জলাতংক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জলাতংক
বিশেষত্বসংক্রামক রোগ, প্রাণি চিকিৎসাবিজ্ঞান উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
Deaths from rabies per million persons in 2012
  0-0
  1-1
  2-4
  5-9
  10-17
  18-69
Rabies-free countries (in green) ২০১৩-এর হিসাব অনুযায়ী. টেমপ্লেট:Farbindex
টেমপ্লেট:Farbindex
টেমপ্লেট:Farbindex
. টেমপ্লেট:Farbindex

জলাতঙ্ক (ইংরেজি: Rabies) হল ভাইরাস জনিত এক ধরনের জুনোটিক রোগ (অর্থাৎ যে রোগ টি প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে ছড়ায়)। রেবিজ ভাইরাস নামক এক ধরনের নিউরোট্রপিক ভাইরাস দিয়ে এই রোগ হয়।এই রোগ সাধারণত গৃহপালিত প্রাণী ও বন্য প্রাণীদের প্রথমে সংক্রমিত করে। মানুষ এই সংক্রমিত প্রাণীগুলির বা এদের লালার সংস্পর্শে আসলে বা এই প্রাণীগুলি যদি মানুষকে কামড়ায় অথবা আচোড় দেয় তাহলে এই রোগ মানুষের মধ্যে ছড়াতে পারে। জলাতঙ্ক রোগ এন্টার্কটিকা ছাড়া প্রায় সব মহাদেশেই দেখা গেছে,বিশেষ করে এশিয়া মহাদেশে। জলাতঙ্ক রোগের কারণে প্রতি বছর বিশ্বে চব্বিশ থেকে ষাট হাজার লোকের মৃত্যু ঘটে। [১][২][৩]

উপসর্গ[সম্পাদনা]

জলাতঙ্কে আক্রান্ত ব্যক্তি, ১৯৫৯

রেবিজ ভাইরাসের সুপ্তাবস্থা কামড় স্থানের উপর ভিত্তি করে দুই থেকে ষোল সপ্তাহ বা আরো বেশি হতে পারে। পায়ের তুলনায় মাথার দিকে কামড়ালে সুপ্তিকাল আরো কমে যায় কারণ ভাইরাসের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে পৌছাতে সময় কম লাগে। প্রথমদিকে অনির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ যেমন জ্বর, ক্ষুধামন্দা, কামড় স্থানের অনুভূতিতে পরিবর্তন যেমন চিনচিন, ঝিনঝিন ইত্যাদি পরিলক্ষিত হয়। কয়েকদিন পর থেকে তন্দ্রা, কনফিউশন,অনিয়ন্ত্রিত উত্তেজনা, লালারসের ক্ষরণ বৃদ্ধি [৪] প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দেয়। সবচেয়ে লক্ষণীয় ব্যাপার হচ্ছে ঢোক গিলার সময় ডায়াফ্রাম, রেসপিরেটোরি মাসল ও কণ্ঠনালির তীব্র ব্যথাযুক্ত সংকোচন হয় বিশেষ করে পানি পান করার চেষ্টা করলে ডায়াফ্রাম ও অন্যান্য ইন্সপিরেটোরি মাসলের তীব্র সংকোচন ও ব্যথা হয় ফলে রোগীর মধ্য হাইড্রোফোবিয়া বা পানভীতি তৈরি হয়।[৫][৬] এই অবস্থার জন্য বাংলায় এই রোগকে জলাতঙ্ক নামে অভিহিত করা হয়। এছাড়া রোগীর ডিলিউসন, হ্যালুচিনেশন ও পাগলামি,শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নাড়ানোর অক্ষমতা, চেতনাশূন্যতা দেখা দেয়।

রোগের বিস্তার[সম্পাদনা]

