দক্ষিণ বিহার কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দক্ষিণ বিহার কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়
ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত১৫ জানুয়ারি ২০০৯ (১৫ বছর আগে) (2009-01-15)
আচার্যসি.পি. ঠাকুর
উপাচার্যকামেশ্বর নাথ সিং[১]
অবস্থান, ,
ওয়েবসাইটcusb.ac.in
মানচিত্র

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সাউথ বিহার (সিইউএসবি) বা দক্ষিণ বিহার কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৯ (২০০৯-এর ধারা ২৫)-এর অধীনে ভারত সরকার কর্তৃক ১৬ টি নতুন কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে একটি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] বিশ্ববিদ্যালয়টি ভারতের গয়া জেলার পঞ্চনপুরে অবস্থিত।[৩] লোকসভার স্পিকার মীরা কুমার ২০১৪ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারি গয়াতে স্থায়ী বিদ্যায়তনের ক্যাম্পাসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।[৪] বিশ্ববিদ্যালয় বিদ্যায়তনটি পঞ্চনপুরে ৩০০ একর জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে। ডাঃ সি পি ঠাকুর হলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নবনিযুক্ত আচার্য। সিইউএসবি হল এনএএসি কর্তৃক স্বীকৃত 'এ' গ্রেড বিশ্ববিদ্যালয়।

সংস্থা ও প্রশাসন[সম্পাদনা]

শাসন[সম্পাদনা]

ভারতের রাষ্ট্রপতি হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শক। আচার্য হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক প্রধান, তবে নির্বাহী ক্ষমতা উপাচার্যের নিকট থাকে। আদালত, কার্যনির্বাহী পরিষদ, একাডেমিক কাউন্সিল, বোর্ড অব স্টাডিজ ও ফিনান্স কমিটি হল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ।

বিশ্ববিদ্যালয় আদালত হল বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ। আদালতটির নিকট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তৃত নীতি ও কর্মসূচি পর্যালোচনা করার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নতি ও উন্নয়নের জন্য ব্যবস্থার প্রস্তাব করার ক্ষমতা রয়েছে; কার্যনির্বাহী পরিষদ হল বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নির্বাহী সংস্থা। একাডেমিক কাউন্সিল হল বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ একাডেমিক সংস্থা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক নীতিসমূহের উপর সমন্বয় ও অনুশীলনের জন্য সাধারণ তত্ত্বাবধানের জন্য কাজ করে। এটির সমস্ত একাডেমিক বিষয়ে কার্যনির্বাহী পরিষদকে পরামর্শ দেওয়ার অধিকার রয়েছে। অর্থ কমিটি বা ফিনান্স কমিটি আর্থিক নীতি, লক্ষ্য ও বাজেট সুপারিশের কাজে নিয়োজিত রয়েছে।[৫]

পঠন-পাঠন[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর ও স্নাতক কর্মসূচির প্রস্তাব করে। প্রারম্ভিক সময়ে এনটিএ দ্বারা এবং কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ বা গ্রুপ আলোচনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হত।[৬] এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটিজ কমন এন্ট্রান্স টেস্ট (সিইউসিইটি) নামে একটি সর্বভারতীয় সাধারণ প্রবেশিকা পরীক্ষা পরিচালনা করা হয়। পরীক্ষা ভারত জুড়ে বিভিন্ন শহরের পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহে অনুষ্ঠিত হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "President Ram Nath Kovind approves appointments of vice chancellors of 12 central universities: Ministry of education"The Times of India 13:29 IST। জুলাই ২৩, ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ 
  2. "Archived copy" (পিডিএফ)। ২০১৩-১০-০২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ 
  3. "CUB admission process to begin today"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ 
  4. "Cong-JD (U) clash mars CUB foundation laying ceremony - The Times of India"। Timesofindia.indiatimes.com। ২০১৪-০২-২৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ 
  5. "Central Universities Act, 2009"। ২০০৯-০৩-২০। 
  6. "Central University of Bihar | Cub.ac.in - Central University of Bihar"। Cub.ac.in। ২০১৩-০৪-২৩। ২০১৪-০২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]