কসোভো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) |
||
৪০ নং লাইন: | ৪০ নং লাইন: | ||
|footnote2 = সরকারীভাবে +৩৮১; কোন কোন মোবাইল সেবা দানকারী +৩৭৭ (মোনাকো) বা +৩৮৬ (স্লোভেনিয়া) ব্যবহার করে |
|footnote2 = সরকারীভাবে +৩৮১; কোন কোন মোবাইল সেবা দানকারী +৩৭৭ (মোনাকো) বা +৩৮৬ (স্লোভেনিয়া) ব্যবহার করে |
||
}} |
}} |
||
'''কসোভো''' ([[সার্বীয় ভাষা|সার্বীয় ভাষায়]]: Косово и Метохија, [[আলবেনীয় ভাষা|আলবেনীয় ভাষায়]]: Kosova বা Kosovë) ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি রাষ্ট্র, যা পূর্বে [[সার্বিয়া|সার্বিয়ার]] একটি প্রদেশ ছিলো। প্রদেশটি [[১৯৯৯]] সাল থেকে জাতিসংঘ প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। যদিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রদেশটির উপর সার্বিয়ার সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিয়েছে, কার্যত এটির উপর সার্বীয় শাসনের প্রয়োগ নগণ্য। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি স্বাধীনতা ঘোষনা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সহ বেশ কিছু দেশ কসোভোকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। |
'''কসোভো''' ([[সার্বীয় ভাষা|সার্বীয় ভাষায়]]: Косово и Метохија, [[আলবেনীয় ভাষা|আলবেনীয় ভাষায়]]: Kosova বা Kosovë) ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি রাষ্ট্র, যা পূর্বে [[সার্বিয়া|সার্বিয়ার]] একটি প্রদেশ ছিলো। প্রদেশটি [[১৯৯৯]] সাল থেকে জাতিসংঘ প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। যদিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রদেশটির উপর সার্বিয়ার সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিয়েছে, কার্যত এটির উপর সার্বীয় শাসনের প্রয়োগ নগণ্য। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি স্বাধীনতা ঘোষনা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সহ বেশ কিছু দেশ কসোভোকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। |
||
কসভোর সীমান্তে [[মন্টেনিগ্রো]], [[আলবেনিয়া]] ও [[ম্যাসিডোনিয়া]] অবস্থিত। এর জনসংখ্যা ২০ লক্ষ। এদের বেশিরভাগই জাতিগতভাবে আলবেনীয়। তবে সার্বীয়, তুর্কি, বসনীয়, জিপসি এবং অন্যান্য জাতির লোকেদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রয়েছে। প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর ও রাজধানীর নাম [[প্রিস্তিনা]] (Priština)। |
কসভোর সীমান্তে [[মন্টেনিগ্রো]], [[আলবেনিয়া]] ও [[ম্যাসিডোনিয়া]] অবস্থিত। এর জনসংখ্যা ২০ লক্ষ। এদের বেশিরভাগই জাতিগতভাবে আলবেনীয়। তবে সার্বীয়, তুর্কি, বসনীয়, জিপসি এবং অন্যান্য জাতির লোকেদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রয়েছে। প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর ও রাজধানীর নাম [[প্রিস্তিনা]] (Priština)। |
১৪:৩৩, ৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কসোভো | |
---|---|
কসোভোর মানচিত্র | |
রাজধানী | প্রিস্তিনা |
নৃগোষ্ঠী (২০০৭) | ৯২% আলবেনীয় ৫.৩% সার্বীয় ২.৭% অন্যান্য |
আয়তন | |
• মোট | ১০,৯০৮ কিমি২ (৪,২১২ মা২) |
• পানি (%) | নেই |
জনসংখ্যা | |
• ২০০৭ আনুমানিক | ২,১০০,০০০ |
• ১৯৯১ আদমশুমারি | ১,৯৫৬,১৯৬ |
• ঘনত্ব | ২২০/কিমি২ (৫৬৯.৮/বর্গমাইল) |
জিডিপি (পিপিপি) | ২০০৭ আনুমানিক |
• মোট | ৪ বিলিয়ন ডলার (নেই) |
• মাথাপিছু | ১,৮০০ ডলার (১৫১তম) |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০০৭ আনুমানিক |
• মোট | ৩.২৩৭ বিলিয়ন ডলার (নেই) |
• মাথাপিছু | ১,৫০০ ডলার (১১৯তম) |
মুদ্রা | ইউরো (€) (ইইউআর) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+১ (সিইটি) |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | ইউটিসি+২ (সিইএসটি) |
কলিং কোড | ৩৮১ |
ইন্টারনেট টিএলডি | নির্ধারিত হয়নি |
|
কসোভো (সার্বীয় ভাষায়: Косово и Метохија, আলবেনীয় ভাষায়: Kosova বা Kosovë) ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি রাষ্ট্র, যা পূর্বে সার্বিয়ার একটি প্রদেশ ছিলো। প্রদেশটি ১৯৯৯ সাল থেকে জাতিসংঘ প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। যদিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রদেশটির উপর সার্বিয়ার সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিয়েছে, কার্যত এটির উপর সার্বীয় শাসনের প্রয়োগ নগণ্য। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি স্বাধীনতা ঘোষনা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সহ বেশ কিছু দেশ কসোভোকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
কসভোর সীমান্তে মন্টেনিগ্রো, আলবেনিয়া ও ম্যাসিডোনিয়া অবস্থিত। এর জনসংখ্যা ২০ লক্ষ। এদের বেশিরভাগই জাতিগতভাবে আলবেনীয়। তবে সার্বীয়, তুর্কি, বসনীয়, জিপসি এবং অন্যান্য জাতির লোকেদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রয়েছে। প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর ও রাজধানীর নাম প্রিস্তিনা (Priština)।
২০০৬ সালে কসভোর ভাগ্য নির্ধারণের জন্য আন্তর্জাতিক আলোচনা শুরু হয়।