১৯৫৭ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাজী মরণ আলী তার মরহুম পিতা হোসেন আলীর নামে স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন।। প্রথমে একটি টিনের ঘর দিয়ে স্কুলটি নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে বাংলা ১৩৭৬ সালে ঘূর্ণিঝড়ে স্কুলটি বিধস্ত হয়। তৎকালীন পাকিস্তান সরকারী অনুদানে স্কুলটি এক তলা পাকা ভবন নির্মিত হয়। কালের বিবর্তনে স্কুলের নিজস্ব তহবিল এবং সরকারী অনুদানে কয়েকটি ভবন নির্মাণ করা হয়। স্কুলের দুটি শিফট। প্রভাতী এবং দিবা। প্রভাতী শিফট ছাত্রীদের জন্য। আর দিবা শিফট ছাত্রদের জন্য। ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে স্কুলটি পরিচালিত হয়। এই স্কুলের গভর্নিং বডির সভাপতি ঢাকা-১২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। এই বিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন গর্বিত শিক্ষার্থী হলো আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অন্তবর্তীকালীন সরকার ও সাবেক সমন্বয়কারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এছাড়াও রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিকুল আলম ভূঁইয়া, মনির হোসেন, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, আরটিভির সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন, নৌ-বাহিনীর কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ বাহার, সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলী সেলিম আজাদ প্রমূখ।