নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ
নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ | |
---|---|
![]() | |
হেনিপাহ ভাইরাসের গঠন | |
বিশেষায়িত ক্ষেত্র | সংক্রামক রোগ&Nbsp;![]() |
উপসর্গ | জ্বর, কাশি, মাথা ব্যথা[১] |
জটিলতা | মস্তিষ্কের সংক্রমণ, খিঁচুনি[২] |
সূত্রপাত | ৫-১৪ দিন[১] |
কারণসমূহ | নিপাহ ভাইরাস[৩] |
রোগনির্ণয় | উপসর্গের ওপর নির্ভরশীল, ল্যাবরেটরি পরীক্ষা দ্বারা নিশ্চিকরণ[৪] |
প্রতিরোধ | বাদুড় ও রুগ্ন শূকর থেকে দূরে থাকা, অপরিশুদ্ধ খেজুর রস না পান করা[৫] |
চিকিৎসা | সহায়ক চিকিৎসা[২] |
ব্যাপকতার হার | ৫৮২ জন মানুষ (২০০১ থেকে ২০১৮)[৬] |
মৃত্যু | মৃত্যুর সম্ভাবনা ~৭৫% [৬] |
নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ একধরনের ভাইরাসঘটিত সংক্রমণ, যা নিপাহ ভাইরাসের মাধ্যমে ঘটে থাকে।[২] এই সংক্রমণের কোন লক্ষণ নাও দেখা দিতে পারে বা জ্বর, কাশি, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, বিভ্রান্তি ইত্যাদি হতে পারে।[১][২] এক বা দুই দিনের মধ্যে রুগী অচেতন হয়ে পড়তে পারেন।[১] রোগ সেরে যাওয়ার পর মস্তিষ্কে সংক্রমণ ও খিঁচুনি ইত্যাদি জটিলতা দেখা দিতে পারে।[২]
নিপাহ ভাইরাস হল এক ধরনের আরএনএ ভাইরাস যা প্যারামিক্সোভিরিডি পরিবারের হেনিপাহ ভাইরাসের গণের অংশ।[২] সংক্রমিত পশু ও মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যেমে এই রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে।[৩] রোগের উপসর্গ থেকে রোগ নির্ণয় করা হয়ে থাকে এবং ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা যায়।[৪]
সহায়ক চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগের উপশম করা হয়ে থাকে।[২] ২০১৮ সাল পর্যন্ত এই রোগের কোন টীকা বা বিশেষ চিকিৎসা নেই।[২] বাদুড় ও রুগ্ন শূকর থেকে দূরে থেকে এবং অপরিশুদ্ধ খেজুর রস না পান করে এই রোগের সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।[৫] ২০১৩ সাল পর্যন্ত নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণে ৫৮২ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এবং তাদের মধ্যে ৫৪% মৃত্যুবরণ করেছেন।[৬][৭] ২০১৮ সালে ভারতের কেরালা রাজ্যে এই রোগের আক্রমণে কমপক্ষে ১৩ জনের মৃত্যু ঘটেছে।[৮][৯]
এই রোগটি ১৯৯৯ সালে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে প্রথম দেখা যায়।[২][১০] সুঙ্গাই নিপাহ নামক মালয়েশিয়ার একটি গ্রামের নামে এই ভাইরাসের নামকরণ করা হয়।[১০] সেই সময় এই রোগ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেই জন্য লক্ষ লক্ষ শূকরকে মেরে ফেলা হয়।[২][১০]
পরিচ্ছেদসমূহ
লক্ষণ ও উপসর্গ[সম্পাদনা]
রোগের উপসর্গ সংক্রমণের ৩—১৪ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে। প্রাথমিকভাবে জ্বর, মাথাব্যথা, পেশীতে ব্যথা, বমি, গলা ব্যথা বা ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা যায়। মাথা ঘোরা, তৃষ্ণা, বেঁহুশ হয়ে যাওয়া, অসংলগ্ন প্রলাপ এবং মস্তিষ্কের তীব্র সংক্ৰমণ জনিত স্নায়বিক লক্ষণ লক্ষ্য করা যেতে পারে। কিছু লোক নিউমোনিয়া, তীব্র বুক যন্ত্রণা সহ তীব্র শ্বাসকষ্টের সম্মুখীন হতে পারেন।[১০] শ্বাসকষ্টবিহীন রুগী অপেক্ষা যে সমস্ত রুগীর শ্বাসকষ্ট উপস্থিত হয়, তাদের দ্বারা বেশিমাত্রায় এই রোগ ছড়িয়ে পরার সম্ভাবনা থাকে।[১১] ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রুগী অচেতনাবস্থায় চলে যেতে পারেন। অল্পসংখ্যক মানুষ যারা প্রাথমিকভাবে ভালো হয়ে উঠলেও পরবর্তীকালে মস্তিষ্কের সংক্রমণে ভুগতে পারেন। মৃত্যুর হার ৪০% থেকে ৭৫% পর্যন্ত হতে পারে।
সংক্রমণের মাধ্যম[সম্পাদনা]
নিপাহ ভাইরাস একটি জুনোটিক ভাইরাস যা প্রাণী থেকে মানুষে সংক্রামিত হয়ে থাকে। মালয়েশিয়ায় এবং সিঙ্গাপুরের প্রারম্ভিক প্রাদুর্ভাবের সময়, বেশিরভাগ মানুষের সংক্রমণের কারণ ছিল এই ভাইরাস দ্বারা অসুস্থ শূকর বা তাদের দূষিত অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সাথে সরাসরি যোগাযোগ। সংক্রমণ শূকরের গলা বা নিঃশ্বাসের স্রাবের সাথে নিঃসৃত দূষিত ভাইরাস কণার মাধ্যমে ঘটেছে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশ এবং ভারতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব সংক্রমিত ফলভোজী বাদুড়ের প্রস্রাব অথবা লালা দ্বারা দূষিত ফল বা ফলের পণ্য (যেমন, কাঁচা খেজুর রস) খাওয়ার ফলে ঘটে।.[১২] পরবর্তী প্রাদুর্ভাবের সময় নিপাহ ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের শরীর থেকে সরাসরি সুস্থ মানুষের শরীরে এই ভাইরাসের সংক্ৰমণ হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। ভারতের শিলিগুড়িতে, ভাইরাসটির সংক্রমণ স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের মাধ্যমে এক ব্যক্তি থেকে অন্যের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া যায়, যেখানে আক্রান্ত মানুষের ৭৫ শতাংশ ছিল হাসপাতালের কর্মচারী বা হাসপাতালে আসা অন্য রুগী বা তাদের পরিজন। ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে প্রায় অর্ধেক সংক্রমণ রোগীদের সেবাযত্নকারীদের মাধ্যমেই এক মানুষ থেকে অন্য মানুষে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
রোগ নির্ণয়[সম্পাদনা]
নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের কোন নির্দিষ্ট প্রাথমিক লক্ষণ এবং উপসর্গ নেই এবং উপস্থাপনার সময় নিপাহ ভাইরাস রোগ হিসেবে প্রায়ই সন্দেহ হয় না, যা সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বাধা হতে পারে এবং প্রাদুর্ভাব সনাক্তকরণ ও সময়মত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে এটি একটি সমস্যা। উপরন্তু, ক্লিনিকাল নমুনার পরিমাণ, মান, টাইপ, সংগ্রহের সময়জ্ঞান এবং পরীক্ষাগারে রোগীদের থেকে নমুনার স্থানান্তর করার প্রক্রিয়ার ত্রুটি রোগনির্ণয়ের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে।
প্রস্রাব, রক্ত, সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড ইত্যাদি শারীরিক তরল থেকে প্রকৃত সময় পলিমারেজ চেন প্রতিক্রিয়া (আর.টি.-পিসিআর) সহ প্রধান পরীক্ষার পাশাপাশি এলাইসা, কোষ কালচার দ্বারা ভাইরাসটিকে সনাক্ত করা যায়। রোগ থেকে মুক্তি ঘটার পর ইমিউনোগ্লোবিউলিন জি ও ইমিউনোগ্লোবিউলিন এম অ্যান্টিবডি সনাক্ত করে নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত করা যায়।[১০]
প্রতিরোধ[সম্পাদনা]
নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের কোন কার্যকরী চিকিৎসা না থাকায় রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বাদুড় ও রুগ্ন শূকর থেকে দূরে থেকে এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়। বাদুড়ের বর্জ্যমিশ্রিত খেজুরের রস পান,[১৩] ও বাদুড়ে পুর্ণ কুয়োর জল ব্যবহার[১৪] না করাই শ্রেয়। বাদুড়রা সাধারণতঃ খোলা পাত্রে সংগৃহীত খেজুর রস পান করে ও মাঝে মধ্যে প্রস্বাব করে, যার ফলে সেটি নিপাহ ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হতে পারে।[১৩] বাদুড়ের প্রজননের সঙ্গে এই রোগের সম্পপর্ক এখনো পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে নির্ণীত হয়নি। হাসপাতাল সঞ্জাত সংক্রমণ প্রতিরোধ করার প্রমাণ ব্যবস্থাগুলি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। হেন্ড্রা জি প্রোটিন নির্মিত একটি টীকা বানরদের হেন্ড্রা ভাইরাসের সংক্রমণে ব্যবহার করা হয়েছে, যা হেনিপাহ ভাইরাস ও নিপাহ ভাইরাসের বিরুদ্ধেও অ্যান্টিবডি তৈরি করে, কিন্তু মানুষের ওপর এই টীকার প্রভাব এখনো নির্ণীত নয়।[১৫]
চিকিৎসা[সম্পাদনা]
বর্তমানে নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের কোন কার্যকরী চিকিৎসা নেই। সাধারণতঃ সহায়ক চিকিৎসা দ্বারা এই রোগ উপশমের চেষ্টা করা হয়ে থাকে। নিপাহ ভারিরাস দ্বারা আক্রান্ত এমন প্রত্যেক সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের আলাদা করে রাখা প্রয়োজন এবং প্রগাঢ় সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। পরীক্ষাগারে রিবাভিরিনের কার্যকারিতা লক্ষ্য করা গেলেও মানব শরীরের এর প্রভাব এখনো প্রমাণিত নয়। নিপাহ জি গ্লাইকোপ্রোটিনের বিরুদ্ধে উৎপাদিত একটি হিউম্যান মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি ব্যবহার করে টীকাকরণের প্রভাব পরীক্ষা চলছে।[৭][১০] নিপাহ ভাইরাসের পূর্ণতালাভের পক্ষে ক্লোরোকুইন অন্তরায় সৃষ্টি করলেও মানবশরীরে এর কার্যকারিতা এখনো পরীক্ষিত নয়।[১৬] অস্ট্রেলিয়ায় হিউম্যান মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি এম১০২.৪ মানবশরীরে পরীক্ষা করা হচ্ছে।[৭]
প্রকোপ[সম্পাদনা]
নিপাহ ভাইরাসের প্রকোপ মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর বাংলাদেশ ও ভারতে ঘটে। বাংলাদেশে এই ভাইরাসের ফলে সর্বাধিক মৃত্যু ঘটে। সাধারণতঃ শীতকালে বাংলাদেশে এই ভাইরাসের প্রকোপ ঘটে।[১৭] ১৯৯৮ সালে প্রথম মালয়েশিয়ার শূকর ও তার চাষীদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে। ১৯৯৯ সালের মধ্য ভাগ পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় ১০৫টি মৃত্যু সহ ২৫৬জন মানুষের মস্তিষ্কে সংক্রমণ ঘটে এবং সিঙ্গাপুরে একজনের মৃত্যু ও ১১ জনের মস্তিষ্কে সংক্রমণ বা শ্বাসজনিত সমস্যা দেখা দেয়।[১৮] ২০০১ সালে বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলায়[১৯][২০] এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শিলিগুড়িতে[১৯] এই ভাইরাস সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়। ২০০৩, ২০০৪ ও ২০০৫ সালে বাংলাদেশের নওগাঁ জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, রাজবাড়ী জেলা, ফরিদপুর জেলা ও টাঙ্গাইল জেলায় এই রোগের প্রকোপ ঘটে।[২০] বাংলাদেশে পরবর্তী বছরগুলিতেও এই রোগের প্রকোপ ঘটে।[৬][২১] ২০১৮ সালের মে মাসে ভারতের কেরালা রাজ্যের কোঝিকোড় জেলায় এই রোগের প্রকোপ ঘটে,[২২] যার ফলে একজন চিকিৎসাকর্মী সেবিকা সহ ১৩ জনের মৃত্যু ঘটে।[২৩]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ ঘ "Signs and Symptoms Nipah Virus (NiV)"। CDC (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ "WHO Nipah Virus (NiV) Infection"। www.who.int। ১৮ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ "Transmission Nipah Virus (NiV)"। CDC (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ "Diagnosis Nipah Virus (NiV)"। CDC (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ "Prevention Nipah Virus (NiV)"। CDC (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ "Nipah virus outbreaks in the WHO South-East Asia Region"। South-East Asia Regional Office। WHO। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ গ Broder, Christopher C.; Xu, Kai; Nikolov, Dimitar B.; Zhu, Zhongyu; Dimitrov, Dimiter S.; Middleton, Deborah; Pallister, Jackie; Geisbert, Thomas W.; Bossart, Katharine N.; Wang, Lin-Fa (অক্টোবর ২০১৩)। "A treatment for and vaccine against the deadly Hendra and Nipah viruses"। Antiviral Research (ইংরেজি ভাষায়)। 100 (1): 8–13। doi:10.1016/j.antiviral.2013.06.012। আইএসএসএন 0166-3542। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ CNN, Manveena Suri, (২২ মে ২০১৮)। "10 confirmed dead from Nipah virus outbreak in India"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৮।
- ↑ "Death toll from India's Nipah virus outbreak rises to 12 - Xinhua | English.news.cnDeath toll from India's Nipah virus outbreak rises to 12"। www.xinhuanet.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "Nipah Virus (NiV) CDC"। www.cdc.gov (ইংরেজি ভাষায়)। CDC। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ Luby, Stephen P.; Hossain, M. Jahangir; Gurley, Emily S.; Ahmed, Be-Nazir; Banu, Shakila; Khan, Salah Uddin; Homaira, Nusrat; Rota, Paul A.; Rollin, Pierre E.; Comer, James A.; Kenah, Eben; Ksiazek, Thomas G.; Rahman, Mahmudur (২০০৯)। "Recurrent Zoonotic Transmission of Nipah Virus into Humans, Bangladesh, 2001–2007"। Emerging Infectious Diseases। 15 (8): 1229–1235। doi:10.3201/eid1508.081237। আইএসএসএন 1080-6040। পিএমসি 2815955
। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Luby, Stephen P.; Gurley, Emily S.; Hossain, M. Jahangir (২০১২)। TRANSMISSION OF HUMAN INFECTION WITH NIPAH VIRUS (ইংরেজি ভাষায়)। National Academies Press (US)। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ Islam, M. Saiful; Sazzad, Hossain M.S.; Satter, Syed Moinuddin; Sultana, Sharmin; Hossain, M. Jahangir; Hasan, Murshid; Rahman, Mahmudur; Campbell, Shelley; Cannon, Deborah L.; Ströher, Ute; Daszak, Peter; Luby, Stephen P.; Gurley, Emily S. (এপ্রিল ২০১৬)। "Nipah Virus Transmission from Bats to Humans Associated with Drinking Traditional Liquor Made from Date Palm Sap, Bangladesh, 2011–2014"। Emerging Infectious Diseases (ইংরেজি ভাষায়)। 22 (4): 664–670। doi:10.3201/eid2204.151747। আইএসএসএন 1080-6040। ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Balan, Sarita (২১ মে ২০১৮)। "6 Nipah virus deaths in Kerala: Bat-infested house well of first victims sealed"। The News Minute। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ Bossart, Katharine N.; Rockx, Barry; Feldmann, Friederike; Brining, Doug; Scott, Dana; LaCasse, Rachel; Geisbert, Joan B.; Feng, Yan-Ru; Chan, Yee-Peng; Hickey, Andrew C.; Broder, Christopher C.; Feldmann, Heinz; Geisbert, Thomas W. (৮ আগস্ট ২০১২)। "A Hendra Virus G Glycoprotein Subunit Vaccine Protects African Green Monkeys from Nipah Virus Challenge"। Science translational medicine। 4 (146): 146ra107। doi:10.1126/scitranslmed.3004241। আইএসএসএন 1946-6234। পিএমসি 3516289
। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Broder, Christopher C.; Xu, Kai; Nikolov, Dimitar B.; Zhu, Zhongyu; Dimitrov, Dimiter S.; Middleton, Deborah; Pallister, Jackie; Geisbert, Thomas W.; Bossart, Katharine N.; Wang, Lin-Fa (অক্টোবর ২০১৩)। "A treatment for and vaccine against the deadly Hendra and Nipah viruses"। Antiviral Research (ইংরেজি ভাষায়)। 100 (1): 8–13। doi:10.1016/j.antiviral.2013.06.012। আইএসএসএন 0166-3542। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ Chadha MS, Comer JA, Lowe L, Rota PA, Rollin PE, Bellini WJ, Ksiazek TG, Mishra A; Comer; Lowe; Rota; Rollin; Bellini; Ksiazek; Mishra (ফেব্রুয়ারি ২০০৬)। "Nipah virus-associated encephalitis outbreak, Siliguri, India"। Emerging Infectious Diseases। 12 (2): 235–40। doi:10.3201/eid1202.051247। PMID 16494748। পিএমসি 3373078
।
- ↑ Eaton, BT; Broder, CC; Middleton, D; Wang, LF (জানুয়ারি ২০০৬)। "Hendra and Nipah viruses: different and dangerous."। Nature reviews. Microbiology। 4 (1): 23–35। doi:10.1038/nrmicro1323। PMID 16357858।
- ↑ ক খ Chadha MS, Comer JA, Lowe L (২০০৬)। "Nipah virus-associated encephalitis outbreak, Siliguri, India"। Emerging Infectious Diseases। 12 (2): 235–40। doi:10.3201/eid1202.051247। PMID 16494748। পিএমসি 3373078
। ২৯ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ Hsu VP, Hossain MJ, Parashar UD (২০০৪)। "Nipah virus encephalitis reemergence, Bangladesh"। Emerging Infectious Diseases। 10 (12): 2082–7। doi:10.3201/eid1012.040701। PMID 15663842। পিএমসি 3323384
। ১১ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Arguments in Bahodderhat murder case begin"। The Daily Star। ১৮ মার্চ ২০০৮। ২৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৪।
- ↑ Bever, Lindsey (২০১৮-০৫-২২)। "Rare, brain-damaging virus spreads panic in India as death toll rises"। Washington Post (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0190-8286। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-২৩।
- ↑ "Lini Puthussery: India's 'hero' nurse who died battling Nipah virus"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৮।