এই ভাইরাস সাধারণত রেবিজ দ্বারা আক্রান্ত প্রাণীর কামড় বা আঁচড় ও লালার মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে।[৭] রেবিজ ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত প্রাণীর ভাইরাল এনসেফালাইটিস হয় ফলে প্রাণীটি আক্রমণাত্মক হয়ে যায় এবং অল্পতেই কামড়িয়ে দেয়। এই ধরনের প্রাণীকে রেবিড প্রাণী (rabid animal) বলে। এই ভাইরাস প্রায় সকল স্তন্যপায়ী প্রাণীকেই আক্রান্ত করতে পারে তবে খুব অল্পসংখ্যক স্তন্যপায়ী মানুষের সংক্রমণের উৎস হিসেবে গুরুত্ব বহন করে। মানুষ সাধারণত কুকুরের কামড়ের মাধ্যমে বেশি আক্রান্ত হয়।[৮] অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে বাদুড়,[৯][১০] বিড়াল, গবাদি পশু ,ঘোড়া, ভোঁদড়, শেয়াল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।[১১] [১২] সাধারণত খরগোশ ও তীক্ষ্ণদন্তী প্রাণী (rodent) যেমন, ইঁদুর, মূষিক, কাঠবিড়াল প্রভৃতির মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায় না।[১৩] সাধারণত মানুষ থেকে মানুষে অঙ্গ ট্রান্সপ্লান্টেশনের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।[১৪] যেহেতু বীর্য বা স্ত্রীযোনির তরলে ভাইরাস থাকতে পারে তাই তত্ত্বীয়ভাবে যৌনমিলনের মাধ্যমে ছড়ানোর সম্ভাবনা আছে।[১৫]

প্যাথোজেনেসিস[সম্পাদনা]

রেবিজ ভাইরাস কুকুর, বিড়াল প্রভৃতি প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে [১৬] কামড় স্থানেই এরা বংশবৃদ্ধি আরম্ভ করে দেয়। এরা সংবেদী স্নায়ুকে আক্রান্ত করে এবং অ্যাক্সন বেয়ে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের দিকে এগোতে থাকে।[১৭][১৮] স্নায়ুর মধ্য দিয়ে পরিবহনের সময় সাধারণত কোনো ইমিউন রিয়্যাকশন হয় না, যদিওবা হয় তাহলে তা খুবই সামান্য। ভাইরাস কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে পৌছানোর পর সেখানে বংশবৃদ্ধি করতে থাকে এবং পুনরায় প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র বেয়ে লালাগ্রন্থিসহ অন্যান্য অঙ্গে এসে জমা হয়। লালাগ্রন্থি থেকে লালারসে ভাইরাস প্রবেশ করে ফলে জলাতঙ্ক রোগীর কামড়ের মাধ্যমে এটা অন্যের দেহে পরিবাহিত হতে পারে।[১৯][২০] স্নায়ুতন্ত্রে এটি নিউরনকে ধ্বংস করে এবং এনসেফালাইটিস করতে পারে।

ডায়াগনোসিস[সম্পাদনা]

সাধারণত রোগের ইতিহাস ও উপসর্গের উপর ভিত্তি করে রোগ নির্ণয় করা হয়[২১] তবে কর্নিয়াল ইম্প্রেশন স্মিয়ার ও স্কিন বায়োপসি থেকে র‍্যাপিড ইমিউনোফ্লুরেসেন্ট টেকনিকের মাধ্যমে অ্যান্টিজেন শনাক্ত করা সম্ভব।[২২]

চিকিৎসা[সম্পাদনা]

এই রোগ একবার হলে মৃত্যু অনিবার্য। সাধারণত লক্ষণ দেখা দেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই রোগী মৃত্যুবরণ করে। কোনো অ্যান্টিভাইরাল ঔষধ এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে না। শুধু উপশমমূলক চিকিৎসা প্রদান করা সম্ভব। [২৩] এই রোগের টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে। রেবিড প্রাণী কামড় দেওয়ার সাথে সাথে দ্রুত সময়ের মধ্যে টিকা নিলে এই রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

প্রতিরোধ[সম্পাদনা]

এই রোগ প্রতিরোধের উপায় হলো টিকা নেওয়া। এই ভাইরাসের অনেকরকম টিকা আবিষ্কার হয়েছে তবে সবচেয়ে নিরাপদ টিকা হলো হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল ভ্যাকসিন(HDCV)। অন্যান্য টিকার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পিউরিফাইড চিক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিন, ডাক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিন, নার্ভ টিস্যু ভ্যাকসিন ইত্যাদি।[২৪][২৫] ডাক সেল ভ্যাকসিনের ইমিউনোজেনেসিটি বা কার্যকারিতা কম এবং নার্ভ টিস্যু ভ্যাকসিন অ্যালার্জিক এনসেফালোমায়েলাইটিস করতে পারে। ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পূর্বে টিকা নেওয়া কে প্রি-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস ও আক্রান্ত হওয়ার পরে টিকা নেওয়া কে পোস্ট-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস বলে।

প্রি-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস[সম্পাদনা]

