যুক্তরাজ্যের দেশসমূহ
যুক্তরাজ্যের দেশসমূহ | |
---|---|
শ্রেণি | প্রশাসনিক বিভাগ |
অবস্থান | যুক্তরাজ্য |
উচ্চতর উপবিভাগ | আইনি এক্তিয়ার |
সংখ্যা | ৪ |
সম্ভাব্য মর্যাদা |
|
সরকার |
১৯২২ সাল থেকে যুক্তরাজ্য চারটি দেশ নিয়ে গঠিত: ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস ও উত্তর আয়ারল্যান্ড।[১] ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলস একত্রে গ্রেট ব্রিটেন নামে পরিচিত এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডকে অনেকসময় "প্রদেশ",[২][৩][৪][৫] "এক্তিয়ার"[৬] কিংবা "অঞ্চল" বলে অভিহিত করা হয়েছে।[৭][৮] যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর ওয়েবসাইটে যুক্তরাজ্যকে "দেশের মধ্যে দেশ" (countries within a country) হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।[৯]
যুক্তরাজ্য একটি এককেন্দ্রিক সার্বভৌম রাষ্ট্র হলেও স্কটল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও ওয়েলস এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড তাদের নিজস্ব আইন ব্যবস্থা বজায় রেখেছে।[১০] ১৯৯৮ সাল থেকে উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলস বিকেন্দ্রীকরণ বা বণ্টন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যথেষ্ট স্বায়ত্তশাসন লাভ করেছিল। যুক্তরাজ্যের সংসদ ও নির্বাহী উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসের কেবল "সংরক্ষিত বিষয়" নিয়ে দেখভাল করে এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড অ্যাসেম্বলি, স্কটিশ সংসদ ও ওয়েলশ সেনেডে বণ্টন করা সাধারণ বিষয় নিয়ে দেখভাল করে না। এছাড়া, উত্তর আয়ারল্যান্ডের বিকেন্দ্রীকরণ উত্তর আয়ারল্যান্ড নির্বাহী ও আয়ারল্যান্ড সরকারের মধ্যে বিভিন্ন শর্তের অধীন, এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের বণ্টন করা হয়নি এমন ব্যাপারে ব্রিটিশ সরকার আয়ারল্যান্ড সরকারের সাথে পরামর্শ করে। ইংল্যান্ড, যার জনসংখ্যা ও আয়তন যুক্তরাজ্যের অন্যান্য দেশের তুলনায় সর্বোচ্চ,[১১][১২] সম্পূর্ণভাবে লন্ডনভিত্তিক যুক্তরাজ্যের সংসদের দায়িত্বের অধীন।
ইংল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলস নিজেরা আন্তর্জাতিক মান সংস্থার (আইএসও) দেশের তালিকায় তালিকাভুক্ত নয়। কিন্তু ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ডস ও যুক্তরাজ্যের অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্স দ্বারা সংকলিত যুক্তরাজ্যের উপবিভাগের আইএসও তালিকায় ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসকে "দেশ" (country) এবং একই তালিকায় উত্তর আয়ারল্যান্ডকে "প্রদেশ" (province) বলে বর্ণনা করা হয়েছে।[১৩] প্রত্যেকের নিজস্ব জাতীয় ক্রীড়া পরিচালনা পরিষদ রয়েছে এবং কমনওয়েলথ গেমসসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তারা আলাদাভাবে অংশগ্রহণ করে। আবার, কিছু ক্রীড়ার জন্য উত্তর আয়ারল্যান্ড ও প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের একক নিখিল আয়ারল্যান্ড ক্রীড়া পরিচালনা পরিষদ থাকে, যেমন রাগবি ইউনিয়ন।[১৪]
