মিরপুর, আজাদ কাশ্মীর
মিরপুর میر پور | |
---|---|
নতুন মিরপুর শহর | |
স্থানাঙ্ক: ৩৩°৯′ উত্তর ৭৩°৪৪′ পূর্ব / ৩৩.১৫০° উত্তর ৭৩.৭৩৩° পূর্ব | |
দেশ | পাকিস্তান |
অঞ্চল | আজাদ কাশ্মীর |
জেলা | মিরপুর জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১,০১০ বর্গকিমি (৩৯০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৪৫৮ মিটার (১,৫০৩ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১৫) | |
• মোট | ৭,৫৪,৪৮২ |
• জনঘনত্ব | ৭৪৬/বর্গকিমি (১,৯৩০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | পিএসটি (ইউটিসি+৫) |
কলিং কোড | ০৫৮২৭ |
নগরের সংখ্যান | ৩ |
ইউনিয়ন কাউন্সিলের সংখ্যা | ২১ |
মিরপুর (উর্দু, পাঞ্জাবি: مِيرپُور) পাকিস্তান শাসিত আজাদ কাশ্মীরের বৃহত্তম শহর ও মিরপুর জেলার সদর। শহরটি নতুন মিরপুর শহর নামেই বেশি পরিচিত।[১][২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]বর্তমানের মিরপুর অঞ্চলটি দক্ষিণ এশিয়ায় আগ্রাসন এবং এ অঞ্চলে বহিরাগতদের আক্রমণ ও বিজয়ে সর্বদা একটি প্রধান চৌরাস্তা হয়ে দাঁড়িয়েছিল এবং সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন সাম্রাজ্যের একটি অংশ গঠন করেছিল যার মধ্যে রয়েছে আলেকজান্ডার, গন্ধার রাজ্য, মৌর্য সাম্রাজ্য, কুশন সাম্রাজ্য, গজনি সালতানাত, দিল্লি সালতানাত এবং মুগল সাম্রাজ্য অন্যতম।
মিরপুর শহরটি ১৬৪০ খ্রিস্টাব্দ বা ১০৫০ হিজরীর দিকে ঘাখরের প্রধান মিরন শাহ গাজী প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
শিক্ষা
[সম্পাদনা]শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে ইংরেজি ভাষার ব্যবহার এখানে ব্যাপক। কিছুদিন আগে মিরপুর তথা আজাদ কাশ্মীরের উচ্চ শিক্ষার জন্য একটিমাত্র প্রতিষ্ঠান (আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয় মুজাফ্ফরাবাদ) ছিল। কিন্তু গত এক দশক ধরে এখানে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মিরপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অ্যাকসন কলেজ অব হেল্থ সায়েন্স (ফার্মেসি কলেজ), মোহতারা বেনজির ভুট্টো শহীদ মেডিকেল কলেজ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
যোগাযোগ
[সম্পাদনা]মিরপুরে যোগাযোগের ক্ষেতে স্বল্প ভ্রমণের জন্য সিএনজি চালিত অটোরিকশা খুবই জনপ্রিয়। মিরপুরের সাথে আজাদ কাশ্মীরের অন্য গুরুত্বপূর্ণ শহর ভিমবার, জাটলান, কোটলি খইরাত্তা এবং পাকিস্তানের অন্যতম শহর গুজরাত, ঝেলুম, লাহোর ও রাওলাপিন্ডির সাথে সড়ক যোগাযোগ রয়েছে। মিরপুরে কোন রেলওয়ে লাইন বা রেলস্টেশন নাই। সবচেয়ে নিকটতম রেলস্টেশন হল মঙ্গলা রেলস্টেশন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Jul 20, 2005 12:00am (২০০৫-০৭-২০)। "Introspection grips British Muslims - Newspaper" (ইংরেজি ভাষায়)। Dawn.Com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-১৩।
- ↑ "Azad Kashmir - The home of British Kashmiris" (পিডিএফ)। Kashmiri Development Foundation। আগস্ট ৯, ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৩, ২০১৭।
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- পুরী, লাভ (২০১৩), Across the Line of Control: Inside Azad Kashmir, কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস, আইএসবিএন 978-0-231-80084-6
- স্নেডেন, ক্রিস্টোফার (২০১৩) [first published as The Untold Story of the People of Azad Kashmir, 2012], Kashmir: The Unwritten History, হার্পারকলিন্স ভারত, আইএসবিএন 9350298988
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]