চিনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ 103.211.20.64-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Nahian-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
চিনির কাজঃ |
চিনির কাজঃ |
||
চিনি এক প্রকার শর্করা, যা খেলে আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। |
চিনি এক প্রকার শর্করা, যা খেলে আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। |
||
#চিনি খাওয়া উপকারের থেকে অপকার বেশি |
|||
তাই একে সাদা বিষ বলা হয় |
|||
[[চিত্র:Zucker.jpg|left|thumb|220px|চিনির কেলাসের ছবি]] |
[[চিত্র:Zucker.jpg|left|thumb|220px|চিনির কেলাসের ছবি]] |
১২:৫২, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান | |
---|---|
শক্তি | ১,৬১৯ কিজু (৩৮৭ kcal) |
৯৯.৯৮ g | |
চিনি | ৯৯.৯১ g |
খাদ্য আঁশ | ০ g |
০ g | |
০ g | |
ভিটামিন | পরিমাণ দৈপ%† |
রিবোফ্লাভিন (বি২) | ২% ০.০১৯ মিগ্রা |
খনিজ | পরিমাণ দৈপ%† |
ক্যালসিয়াম | ০% ১ মিগ্রা |
লৌহ | ০% ০.০১ মিগ্রা |
পটাশিয়াম | ০% ২ মিগ্রা |
অন্যান্য উপাদান | পরিমাণ |
পানি | ০.০৩ g |
| |
†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল |
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান | |
---|---|
শক্তি | ১,৫৭৬ কিজু (৩৭৭ kcal) |
৯৭.৩৩ g | |
চিনি | ৯৬.২১ g |
খাদ্য আঁশ | ০ g |
০ g | |
০ g | |
ভিটামিন | পরিমাণ দৈপ%† |
থায়ামিন (বি১) | ১% ০.০০৮ মিগ্রা |
রিবোফ্লাভিন (বি২) | ১% ০.০০৭ মিগ্রা |
নায়াসিন (বি৩) | ১% ০.০৮২ মিগ্রা |
ভিটামিন বি৬ | ২% ০.০২৬ মিগ্রা |
ফোলেট (বি৯) | ০% ১ μg |
খনিজ | পরিমাণ দৈপ%† |
ক্যালসিয়াম | ৯% ৮৫ মিগ্রা |
লৌহ | ১৫% ১.৯১ মিগ্রা |
ম্যাগনেসিয়াম | ৮% ২৯ মিগ্রা |
ফসফরাস | ৩% ২২ মিগ্রা |
পটাশিয়াম | ৭% ৩৪৬ মিগ্রা |
সোডিয়াম | ৩% ৩৯ মিগ্রা |
জিংক | ২% ০.১৮ মিগ্রা |
অন্যান্য উপাদান | পরিমাণ |
পানি | ১.৭৭ g |
| |
†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল |
চিনি এক প্রকার সুমিষ্ট পদার্থ যা গাছ বা ফলের রস থেকে প্রস্তুত করা হয়। ভারতবর্ষে সাধারণত আখ বা ইক্ষুর রস থেকে চিনি তৈরি করা হয়। এছাড়া বীট এবং ম্যাপল চিনির অন্য দুটি প্রধান বনজ উৎস। চিনির রাসায়নিক নাম সুক্রোজ। এক অণু গ্লুকোজের সঙ্গে এক অণু ফ্রুক্টোজ জুড়ে এক অণু সুক্রোজ তৈরি হয়। রসায়নাগারে যে চিনি প্রস্তুত করা হয় তা প্রধানত: ঔষধে ব্যবহার করা হয়।
চিনি উদ্ভিদের টিস্যুতে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু সুক্রোজ বিশেষ করে আখ এবং চিনির বীজতে কেন্দ্রীভূত থাকে, বাণিজ্যিকভাবে আদর্শমানের চিনি তৈরীর জন্য পরিশ্রুত করতে দক্ষ নিষ্কাশন প্রয়োজন । প্রায় ৬০০০ খ্রিস্টপূর্ব হতে দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে গ্রীষ্মপ্রধান দেশে চিনির উৎপত্তি হয়। চিনির কাজঃ চিনি এক প্রকার শর্করা, যা খেলে আমাদের দেহে শক্তি যোগায়।
- চিনি খাওয়া উপকারের থেকে অপকার বেশি
তাই একে সাদা বিষ বলা হয়
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |