ব্যবহারকারী:Tihi Das/মাতৃমৃত্যু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বহিরাগত লিঙ্ক[সম্পাদনা]

শ্রেণীবিন্যাস

সম্পর্কিত উক্তি[সম্পাদনা]

নিদারুন মাতৃ রোগ[সম্পাদনা]

নিদারুন মাতৃ রোগ (এসএমএম) হল প্রসব এবং প্রসবের পরে একটি অপ্রত্যাশিত তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্যের অবনতি যা ক্ষতিকারকভাবে একজন মহিলার স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।নিদারুন মাতৃ রোগ(এসএমএম) এর মধ্যে প্রসব বা প্রসবের ফলে অপ্রত্যাশিত রোগের লক্ষণ থাকে যা মায়ের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী উভয় ধরনের প্রভাব ফেলে। [১]সিডিসি মাধ্যমে এএমএম সনাক্ত করতে সাহায্য করার জন্য মোট উনিশটি প্রকাশক রয়েছে, যার মধ্যে সর্বাধিক প্রচলিত প্রকাশক হল রক্ত সঞ্চালন। [২]অন্যান্য প্রকাশকগুলির মধ্যে রয়েছে একটি তীব্র মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন ("হার্ট অ্যাটাক"), অ্যানিউরিজম এবং কিডনি অকেজো হওয়া।এই সমস্ত শনাক্তকরণ ICD-10 কোড (হাসপাতালের ডিসচার্জ ডেটাতে পাওয়া রোগ সনাক্তকরণ কোড) ব্যবহার করে করা হয়। [৩]এই কোডগুলির উপর নির্ভরশীল এই সংজ্ঞাগুলি সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত কারণ কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসার ঘারতি হতে পারে বা কিছু কিছু সুবিধাগুলি কার্যকর করা কঠিন হতে পারে৷ [৪]কিছু স্ক্রিনিং মানদণ্ড আছে যেগুল সাহায্য করতে পারে এবং আমেরিকান কলেজ অফ অবস্টেট্রিশিয়ানস অ্যান্ড গাইনোকোলজিস্টের পাশাপাশি সোসাইটি ফর ম্যাটারনাল-ফেটাল মেডিসিন (এসএমএফএম) এর মাধ্যমে সুপারিশ করা হয়।এসএমএম-এর জন্য এই স্ক্রীনিং মানদণ্ড হল চার বা তার বেশি ইউনিট রক্ত সঞ্চালন এবং গর্ভবতী মহিলা বা মহিলাকে আইসিইউ বা ইউনিটে ভর্তি করার জন্যও এর প্রয়োজন হয়। [৪]

এসএমএম আক্রান্ত মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হার হল যাদের বেশিরভাগই অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে প্রসবের সময় রক্তের প্রয়োজন হয়।এই রক্ত দেওয়ার কারণেই জন্মদাত্রি মায়েদের এসএমএম আক্রান্তের হার বেড়েছে। [১]এসএমএম এর হার ১৯৯৩ (প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মে ৪৯.৫) এবং ২০১৪ (প্রতি ১০০,০০০০ জীবিত জন্মে ১৪৪.০) এর মধ্যে প্রায় ২০০% বৃদ্ধি পেয়েছে।এটি প্রসবের সময় দেওয়া রক্ত সঞ্চালনের বর্ধিত হারের সাথে লক্ষ্য, যা ১৯৯৩ (প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মের ২৪.৫) থেকে ২০১৪ (প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মের ১২২.৩) পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। [১]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, গত বেশ কয়েক বছর ধরে মাতৃত্বকালীন গুরুতর অসুস্থতা বৃদ্ধি পেয়েছে, শুধুমাত্র ২০১৪ সালে ৫০,০০০-এর বেশি মহিলা আক্রান্ত হয়েছিলো।এই ধারাবাহিক বৃদ্ধির কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই।এটি গর্ভবতী মহিলাদের স্বাস্থ্যের সামগ্রিক অবস্থার হারকে প্রভাবিত করে বলে মনে করা হয়। যেমন ডায়াবেটিস, স্থূলতা, এইচআইভি/এইডস এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা থেকে ভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।এই দশাগুলি মাতৃমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায় বলেও মনে করা হয়। [৫]

যেহেতু এসএমএম সনাক্তকরণ এবং চিকিত্সা নেই তাই এসএমএম-এর বৃদ্ধির হার মাতৃমৃত্যুর সম্ভাবনার ইঙ্গিতও হতে পারে। এই অবস্থাগুলি মাতৃমৃত্যুর হার বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করবে।[৪]তাই বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা প্রসূতি হাসপাতালগুলিকে এসএমএম ঘটনা গুলিকে এমন কিছু সুযোগের জন্য পর্যালোচনা করতে অনুরোধ করেছে যা উন্নত যত্নের দিকে পরিচালিত করতে পারে, যার ফলে মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নতি হবে এবং মাতৃমৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস পাবে৷

মহামারীবিদ্যা[সম্পাদনা]

২০১৫ সালের হিসাবে মাতৃমৃত্যুর অনুপাত ( টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সহকারে)

মহামারীবিদ্যা[সম্পাদনা]

মাতৃমৃত্যু এবং প্রতিবন্ধী নারীদের রোগ বোঝার ক্ষেত্রে প্রধান অবদানকারী বিদ্যা যা বিশ্বব্যাপী প্রসব এবং গর্ভাবস্থায় প্রতি বছর আনুমানিক 303,000 মহিলার মৃত্যুর কথা উল্লেখ্য আছে। [৬]২০১৭ সালে বিশ্বব্যাপী হার হল প্রতি ১০০,০০০ জনের মধ্যে ২১১ জন মায়ের মৃত্যু এবং ৪৫% প্রসবোত্তর মৃত্যু ২৪ ঘন্টার মধ্যে ঘটে। [৭]প্রায় নিরানব্বই শতাংশ মাতৃমৃত্যুই হয় অনুন্নত দেশগুলতে। [৮]

দেশীয় পর্যায়ে, ভারত (১৯% বা ৫৬,০০০) এবং নাইজেরিয়া (১৪% বা ৪০,০০০) ২০১০ সালে মাতৃমৃত্যুর হার

্রায় প

য় এক তৃশ়ছিল।ায়ী। [৯]গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, পাকিস্তান, সুদান, ইন্দোনেশিয়া, ইথিওপিয়া, তানজানিয়া ইউনাইটেড রিপাবলিক, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে মাতৃমৃত্যুর হার ৩ থেকে ৫ শতাংশ। [১০]জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিলের প্রতিবেদন অনুসারে এই দশটি দেশ মিলিতভাবে ২০১০ সালে মোট মাতৃমৃত্যুর হার ৬০% ছিলো।সবচেয়ে কম মাতৃমৃত্যুর হার রয়েছে গ্রীস, আইসল্যান্ড, পোল্যান্ড এবং ফিনল্যান্ডে । [১১]


২০১৭ সালের হিসাবে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং সাব-সাহারান আফ্রিকার দেশগুলিতে সারা বিশ্বের তুলনায় প্রায় ৮৬% শতাংশ।সাব-সাহারান আফ্রিকান দেশগুলিতে মাতৃমৃত্যু হার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি প্রায় এক-পঞ্চমাংশ।২০০০ সাল থেকে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতে মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় এবং সামগ্রিকভাবে মাতৃমৃত্যুর হার প্রায় ৬০% হ্রাস পায়। [১২]সাব-সাহারান আফ্রিকাতেও ২০০০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার প্রায় ৪০% হ্রাস পেয়েছিলো।২০১৭ সালে মাতৃমৃত্যুর সর্বোচ্চ হারের দেশগুলির মধ্যে ছিল দক্ষিণ সুদান, সোমালিয়া, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, ইয়েমেন, সিরিয়া, দক্ষিণ সুদান এবং কঙ্গো।এইসব দেশর মাতৃমৃত্যু সংখ্যা তাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থা এবং নাগরিকদেরকে অস্থিরতার সম্মুখীন করে৷ [১২]

জাতিসংঘ ২০০০ সালে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (MDGs) হস্তক্ষেপে মাতৃমৃত্যু হ্রাসের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়। [১৩] :১০৬৬উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশ ১৯৯০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত মাতৃমৃত্যুর সংখ্যা প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমিয়েছিল।টেকসই উন্নয়নের জন্য মাতৃমৃত্যুর আরও হ্রাস এখন এজেন্ডা ২০৩০ এর লক্ষ্য।জাতিসংঘ সম্প্রতি স্থায়ী লক্ষ্য হিসেবে অভিহিত লক্ষ্যগুলির একটি তালিকা তৈরি করেছে।তৃতীয় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (SDG) এর লক্ষ্য হল ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী মাতৃমৃত্যুর হার (এমএমআর) [১৪] প্রতি ১০০,০০০ সন্তান জন্মের পরে সুস্থ মায়ের হার এর ৭০ জনেরও কম করা।স্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্য হল আরো বেশি নারীদের গর্ভনিরোধক ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত করে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ প্রতিরোধ করা, সেইসাথে গর্ভবতী নারীদের সম্মানজনক ও দক্ষ যত্ন সহ প্রসবের জন্য নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করা।এই উদ্যোগের মধ্যে প্রসবের সময় যেসব মহিলাদের ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হয় তাদের জন্য জরুরি পরিষেবাগুলিতে চিকিৎসার অধিকার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। [১৫]

WHO মাতৃমৃত্যু হ্রাসের জন্য একটি বিশ্বব্যাপী লক্ষ্য তৈরি করেছে। [১৬]এই সামরিকটির একটি প্রধান লক্ষ্য হল মাতৃ ও প্রজননজনিত অসুস্থতা এবং মৃত্যুর কারণগুলিকে চিহ্নিত করা এবং মোকাবেলা করা, সেইসাথে মাতৃস্বাস্থ্যের ফলাফলের সাথে সম্পর্কিত অক্ষমতা।এর লক্ষ্য হল প্রজনন, মাতৃত্ব এবং নবজাতক পরিষেবাগুলিতে চিকিৎসা সেবার বৈষম্য দূর করা, সেইসাথে সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা সহ যত্নের গুণমান বৃদ্ধি।WHO নারীদের প্রদত্ত যত্নের সাম্য এবং গুণমান উন্নত করার পাশাপাশি নারী ও মেয়েদের চাহিদার প্রতি আরও ভালোভাবে নজর রাখা এবং তার জন্য মানসম্পন্ন তথ্য সংগ্রহ নিশ্চিত করা।

দেশগুলির মধ্যে ভিন্নতা[সম্পাদনা]

দেশে মাতৃমৃত্যুর উল্লেখযোগ্য বৈচিত্র্য রয়েছে, বিশেষ করে যেসব দেশে আয় ও শিক্ষা এবং উচ্চ স্বাস্থ্যসেবা রয়েছে তাদের তুলনায় অনুন্নত দেশগুলোর অসমতা লক্ষ্য করা যায়।গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী মহিলারা শহুরে এবং উপ-শহর কেন্দ্রগুলিতে বসবাসকারী মহিলাদের তুলনায় বেশি মাতৃমৃত্যুর সম্মুক্ষীন হয় কারণ [১৭] যারা ধনী পরিবারে বসবাস করে, উচ্চ শিক্ষার অধিকারী বা শহরাঞ্চলে বসবাস করে, তাদের দরিদ্রদের তুলনায় স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবার বেশি সুবিধা পায়। [১৮]এছাড়াও মাতৃস্বাস্থ্যের ফলাফলে জাতিগত বৈষম্য রয়েছে যা প্রান্তিক গোষ্ঠীতে মাতৃমৃত্যুর হার বাড়িয়ে দিচ্ছে। [১৯]

দেশ ভিত্তিক[সম্পাদনা]

দেশ দেশ অনুসারে মাতৃমৃত্যুর হার (২০১৭) সমস্ত তথ্য বিশ্বব্যাংক থেকে প্রাপ্ত। [২০] [২১]
ইতালি
স্পেন
সুইডেন
জাপান
অস্ট্রেলিয়া
জার্মানি
যুক্তরাজ্য
ফ্রান্স
নিউজিল্যান্ড
কানাডা ১০
দক্ষিণ কোরিয়া ১১
রাশিয়া ১৭
আমেরিকা ১৯
মেক্সিকো ৩৩
চীন ২৯
দক্ষিন আফ্রিকা ১১৯
ভারত ১৪৫
ঘানা ৩০৮

২০১৭ সালে, প্রতিদিন ৮১০ জন মহিলা গর্ভাবস্থা এবং জন্মের সাথে সম্পর্কিত অসুস্থতার কারণে মারা গিয়েছিলেন যা শুধুমাত্র সেই বছরেই প্রায় ২৯৫,০০০ মাতৃমৃত্যু হয়েছিল।এটি অনুমান করা হয়েছিল যে একই বছরে ৯৪% মাতৃমৃত্যু অনুন্নত দেশগুলিতে ঘটেছে। [২২]

২০০৭ সালে বিভিন্ন দেশে করা একটি পূর্ববর্তী গবেষণায়, ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গর্ভবতী মহিলাদের প্রসবের পদ্ধতির সাথে মৃত্যুর কারণ এবং কার্যকারণ সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করা হয়েছিল।এটি আবিষ্কৃত হয়েছিল যে যেসব মহিলাদের ফুসফুসজনিত রোগ আছে তাদের মৃত্যুর গর্ভদানের সাথে সম্পর্কিত।এছাড়াও নিউরাক্সিয়াল এনেস্থেশিয়ার মধ্যে একটি সম্পর্ক পাওয়া গেছে, যা সাধারণত এপিডুরাল নামে পরিচিত এবং যার ফলে এপিডুরাল হেমাটোমার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।এই উভয় ঝুঁকিই কম্প্রেশন স্টকিংস বা কম্প্রেশন ডিভাইস দ্বারা হ্রাস করা হয়, ধিরে ধিরে সংকোচনের ব্যবস্থা দ্বারাও হ্রাস করা যেতে পারে।এমনও ভাবনা রয়েছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইলেকটিভ সিজারিয়ান সেকশনের ধারণাটি বাদ দিলে মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো যেতে পারে।

  1. "Severe Maternal Morbidity in the United States"CDC। ২০১৭-১১-২৭। 
  2. "Severe Maternal Morbidity in the United States | Pregnancy | Reproductive Health |CDC"www.cdc.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১১-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২০ 
  3. "Severe Maternal Morbidity Indicators and Corresponding ICD Codes during Delivery Hospitalizations"www.cdc.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৮-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২০ 
  4. Kilpatrick SK, Ecker JL (সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Severe maternal morbidity: screening and review": B17–22। ডিওআই:10.1016/j.ajog.2016.07.050অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 27560600  Cited in CDC 2017 report.
  5. Campbell KH, Savitz D, Werner EF, Pettker CM, Goffman D, Chazotte C, Lipkind HS (সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "Maternal morbidity and risk of death at delivery hospitalization": 627–33। ডিওআই:10.1097/aog.0b013e3182a06f4eপিএমআইডি 23921870 
  6. "Trends in maternal mortality: 1990 to 2015"World Health Organization। নভেম্বর ২০১৫। পৃষ্ঠা 16। 
  7. Nour NM (২০০৮)। "An introduction to maternal mortality": 77–81। পিএমআইডি 18769668পিএমসি 2505173অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  8. "Maternal mortality: Fact sheet N°348"World Health Organization। WHO। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪ 
  9. "WHO | Facility-based maternal death review in Nigeria"WHO। মে ২৩, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 
  10. [UNICEF, W. (2012). UNFPA, World Bank (2012) Trends in maternal mortality: 1990 to 2010. WHO, UNICEF.]
  11. "Comparison: Maternal Mortality Rate"The World Factbook। Central Intelligence Agency। 
  12. "Maternal mortality"www.who.int (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-১২ 
  13. Khan KS, Wojdyla D, Say L, Gülmezoglu AM, Van Look PF (এপ্রিল ২০০৬)। "WHO analysis of causes of maternal death: a systematic review" (পিডিএফ): 1066–1074। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(06)68397-9পিএমআইডি 16581405 
  14. "Health - United Nations Sustainable Development"United Nations 
  15. "Maternal health"। United Nations Population Fund। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২৯ 
  16. "Maternal mortality"। World Health Organisation। 
  17. "WHO Maternal Health"। WHO। 
  18. "Levels and trends in the use of maternal health services in developing countries" (পিডিএফ)। ICF Macro। ২০১১। পৃষ্ঠা 85। (DHS Comparative Reports 26)। 
  19. Lu MC, Halfon N (মার্চ ২০০৩)। "Racial and ethnic disparities in birth outcomes: a life-course perspective": 13–30। ডিওআই:10.1023/A:1022537516969পিএমআইডি 12710797 
  20. "Maternal mortality ratio (modeled estimate, per 100,000 live births) | Data" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২৭ 
  21. What’s killing America’s new mothers? By Annalisa Merelli. October 29, 2017. Quartz. "The dire state of US data collection on maternal health and mortality is also distressing. Until the early 1990s, death certificates did not note if a woman was pregnant or had recently given birth when she died. It took until 2017 for all US states to add that check box to their death certificates."
  22. Clark, Steven (July 2008). "Maternal death in the 21st century: causes, prevention, and relationship to cesarean delivery". American Journal of Obstetrics and Gynecology. 199 (1): 36.1–36.5. ডিওআই:10.1016/j.ajog.2008.03.007. PubMed. Retrieved November 12, 2020.