সাইফুদ্দিন সালার
সাইফুদ্দিন সালার মানসুরি | |
---|---|
নায়েবে সুলতান | |
কাজের মেয়াদ জানুয়ারি ১২৯৯ – মার্চ ১৩১০ | |
সার্বভৌম শাসক | নাসির মুহাম্মাদ (শা. ১২৯৯–১৩০৯) বাইবার্স জাশনাকির (শা. ১৩০৯–১৩১০) |
উত্তরসূরী | বাকতামুর জুকান্দার |
উস্তাদার (মাজোরডোমো) | |
কাজের মেয়াদ ১২৯৬ – জানুয়ারি ১২৯৯ | |
সার্বভৌম শাসক | লাজিন (শা. ১২৯৬–১২৯৯) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | আনু. ১২৬০ এর দশক |
মৃত্যু | সেপ্টেম্বর বা অক্টোবর ১২১০ কায়রো দুর্গ, কায়রো, মিশর |
সমাধিস্থল | সালার ও সানজার জাওলির মাজার, কায়রক |
সন্তান | আলি নাসির আবু বকর অজ্ঞাত কন্যা |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | মামলুক সালতানাত |
কাজের মেয়াদ | ১২৭৭–১৩১০ |
পদ | আমির আশারা (১২৮৮–১৩১০) আমিরে মি'য়াহ (১৩১০) |
যুদ্ধ | ওয়াদিউল খাজনাদার (১২৯৯) বেদুঈনদের বিরুদ্ধে উচ্চ মিশরে অভিযান (১৩০৩) |
সাইফুদ্দিন সালার মানসুরি (আনু. ১২৬০-৭০ - সেপ্টেম্বর বা অক্টোবর ১৩১০) ছিলেন মামলুক সুলতান নাসির মুহাম্মাদের দ্বিতীয় শাসনামলে (১২৯৯-১৩১০) সুলতানের নায়েবে আমির। বাল্যকালে তিনি ১২৭৭ সালে এলবিস্তানের যুদ্ধে বন্দী হন এবং আমির সালিহ আলীর একজন মামলুক (দাস সৈনিক) হন এবং এগারো বছর পরে তার পিতা সুলতান কালাউনের মামলুক হন। মানসুরিয়া উপদলের (কালাউনের মামলুক) অন্যান্য মামলুকদের মধ্যে একজন দক্ষ ঘোড়সওয়ার হিসেবে সালার তার প্রশিক্ষণে নিজেকে সেরা প্রমাণ করেছিলেন।
১২৯৯ সালে তার বন্ধু সুলতান লাজিন তাকে উস্তাদার (মেজরডোমো) পদে উন্নীত করেন। সেই বছরের শেষের দিকে লাজিনের হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়ার পর তিনি কার্যকরভাবে বাইবার্স জাশনাকিরের সাথে সালতানাতের মূল শক্তি হয়ে ওঠেন। তাদের নিজ নিজ উপদলের মধ্যে উত্তেজনা এবং বিরোধ সত্ত্বেও সালার এবং বাইবার্স তাদের ক্ষমতা ভাগাভাগি ব্যবস্থা স্থির রাখতে সম্মুখ সংঘর্ষ এড়িয়ে যান। ১৩০৯ সালে নাসির মুহম্মাদ পদত্যাগ করে নিজেকে নির্বাসিত করার পর বাইবার্স সুলতান হিসাবে গৃহীত হলে সালার নায়েবে আমির হিসাবে অব্যাহত ছিলেন। ১৩১০ সালে বাইবার্সকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর নাসির মুহাম্মদ ক্ষমতায় ফিরে আসেন এবং সালারকেও বন্দী করেন। বন্দী থাকা অবস্থাতেই অনাহারে তার মৃত্যু হয়। তার পুত্র ও প্রপৌত্ররা নাসির মুহাম্মাদ এবং তার উত্তরসূরিদের মধ্যম পদস্থ আমির হয়েছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]সালার ছিলেন ওইরাত মঙ্গোল জাতি। আনাতোলিয়ার এলবিস্তানের যুদ্ধের সময় তাকে বন্দী করা হয়েছিলো। তখন তার বয়স সম্ভবত দশ থেকে পনেরো বছর বয়সের মধ্যে ছিলো। সেই যুদ্ধে মামলুকরা ১২৭৭ সালে মঙ্গোল ইলখানাতে পরাজিত হয়েছিলো।[১] তার পিতা আনাতোলিয়ার একজন সিনিয়র ইলখানিদ আমির ছিলেন।[২] এরপর তিনি সুলতান কালাউনের পুত্র সালিহ আলীর মামলুক (দাস সৈনিক) হন। ১২৮৮ সালে সালিহ আলীর মৃত্যুর পর সালার কালাউনের মালিকানায় স্থানান্তরিত হয়।[১] সালিহ আলীর মালিকানার সময় থেকে এবং কালাউনের সালতানাতের মাধ্যমে, তিনি সম্ভবত সুলতানের অভিজাত মামলুক সৈন্য, মানসুরিয়ার সাথে বসবাস ও প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।[১] তিনি একজন দক্ষ ঘোড়সওয়ার ছিলেন এবং আমির আশরা (দশ মামলুকের সেনাপতি) পদমর্যাদা অর্জন করেছিলেন, একই বছর তাকে কালাউনে স্থানান্তর করা হয়েছিলো।[১]
