ড্রাগন বল জেড
ড্রাগন বল জেড | |
![]() | |
ドラゴンボールZ (ডোরাগোন বোরু জেত্তো) | |
---|---|
ধরন | মার্শাল আর্ট, কমেডি, Science fantasy |
আনিমে | |
পরিচালক | ডাইসুকে নিসো (পর্ব ১–১৯৯) |
প্রয়োজক | কজো মরিসিটা কেনজি সিমিজু কোজি কানেডা |
লেখক | তাকায়ো কয়ামা |
সঙ্গীত | সিনজুকে কওচি |
চিত্রশালা | তোয়েই অ্যানিমেশন |
অনুমতিপ্রাপ্ত | |
মুক্তিপ্রাপ্ত | ২৬শে এপ্রিল, ১৯৮৯ – ৩১শে জানুয়ারি, ১৯৯৬ |
পর্ব | ২৯১ |
আনিমে চলচ্চিত্র সিরিজ | |
চিত্রশালা | তোয়েই অ্যানিমেশন |
মুক্তিপ্রাপ্ত | ১৫ই জুলাই, ১৯৮৯ – ১৮ই এপ্রিল, ২০১৫ |
আনিমে | |
প্ল্যান টু ইরেডিকেট দ্যা সাইয়ানস | |
পরিচালক | সেইযেয়য়াসু ইয়ামায়ুশি |
প্রয়োজক | কোজো মিরিসিটা |
লেখক | তাকায়ো কোয়োমা |
সঙ্গীত | সিনজুকে কায়কশি |
চিত্রশালা | তোয়েই অ্যানিমেশন, বার্ড স্টুডিও |
মুক্তিপ্রাপ্ত | ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ |
আনিমে | |
প্ল্যান টু ইরেডিকেট দ্যা সাইয়ানস | |
পরিচালক | উয়োসিহিরো |
প্রয়োজক | তোমোয়াকি ইমানিশিi হিরোইয়ুকি কিনোশিটা |
লেখক | হিতশি তাংকা |
সঙ্গীত | হিরোসি তাকাকি |
চিত্রশালা | তোয়েই অ্যানিমেশন, বার্ড স্টুডিও |
মুক্তিপ্রাপ্ত | ১১ই নভেম্বর, ২০১০ |
আনিমে | |
ড্রাগন বল জি কাই | |
পরিচালক | আয়শিহরো নাওয়াতাশি |
সঙ্গীত | কেনজি ইয়ামামোতো (১–৯৫) সানাসুকে কিকুচি (৯৬–৯৮; re-aired ১–৯৫) নোরিহিতো সুমিতোমো (৯৯–১৫৯~১৬৭) |
চিত্রশালা | তোয়েই অ্যানিমেশন |
অনুমতিপ্রাপ্ত | |
মুক্তিপ্রাপ্ত | ৫ই এপ্রিল, ২০০৯ – ২৭শে মার্চ, ২০১১ Continued run: ৬ই এপ্রিল, ২০১৪ – ২৮শে জুন, ২০১৫ |
পর্ব | ১৫৯ (জাপান) ১৬৭ (আন্তর্জাতিক)[১] |
Dragon Ball franchise | |
|
ড্রাগন বল জেড (জাপানি: ドラゴンボール
পটভূমি[সম্পাদনা]
ড্রাগন বল আনিমের গল্প শেষ হওয়ার ৫ বছর পর শুরু হয় ড্রাগন বল জি-এর গল্প, যেখানে গোকু একজন তরুণ যুবক এবং গোহানের পিতা। গোকু তার দাদার নামানুসারে তার ছেলের নাম রাখে গোহান।
রেডিটজ নামক এক এলিয়েন মহাকাশযানে করে পৃথিবীতে আসে গোকুকে খুঁজতে। সে দাবি করে সে গোকুর হারিয়ে যাওয়া বড় ভাই এবং তারা সাইয়ান (サイヤ人 Saiya-jin) নামক বিলুপ্ত প্রায় অতিপ্রাকৃতিক ভিনগ্রহী প্রাণীদের গোষ্ঠীর সদস্য। তারা গোকুকে (তাদের গ্রহে ক্যাকেরট নামে পরিচিত) শিশু অবস্থায় পৃথিবীতে পাঠায় গ্রহটিকে দখল করার জন্য, কিন্তু তার মস্তিষ্কজনিত আঘাতের জন্য পৃথিবী দখলের সকল স্মৃতি সে ভুলে যায় এবং সাইয়ানদের রক্ত-পিপাসু মনোভাবও লোপ পায়। গোকু যখন রেডিটজকে সাহায্য না করার মনোভাব পোষণ করে, তখন রেডিটজ গোকুর ছেলে গোহানকে অপহরণ করে। গোকু তার পুরনো শত্রু পিকোলোর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রেডিটজকে হারানো এবং গোহানকে মুক্ত করার জন্য মনস্তির করে, ফলশ্রুতিতে গোকু মারা যায়।
পরকালে গোকু কাইয়ো-সামার নিকট প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এবং এক বছর পর ড্রাগন বল দ্বারা পুনর্জীবিত হয় পৃথিবীকে রেডিটজের সঙ্গী নাপা এবং সাইয়ানদের রাজপুত্র ভাজিটার নিকট থেকে রক্ষা করার জন্য। লড়াই চলাকালে পিকোলো, গোকুর সঙ্গী ইয়্যামচা, টিএনসিনহান এবং চাউজু মারা যায়। পিকোলো মারা যাওয়ার ফলে ড্রাগন বল গুলোও বিলুপ্ত হয়। গোকু যুদ্ধক্ষেত্রে দেরিতে পৌঁছায় এবং নাপাকে তার নতুন শক্তি দ্বারা পরাজিত করে তার সঙ্গীদের বদলা নেয়। ভাজিটা নিজে গোকুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যোগদান করে। অনেক সংঘর্ষ এবং গোহান ও গোকুর প্রিয় বন্ধু ক্রিলেনের সাহায্যে গোকু তাকে পরাজিত করতে সমর্থ হয়। গোকুর অনুরোধে তারা ভাজিটাকে প্রাণভিক্ষা করে এবং পৃথিবী থেকে পালাতে দেয়।
