এ. বি. এম. খায়রুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) নতুন নিবন্ধন |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) |
||
৪৩ নং লাইন: | ৪৩ নং লাইন: | ||
[[১৯৭০]] সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হওয়া খায়রুল হক হাইকোর্টে আইনজীবি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে এবং [[১৯৯৮]] সালের এপ্রিলে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ, যার পরবর্তীতে তিনি [[২০১০]] সালে আপিল বিভাগে নিযুক্তি লাভ করেন।<ref name="রেতে" /> |
[[১৯৭০]] সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হওয়া খায়রুল হক হাইকোর্টে আইনজীবি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে এবং [[১৯৯৮]] সালের এপ্রিলে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ, যার পরবর্তীতে তিনি [[২০১০]] সালে আপিল বিভাগে নিযুক্তি লাভ করেন।<ref name="রেতে" /> |
||
[[২০১০]] সালের [[৩০ সেপ্টেম্বর]] তারিখে [[মোহাম্মদ ফজলুল করীম|বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের]] অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মহামান্য |
[[২০১০]] সালের [[৩০ সেপ্টেম্বর]] তারিখে [[মোহাম্মদ ফজলুল করীম|বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের]] অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি|বাংলাদেশের মহামান্য রাস্ট্রপতি]] [[বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিবৃন্দের তালিকা|বাংলাদেশের ১৯-তম প্রধান বিচারপতি]] হিসাবে এ. বি. এম. খায়রুল হককে নিয়োগ প্রদান করেন এবং তিনি [[২০১০]] সালের [[১ অক্টোবর]] তারিখে [[প্রধান বিচারপতি]] হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন।<ref name="রেতে" /> |
||
== রচনাবলী == |
== রচনাবলী == |
০১:২৬, ৮ জুলাই ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মাননীয় প্রধান বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হক | |
---|---|
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি | |
কাজের মেয়াদ ১ অক্টোবর ২০১০ – ১৭ মে ২০১১ | |
পূর্বসূরী | বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম |
উত্তরসূরী | বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৮ মে ১৯৪৪[১] |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
বাসস্থান | ঢাকা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লিংকনস্-ইন |
পেশা | আইন |
জীবিকা | আইনবিদ |
ধর্ম | ইসলাম |
বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হক (জন্ম: ১৮ মে ১৯৪৪) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ১৯-তম প্রধান বিচারপতি।
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি
খায়রুল হক ১৯৪৪ সালের ১৮ মে তারিখে জন্মগ্রহণ করেন।
শিক্ষাজীবন
খায়রুল হক আইনবিদ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি এবং যুক্তরাজ্যের লিংকনস্-ইন থেকে বার অ্যাট ল' ডিগ্রি লাভ করেন।[১]
কর্মজীবন
১৯৭০ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হওয়া খায়রুল হক হাইকোর্টে আইনজীবি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে এবং ১৯৯৮ সালের এপ্রিলে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ, যার পরবর্তীতে তিনি ২০১০ সালে আপিল বিভাগে নিযুক্তি লাভ করেন।[১]
২০১০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তারিখে বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মহামান্য রাস্ট্রপতি বাংলাদেশের ১৯-তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে এ. বি. এম. খায়রুল হককে নিয়োগ প্রদান করেন এবং তিনি ২০১০ সালের ১ অক্টোবর তারিখে প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন।[১]
রচনাবলী
পুরস্কার ও সম্মাননা
আরো দেখুন
- বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
- প্রধান বিচারপতি
- বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
- বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিবৃন্দের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহি:সংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |