সৈয়দ আবদুস সামাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
অ তথ্যছক সংশোধন |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ|এই|আবদুস সামাদ}} |
{{অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ|এই|আবদুস সামাদ}} |
||
{{তথ্যছক লেখক |
{{তথ্যছক লেখক |
||
| নাম |
| নাম = সৈয়দ আবদুস সামাদ |
||
| চিত্র |
| চিত্র = Syed Abdus Samad.jpg |
||
| স্থানীয়_নাম |
| স্থানীয়_নাম = সামাদ |
||
| জন্ম_তারিখ |
| জন্ম_তারিখ = [[১৮৯৫]] |
||
| জন্ম_স্থান |
| জন্ম_স্থান = [[পূর্ণিয়া]] , [[বিহার]] , [[ভারত]] |
||
| মৃত্যু_তারিখ |
| মৃত্যু_তারিখ = [[ফেব্রুয়ারি ২]], [[১৯৬৪]] |
||
| মৃত্যু_স্থান |
| মৃত্যু_স্থান = [[পার্বতীপুর ]],[[দিনাজপুর]], [[বাংলাদেশ]] |
||
| পেশা |
| পেশা = [[ফুটবল খেলোয়াড়]] |
||
| বাসস্থান |
| বাসস্থান = [[পার্বতীপুর]] [[উপজেলা]] |
||
| জাতীয়তা |
| জাতীয়তা = [[ব্রিটিশ ভারত]] |
||
| নাগরিকত্ব |
| নাগরিকত্ব = [[বাংলাদেশ]] |
||
| পুরস্কার = |
|||
| জাতিসত্তা = [[বাঙালি]] |
|||
| ধর্ম = [[ইসলাম]] |
|||
| উপাধি = [[ফুটবল]][[জাদুকর]] |
|||
| সময়কাল = |
|||
| দাম্পত্যসঙ্গী = |
|||
| সন্তান = |
|||
}} |
}} |
||
'''সৈয়দ আবদুস সামাদ''' (জন্ম: [[১৮৯৫]] - মৃত্যু: [[ফেব্রুয়ারি ২]], [[১৯৬৪]]) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে '''জাদুকর সামাদ''' নামে পরিচিত।<ref name="prothom-alo.com">http://www.prothomalo.com/sports/article/237973</ref> |
'''সৈয়দ আবদুস সামাদ''' (জন্ম: [[১৮৯৫]] - মৃত্যু: [[ফেব্রুয়ারি ২]], [[১৯৬৪]]) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে '''জাদুকর সামাদ''' নামে পরিচিত।<ref name="prothom-alo.com">http://www.prothomalo.com/sports/article/237973</ref> |
০০:২৮, ২০ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সৈয়দ আবদুস সামাদ | |
---|---|
স্থানীয় নাম | সামাদ |
জন্ম | ১৮৯৫ পূর্ণিয়া , বিহার , ভারত |
মৃত্যু | ফেব্রুয়ারি ২, ১৯৬৪ পার্বতীপুর ,দিনাজপুর, বাংলাদেশ |
পেশা | ফুটবল খেলোয়াড় |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারত |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
সৈয়দ আবদুস সামাদ (জন্ম: ১৮৯৫ - মৃত্যু: ফেব্রুয়ারি ২, ১৯৬৪) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে জাদুকর সামাদ নামে পরিচিত।[১]
জন্ম
১৮৯৫ সালে, ভারতের বিহার রাজ্যের পূর্ণিয়ায়।
খেলোয়াড় জীবন
কলকাতা এরিয়ান্স ক্লাবের দুঃখীরাম মজুমদারের কাছে তার ফুটবল শিক্ষা। এরিয়ান্স থেকে তাজ ক্লাবে যান। ১৯১৩ সালে রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে কলিকাতায় খেলতে গিয়ে ফুটবল সংগঠকদের নজরে পড়েন। ১৯১৫ সালে কলিকাতা দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাব এরিয়ান্স সামাদ কে দলভুক্ত করে। সেবার অনেকটা সামাদের অসাধারণ নৈপুন্যে এরিয়ান্স ক্লাব প্রথম বিভাগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ১৯২০ সালে সামাদ ইস্ট বেঙ্গল রেলওয়ে ক্লাবে যোগ দেন। ১৯২৪ সালে ভারতীয় জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে তিনি বার্মা, যুক্তরাজ্য এবং চীন সফর করেন। বহু খেলায় তার ক্লাব হেরে গেলেও শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার পেয়েছেন ফুটবল জাদুকর সামাদ। ১৯২৭ সালে তিনি ঢাকার তৎকালীন শীর্ষ দল ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব এবং কলকাতার বিখ্যাত মোহনবাগান ক্লাবে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। ১৯৩৩ সালে তিনি কলিকাতা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে যোগ দেন এবং এই ক্লাবে খেলেই তিনি ফুটবল থেকে অবসর নেন। বিভিন্ন সূত্র মতে তিনি ১৯৪১ সাল অর্থাৎ প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ফুটবল খেলেছেন। ১৯৫৭ সালে তিনি পাকিস্তান জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের বেতনভুক্ত ফুটবল কোচ হিসেবে চাকরি শুরু করেন। ১৯৬২ সালে পাকিস্তান সরকার তাঁকে রাষ্ট্রপতি পদক দিয়ে সম্মানিত করে।[১]
বৈশিষ্ট্য
সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
মৃত্যু
১৯৬৪ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি পূর্ব পাকিস্তানের সৈয়দপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |