স্ফাইরাপিকাস ভারিয়াস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

স্ফাইরাপিকাস ভারিয়াস
পুরুষ
মহিলা, কিউবা
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস সম্পাদনা করুন
জগৎ/রাজ্য: অ্যানিম্যালিয়া (Animalia)
পর্ব: কর্ডাটা
গোষ্ঠী: ডাইনোসরিয়া (Dinosauria)
গোষ্ঠী: সরিস্কিয়া (Saurischia)
গোষ্ঠী: থেরোপোডা (Theropoda)
গোষ্ঠী: Maniraptora
গোষ্ঠী: আভিয়ালে (Avialae)
শ্রেণি: এভিস (Aves)
বর্গ: পিসিফর্মিস (Piciformes)
পরিবার: Picidae
গণ: Sphyrapicus
(Linnaeus, 1766)
প্রজাতি: S. varius
দ্বিপদী নাম
Sphyrapicus varius
(Linnaeus, 1766)
প্রতিশব্দ

Picus varius Linnaeus, 1766

হলুদ পেটের রসাসেবক/স্যাপসকার (Sphyrapicus varius) হলো একটি মাঝারি আকারের কাঠঠোকরা যা কানাডা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বসবাস করে এবং প্রজনন করে। এই কাঠঠোকরাটি এর হলুদ পেটের জন্য পরিচিত, যা এটিকে অন্যান্য কাঠঠোকরা প্রজাতির থেকে আলাদা করে।

শ্রেণীবিন্যাস[সম্পাদনা]

ইংরেজ প্রকৃতিবিদ মার্ক ক্যাটসবি ১৭২৯-১৭৩২ সালে প্রকাশিত তার 'দ্য ন্যাচারাল হিস্টরি অফ ক্যারোলিনা, ফ্লোরিডা অ্যান্ড দ্য বাহামা আইল্যান্ডস' বইয়ে প্রথম হলুদ-পেটে স্যাপসকারের বর্ণনা ও চিত্রায়ণ করেন।[২] ১৭৬৬ সালে সুইডিশ প্রকৃতিবিদ কার্ল লিনিয়াস তার 'সিস্টেমা ন্যাচারে' বইয়ের দ্বাদশ সংস্করণে হলুদ-পেটে স্যাপসকারকে অন্তর্ভুক্ত করেন এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম দেন পিকাস ভ্যারিয়াস[৩] ল্যাটিন ভাষায় ভ্যারিয়াস শব্দটির অর্থ 'বিভিন্ন', 'বৈচিত্রপূর্ণ' বা 'পাচঁরঙা'।[৪] লিনিয়াস এর ভিত্তি/মূল প্রাপ্তিস্থান নির্দিষ্ট করেছিলেন আমেরিকা সেপ্টেন্ট্রিওনালিকে (উত্তর আমেরিকাকে), তবে বর্তমানে এটি শুধুমাত্র দক্ষিণ ক্যারোলিনায় সীমাবদ্ধ।[৫] হলুদ-পেটে স্যাপসকারকে বর্তমানে স্পাইরাপিকাস গণের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ১৮৫৮ সালে আমেরিকান প্রকৃতিবিদ স্পেনসার বায়ার্ড এই তত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং হলুদ-পেটে স্যাপসকারই এর ভিত্তি প্রজাতি সেটা উল্লেখ করেছিলেন।[৬][৭] স্পাইরাপিকাস গণের মধ্যে, হলুদ-পেটে স্যাপসকার রেড-ব্রেস্টেড স্যাপসকার (স্পাইরাপিকাস রুবার) এবং রেড-নেপেড স্যাপসকার (স্পাইরাপিকাস নুকালিস) নিয়ে গঠিত গোষ্ঠীর নিকটতম আত্মীয়।[৮] এই প্রজাতির কোনও উপপ্রজাতি নেই।[৯]

লাল-বক্ষী স্যাপসকার

লালমাথা স্যাপসকার

হলুদ-পেটে স্যাপসকার

উইলিয়ামসন'স স্যাপসকার

স্পাইরাপিকাস গণের বিদ্যমান সদস্যদের মধ্যকার সম্পর্কের ক্লাডোগ্রাম (বংশগতীয় সম্পর্ক চিত্র), ১৯৮৩ সালের জেনেটিক গবেষণার উপর ভিত্তি করে।

বর্ণনা[সম্পাদনা]