নায়েবে আমির
[সম্পাদনা]সালারের ঘনিষ্ঠ বন্ধু লাজিনের রাজত্বকালে (শা. ১২৯৬–১২৯৯) সালার প্রথমে সুলতানের উস্তাদার (মেজরডোমো) হিসাবে বিশিষ্টতা অর্জন করেছিলেন। তা সত্ত্বেও সালার লাজিনের হত্যাকাণ্ডে এবং ১২৯৯ সালে কালাউনের যুবক পুত্র নাসির মুহাম্মাদকে সুলতান হিসেবে বসানোর কাজে অংশগ্রহণ করেন। পরে সেই বছরের সেপ্টেম্বরে সালার ফিলিস্তিনের মামলুক সেনাবাহিনীতে ওইরাত কিতবুগাকে সুলতান হিসাবে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে হওয়া ওইরাতের একটি বিদ্রোহ দমন করতেও সাহায্য করেছিলেন।[৩] ওইরাতরা সুলতানের মামলুকদের অসন্তুষ্ট সদস্যদের থেকে সহযোগিতা নিয়েছিলো এবং গাজার কাছে তেলুল আজ্জুলে সালারকে হত্যার চেষ্টা করেছিলো।[১]
নাসিরের দ্বিতীয় শাসনামলে সালার সহ মানসুরিয়ার আটজন মামলুক প্রকৃত ক্ষমতা দখল করে।[১] তিনি নায়েবে সুলতান (ভাইসরয়)-এর দাপ্তরিক ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং বাইবার্স জাশনাকিরের পাশাপাশি সালতানাতের সবচেয়ে শক্তিশালী দুই নেতার একজন ছিলেন।[১][৩] সালার এবং বাইবার্স সুলতানকে তুলনামূলকভাবে সামান্য অর্থ প্রদানের ব্যবস্থা করেন আর বেশিরভাগ রাষ্ট্রীয় বিষয় নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেন।[১] চতুর্দশ শতাব্দীর ঐতিহাসিক মাকরিজির মতে, সালার এবং বাইবার্স নেতৃস্থানীয় মামলুক এবং কর্মকর্তাদের সুলতানের সামনে সপ্তাহে দুবার একত্রিত করতেন যেখানে "সালার তার কাছে যা খুশি পেশ করতেন, আমিরদের সাথে পরামর্শ করতেন এবং বলতেন: 'সুলতান অমুক আদেশ দিয়েছিলেন' এবং তিনি [নাসির মুহাম্মাদ] তাতে স্বাক্ষর করেছিলেন।"[১]
সালার এবং বাইবার্স মূলত একে অপরের সাথে সংঘর্ষ এড়াতেন, উভয় পক্ষের দ্বন্দ্বের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য মারাত্মক প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। সুলতান প্রায়ই তাদের এবং তাদের নিজ নিজ সমর্থকদের মধ্যে এই ধরনের বিবাদ বাড়ানোর চেষ্টা করতেন।[১] সালারের 'তুর্কি' উপদলটি বেশিরভাগ মনসুরিয়া এবং পুরানো সালিহিয়া মামলুকদের অবশিষ্টাংশ নিয়ে গঠিত ছিল, আর বাইবার্সকে বৃহত্তর সার্কাসীয় বুরজিয়া মামলুকরা সমর্থন করেছিলো, যা মানসুরিয়ার মধ্যে আরও অসংখ্য এবং শক্তিশালী দল।[১]
১২৯৯ সালে সালার কালাউনের পরিবারের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। তিনি মুসা ইবনে সালিহ আলী ইবনে কালাউনের সাথে তার মেয়েকে বিয়ে দিয়েছিলেন।[২] ১৩০৪ সালে তারা বিবাহ সম্পন্ন করেন। পরের বছর প্রায় ২০০জন ওইরাতসহ[৩] সালার তার মা এবং দুই ভাই জুবা এবং দাউদকে মিশরে নিয়ে আসেন।[২] সালারের অন্য ভাই আদম, মুগলতায়, লাজিন এবং সামুক ইতিমধ্যেই মিশরে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।[৪] শীঘ্রই সালার তার আত্মীয় এবং সহযোগীদের পদোন্নতি দিয়ে তার ভাই, তার জামাতা মুসা এবং তার বন্ধু সানজার জাওলিকে আমিরাত প্রদান করেন।[১]
উচ্চ মিশরের বেদুইনদের বিরুদ্ধে অভিযান
[সম্পাদনা]১৩০৩ সালে সালার এবং বাইবার্স উচ্চ মিশরের বেদুইন উপজাতিদের বিরুদ্ধে তাদের মামলুক কর্তৃত্বের অবিরাম অবাধ্যতার জন্য একটি বড় আকারের সামরিক অভিযানের নেতৃত্ব দেন। বেদুইনরা দীর্ঘদিন ধরে কর ফাঁকি দিয়েছিলো, আসিউত এবং মানফালুতের বণিকদের উপর কর আরোপ করেছিল এবং স্থানীয় গভর্নরদের আদেশ উপেক্ষা করেছিলো।[১] বেদুইনরা পরাজিত হয়েছিলো এবং অসংখ্য উপজাতিকে হত্যা করা হয়েছিলো বা বন্দী করা হয়েছিলো। প্রচন্ড শক্তি দেওয়া সত্ত্বেও, উপজাতীয় বিদ্রোহ মামলুক শাসন জুড়ে একটি স্থায়ী সমস্যা ছিলো।[১]
