ভবন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয় যে, আনুমানিক পাঁচ লক্ষাধিক বছর পূর্বে [[মানব জাতি|মানব জাতির]] পূর্ব পুরুষ হিসেবে বিবেচিত [[হোমো ইরেক্টাস]] প্রজাতির মাধ্যমে [[পৃথিবী|পৃথিবীতে]] প্রথম আশ্রয় উপযোগী [[গৃহ]] নির্মাণ করা হয়েছিল।<ref>{{ |
ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয় যে, আনুমানিক পাঁচ লক্ষাধিক বছর পূর্বে [[মানব জাতি|মানব জাতির]] পূর্ব পুরুষ হিসেবে বিবেচিত [[হোমো ইরেক্টাস]] প্রজাতির মাধ্যমে [[পৃথিবী|পৃথিবীতে]] প্রথম আশ্রয় উপযোগী [[গৃহ]] নির্মাণ করা হয়েছিল।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title=World's oldest building discovered |work=BBC News |url=http://news.bbc.co.uk/1/hi/sci/tech/662794.stm |date=2000-03-01 |accessdate=2010-01-02}}</ref> |
||
আবাসিকভাবে বসবাসের উপযোগী ভবনকে [[বাড়ী]] কিংবা [[ঘর]] হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। যদি ভবনে অনেকসংখ্যক পৃথক বাসস্থানের লক্ষ্যে কক্ষ থাকে তখন তা ''এপার্টমেন্ট বিল্ডিং'' বা ''এপার্টমেন্ট ব্লক'' বলা হয়। এগুলো প্রায়শই ব্যক্তিগত গৃহ থেকে ভিন্নতর হয়ে থাকে। অবকাঠামোগত কারণে ভবনের [[আবাসন]] ব্যবস্থা এক কক্ষ, [[কাঠ|কাঠের]] বহিরাবরণ থেকে শুরু করে বহু-বহু মিলিয়ন [[মার্কিন ডলার]] [[বিনিয়োগ]] করে হাজারো লোকের আবাসন উপযোগী সু-উচ্চ, আকাশচুম্বী অট্টালিকার আকৃতিরও হতে পারে। |
আবাসিকভাবে বসবাসের উপযোগী ভবনকে [[বাড়ী]] কিংবা [[ঘর]] হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। যদি ভবনে অনেকসংখ্যক পৃথক বাসস্থানের লক্ষ্যে কক্ষ থাকে তখন তা ''এপার্টমেন্ট বিল্ডিং'' বা ''এপার্টমেন্ট ব্লক'' বলা হয়। এগুলো প্রায়শই ব্যক্তিগত গৃহ থেকে ভিন্নতর হয়ে থাকে। অবকাঠামোগত কারণে ভবনের [[আবাসন]] ব্যবস্থা এক কক্ষ, [[কাঠ|কাঠের]] বহিরাবরণ থেকে শুরু করে বহু-বহু মিলিয়ন [[মার্কিন ডলার]] [[বিনিয়োগ]] করে হাজারো লোকের আবাসন উপযোগী সু-উচ্চ, আকাশচুম্বী অট্টালিকার আকৃতিরও হতে পারে। |
||
১২ নং লাইন: | ১২ নং লাইন: | ||
বহুতলাবিশিষ্ট ভবনে মূলতঃ অনেকগুলো ফ্লোর, তলা বা মেঝে থাকে। এ ধরণের ভবনের মূল উদ্দেশ্যই থাকে ভূমির নির্দিষ্ট [[আয়তন]] বৃদ্ধি না করে উপরের দিকে আয়তন বৃদ্ধি করা। এরফলে ভূমির অপচয় হ্রাস পায় এবং পাশাপাশি অর্থ বিনিয়োগও। তবে অর্থ বিনিয়োগ নির্ভর করে কি ধরণের সাজ-সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতির ব্যবহার হবে এবং ভূমির মূল্যামানের উপর। |
বহুতলাবিশিষ্ট ভবনে মূলতঃ অনেকগুলো ফ্লোর, তলা বা মেঝে থাকে। এ ধরণের ভবনের মূল উদ্দেশ্যই থাকে ভূমির নির্দিষ্ট [[আয়তন]] বৃদ্ধি না করে উপরের দিকে আয়তন বৃদ্ধি করা। এরফলে ভূমির অপচয় হ্রাস পায় এবং পাশাপাশি অর্থ বিনিয়োগও। তবে অর্থ বিনিয়োগ নির্ভর করে কি ধরণের সাজ-সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতির ব্যবহার হবে এবং ভূমির মূল্যামানের উপর। |
||
পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু ভবন হিসেবে [[সংযুক্ত আরব আমিরাত|সংযুক্ত আরব আমিরাতের]] [[দুবাই|দুবাইয়ে]] অবস্থিত [[বুর্জ খলিফা|বুর্জ খলিফা'য়]] ১৬২ তলা রয়েছে।<ref name="CTBUHdb">{{ |
পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু ভবন হিসেবে [[সংযুক্ত আরব আমিরাত|সংযুক্ত আরব আমিরাতের]] [[দুবাই|দুবাইয়ে]] অবস্থিত [[বুর্জ খলিফা|বুর্জ খলিফা'য়]] ১৬২ তলা রয়েছে।<ref name="CTBUHdb">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://buildingdb.ctbuh.org/?do=building&building_id=3 |title=CTBUH Tall Buildings Database: Burj Khalifa |publisher=[[CTBUH]] |accessdate=11 February 2010}}</ref><ref name="DubaiOneInauguration">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://online.wsj.com/article/SB10001424052748703580904574638111667658806.html|title=World's Tallest Skyscraper Opens in Dubai |last=Bianchi|first= Stefania|coauthors=Andrew Critchlow|date=4 January 2010|publisher=The Wall Street Journal|publisher=Dow Jones & Company, Inc|accessdate=4 January 2010}}</ref> এর উচ্চতা ৮২৯.৮৪ মিটার বা ২,৭২৩ ফুট। এতে অর্থ বিনিয়োগ হয়েছে ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।<ref name="USAtoday">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://content.usatoday.com/communities/ondeadline/post/2010/01/dubai-opens-world-tallest-building/1|title=Dubai opens world's tallest building|date=2 January 2010|publisher=[[USA Today]]|accessdate=4 January 2010|location=[[Dubai]]|first=Douglas|last=Stanglin}}</ref> |
||
== ক্ষতিগ্রস্ততা == |
== ক্ষতিগ্রস্ততা == |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
{{Commons category|Buildings}} |
{{Commons category|Buildings}} |
||
{{Wikisource1911Enc|Building}} |
{{Wikisource1911Enc|Building}} |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
{{reflist}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:ভবন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভবন]] |
০০:০৭, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ভবন (ইংরেজি: Building) বলতে কাঙ্খিত সহায়তা কেন্দ্র, আশ্রয় উপযোগী অথবা ধারাবাহিকভাবে অধিকার রক্ষার উপযোগী মনুষ্য নির্মিত যে-কোন ধরণের অবকাঠামো ও অট্টালিকাকে বুঝায়। সচরাচর ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে স্থাপত্যশৈলী, প্রকৌশল, প্রযুক্তি কিংবা নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ ঘটে থাকে।
ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ উপকরণের প্রয়োজন পড়ে। মাটি, বালু, কাঠ, পাথর, সিমেন্ট, ইটসহ পাতাও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তন্মধ্যে - মধ্যযুগে আভিজাত্যপূর্ণ ভবনগুলোয় বিশেষ করে লন্ডনের হাউজ অব কমন্স বা কমন্স সভা কক্ষ নির্মাণে ওক গাছের কাঠ ব্যবহার করা হয়েছিল।
ইতিহাস
ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয় যে, আনুমানিক পাঁচ লক্ষাধিক বছর পূর্বে মানব জাতির পূর্ব পুরুষ হিসেবে বিবেচিত হোমো ইরেক্টাস প্রজাতির মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম আশ্রয় উপযোগী গৃহ নির্মাণ করা হয়েছিল।[১]
আবাসিকভাবে বসবাসের উপযোগী ভবনকে বাড়ী কিংবা ঘর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। যদি ভবনে অনেকসংখ্যক পৃথক বাসস্থানের লক্ষ্যে কক্ষ থাকে তখন তা এপার্টমেন্ট বিল্ডিং বা এপার্টমেন্ট ব্লক বলা হয়। এগুলো প্রায়শই ব্যক্তিগত গৃহ থেকে ভিন্নতর হয়ে থাকে। অবকাঠামোগত কারণে ভবনের আবাসন ব্যবস্থা এক কক্ষ, কাঠের বহিরাবরণ থেকে শুরু করে বহু-বহু মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে হাজারো লোকের আবাসন উপযোগী সু-উচ্চ, আকাশচুম্বী অট্টালিকার আকৃতিরও হতে পারে।
বহুতলাবিশিষ্ট ভবনে মূলতঃ অনেকগুলো ফ্লোর, তলা বা মেঝে থাকে। এ ধরণের ভবনের মূল উদ্দেশ্যই থাকে ভূমির নির্দিষ্ট আয়তন বৃদ্ধি না করে উপরের দিকে আয়তন বৃদ্ধি করা। এরফলে ভূমির অপচয় হ্রাস পায় এবং পাশাপাশি অর্থ বিনিয়োগও। তবে অর্থ বিনিয়োগ নির্ভর করে কি ধরণের সাজ-সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতির ব্যবহার হবে এবং ভূমির মূল্যামানের উপর।
পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু ভবন হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত বুর্জ খলিফা'য় ১৬২ তলা রয়েছে।[২][৩] এর উচ্চতা ৮২৯.৮৪ মিটার বা ২,৭২৩ ফুট। এতে অর্থ বিনিয়োগ হয়েছে ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৪]
ক্ষতিগ্রস্ততা
গাঁথুনি যথোপযুক্ত না হলে কিংবা মাটির পরীক্ষা না করলে নির্মাণকালীন সময়েই ভবন ধ্বসে যেতে পারে। আবার, ভবনের সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষন কার্যক্রমের সময়েও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও, দুর্ঘটনার ন্যায় আরো বিভিন্ন কারণে ভবন ধ্বংস হয়।[৫] অগ্নিকাণ্ড, প্রবল বন্যা, মাটির ক্ষয় কিংবা লবণাক্ততাসহ ভূমিকম্পজনিত কারণও ভবনের ক্ষতির জন্যে বহুলাংশে দায়ী।
তথ্যসূত্র
- ↑ "World's oldest building discovered"। BBC News। ২০০০-০৩-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-০২।
- ↑ "CTBUH Tall Buildings Database: Burj Khalifa"। CTBUH। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ Bianchi, Stefania (৪ জানুয়ারি ২০১০)। "World's Tallest Skyscraper Opens in Dubai"। Dow Jones & Company, Inc। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - ↑ Stanglin, Douglas (২ জানুয়ারি ২০১০)। "Dubai opens world's tallest building"। Dubai: USA Today। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Building Damage