সিগিরিয়া
লাল শ্রীনিবাস ও মিরান্ডো Obesekara রাগানা একটি পোস্ট ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক বাঁক পয়েন্ট হিসাবে Sigiriya বর্ণিত। তাদের মতে, সিগরিয়ায় আলকামন্দভ (ঈশ্বরগণের শহর) হতে পারে যা রামায়ণায় বর্ণিত রাবণ (রাওয়ান) এর অর্ধ-ভাই রাজা কুবেরের 50 শতাব্দীর পূর্বে নির্মিত হয়েছিল।
![]() | |
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
অবস্থান | শ্রীলঙ্কা ![]() |
মানদণ্ড | ii, iii, iv[১] |
তথ্যসূত্র | 202 |
স্থানাঙ্ক | ৭°৫৭′২৫″ উত্তর ৮০°৪৫′৩৫″ পূর্ব / ৭.৯৫৬৯৪৪৪৪৪৪৪৪৪° উত্তর ৮০.৭৫৯৭২২২২২২২২° পূর্ব |
শিলালিপির ইতিহাস | 1982 (6th সভা) |
সিগিরিয়া (ইংরেজি: Sigiriya) (বাংলা: সিংহগিরি) সিংহলি: සීගිරිය, তামিল: சிகிரியா, pronounced see-gi-ri-yə) হচ্ছে শ্রীলংকার একটি অপূর্ব সুন্দর গুহামন্দির। ছয়শত ফুট উঁচু এক পাথর কেটে দুর্ভেদ্য প্রাসাদ বানিয়েছেন এক রাজা। প্রাসাদ অনেকটা মৌচাকের চাকের মতো। এই পাথর 'সিগিরিয়া রক' নামে ভুবন বিখ্যাত। সিগিরিয়া রকের আরেক নাম 'লায়ন রক'। এটি বৌদ্ধমন্দির হিসেবে চৌদ্দ শতক পর্যন্ত ব্যবহৃত হতো।[২]
সিগিরিয়া দুর্গের পাথরের প্রবেশপথটি একটি বিশাল সিংহমূর্তির মতো। সিংহমূর্তির অনেকখানি এখনো টিকে আছে। প্রাগৈতিহাসিক এই গুহাটি খ্রীস্টপুর্ব ৫০০ শতাব্দী থেকেই সাধু সন্যাসীদের আশ্রম হিসেবে ব্যবহৃত হত। শোনা যায় দক্ষিণ ভারতীয় রাজা কাশ্যপ কোন যুদ্ধে পড়াজিত হয়ে ৪৯৫ খ্রীস্টাব্দ নাগাদ এই স্থানে আশ্রয় নেন এবং সুরক্ষিত একটি দুর্গ গড়ে তোলেন। এইটা রাবনের রাজ্য হিসেবে আলোচিত হয়। পরবর্তীতে এটি বৌদ্ধদের মঠে পরিণত হয়। বর্তমানে এটি শ্রীলংকার একটি আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র এবং বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ http://whc.unesco.org/en/list/202.
- ↑ Ponnamperuma, Senani (২০১৩)। The Story of Sigiriya। Panique Pty Ltd। আইএসবিএন 978-0-9873451-1-0।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে সিগিরিয়া সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |