ইস্টবেঙ্গল আল্ট্রাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস থেকে পুনর্নির্দেশিত)
ইস্টবেঙ্গল আল্ট্রাস
উপনামবাঙ্গাল ব্রিগেড
সংক্ষিপ্ত রূপই.বি.ইউ
প্রতিষ্ঠিত২০১৩
ধরনসমর্থকদের দল, আল্ট্রাস দল
ক্লাবইস্টবেঙ্গল
অবস্থানকলকাতা, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত
মাঠইস্টবেঙ্গল মাঠ
সল্টলেক স্টেডিয়াম
কল্যাণী স্টেডিয়াম
বারাসাত স্টেডিয়াম
কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম
রংলালহলুদ
ওয়েবসাইটebultras.com

ইস্টবেঙ্গল আল্ট্রাস (বাংলা উচ্চারণ: [ˈi:st ˌbenˈɡɔːl ˈʌltrəz]) একটি গেয় সমর্থকদের দল, যারা ভারতিয় ক্লাব এসসি ইস্টবেঙ্গলকে সমর্থন করে। এটি ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং ভারতীয় ফুটবলের প্রথম আল্ট্রাস দল এবং ভারতীয় ফুটবল সমর্থকদের মধ্যে বিপ্লব এনেছে। ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাটস ভারতের প্রথম সমর্থক দল যারা মাঠে আতশবাজির প্রদর্শন করেছিল এবং ২০১৯ সালে "টিউনস অফ কলোনী" নামে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম লাইভ গান ও স্লোগান অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল। এই দলের প্রায় ২৫ টি গান এবং স্লোগান রয়েছে।

ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস ভারতীয় ফুটবলে কিছু বৃহত্তম টিফো বানানোর জন্য পরিচিত। ২০১৯–২০ আই-লিগ মরসুমে, তারা ১০,০০০ ফু (৯৩০ মি) এর বৃহত্তম টিফোর বানিয়ে ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে রেকর্ড তৈরি করেছিল। এটি তাদের পূর্ববর্তী ৭,২০০ ফু (৬৭০ মি) এর রেকর্ডটি ভঙ্গ করে যা গ্রুপটি বানিয়েছিল।

এসসি ইস্টবেঙ্গল[সম্পাদনা]

স্পোর্টিং ক্লাব ইস্টবেঙ্গল ভারতের অন্যতম প্রাচীন এবং সফল ফুটবল ক্লাব। তাদের নামে একাধিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ট্রফি রয়েছে। ১৯৩০ সালে, মহাত্মা গান্ধীসত্যগ্রহ আন্দোলন ভারতে ছড়িয়ে পরেছিল এবং ফুটবলকেও প্রভাবিত করেছিল।[১] সেই সময়, ভারতীয় ক্লাবগুলি মৌসুমের মাঝে কলকাতা ফুটবল লিগ বয়কট করে। এই ব্যাঘাতের মাঝে, রয়্যাল রেজিমেন্টকে প্রথম বিভাগের বিজয়ী ঘোষণা করা হয়ে, কিন্তু ইস্টবেঙ্গল দ্বিতীয় ডিভিসনের জয়লাভ করা সত্ত্বেও প্রথম ডিভিসনে উন্নীত করা হয়নি। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের হাজার হাজার সমর্থক এবং আধিকারিকরা ইস্টবেঙ্গল মাঠে, হাতে মশাল নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছিলেন এবং সেইদিন থেকে, হাতে জ্বলন্ত মশাল ক্লাবের প্রতীক হয়ে উঠল। এটি আজও ক্লাবটির প্রতীক হয়ে আছে।[২][৩][৪]

প্রাথমিক বছরগুলি: ২০১৩–২০১৬[সম্পাদনা]