হলুদ-পেটে রসাবেকের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৯ থেকে ২১ সেন্টিমিটার (৭.৫ থেকে ৮.২৫ ইঞ্চি) এবং এর গড় ওজন ৫০.৩ গ্রাম (১.৭৭ আউন্স), যদিও এটি ৩৫ থেকে ৬২ গ্রাম (১.২ থেকে ২.২ আউন্স) পর্যন্ত হতে পারে। হলুদ-পেটে রসাবেকের ডানার বিস্তার প্রায় ৩৪ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার (১৩.৫ থেকে ১৫.৭৫ ইঞ্চি)।[১০] পুরুষের কপাল উজ্জ্বল লাল রঙের (এবং খুব কমই হলুদ রঙের), এবং স্ত্রীর কপাল কিছুটা হালকা লাল রঙের। কখনও কখনও, এটিই একমাত্র স্থান যেখানে একটি স্ত্রীর মাথায় লাল রঙের পালক থাকে, কারণ স্ত্রীর কালো মাথায় সাধারণত কয়েকটি বাদামী রঙের ছোপ থাকে। মুকুটটি কালো রঙে বেষ্টিত, এবং সাধারণত লাল রঙের, এবং কখনও কখনও স্ত্রী পাখির মধ্যে এটি কালো রঙের সাথে মিশ্রিত থাকে। চোখের উপর থেকে শুরু করে, ঘাড় পর্যন্ত বিস্তৃত এবং প্রশস্ত হওয়া একটি সাদা রেখা রয়েছে, যা ঘাড়ের পিছনের একটি পাতলা কালো রেখার দ্বারা বিভাজিত। কানের আচ্ছাদন এবং ঘাড়ের পাশে নেমে যাওয়া একটি বিস্তৃত কালো রেখা রয়েছে। এই কালো রেখার নীচে নাকের গুচ্ছ থেকে বুকের পাশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি সাদা রেখা রয়েছে। গলা এবং থুতনী দুইটি লিঙ্গের মধ্যে পার্থক্য করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, কারণ এগুলো স্ত্রীতে সাদা এবং পুরুষে লাল রঙের হয়।[১১]

বিস্তৃতি ও আবাস[সম্পাদনা]

হলুদ পেটে রসাবেক পাখিটি কানাডা, পূর্ব আলাস্কা এবং উত্তর-পূর্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে পাওয়া যায়। শীতকালে এই পাখিগুলোকে পূর্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং মধ্য আমেরিকাতে পাওয়া যায়। এই প্রজাতির পাখি আয়ারল্যান্ড এবং গ্রেট ব্রিটেনে খুব বিরল অতিথি পাখি হিসাবে বিবেচিত হয়।[১২]

এই রসাবেক পাখি প্রজননের সময় সাধারণত ২,০০০ মিটার (৬,৬০০ ফুট) উচ্চতা পর্যন্ত পর্ণমোচী এবং মিশ্র সপুষ্পক-বাকল গাছের বনাঞ্চলে পাওয়া যায়। অন্যদিকে, প্রজননের বাইরের সময় এটি সাধারণত বনাঞ্চলে বাস করে, তবে মাঝে মাঝে বনাঞ্চলের প্রান্ত, খোলা বনভূমি এবং আধা-খোলা আবাসস্থল ব্যবহার করে। এছাড়াও চারণভূমি, পরিষ্কার জায়গা এবং শহরতলির এলাকায় বড় বড় গাছে এটিকে দেখা যায়, এমনকি মাঝে মাঝে খেজুরের বাগানেও দেখা যায়। এই সময়ের মধ্যে, হলুদ পেটে রসাবেক পাখি সমুদ্র সমতল থেকে ৩,২০০ মিটার (১০,৫০০ ফুট) উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, এবং কিছু এলাকায় এমনকি ৩,৪০০ মিটার (১১,২০০ ফুট) উচ্চতায়ও উঠে যায়। যদিও পাখিটি সাধারণত ৯০০ থেকে ৩,০০০ মিটার (৩,০০০ থেকে ৯,৮০০ ফুট) উচ্চতার মধ্যে থাকে।[১৩]

শত্রু ও পরজীবী[সম্পাদনা]

হলুদ-পেটে রসাবেক হেমোপ্রোটিয়াস ভেলান নামক একটি স্পোরোজোয়ান পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত হয়, যা কুলিকোইডেস গণের প্রজাতির মাধ্যমে এই পাখিতে ছড়িয়ে পড়ে।[১৪] এটি ফিলোপটেরাস ক্যালিফোর্নিয়েনস নামক একটি উকুনের প্রজাতির সদস্য।[১৫]