পশুচিকিৎসক, চিড়িয়াখানার প্রাণীদের দেখাশোনাকারী,উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী লোকজন বা উক্ত এলাকায় ভ্রমণকারী ব্যক্তি ও যারা বাড়িতে কুকর পোষে তাদেরকে প্রতিরোধমূলক টিকা দেওয়া হয়। সাধারণত তিনটি ডোজ ০,৭ ও ২১ বা ২৮ তম দিনে ও প্রতিবছর বুস্টার ডোজ দেয়া হয়।[২৬]

পোস্ট-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস[সম্পাদনা]

রেবিজ ভাইরাসের সুপ্তাবস্থা অনেক বেশি হওয়ায় টিকা দেওয়ার পরে প্রতিরোধক ইমিউনিটি তৈরির জন্য পর্যাপ্ত সময় থাকে তাই এই ভ্যাকসিন পোস্ট-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস হিসেবে নিয়মিত রূটিনমাফিক ব্যবহার করা হয়।সাধারণত আক্রান্ত হওয়ার দশ দিনের মধ্যে দিলেও ক্সজ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।[২৭] ক্ষতস্থানটি সাবান ও পানি দিয়ে কমপক্ষে ১৫ মিনিট ধৌত করতে হবে অতঃপর আয়োডিন দ্রবণ দিয়ে পুনরায় পরিষ্কার করতে হবে।[২৮][২৯][৩০] টিটেনাস টিকাও দেবার কথা বিবেচনা করতে হবে। পোস্ট-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিসের মধ্যে টিকা ও হিউম্যান রেবিজ ইমিউনোগ্লোবিউলিন(RIG) উভয়ই অন্তর্ভুক্ত। হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল ভ্যাকসিনের পাঁচটি ডোজ ০,৩,৭,১৪ ও ২৮ তম দিনে দেওয়া হয়। তবে ৯০তম দিনে আরেকটি বুস্টার ডোজ দেওয়া যেতে পারে।RIG শুধু একবার প্রথমদিনে দেওয়া হয়। এটি মূলত ক্ষতস্থানে বেশি দিতে হয়, বাকি অংশটুকু মাংসপেশিতে দিতে হয়। টিকার মধ্যে নিষ্ক্রয় রেবিজ ভাইরাস থাকে পক্ষান্তরে ইমিউনোগ্লোবিউলিন হলো অ্যান্টিণবডি তাই এই দুটি ইনজেকশন শরীরের দুটি ভিন্ন জায়গায় পর্যাপ্ত দূরত্ব বজায় রেখে দিতে হয় নতুবা RIG মধ্যস্থিত অ্যান্টিবডি ভাইরাসটিকে অকেজো করে দিবে এবং টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাবে।[৩১] যদি কামড় প্রদানকারী প্রাণীকে ধরে ফেলা যায় তাহলে ১০ দিন তাকে পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। যদি প্রাণীটির মধ্যে রেবিজ আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায় তাহলে তাকে মেরে ফেলা উচিত।যদি লক্ষণ না পাওয়া যায় তাহলে প্রাণীটি রেবিজ প্রাণী নয়। সেক্ষেত্রে রেবিজ ভ্যাকসিন এর প্রয়োজন নেই।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "জলাতংক"। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা  অজানা প্যারামিটার |[[টেমপ্লেট:বিশেষ করে কুকুরের মাধ্যমে ছড়ায়।]]ইউআরএল= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য);
  2. Giesjdun, A; Gniel, D; Malerczyk, C (মার্চ ২০১৫)। "30 Years of rabies vaccination with Rabipur: a summary of clinical data and global experience"। Expert Review of Vaccines (Review)। 14 (3): 351–67। ডিওআই:10.1586/14760584.2015.1011134পিএমআইডি 25683583 
  3. GBD 2013 Mortality and Causes of Death, Collaborators (১০ জানুয়ারি ২০১৫)। "Global, regional, and national age-sex specific all-cause and cause-specific mortality for 240 causes of death, 1990-2013: a systematic analysis for the Global Burden of Disease Study 2013."Lancet (London, England)385 (9963): 117–71। ডিওআই:10.1016/s0140-6736(14)61682-2পিএমআইডি 25530442পিএমসি 4340604অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  4. "Rabies"AnimalsWeCare.com। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  5. Smallman-Raynor, Andrew Cliff, Peter Haggett, Matthew (২০০৪)। World atlas of epidemic diseases। London: Arnold। পৃষ্ঠা 51। আইএসবিএন 9780340761717 
  6. "Symptoms of rabies"NHS.uk। জুন ১২, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  7. "Rabies, Australian bat lyssavirus and other lyssaviruses"The Department of Health। ডিসে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৪ 
