ঝিন্দের বন্দী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ঝিন্দের বন্দী
পোস্টার
পরিচালকতপন সিংহ
রচয়িতাশরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
শ্রেষ্ঠাংশেউত্তম কুমার
রাধামোহন ভট্টাচার্য
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
অরুন্ধতী দেবী
তরুণ কুমার
দিলীপ রায়
সাধনা রায়
সুরকারআলী আকবর খান
মুক্তি১৯৬১
দেশভারত
ভাষাবাংলা

ঝিন্দের বন্দী চলচ্চিত্রটি তৈরি হয়েছিল শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের একই নামের উপন্যাসের কাহিনী নিয়ে । এই সিনেমার মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন উত্তম কুমার, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং অরুন্ধতী দেবী

শুটিং তথ্য[সম্পাদনা]

ছবির কাজ শুরু করার আগে তার নায়ককে বললেন, ‘‘তোমাকে একটু ঘোড়ায় চড়া শিখতে হবে।’’ উত্তমকুমার শুনে বললেন, ‘‘জানতাম, জানো। অনেক দিন চড়ি না, এই যা। প্র্যাকটিস করতে হবে।’’ ব্যবস্থা করে দিলেন পরিচালক। ভোর পাঁচটায় উঠে ময়দানে ঘোড়া চড়তেন তার নায়ক। একেবারে নিয়ম করে। সে যত কাজই থাকুক। তাতে ফলও মিলল হাতেনাতে। শ্যুটিং-এর সময় তাকে দেখে তপন সিংহর মনে হয়েছিল, এ নায়ক উত্তমকুমার নয়, পোড়খাওয়া কোনও এক ঘোড়-সওয়ার।

ছবির জন্য তরোয়াল খেলাও শিখতে হবে। তাতেও রাজি হলেন নায়ক। ম্যাসি টেলর বলে একজন বিদেশিকে আনলেন তপন সিংহ। অলিম্পিক বিজয়ী। চেয়ারে বসে ম্যাসির অসিচালনা দেখে দেখে তাকে হুবহু কপি করে ফেললেন নায়ক। পরিচালক তো বটেই, চমকে গিয়েছিলেন স্বয়ং ম্যাসিও।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

আইএমডিবিতে ঝিন্দের বন্দী