শিউপুর জেলা
শিউপুর জেলা | |
---|---|
মধ্যপ্রদেশের জেলা | |
মধ্যপ্রদেশে শিউপুর জেলার অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | মধ্যপ্রদেশ |
বিভাগ | ভোপাল |
সদর দপ্তর | শিউপুর |
তহশিল | ১. শিউপুর ২. বরোদা ৩. বিজয়পুর, ৪. বীরপুর, ৫. করাহাল |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | (Lok Sabha constituency) |
আয়তন | |
• মোট | ৬,৬০৬ বর্গকিমি (২,৫৫১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৬,৮৭,৮৬১ |
• জনঘনত্ব | ১০০/বর্গকিমি (২৭০/বর্গমাইল) |
জনসংখ্যার উপাত্ত | |
• সাক্ষরতা | ৫৮% |
• লিঙ্গানুপাত | ৯০২ |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+০৫:৩০) |
ওয়েবসাইট | http://sheopur.nic.in |
শিউপুর জেলা হল ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একটি জেলা। শিউপুর শহরটি জেলা সদর। জেলাটি চম্বল বিভাগের অন্তর্গত। অন্যান্য শহরগুলির মধ্যে রয়েছে - বিজয়পুর, করাহাল এবং বডোদা। ২০১১ সালের ভারতীয় জনগণনা অনুসারে রামবান জেলা মোট জনসংখ্যা ছিল ৬৮৭,৮৬১ জন এবং আয়তনে ৬,৬০৬ বর্গ কিলোমিটার।[১] এটি মধ্য প্রদেশের তৃতীয়তম জনবহুল জেলায় পরিণত করেছে (৫০ জেলার মধ্যে) এবং হরিদা এবং উমারিয়ার জেলার পরে।[২] এটি মধ্য প্রদেশের ২১ টি উপজাতির জেলাগুলির মধ্যে একটি বটে।[৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৯৮ সালে মোরেনা জেলা কে ভেঙ্গে শিউপুর জেলাটি তৈরি করা হয়েছিল।[৪] মোরেনা জেলাটি ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যর ৫২ টি জেলার মধ্যে একটি।
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]২০০৬ সালে পঞ্চয়েত রাজ মন্ত্রণালয় শিউপুরকে দেশের ২৫০ টি পিছিয়ে পড়া জেলার (মোট ৬৪০ টির মধ্যে) একটি হিসাবে চিহ্নিত করেছে।[৫] এটি মধ্য প্রদেশের ২৪ টি জেলার মধ্যে একটি যা বর্তমানে ব্যাকওয়ার্ড রিজিন্স গ্রান্ট ফান্ড প্রোগ্র্যামের তহবিলের কর্মসূচির (বিআরজিএফ) তহবিল থেকে অনুদান পেয়ে থাকে।[৫]
বিভাগ
[সম্পাদনা]জেলাটি তিনটি মহকুমা নিয়ে গঠিত: শিউপুর, বিজয়পুর এবং করাহাল। শিউপুর মহকুমা দুটি তহশিল নিয়ে গঠিত: শিউপুর এবং বডোদা। বিজয়পুর মহকুমায় দুটি তহশিল রয়েছে: বিজয়পুর এবং বীরপুর। করাহাল মহকুমা করহালের একাকী তহশিল নিয়ে গঠিত। এই জেলায় দুটি পৌরসভা রয়েছে: শিউপুর এবং বডোদা এবং একটি নগর পঞ্চায়েত, বিজয়পুর।
এই জেলায় দুটি বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে, নাম শিউপুর এবং বিজয়পুর। এই দু'টিই মোরেনা লোকসভা কেন্দ্রের অংশ।[৬] এটি মধ্য ভারতে মধ্য প্রদেশ রাজ্যের ২৯ টি লোকসভা কেন্দ্রের একটি।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]২০১১ সালের ভারতীয় জনগণনা অনুসারে শিউপুর জেলা মোট জনসংখ্যা ছিল ৬৮৭,৮৬১ জন।[২] যা বিষুবীয় গিনির [৭] বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা রাজ্যের সমান। [৮] জনসংখ্যার হিসাবে জেলাটি ভারতে ৫০৫তম স্থানে রয়েছে (মোট ৬৪০টির এর মধ্যে)। [২] জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১০৪ জন লোক বসবাস করে (প্রতি বর্গমাইলে ২৭০ জন)।[২] ২০০১-২০১১ এর দশকে শিউপুর জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ২২.৯৬% শতাংশ।[২] লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০ জন পুরুষের বিপরীতে ৯০২ জন নারী রয়েছে।[২] স্বাক্ষরতার হার ৫৮.০২%।[২]
২০১১ সালের ভারতীয় জনগণনার সময় শিউপুর জেলার ৯৬.৭৪% জনগণ হিন্দি বলে, ২.০২% উর্দু এবং ০.৯১% পাঞ্জাবি তাদের প্রথম ভাষা হিসাবে ব্যবহার করে থাকে।[৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Districts of India - Madhya Pradesh"। india.gov.in website। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৭ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ shodhganga (পিডিএফ) http://shodhganga.inflibnet.ac.in:8080/jspui/bitstream/10603/14393/12/11_chapter%205.pdf।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ ক খ Ministry of Panchayati Raj (সেপ্টেম্বর ৮, ২০০৯)। "A Note on the Backward Regions Grant Fund Programme" (পিডিএফ)। National Institute of Rural Development। এপ্রিল ৫, ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১।
- ↑ "Delimitation of Parliamentary and Assembly Constituencies Order, 2008" (পিডিএফ)। The Election Commission of India। পৃষ্ঠা 226, 250। ৫ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০১।
Equatorial Guinea 668,225 July 2011 est.
- ↑ "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। ২০১৩-১০-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
North Dakota 672,591
- ↑ 2011 Census of India, Population By Mother Tongue