সুলতানের সাথে সংঘর্ষ
[সম্পাদনা]১৩০৭ সালের শেষের দিকে বা ১৩০৮ সালের প্রথম দিকে, নাসির মুহাম্মাদ এবং তার সুলতানীয় মামলুকরা তাদের বাড়িতে সালার এবং বাইবার্সকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন। আমিররা ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানতে পারেন এবং সুলতানের প্রধান হিটম্যান, আমির বক্তামুরের গোপন দলত্যাগ সুরক্ষিত করেছিলেন। তারপর সালার তার ভাই সামুককে সুলতান এবং তার মামলুকদের ঘেরাও করতে পাঠান, যিনি নাসির মুহাম্মদকে সালারের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে বাধ্য করেন। সুলতান কায়রোতেই রয়ে যান, কিন্তু তার চলাফেরা ও বাজেটের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।[১] ফলস্বরূপ, তিনি ১৩০৯ সালে ট্রান্সজর্ডানের কারাকের মরু দুর্গে পালিয়ে যান, যেখানে তিনি তার সালতানাত ত্যাগ করেন।[১]
একজন নতুন সুলতান নির্বাচনের জন্য সিনিয়র আমিরদের মধ্যে আলোচনায় সালার প্রাথমিকভাবে অগ্রণী প্রার্থী ছিলেন। তিনি আগের দশকে নায়েবে আমির হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পুরানো মনসুরি আমীরদের সমর্থন পেয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও শক্তিশালী বুর্জিয়া উপদল বাইবার্সকে সালতানাতের পক্ষে সমর্থন করেছিল এবং সালার তাকে সমর্থন দিয়েছিলেন। বাইবার্সের পরবর্তী শাসনামলে সালার নায়েবে আমির ছিলেন।[১]
পতন
[সম্পাদনা]নাসির মুহম্মাদ ১৩১০ সালের মার্চ মাসে ক্ষমতা পুনরুদ্ধার করেন এবং এর পরেই সালারসহ মানসুরিয়ার মধ্যে তার বিরোধীদের বিরুদ্ধে চলে যান। সালার বাইবার্স জাশনাকিরের নির্বাসনের পরে প্রকাশ্যে সুলতানের প্রতি তার পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করেছিলেন। সেই সময় সালার কায়রো দুর্গের কমান্ডে ছিলেন। সুলতান যখন কায়রোতে আসেন, তখন সালার তাকে তুষ্ট করার জন্য অসংখ্য ঘোড়া, ক্রীতদাস এবং মূল্যবান কাপড় উপহার দেন। সালার সালতানাতের রাজধানী কায়রোতে অরক্ষিত বোধ করায়, তিনি ট্রান্সজর্ডানের মরুভূমিতে শাওবাক দুর্গে পুনরায় নিয়োগের জন্য নাসির মুহাম্মাদের কাছে অনুরোধ করেন এবং তিনি গ্রহণ করেন। সুলতান তাকে একশত মামলুক অশ্বারোহীর আমির পদে উন্নীত করেন।[৪]
নাসির মুহাম্মাদ এপ্রিলে বাইবার্স জাশনাকিরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেন। এরপর তিনি সালারে তিন ভাই সামুক, জুবা এবং দাউদসহ সালারের বিশজন ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছিলেন। সালার কায়রোতে সমন প্রত্যাখ্যান করেন, কিন্তু তার বন্ধু সানজার জাওলি তাকে রাজি করান। সালারের সম্ভাব্য পালানো রোধ করার জন্য ইলখানাতে যাওয়ার রাস্তাগুলো অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। কায়রোতে পৌঁছানোর পর সালারকে শহরের দুর্গে বন্দী করা হয় যেখানে তিনি ১৩১০ সালের সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে অনাহারে মারা যান। পরবর্তীকালে সুলতান কর্তৃক তার অসংখ্য সম্পত্তি এবং অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়। তার ভাই জুবা ও দাউদ ১৩১৫ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পান।[৪]
সানজার জাওলি কায়রোতে সালার এবং নিজের জন্য একটি দ্বৈত সমাধি সমাধি তৈরি করেছিলেন। সালারের সমাধি সেই দুটির মধ্যে বড়টি ছিল। কমপ্লেক্সটি খানকাহ ( সুফিখানা) এবং মাদ্রাসা হিসেবেও কাজ করত।[৫]
বংশধর
[সম্পাদনা]সালারের পুত্র আলি নাসির মুহাম্মাদ কর্তৃক একজন আমির আশরা নিযুক্ত হন এবং আমির তবলখানা (চল্লিশ মামলুকের সেনাপতি) পদে উন্নীত হন। তিনি ১৩৩৮ সালে মিশরে আমির হিসাবে নথিভুক্ত হন এবং চার বছর পরে মারা যান। তাঁর পদ উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিলেন তাঁর পুত্র খলিল (মৃত্যু ১৩৬৮), যিনি সালারের আওকাফের (ধর্মীয় দান) তত্ত্বাবধায়কও ছিলেন। নাসির মুহাম্মাদের রাজত্বের শুরুতে সালারের পুত্র নাসির ইতিমধ্যেই দশজনের আমির ছিলেন। সালারের আরেক পুত্র সাইফুদ্দিন আবু বকর ছিলেন একজন আমির এবং তার পুত্র মুসা (মৃত্যু ১৩৯৫) ছিলেন দশজনের একজন আমির এবং আমির তাবার (কুঠার বহনকারীদের প্রধান) পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।[৪]
স্থাপত্য
[সম্পাদনা]সালার কায়রোর আল-আজহার মসজিদের মিহরাব (প্রার্থনার স্থান) পুনরুদ্ধার করেন এবং ১৩০৩ সালে ভূমিকম্পে ক্ষতির পরে এর স্প্যান্ড্রেলগুলির সজ্জা পরিবর্তন করেন। ফুসতাত জেলায় তিনি মিশরের প্রাচীনতম মসজিদ আমর ইবনুল আস মসজিদের বাইরে একটি মিহরাব তৈরি করেন। মিহরাবটি আর বিদ্যমান নেই, তবে মসজিদের পুরানো চিত্রতে সেটি দেখা যায়। উভয় মিহরাব জ্যামিতিক নিদর্শন এবং আরাবেস্ক সহ একাধিক সারি কুলুঙ্গি দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছিল।[৫]
ফিলিস্তিনে সালার মাজদাল আসকালানের মহান মসজিদ (আধুনিক আশকেলনে) এবং হেবরনে শেখ আলী বাক্কা মসজিদের মিনার নির্মাণ করেন। তাকে খান হামরা বা খান আহমার (উভয়টির অর্থ "লাল খান") বলা হয় বেসানের কাছে খান (কারাভানসেরাই) নির্মাণের জন্য একটি শিলালিপি দ্বারা কৃতিত্ব দেওয়া হয়। মামলুক ঐতিহাসিক মাকরিজি লিখেছেন যে, খানটি সালারের জন্য সানজার জাওলি দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।[৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Amitai, R. (২০০৮)। "Mamluks of Mongol Origin and Their Role in Early Mamluk Political Life"। Mamluk Studies Review। 12 (1): 119–137।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Behrens-Abouseif, Doris (১৯৯২)। Islamic Architecture in Cairo: An Introduction। Leiden, New York and Koln: Brill। আইএসবিএন 90-04-09626-4।
- Mazor, Amir (২০১৫)। The Rise and Fall of a Muslim Regiment: The Manṣūriyya in the First Mamluk Sultanate, 678/1279–741/1341। Gottingen: Bonn University Press। আইএসবিএন 978-3-8471-0424-7।
- Mazor, Amir (২০১৪)। "The "Manṣūrīyah Legacy": The Manṣūrī Amirs, Their Mamluks, and Their Descendants during al- Nāṣir Muḥammad's Third Reign and After"। Mamluk Studies Review। 18।
- Sharon, M. (১৯৯৯)। Corpus Inscriptionum Arabicarum Palaestinae, Volume Two: -B-C। Leiden: Brill। আইএসবিএন 90-04-11083-6।
- Yosef, Kobe (২০১২)। "Mamluks and Their Relatives in the Period of the Mamluk Sultanate (1260-1517)"। Mamluk Studies Review। 16: 55–69।