আ. স. ম. আবদুর রব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aftabuzzaman এ. এস. এম. আবদুর রব কে আ.স.ম. আবদুর রব শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Infobox person
{{Infobox person
|name = আ.স.ম আব্দুর রব
|name = আ.স.ম আব্দুর রব
|image=পুরুষ
|other_names =
|other_names =
|image = পুরুষ
|image = পুরুষ
৭ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
|death_date =
|death_date =
|death_place =
|death_place =
|nationality=বাংলাদেশি
|citizenship={{BAN}}
|organization = [[জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল]]
|organization = [[জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল]]
|movement=
|movement=

১৭:১০, ৩ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আ.স.ম আব্দুর রব
জাতীয়তাবাংলাদেশি
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠানজাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল

আ.স.ম আব্দুর রব বাংলাদশের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদের) এর নেতা। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক। ছাত্রলীগের নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী, আবদুল কুদ্দুস, আ স ম আবদুর রব এবং শাজাহান সিরাজ এদের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত যে পতাকা সেই পতাকা সর্ব প্রথম উত্তোলন করেন আ স ম আবদুর রব।[১] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দেন। ১৯৭১ ৩ মার্চ তিনি পল্টন ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে "জাতির জনক" উপাধি প্রদান করেন। আ স ম আব্দুর রব ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ঐ নির্বাচনের পর জাসদ আওয়ামী লীগকে সমর্থন দেয়। ফলশ্রুতিতে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন।এখন তার সমর্থিত (জে.এস.ডি)সরকারবিরোধী জোটে অবস্খান করছে।

কর্মজীবন

  • তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে জাতির জনক উপাধি প্রদান করেন।

রাজনৈতিক জীবন

১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের সাত সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির ঘোষণা দেয়া হলে আ. স. ম. আবদুর রব যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হন।[২]

তথ্যসূত্র

  1. http://www.profile-bengal.com/Sheikh_Abdul_Hannan.htm
  2. জয়নাল আবেদীন, উপমহাদেশের জাতীয়তাবাদী ও বামধারার রাজনীতি, প্রেক্ষিত বাংলাদেশ, বাংলাপ্রকাশ, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, পৃষ্ঠা- ২৬২।