চিনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Martin Urbanec (আলোচনা | অবদান)
103.211.20.64-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Nahian-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
Nahian (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4453687 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
চিনির কাজঃ
চিনির কাজঃ
চিনি এক প্রকার শর্করা, যা খেলে আমাদের দেহে শক্তি যোগায়।
চিনি এক প্রকার শর্করা, যা খেলে আমাদের দেহে শক্তি যোগায়।
#চিনি খাওয়া উপকারের থেকে অপকার বেশি
তাই একে সাদা বিষ বলা হয়


[[চিত্র:Zucker.jpg|left|thumb|220px|চিনির কেলাসের ছবি]]
[[চিত্র:Zucker.jpg|left|thumb|220px|চিনির কেলাসের ছবি]]

১২:৫২, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দানাদার চিনি
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান
শক্তি১,৬১৯ কিজু (৩৮৭ kcal)
৯৯.৯৮ g
চিনি৯৯.৯১ g
খাদ্য আঁশ০ g
০ g
০ g
ভিটামিনপরিমাণ দৈপ%
রিবোফ্লাভিন (বি)
২%
০.০১৯ মিগ্রা
খনিজপরিমাণ দৈপ%
ক্যালসিয়াম
০%
১ মিগ্রা
লৌহ
০%
০.০১ মিগ্রা
পটাশিয়াম
০%
২ মিগ্রা
অন্যান্য উপাদানপরিমাণ
পানি০.০৩ g
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে।
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল
দানাদার চিনি
বাদামী চিনি
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান
শক্তি১,৫৭৬ কিজু (৩৭৭ kcal)
৯৭.৩৩ g
চিনি৯৬.২১ g
খাদ্য আঁশ০ g
০ g
০ g
ভিটামিনপরিমাণ দৈপ%
থায়ামিন (বি)
১%
০.০০৮ মিগ্রা
রিবোফ্লাভিন (বি)
১%
০.০০৭ মিগ্রা
নায়াসিন (বি)
১%
০.০৮২ মিগ্রা
ভিটামিন বি
২%
০.০২৬ মিগ্রা
ফোলেট (বি)
০%
১ μg
খনিজপরিমাণ দৈপ%
ক্যালসিয়াম
৯%
৮৫ মিগ্রা
লৌহ
১৫%
১.৯১ মিগ্রা
ম্যাগনেসিয়াম
৮%
২৯ মিগ্রা
ফসফরাস
৩%
২২ মিগ্রা
পটাশিয়াম
৭%
৩৪৬ মিগ্রা
সোডিয়াম
৩%
৩৯ মিগ্রা
জিংক
২%
০.১৮ মিগ্রা
অন্যান্য উপাদানপরিমাণ
পানি১.৭৭ g
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে।
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

চিনি এক প্রকার সুমিষ্ট পদার্থ যা গাছ বা ফলের রস থেকে প্রস্তুত করা হয়। ভারতবর্ষে সাধারণত আখ বা ইক্ষুর রস থেকে চিনি তৈরি করা হয়। এছাড়া বীট এবং ম্যাপল চিনির অন্য দুটি প্রধান বনজ উৎস। চিনির রাসায়নিক নাম সুক্রোজ। এক অণু গ্লুকোজের সঙ্গে এক অণু ফ্রুক্টোজ জুড়ে এক অণু সুক্রোজ তৈরি হয়। রসায়নাগারে যে চিনি প্রস্তুত করা হয় তা প্রধানত: ঔষধে ব্যবহার করা হয়।

চিনি উদ্ভিদের টিস্যুতে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু সুক্রোজ বিশেষ করে আখ এবং চিনির বীজতে কেন্দ্রীভূত থাকে, বাণিজ্যিকভাবে আদর্শমানের চিনি তৈরীর জন্য পরিশ্রুত করতে দক্ষ নিষ্কাশন প্রয়োজন । প্রায় ৬০০০ খ্রিস্টপূর্ব হতে দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে গ্রীষ্মপ্রধান দেশে চিনির উৎপত্তি হয়। চিনির কাজঃ চিনি এক প্রকার শর্করা, যা খেলে আমাদের দেহে শক্তি যোগায়।

  1. চিনি খাওয়া উপকারের থেকে অপকার বেশি

তাই একে সাদা বিষ বলা হয়

চিনির কেলাসের ছবি

বহিঃসংযোগ