এদের বাসা শিকারীদের মধ্যে রয়েছে সাপ।[১৬]

মানুষের সাথে সম্পর্ক[সম্পাদনা]

গাছের ক্ষতি[সম্পাদনা]

হলুদ-পেটে স্যাপসকারের খাদ্যাভ্যাস গাছকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এটি পোকামাকড় আকর্ষণ করে, তাই একে কখনও কখনও কীটপতঙ্গ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[১৭] এই পাখিগুলো গাছগুলোকে গুরুতর ক্ষতি করতে পারে এবং এর ফলে গাছ মারাও যেতে পারে।[১৮] রসাবেকের গিড়ল করার কারণে গাছের গুঁড়ির চারপাশের ছাল খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে গাছটি মারা যেতে পারে।[১৯][২০] রসাবেকের গিড়ল করার ফলে যে ক্ষতের সৃষ্টি হয়, তার কারণে গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হতে পারে।[২১] নির্দিষ্ট কিছু গাছের প্রজাতি হলুদ-পেটে স্যাপসকারের ক্ষতির পর সর্বাধিক হারে মারা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ইউএসডিএ অরণ্য গবেষণায় দেখা গেছে যে হলুদ পেটে রসাবেকের ক্ষতিগ্রস্ত বেতুলার গাছের ৬৭% মারা গেছে, কাগজের বেতুলার গাছের ৫১% মারা গেছে এবং রক্তচন্দনের গাছের ৪০% মারা গেছে। অন্যান্য গাছের প্রজাতিতে, হলুদ পেটে রসাবেকের ক্ষতের ফলে মৃত্যুর হার তুলনামূলকভাবে কম থাকে। ইউএসডিএ গবেষণায় দেখা গেছে যে রসাবেকের ক্ষতিগ্রস্ত লাল সুইফলার গাছের মাত্র ৩% এবং হেমলক গাছের মাত্র ১% মারা গেছে।[২২]

স্থিতি এবং সংরক্ষণ[সম্পাদনা]

হলুদ পেটে রসাবেককে আইইউসিএন লাল তালিকায় ন্যূনতম উদ্বেগজনক হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যদিও এর জনসংখ্যা দ্রুতই হ্রাস পাচ্ছে। এর জেনেটিক বৈচিত্র কম; বেশিরভাগ পাখির প্রায় অর্ধেক।[২৩]