  8. Tintinalli, Judith E. (২০১০)। Emergency Medicine: A Comprehensive Study Guide (Emergency Medicine (Tintinalli))। McGraw-Hill। পৃষ্ঠা Chapter 152। আইএসবিএন 0-07-148480-9 
  9. Pawan JL (১৯৫৯)। "The transmission of paralytic rabies in Trinidad by the vampire bat (Desmodus rotundus murinus Wagner"। Caribbean Medical Journal21: 110–36। পিএমআইডি 13858519 
  10. Pawan JL (১৯৫৯)। "Rabies in the vampire bat of Trinidad, with special reference to the clinical course and the latency of infection"। Caribbean Medical Journal21: 137–56। পিএমআইডি 14431118 
  11. https://www.cdc.gov/rabies/animals/index.html
  12. https://www.who.int/news-room/fact-sheets/detail/rabies
  13. Anderson, Janet & Frey, Rebecca (২০০৬)। "Rabies"। Gale Encyclopedia of Medicine (3rd সংস্করণ)। 
  14. "Exposure to the Virus" 
  15. "RabiesAlliance.org"। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  16. https://www.cdc.gov/rabies/animals/index.html
  17. Cotran RS, Kumar V, Fausto N (২০০৫)। Robbins and Cotran Pathologic Basis of Disease (7th সংস্করণ)। Elsevier/Saunders। পৃষ্ঠা 1375। আইএসবিএন 0-7216-0187-1 
  18. Jackson, Alan C.; Wunner, William H. (২০০২)। Rabies। Academic Press। পৃষ্ঠা 290। আইএসবিএন 978-0-12-379077-4 
  19. The Merck Manual (11th সংস্করণ)। ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 183। 
  20. The Merck manual of Medical Information (Second Home সংস্করণ)। ২০০৩। পৃষ্ঠা 484। 
  21. Cynthia M.; Kahn, BA, সম্পাদকগণ (২০১০)। The Merck Veterinary Manual (10th সংস্করণ)। Kendallville, Indiana: Courier Kendallville, Inc। পৃষ্ঠা 1193। আইএসবিএন 0-911910-93-X 
  22. Dean, D.J.; Abelseth, M.K. (১৯৭৩)। "Ch. 6: The fluorescent antibody test"। Kaplan, M.M.; Koprowski, H.। Laboratory techniques in rabies। Monograph series। 23 (3rd সংস্করণ)। World Health Organization। পৃষ্ঠা 73। 
  23. Rupprecht CE, Willoughby R, Slate D (২০০৬)। "Current and future trends in the prevention, treatment and control of rabies"। Expert Review of Anti-infective Therapy4 (6): 1021–38। ডিওআই:10.1586/14787210.4.6.1021পিএমআইডি 17181418 
  24. Srivastava AK, Sardana V, Prasad K, Behari M (মার্চ ২০০৪)। "Diagnostic dilemma in flaccid paralysis following anti-rabies vaccine"Neurol India52 (1): 132–3। পিএমআইডি 15069272 
  25. Reece JF, Chawla SK (২০০৬)। "Control of rabies in Jaipur, India, by the sterilisation and vaccination of neighbourhood dogs"। Vet Rec159 (12): 379–83। ডিওআই:10.1136/vr.159.12.379পিএমআইডি 16980523 
  26. Warren Levinson, Review of Medical microbiology and Immunology,page:280-281,10th edition
  27. "Rabies & Australian bat lyssavirus information sheet"। Health.vic.gov.au। ২০১১-০৮-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-৩০ 
  28. National Center for Disease Control (২০১৪)। "National Guidelines on Rabies Prophylaxis" (পিডিএফ)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (pdf) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  29. "Rabies Fact Sheet N°99"World Health Organization। জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  30. William H. Wunner (২০১০)। Rabies: Scientific Basis of the Disease and Its Management। Academic Press। পৃষ্ঠা 556। আইএসবিএন 9780080550091 
  31. "Rabies Post-Exposure Prophylaxis"। Centers for Disease Control and Prevention(CDC)। ২০০৯-১২-২৩। ২০১০-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-৩০ 

আরো পড়ুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]


টেমপ্লেট:Domestic cat sb