স্কাইফল
স্কাইফল Skyfall | |
---|---|
পরিচালক | স্যাম মেন্ডেজ |
প্রযোজক | মাইকেল জি. উইলসন বারবারা ব্রোকোলি |
রচয়িতা | জন লোগান নিল পার্ভিস ও রবার্ট ওয়াদে |
উৎস | জেমস বন্ড (ইয়ান ফ্লেমিং) |
শ্রেষ্ঠাংশে | ড্যানিয়েল ক্রেইগ হাভিয়ের বারদেম রেইফ ফাইঞ্জ নাওমি হ্যারিস বেরেনিস মারলোহে আলবার্ট ফিনি জুডি ডেঞ্চ |
সুরকার | থমাস নিউম্যান স্কাইফল প্রদর্শনে এদেলে |
চিত্রগ্রাহক | রজার ডিকিন্স |
সম্পাদক | স্টুয়ার্ট বেয়ার্ড |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ার কলাম্বিয়া পিকচার্স |
মুক্তি | ২৩ অক্টোবর, ২০১২ (লন্ডন, বিশেষ প্রদর্শনী) ২৬ অক্টোবর, ২০১২ (যুক্তরাজ্য) |
স্থিতিকাল | ১৪৩ মিনিট[১] |
দেশ | যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র[২] |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $১৫০-২০০ মিলিয়ন |
আয় | $১.১০৯ বিলিয়ন[৩] |
স্কাইফল (ইংরেজি: Skyfall) জেমস বন্ড সিরিজের ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন স্যাম মেন্ডেজ এবং এর চিত্রনাট্য রচনা করেছেন জন লোগান, নিল পার্ভিস এবং রবার্ট ওয়াদে। ইয়ন প্রোডাকশন্সের ব্যানারে জেমস বন্ড সিরিজের এটি ২৩তম গোয়েন্দা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছে - এমজিএম, কলাম্বিয়া পিকচার্স এবং সনি পিকচার্স এন্টারটেইনমেন্ট[৪] চলচ্চিত্রে প্রধান নাম ভূমিকায় জেমস বন্ড হিসেবে ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বারের মতো রয়েছেন ড্যানিয়েল ক্রেইগ এবং খলনায়ক রাউল সিলভা হিসেবে আসীন আছেন হাভিয়ের বারদেম।
প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]চলচ্চিত্রে বন্ডকে এমআই৬ সদর দপ্তর আক্রমণের তদন্ত করতে দেখা যায়। এ আক্রমণটি হয়েছিল গোয়েন্দা সংস্থাটির সাবেক কর্মী রাউল সিলভার তরফে। সিলভা কর্মরত এম-এর উপর আক্রমণ করে। স্কাইফলে দু'টি বিশেষ চরিত্র কিউ এবং মিস মানিপেনি ফিরে আসেন যাতে অভিনয় করেছেন যথাক্রমে বেন হুইশ এবং নাওমি হ্যারিস। চরিত্রগুলো গত দু'টো জেমস বন্ডে অনুপস্থিত ছিল। এছাড়াও, জুডি ডেঞ্চ এম চরিত্রে সর্বশেষ অভিনয় করেছেন। স্কাইফল চলচ্চিত্রে এমআইসিক্সের প্রধান পদ থেকে তাকে মৃত্যুবরণ করতে দেখা যায়। ফলে চলচ্চিত্রের শেষ পর্যায়ে এ পদে স্থলাভিষিক্ত হন রেইফ ফাইঞ্জ।
২০০৮ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত কোয়ান্টাম অব সোলেজের পরিচালক স্যাম মেন্ডেজ স্কাইফল পরিচালনার জন্য দায়িত্ব পান। কিন্তু এমজিএম অর্থনৈতিকভাবে সঙ্কটে পড়ায় ডিসেম্বর, ২০১০ পর্যন্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের যাবতীয় কাজ বন্ধ রাখতে হয়। এসময় তিনি প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে সম্পৃক্ত ছিলেন। কিন্তু প্রকৃত চিত্রনাট্যকার পিটার মর্গান চলে যান। তারপর মেন্ডেজের পরামর্শক্রমে লোগান, পারভিস এবং ওয়াদে চূড়ান্ত চিত্রনাট্যরূপ তৈরী করেন। নভেম্বর, ২০১১ সালে স্কাইফলের চলচ্চিত্রায়ণ শুরু হয়। দৃশ্য ধারণের জন্যে যুক্তরাজ্য, চীন এবং তুরস্কে বিভিন্ন স্থান নির্ধারণ করা হয়।
কুশীলব
[সম্পাদনা]- ড্যানিয়েল ক্রেইগ - জেমস বন্ড
- জুডি ডেঞ্চ - এম
- হাভিয়ের বারদেম - রাউল সিলভা
- রেইফ ফাইঞ্জ - গ্যারেথ ম্যালরি
- নাওমি হ্যারিস - ইভ মানিপেনি
- বেরেনিস মারলোহে - সেভেরিন
- আলবার্ট ফিনি - কিনকেড
- বেন হুইশ - কিউ
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Skyfall"। bbfc.co.uk। British Board of Film Classification। ১২ অক্টোবর ২০১২। ১২ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ Debruge, Peter (১৩ অক্টোবর ২০১২)। "Skyfall"। Variety। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ http://www.boxofficemojo.com/movies/?id=bond23.htm
- ↑ "Eon Productions, Metro-Goldwyn-Mayer Studios, and Sony Pictures Entertainment Announce 7th November is Start of Production", 3 November 2011, via Sony Pictures website. Retrieved 12 November 2011
- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ২০১২-এর চলচ্চিত্র
- ২০১০-এর দশকের গোয়েন্দা চলচ্চিত্র
- আইম্যাক্স চলচ্চিত্র
- ইংল্যান্ডে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ইস্তানবুলে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- কলাম্বিয়া পিকচার্সের চলচ্চিত্র
- জন লোগানের চিত্রনাট্য
- জেমস বন্ডের চলচ্চিত্র
- প্রতিশোধ বিষয়ক চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ গুপ্তচর চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ ধারাবাহিক চলচ্চিত্র
- মার্কিন চলচ্চিত্র
- মার্কিন গোয়েন্দা চলচ্চিত্র
- মার্কিন ধারাবাহিক চলচ্চিত্র
- মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ারের চলচ্চিত্র
- সন্ত্রাসবাদ বিষয়ক চলচ্চিত্র
- স্যাম মেন্ডেজ পরিচালিত চলচ্চিত্র
- লন্ডনে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ ব্রিটিশ চলচ্চিত্র বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে এম্পায়ার পুরস্কার বিজয়ী
- ইউরোপে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কিত চলচ্চিত্র
- লন্ডনের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- দ্বীপপুঞ্জের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ২০১২-এর পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- দেশের বাড়ির পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- প্রতিশোধ সম্পর্কে ব্রিটিশ চলচ্চিত্র
- ২০১০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র
- ২০১০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- বাফটা বিজয়ী (চলচ্চিত্র)
- শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র
- পাইনউড স্টুডিওজে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ইউনাইটেড আর্টিস্ট্সের চলচ্চিত্র