১৮০১ সালে ঐক্যের চুক্তিসমূহ, ১৮০০ বলবৎ হওয়ার পর ১৯২২ পর্যন্ত সমগ্র আয়ারল্যান্ড দ্বীপ যুক্তরাজ্যের সদস্য দেশ ছিল। ১৯২১ সালে তাকে উত্তর ও দক্ষিণ আয়ারল্যান্ডে ভাগ করা হয়েছিল। অ্যাংলো-আইরিশ চুক্তি অনুযায়ী ১৯২২ সালে দক্ষিণ আয়ারল্যান্ড যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন হয়ে আইরিশ মুক্ত রাষ্ট্র গঠন করেছিল। ১৯৩৭ সালে আইরিশ মুক্ত রাষ্ট্র এক নতুন ও কার্যত প্রজাতান্ত্রিক সংবিধান গ্রহণ করেছিল, যদিও কূটনৈতিক কার্যক্রমের জন্য ব্রিটিশ রাজাকে বজায় রাখা হয়েছিল। তখন থেকে সেই রাষ্ট্রটি কেবল "আয়ারল্যান্ড" নামে পরিচিত। ১৯৪৯ সালে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড আইন প্রণয়ন করার ফলে এই কূটনৈতিক কার্যক্রমকে আয়ারল্যান্ড তার নিজের রাষ্ট্রপতির হতে সঁপে দিয়েছিল। এর পর সে কমনওয়েলথ অব নেশনস ত্যাগ ক'রে "প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড" নাম গ্রহণ করেছিল।
চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জ ও আইল অব ম্যান ব্রিটিশ রাজশক্তির নির্ভরশীল অঞ্চল এবং যুক্তরাজ্যের অংশ নয়। একইভাবে, ব্রিটিশ সমুদ্রপার অঞ্চল সাবেক ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অবশিষ্টাংশ এবং যুক্তরাজ্যের অংশ নয়।
মূল তথ্য
[সম্পাদনা]- ↑ যুক্তরাজ্যের সংসদ ইংল্যান্ডের জন্য আইন প্রণয়ন করে।
- ↑ যুক্তরাজ্য সরকার, বৃহত্তর লন্ডন কর্তৃপক্ষ, বিভিন্ন কম্বাইন্ড অথরিটি এবং কর্নওয়াল ও আইল অব সিলি পরিষদ ইংল্যান্ডে নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করে।
- ↑ কিছু ক্রীড়া বিষয়ক ক্ষেত্রে আলস্টার ব্যানার ব্যবহার করা হয়, যা উত্তর আয়ারল্যান্ডের প্রাক্তন পতাকা। গ্রেট ব্রিটেনে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তেরঙা পতাকাকে অনেকসময় ভুলবশত উত্তর আয়ারল্যান্ডকে বোঝানোর ব্যবহার করা হয়েছে।[১৫][১৬]
- ↑ উত্তর আয়ারল্যান্ডের ক্ষমতা বণ্টনের চুক্তি অনুযায়ী, উত্তর আয়ারল্যান্ড সভা স্থগিত করলে নির্বাহী ক্ষমতা অনেকসময় স্বরাষ্ট্র সচিবের হতে চলে যায়।
নাম | জনসংখ্যা | ভূমির আয়তন | জনঘনত্ব (প্রতি বর্গকিমি) |
স্থূল মূল্য বর্ধিত | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংখ্যা | শতাংশ | বর্গকিমি | শতাংশ | £ (বিলিয়ন) | শতাংশ | মাথাপিছু £ | ||
ইংল্যান্ড | ৫,৬৫,৩৬,০০০ | ৮৪.৩% | ১,৩০,৩১০ | ৫৩.৭% | ৪৩৪ | ১,৭৬০ | ৮৬.৩% | ৩১,১৩৮ |
উত্তর আয়ারল্যান্ড | ১৯,০৫,০০০ | ২.৮% | ১৩,৭৯৩ | ৫.৭% | ১৪১ | ৪৬ | ২.২% | ২৪,০০৭ |
ওয়েলস | ৩১,০৫,০০০ | ৪.৬% | ২০,৭৩৭ | ৮.৫% | ১৫০ | ৭০ | ৩.৪% | ২২,৩৮০ |
স্কটল্যান্ড | ৫৪,৮০,০০০ | ৮.২% | ৭৭,৯০১ | ৩২.১% | ৭০ | ১৫০ | ৭.৩% | ২৭,৩৬১ |
অঞ্চল-বহির্ভূত | ১৫ | ০.৭% | ||||||
যুক্তরাজ্য | ৬,৭০,২৬,০০০ | ১০০% | ২,৪২,৭৪১ | ১০০% | ২৭৬ | ২,০৪০ | ১০০% | ৩০,৪৪৩ |
পরিভাষা
[সম্পাদনা]ইংরেজি ভাষায় যুক্তরাজ্যের এই চারটি অংশকে (ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস ও উত্তর আয়ারল্যান্ড) বোঝানোর জন্য বিভিন্ন পরিভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে country (আক্ষ. 'দেশ') ও nation (আক্ষ. 'জাতি, রাষ্ট্র') বেশি প্রচলিত।
ব্রিটিশ সংসদের আইনসমূহ
[সম্পাদনা]- ওয়েলসের আইনব্যবস্থা আইনসমূহ, ১৫৩৫ ও ১৫৪২ (Laws in Wales Acts 1535 and 1542) ওয়েলসকে ইংল্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত করেছিল,[১৯] যার ফলে একটি একক আইনব্যবস্থা গঠিত হয়, যদিও আইনি পার্থক্য রয়েছিল। পরবর্তী আইনের ফলে ১৭৪৬ থেকে ১৯৬৭ অবধি এই একত্রিত অঞ্চল আইনে কেবল "ইংল্যান্ড" বলেই পরিচিত ছিল। বিভিন্ন আইনে ওয়েলসকে "কান্ট্রি" (country), "প্রিন্সিপালিটি" (principality) বা "ডোমিনিয়ন" (dominion) বলে অভিহিত করা হয়েছিল।[১৯][২০] পরবর্তীকালে এই ওয়েলসের আইনব্যবস্থা আইনসমূহকে রদ করে দেওয়া হয়েছিল।[২১][২২]
- ঐক্যের আইনসমূহ, ১৭০৭ (Acts of Union 1707) ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডকে একত্রিত গ্রেট ব্রিটেন রাজ্যের "অংশ" (part) বলে অভিহিত করেছে।[২৩]
- ঐক্যের আইনসমূহ, ১৮০০ (Acts of Union 1800) একইভাবে ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডকে "অংশ" (part) বলে অভিহিত করেছে। তবে সেখানে গ্রেট ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডকে বোঝানোর জন্য "দেশ" (country) ব্যবহার করা হয়েছে।[২৪]
- আয়ারল্যান্ড শাসন আইন, ১৯২০ (Government of Ireland Act 1920) গ্রেট ব্রিটেন, দক্ষিণ আয়ারল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ডকে "দেশ" (country) বলে অভিহিত করেছে।
- উত্তর আয়ারল্যান্ড আইন, ১৯৯৮ (Northern Ireland Act 1998), যা পূর্বে উল্লিখিত আয়ারল্যান্ড শাসন আইনকে রদ করেছিল, উত্তর আয়ারল্যান্ডকে বোঝানোর জন্য কোনো শব্দই ব্যবহার করা হয়নি।
প্রতিযোগিতা
[সম্পাদনা]ইংল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, ওয়েলস ও স্কটল্যান্ড, প্রত্যেকের নিজস্ব জাতীয় ক্রীড়া পরিচালনা পরিষদ রয়েছে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তারা আলাদাভাবে অংশগ্রহণ করে।[২৫][২৬][২৭][২৮] যুক্তরাজ্যের প্রত্যেক দেশের নিজস্ব জাতীয় ফুটবল দল রয়েছে, এবং তারা কমনওয়েলথ গেমসের বিভিন্ন শাখায় পৃথক জাতীয় দল হিসাবে অংশগ্রহণ করে।[২৯] অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় গ্রেট ব্রিটেন ও উত্তর আয়ারল্যান্ড দল যুক্তরাজ্যকে প্রতিনিধিত্ব করে, যদিও উত্তর আয়ারল্যান্ডের ক্রীড়াবিদরা প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের অলিম্পিক দলে অংশগ্রহণ করতে পারেন।[২৯][৩০] অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল ও নেটবলের মতো কিছু ক্রীড়ায় উত্তর আয়ারল্যান্ডের নিজস্ব জাতীয় পরিচালনা পরিষদ থাকলেও রাগবি ইউনিয়ন ও ক্রিকেটের ক্ষেত্রে উত্তর আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের সাথে একক নিখিল আয়ারল্যান্ড দলে অংশগ্রহণ করে। ইংল্যান্ড ও ওয়েলস একক ক্রিকেট দল হিসাবে ক্রিকেট খেলে।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- ইউনিয়ন জ্যাক — যুক্তরাজ্যের জাতীয় পতাকা, যা সাবেক ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড রাজ্যের জাতীয় পতাকা মিলে তৈরি করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Countries of the UK"। statistics.gov.uk। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "What is direct rule for Northern Ireland?"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৬-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-১৯।
- ↑ "Northern Ireland travel guide: all you need to know"। Times Travel (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-১৯।
- ↑ Dunn, S.; H. Dawson (২০০০), An Alphabetical Listing of Word, Name and Place in Northern Ireland and the Living Language of Conflict, Lewiston, New York: Edwin Mellen Press,
One specific problem – in both general and particular senses – is to know what to call Northern Ireland itself: in the general sense, it is not a country, or a province, or a state – although some refer to it contemptuously as a statelet: the least controversial word appears to be jurisdiction, but this might change.
- ↑ Whyte, J.; G. FitzGerald (১৯৯১), Interpreting Northern Ireland, Oxford: Oxford University Press,
One problem must be adverted to in writing about Northern Ireland. This is the question of what name to give to the various geographical entities. These names can be controversial, with the choice often revealing one's political preferences. ... some refer to Northern Ireland as a 'province'. That usage can arouse irritation, particularly among nationalists, who claim the title 'province' should be properly reserved to the four historic provinces of Ireland: Ulster, Leinster, Munster and Connacht. If I want to a label to apply to Northern Ireland I shall call it a 'region'. Unionists should find that title as acceptable as 'province': Northern Ireland appears as a region in the regional statistics of the United Kingdom published by the British government.
- ↑ S. Dunn; H. Dawson (২০০০), An Alphabetical Listing of Word, Name and Place in Northern Ireland and the Living Language of Conflict, Lewiston, New York: Edwin Mellen Press,
One specific problem – in both general and particular senses – is to know what to call Northern Ireland itself: in the general sense, it is not a country, or a province, or a state – although some refer to it contemptuously as a statelet: the least controversial word appears to be jurisdiction, but this might change.
- ↑ J. Whyte; G. FitzGerald (১৯৯১), Interpreting Northern Ireland, Oxford: Oxford University Press,
One problem must be adverted to in writing about Northern Ireland. This is the question of what name to give to the various geographical entities. These names can be controversial, with the choice often revealing one's political preferences. ... some refer to Northern Ireland as a 'province'. That usage can arouse irritation particularly among nationalists, who claim the title 'province' should be properly reserved to the four historical provinces of Ireland-Ulster, Leinster, Munster, and Connacht. If I want to a label to apply to Northern Ireland I shall call it a 'region'. Unionists should find that title as acceptable as 'province': Northern Ireland appears as a region in the regional statistics of the United Kingdom published by the British government.
- ↑ D. Murphy (১৯৭৯), A Place Apart, London: Penguin Books,
Next – what noun is appropriate to Northern Ireland? 'Province' won't do since one-third of the province is on the wrong side of the border. 'State' implies more self-determination than Northern Ireland has ever had and 'country' or 'nation' are blatantly absurd. 'Colony' has overtones that would be resented by both communities and statelet sounds too patronizing, though outsiders might consider it more precise than anything else; so one is left with the unsatisfactory word 'region'.
- ↑ "Countries within a country, number10.gov.uk"। Webarchive.nationalarchives.gov.uk। ১০ জানুয়ারি ২০০৩। ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ Dewart, Megan (২০১৯)। The Scottish Legal System। UK: Bloomsbury Academic। পৃষ্ঠা 57। আইএসবিএন 9781526506337।
The laws and legal institutions of Scotland and of England and Wales were not merged by the Union of 1707. Thus, they remain separate 'law areas', with separate court systems (as does Northern Ireland), and it is necessary to distinguish Scots law and English law (and Northern Irish law).
; "The justice system and the constitution"। Courts and Tribunals Judiciary। ২১ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৩।The United Kingdom has three separate legal systems; one each for England and Wales, Scotland and Northern Ireland. This reflects its historical origins and the fact that both Scotland and Ireland, and later Northern Ireland, retained their own legal systems and traditions under the Acts of Union 1707 and 1800.
- ↑ 2011 Census – Population। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ইংল্যান্ডের জনসংখ্যা ৫,৩০,১২,৪৫৬ এবং যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যা ৬,৩১,৮১,৭৭৫। সুতরাং ইংল্যান্ডের জনসংখ্যা যুক্তরাজ্যের ৮৪%।
- ↑ Region and Country Profiles, Key Statistics and Profiles, October 2013, ONS. Retrieved 9 August 2015। ONS-এর মতে, ইংল্যান্ডের আয়তন ১,৩০,২৭৯ বর্গকিলোমিটার (৫০,৩০১ মা২) এবং যুক্তরাজ্যের আয়তন ২,৪২,৫০৯ বর্গকিলোমিটার (৯৩,৬৩৩ মা২)। সুতরাং ইংল্যান্ডের আয়তন যুক্তরাজ্যের ৫৪%।
- ↑ "ISO Newsletter ii-3-2011-12-13" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Sport Northern Ireland | Performance | Governing Bodies of Sport"। Sportni.net। ২০০৯-১২-০১। ২০১৪-০৪-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০২-২৩।
- ↑ "Foster attacks BBC for using Irish flag to represent North"। breakingnews.ie। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০২৩।
- ↑ Mulgrew, Seoirse (৫ জুন ২০২২)। "Platinum Jubilee mishap as Irish tricolour flag shown to represent parts of the United Kingdom"। independent.ie। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০২৩।
- ↑ Park, Neil (২১ ডিসেম্বর ২০২২)। "Population estimates for the UK, England, Wales, Scotland and Northern Ireland: mid-2021"। Office for National Statistics। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ Fenton, Trevor (২৫ এপ্রিল ২০২৩)। "Regional gross value added (balanced) per head and income components"। Office for National Statistics। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ ক খ Laws in Wales Act 1535, Clause I
- ↑ Laws in Wales Act 1542
- ↑ "Laws in Wales Act 1535 (repealed 21.12.1993)"। জানুয়ারি ২, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Laws in Wales Act 1542 (repealed)"। www.statutelaw.gov.uk। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৭।
- ↑ উদাহরণ: "... to be raised in that Part of the united Kingdom now called England", "...that Part of the united Kingdom now called Scotland, shall be charged by the same Act..." অনুচ্ছেদ ৯।
- ↑ উদাহরণ: "That, from the first Day of January one thousand eight hundred and one, all Prohibitions and Bounties on the Export of Articles, the Growth, Produce, or Manufacture of either Country, to the other, shall cease and determine; and that the said Articles shall thenceforth be exported from one Country to the other, without Duty or Bounty on such Export"; Union with Ireland Act 1800, Article Sixth.
- ↑ "Sport England"। Sport England website। Sport England। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "Sport Northern Ireland"। Sport Northern Ireland website। Sport Northern Ireland। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "Sportscotland"। Sportscotland website। Sportscotland। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "Sport Wales"। Sport Wales website। Sport Wales। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ ক খ World and Its Peoples, Terrytown (NY): Marshall Cavendish Corporation, ২০১০, পৃষ্ঠা 111,
In most sports, except soccer, Northern Ireland participates with the Republic of Ireland in a combined All-Ireland team.
- ↑ "Irish and GB in Olympic Row"। BBC Sport। ২৭ জানুয়ারি ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১০।
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Park, Alison (২০০৫), British Social Attitudes: The 21st Report, SAGE, আইএসবিএন 978-0-7619-4278-8
- Commission for Racial Equality (নভেম্বর ২০০৫), Citizenship and Belonging: What is Britishness? (পিডিএফ), Commission for Racial Equality, আইএসবিএন 1-85442-573-0, ২০১৩-০৫-২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-৩০
- Ward, Paul (২০০৪), Britishness Since 1870, Routledge, আইএসবিএন 978-0-203-49472-1
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Gallagher, Michael (২০০৬)। The United Kingdom Today। London, England: Franklin Watts। আইএসবিএন 978-0-7496-6488-6।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- উইকিমিডিয়া কমন্সে যুক্তরাজ্যের দেশসমূহ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।