ফারজানা ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
কর্মজীবন |
অ বিষয়শ্রেণী:১৯৫৮-এ জন্ম যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৫৩ নং লাইন: | ৫৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৮-এ জন্ম]] |
০৭:২২, ৩ মার্চ ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ১০ বছর আগে Hasive (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
ফারজানা ইসলাম | |
---|---|
জন্ম | ১৯৫৮ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী উপাচার্য |
অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলাম (জন্ম: ১৯৫৮) একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে ২ মার্চ, ২০১৪ তারিখে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী উপাচার্য। [১][২][৩][৪] চার বছরের জন্য এ দায়িত্ব পাওয়া ফারজানা ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম উপাচার্য। [৫][৬][৭] উপাচার্যের দায়িত্ব নেয়ার পূর্বে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
জন্ম ও পারিবারিক জীবন
ফারজানা ইসলামের জন্ম ঢাকায়। তার পৈত্রিক বাড়ি শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলায়।
শিক্ষাজীবন
ফারজানা ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৮০ সালে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। [৮]
কর্মজীবন
১৯৮২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগে যোগ দিয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন ফারজানা ইসলাম। তিনি ১৯৮৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন এবং ২০০১ সালে সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি পান। নৃবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি হিসাবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ‘নাগরিক উদ্যোগ’ এর চেয়ারপারসন হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।[৯]
গবেষনা
প্রকাশনা
পুরস্কার ও সম্মাননা
তথ্যসূত্র
বহি:সংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |