রফিক-উল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
২৬ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা একাডেমির সম্মানিত ফেলো]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা একাডেমির সম্মানিত ফেলো]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজ্ঞ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]

০৯:২৪, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক
জন্ম (1935-11-02) ২ নভেম্বর ১৯৩৫ (বয়স ৮৮)
জাতীয়তাবাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনকলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইনজীবী

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক (জন্ম: ২ নভেম্বর ১৯৩৫) [১] একজন বাংলাদেশী আইনজীবী এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল[২]

প্রারম্ভিক ও শিক্ষা জীবন

রফিক-উল হক ২ নভেম্বর ১৯৩৩ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। [১] ১৯৫৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, ১৯৫৭ সালে দর্শন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ১৯৫৮ সালে  এলএলবি অর্জন করেন। [২] তিনি ১৯৬১ সালে ব্যারিস্টার (বার-এট-ল) ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬২ সালে লিংকনস ইন -এ ডাক পান। তার পিতা মুমিন উল হক। [২]  

কর্মজীবন

রফিকুল ১৯৬০ সালে কলকাতা উচ্চ আদালতে আইনজীবী হিসেবে বারের সদস্য হন। [১] ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকা উচ্চ আদালতে যোগদান করেন এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টে অ্যাডভোকেট হিসাবে ভর্তি হন। ১৯৭৫ সালে তিনি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগে সিনিয়র আইনজীবী হিসাবে যোগদান করেন। [১] ১৯৯০ সালে তিনি বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে নিযুক্ত হন। [২]

২০০৬-০৮ সালে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সঙ্কটের সময় তত্কালীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপার্সন ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলার অভিযোগ আনা হয়। ওইসময় তিনি তাদের দু’জনের পরামর্শক ছিলেন। [৩]

তথ্যসূত্র

  1. "Barrister Rafique-ul Huq : Member"। iccbangladesh.org.bd। জুন ৮, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭ 
  2. "Guest Profile"। tritiyomatra.com। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭ 
  3. "Counsel remains hopeful about Hasina-Khaleda meeting"The Daily Star। অক্টোবর ১৭, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

"Barrister Rafiq-ul Haque, Eminent Lawyer of Bangladesh tells his life story"। Mahfuz Mishu। ডিসেম্বর ১৫, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