লড়াই চলাকালে ক্রিলেন ভাজিটার নিকট থেকে জানতে পারে যে ড্রাগন বল গুলোর মূল সেট(৭টি ড্রাগন বল) পিকোলোর আদিবাসস্থান ন্যামেক গ্রহ(ナメック星 Namekku-sei) থেকে এসেছে। যখন গোকু হাসপাতালে তার আঘাত থেকে আরোগ্যলাভ করছিলো, গোহান, ক্রিলেন এবং গোকুর পুরনো বন্ধু বলমা ন্যামেক গ্রহের দিকে যাত্রা শুরু করে যাতে ড্রাগন বল দ্বারা তাদের মৃত বন্ধুদের পুনর্জীবিত করতে পারে। কিন্তু তারা সেখানে আবিষ্কার করে যে, ভাজিটার ঊর্ধতন, ছায়াপথের অত্যাচারী প্রভু ফ্রিজাও সেখানে উপস্থিত। যেকিনা অমরত্ব লাভের জন্য ড্রাগন বল খুঁজছে। পুরোপুরি স্বুস্থ ভাজিটাও নিজের জন্য ড্রাগন বল খুঁজতে ন্যামেকে উপস্থিত হয়, যার কারণে ফ্রিজার অনুচরদের সাথে তার বেশকিছু লড়াই হয়। ভাজিটা বুঝতে পারে যে গিনু ফোর্সের সাথে সে একা লড়াই করে পেরে উঠবে না, তাই সে গোহান এবং ক্রিলেনের সাথে জোট বাধেঁ। গিনু ফোর্স হল ফ্রিজার অর্থলুদ্ধ দল যারা ফ্রিজার নির্দেশ মোতাবেক কাজ করে। গোকু যখন ন্যামেকে উপস্থিত হয় তখন তার সাথে ফ্রিজার তীব্র লড়াই হয় পরবর্তীতে গোকু পৌরণিক সুপার সাইয়ানে (超サイヤ人 Sūpā Saiya-jin) রূপান্তরিত হয় এবং তাকে পরাজিত করতে সমর্থ হয়।
এক বছর পর পৃথিবীতে ফিরে আসার পর, গোকু ট্রাঙ্কস নামে একজন সময় ভ্রমণকারীর সাক্ষাৎ লাভ করে, যে কিনা বলমা এবং ভাজিটার ভবিষ্যৎ সন্তান। সে গোকুকে দুইজন কৃত্রিম মানুষ সম্পর্কে সতর্ক করে যারা তিন বছর পর আবির্ভূত হবে এবং তারা রেড রিবন আর্মি ধ্বংস করার জন্য গোকুর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চাইবে।
সঙ্গীত[সম্পাদনা]
![]() |
"Cha-La Head-Cha-La" সঙ্গীতের নমুনা, এটি বেশিরভাগ প্রদর্শনীরই শুরুতে গাওয়া হয়। |
এই ফাইলটি শুনতে অসুবিধা হচ্ছে? মিডিয়া সাহায্য দেখুন। |
সম্পর্কিত মিডিয়া[সম্পাদনা]
চলচ্চিত্রসমূহ[সম্পাদনা]
২০১৫ সাল পর্যন্ত ড্রাগন বল জি কে কেন্দ্র করে ১৫টি চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়েছে। সাধারণত চলচ্চিত্রগুলো মার্চ এবং জুলাই মাসে মুক্তি পায় যখন জাপানের স্কুলগুলোতে বসন্ত এবং গ্রীষ্মের ছুটি থাকে।
পণ্যদ্রব্য[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Dragon Ball"। Toei Animation USA। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৮, ২০১৭।
- ↑ "Japan's Remastered DBZ to Be Called Dragon Ball Z Kai"। Anime News Network। ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০০৯।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিউক্তিতে নিচের বিষয় সম্পর্কে সংগৃহীত উক্তি আছে: ড্রাগন বল জেড। |
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- Official website (জাপানি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ড্রাগন বল জেড
(ইংরেজি) (জাপানি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ড্রাগন বল জেড
(ইংরেজি) (ইংরেজি)
- ড্রাগন বল জেড (এনিমে) - এনিমে নিউজ নেটওয়ার্ক-এর বিশ্বকোষে তথ্যসমূহ
- আনিমে এবং মাঙ্গা নিবন্ধসমূহের সাথে একটি নিখোঁজ চিত্র শিরোনাম
- ড্রাগন বল
- টুনামি
- ১৯৮৯ -এর অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক
- অ্যানিম্যাক্স শো
- অ্যানিমে ধারাবাহিক
- দুঃসাহসিক অ্যানিমে ও মাঙ্গা
- মাঙ্গা ভিত্তিক অ্যানিমে ধারাবাহিক
- কমেডি-নাট্য অ্যানিমে ও মাঙ্গা
- অ্যানিমে ও মাঙ্গায় জাপানি পূরাণ
- ফুজি টেলিভিশনের অনুষ্ঠান
- রেডিও ফিলিপাইন নেটওয়ার্কের অনুষ্ঠান
- ফানিমেশন
- মার্শাল আর্ট অ্যানিমে ও মাঙ্গা