যুক্তরাষ্ট্রে, হলুদ পেটে রসাবেককে মাইগ্রেটরি বার্ড ট্রিটি অ্যাক্টের আওতায় তালিকাভুক্ত এবং সুরক্ষিত করা হয়েছে, যার ফলে অনুমতি ছাড়া এটি ধরা, হত্যা বা অধিকার করা অবৈধ।[২৪]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. BirdLife International (২০১৬)। "Sphyrapicus varius"বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। আইইউসিএন2016: e.T22680868A92883427। ডিওআই:10.2305/IUCN.UK.2016-3.RLTS.T22680868A92883427.enঅবাধে প্রবেশযোগ্য। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০২১ 
  2. Catesby, Mark (১৭২৯–১৭৩২)। The Natural History of Carolina, Florida and the Bahama Islands1। London: W. Innys and R. Manby। পৃষ্ঠা 21, Plate 21, fig. 2। 
  3. Linnaeus, Carl (১৭৬৬)। Systema naturae : per regna tria natura, secundum classes, ordines, genera, species, cum characteribus, differentiis, synonymis, locis (লাতিন ভাষায়)। 1, Part 1 (12th সংস্করণ)। Holmiae (Stockholm): Laurentii Salvii। পৃষ্ঠা 175–176। 
  4. Jobling, James A. (২০১০)। The Helm Dictionary of Scientific Bird Names। London: Christopher Helm। পৃষ্ঠা 399আইএসবিএন 978-1-4081-2501-4 
  5. Peters, James Lee, সম্পাদক (১৯৪৮)। Check-List of Birds of the World6। Cambridge, Massachusetts: Harvard University Press। পৃষ্ঠা 168। 
  6. Baird, Spencer F. (১৮৫৮)। Reports of explorations and surveys to ascertain the most practical and economical route for a railroad from the Mississippi River to the Pacific Ocean made under the direction of the secretary of war in 1853–1856। 9: Birds। Washington: Beverly Tucker, printer। পৃষ্ঠা xviii, xxviii, 80, 101 
  7. Gill, Frank; Donsker, David; Rasmussen, Pamela, সম্পাদকগণ (২০২০)। "Woodpeckers"IOC World Bird List Version 10.1। International Ornithologists' Union। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২০ 
  8. Shakya, S.B.; Fuchs, J.; Pons, J.-M.; Sheldon, F.H. (২০১৭)। "Tapping the woodpecker tree for evolutionary insight"Molecular Phylogenetics and Evolution116: 182–191। ডিওআই:10.1016/j.ympev.2017.09.005অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 28890006 
  9. Gill, Frank; Donsker, David; Rasmussen, Pamela, সম্পাদকগণ (২০২০)। "Woodpeckers"IOC World Bird List Version 10.1। International Ornithologists' Union। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২০ 
  10. "Yellow-bellied Sapsucker Identification, All About Birds, Cornell Lab of Ornithology"www.allaboutbirds.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৬ 
  11. Winkler, H.; Christie, David A.; Kirwan, G.M. (২০১৭)। del Hoyo, Josep; Elliott, Andrew; Sargatal, Jordi; Christie, David A.; de Juana, Eduardo, সম্পাদকগণ। "Yellow-bellied Sapsucker (Sphyrapicus varius)"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনHandbook of the Birds of the World Alive। Barcelona, Spain: Lynx Edicions। ডিওআই:10.2173/bow.yebsap.01। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  12. Alderfer, Jonathan; Dunn, Jon Lloyd (২০১৪)। National Geographic Complete Birds of North America। National Geographic। পৃষ্ঠা 400। আইএসবিএন 978-1-4262-1373-1 
  13. Winkler, H.; Christie, David A.; Kirwan, G.M. (২০১৭)। del Hoyo, Josep; Elliott, Andrew; Sargatal, Jordi; Christie, David A.; de Juana, Eduardo, সম্পাদকগণ। "Yellow-bellied Sapsucker (Sphyrapicus varius)"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনHandbook of the Birds of the World Alive। Barcelona, Spain: Lynx Edicions। ডিওআই:10.2173/bow.yebsap.01। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  14. Khan, R. A.; Fallis, A. M. (১৯৭১)। "A note on the sporogony of Parahaemoproteus velans (= Haemoproteus velans Coatney and Roudabush) (Haemosporidia: Haemoproteidae) in species of Culicoides"Canadian Journal of Zoology49 (3): 420–421। আইএসএসএন 0008-4301ডিওআই:10.1139/z71-062পিএমআইডি 5103495 
  15. Peters, Harold S. (১৯৩৬)। "A list of external parasites from birds of the eastern part of the United States"। Bird-Banding7 (1): 9–27। আইএসএসএন 0006-3630জেস্টোর 4509367ডিওআই:10.2307/4509367 
  16. Winkler, H.; Christie, David A.; Kirwan, G.M. (২০১৭)। del Hoyo, Josep; Elliott, Andrew; Sargatal, Jordi; Christie, David A.; de Juana, Eduardo, সম্পাদকগণ। "Yellow-bellied Sapsucker (Sphyrapicus varius)"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনHandbook of the Birds of the World Alive। Barcelona, Spain: Lynx Edicions। ডিওআই:10.2173/bow.yebsap.01। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  17. Tate, James (১৯৭৩)। "Methods and annual sequence of foraging by the sapsucker"The Auk90 (4): 840–856। আইএসএসএন 0004-8038জেস্টোর 4084364ডিওআই:10.2307/4084364অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  18. টেমপ্লেট:Cite tech report
  19. টেমপ্লেট:Cite tech report
  20. টেমপ্লেট:Cite tech report
  21. টেমপ্লেট:Cite tech report
  22. টেমপ্লেট:Cite tech report
  23. Winkler, H.; Christie, David A.; Kirwan, G.M. (২০১৭)। del Hoyo, Josep; Elliott, Andrew; Sargatal, Jordi; Christie, David A.; de Juana, Eduardo, সম্পাদকগণ। "Yellow-bellied Sapsucker (Sphyrapicus varius)"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনHandbook of the Birds of the World Alive। Barcelona, Spain: Lynx Edicions। ডিওআই:10.2173/bow.yebsap.01। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  24. টেমপ্লেট:Cite tech report

বহি:সংযোগ[সম্পাদনা]

  • Project sapsucker at the Royal Alberta Museum