫ জন তীরন্দাজ অংশগ্রহণ করেন। [২৪][৭]
২৩-২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা তৃতীয় আইএসএসএফ ইন্টারন্যাশনাল সলিডারিটি ওয়ার্ল্ড র‌্যাংকিং আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপস সিটি গ্রুপ ও আমরা নেটওয়ার্ক ২৬ দেশের প্রায় ১৫০ জন তীরন্দাজ অংশগ্রহণ করেন। [২৫][৮][৯][২৬]

ফুটবল প্রতিযোগিতা

২০১৭ সালে এই মাঠে প্রথম বারের মত বাংলাদেশ ফুটবল কাঠামোর সর্বনিম্ন স্তর- পাইওনিয়ার লিগ আয়োজন করা হয়[২৭]

ধারণ ক্ষমতা

প্রাথমিক ভাবে নির্মিত গ্যালারী ও প্যাভিলিয়নে ৩০০০ দর্শক খেলা উপভোগ করতে পারেন। মাঠের চারপাশে গ্যালারী হলে ধারণ ক্ষমতা ৮০০০ এর অধিক হবে।

অন্যান্য ব্যবহার

এই স্টেডিয়ামটি হেলিকপ্টার অবতরণের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে[২৮]

আরো দেখুন

তথ্যসুত্র

  1. "বৃহস্পতিবার গাজীপুরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা"valuka.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  2. "ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের নামে স্টেডিয়াম"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  3. "বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে স্টেডিয়াম"দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  4. "প্রয়াত ফুটবলার মারীর নামে রাঙ্গামাটি স্টেডিয়াম"bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  5. "গাজীপুরে স্টেডিয়াম উন্নয়নে শম্বুকগতি"archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  6. "টঙ্গীতে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্মৃতি ফুটবল"www.bhorerkagoj.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৩ 
  7. "National archery begins today"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  8. "3rd ISSF Archery kicks off Feb 23"theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  9. "World Ranking Archery gets underway"Dhaka Tribune। ২০১৯-০২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  10. "Stiff competition for selection"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  11. "Archery camp starts today"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১১-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  12. "মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি/ নির্দেশনা বাস্তবায়ন অগ্রগতি" (পিডিএফ)যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ। ২১ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৯ 
  13. "মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  14. "ভিত্তিপ্রস্তর আর উদ্বোধনের হিড়িক"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  15. MD Ove Ove (২০১৭-০৩-১২)। "Gazipur,Tongi Stadium , Bangladesh" 
  16. "শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়ামের অবকাঠামো উন্নয়নের নির্দেশ"বাংলাদেশ টুডে। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  17. "জাতীয় আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু সোমবার"বাংলা টিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  18. newsbangladesh.com। "জাতীয় আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু ২৫ জুলাই"newsbangladesh.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৫ 
  19. "নবম আর্চারি প্রতিযোগিতা শুরু"আরটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  20. "জাতীয় আর্চারি আজ থেকে"কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  21. "দ্বিতীয় জাতীয় যুব আর্চারি প্রতিযোগিতা সোমবার শুরু"Risingbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  22. "জাতীয় যুব আর্চারি শুরু সোমবার"বাংলা টিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  23. khn01 (২০১৮-১১-১৯)। "আর্চারি প্রতিযোগিতা শুরু"ক্রীড়ালোক। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  24. "শুরু হচ্ছে দশম জাতীয় আর্চারি প্রতিযোগিতা"somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  25. "দুই আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ এবার রানার্সআপ"sonalinews.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  26. "সলিডারিটি আরচ্যারি শুরু শনিবার"DailyInqilabOnline। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-৩০ 
  27. "মাঠসংকটে পাইওনিয়ার লিগ"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৫ 
  28. "হেলিকপ্টারে টঙ্গীতে বিদেশি বায়াররা"www.hawkerbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 

বহিঃসংযোগ