২০১৩ সালে, ইস্টবেঙ্গল আল্ট্রাসের প্রথম উপস্থিতি ছিল বেঙ্গালুরু র বিরুদ্ধে একটি অ্যাওয়ে ম্যাচে,[৫] এবং তারা দেশের প্রথম আল্ট্রাস দল হয়ে উঠে।[৬][৭] আল্ট্রাস ২০১৫ সালের কলকাতা ফুটবল লিগের কলকাতা ডার্বিতে প্রথম ধোঁয়ার প্রদর্শনি করেছিল, এবং ইস্ট বেঙ্গল ৪-০ ব্যবধানে জিতেছিল। ২০১৬ কলকাতা ডার্বিতে সালের সল্টলেক স্টেডিয়ামে প্রথম বৃহত টিফো উন্মোচন করেছিল। টিফোটি ছিল একটি ইস্টবেঙ্গল জার্সি, যার পিছনে ১২ নম্বর বানানো ছিল, যেটি সমর্থকদের ক্লাবের "দ্বাদশ মানুষ অথবা টুয়েল্ফথ ম্যান" বলে বুঝিয়েছিল। এরকম টিফো ভারতীয় ফুটবলে প্রথম ছিল এবং সমর্থকদের মধ্যে এটি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল।[৬][৮]

ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস, ২০১৫–১৬ আই-লিগে মরসুমে, বেঙ্গালুরু এবং সালগাওকারের বিপক্ষে ম্যাচগুলিতে, বারাসত স্টেডিয়ামে রঙিন মোজাইক প্রদর্শন করেছিল। এটি ছিল ভারতের সমর্থক সংস্কৃতির প্রথম।[৯] কল্যাণী স্টেডিয়ামে ২০১৬ সালের কলকাতা ফুটবল লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে, ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস একটি ৩-ডি টিফো প্রদর্শন করেছিল, যা দক্ষিণ এশিয়াতে প্রথম ছিল। সেই টিফোতে একটি ইস্টবেঙ্গলের খেলোয়াড়ের হাথে কলকাতা ফুটবল লিগ ট্রফি চিত্রিত করা ছিল এবং লেখা ছিল "কলকাতা আমাদের"।[৮][১০]

আল্ট্রাস সংস্কৃতির বৃদ্ধি: ২০১৭–বর্তমান[সম্পাদনা]

ইস্টবেঙ্গল মাঠে ভাইকিং ক্ল্যাপ

২০১৬–১৭ আই-লিগের ম্যাচে ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস আইজলের মেরু পতাকা এবং স্কার্ফ প্রদর্শন উপস্থাপন করেছিল। বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ২০১৭ সালের প্রথম বড় টিফো আরও একটি ৩-ডি টিফো ছিল। এই দলের দ্বারা নির্মিত ভারতীয় ফুটবলের এই নতুন পরিবেশটি বিভিন্ন বিদেশী ক্রীড়া সংবাদমাধ্যম যেরকম কোপা ৯০,[১১][১২] আল্ট্রাস-টিফো,[৯] ফুটবল ফ্যানস এশিয়া,[১৩] ১১ ফ্রেউন্ডে,[১৪] মিডিয়াম,[১৫] এক্সহেল স্পোর্টস এবং বিভিন্ন ফুটবল ক্লাবের আল্ট্রাস, সমর্থকদের দল সম্প্রচার করেছিল।[১৬][১৭] ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস ক্লাবের যুব দলকে সমর্থন করে এবং যুব ডার্বিতেও বিভিন্ন কাজ করে থাকে, যা ফ্যান ফোরামগুলিতে অনেক আলোচনার কারন হয়।[৬] এই গ্রুপটি প্রায় ১০ জনকে নিয়ে শুরু হয়েছিল, যেটি ২০১৯ সালের মধ্যে হাজারে প্রসারিত হয়ে, যার মধ্যে ১০০ থেকে ১৫০ মূল সদস্য রয়েছে।[১০][১৮] তাদের এশিয়ার দ্বিতীয় সেরা আল্ট্রাস দল হিসাবে ধরা হয়।[১২][১৫][১৯]

আতশবাজি প্রদর্শন[সম্পাদনা]

১৮ই আগস্ট ২০১৮ সালে কলকাতা ফুটবল লিগে আর্যানের বিরুদ্ধে খেলার শেষে অনেক আতশবাজি জ্বালানো হয়েছিল। গান এবং আতশবাজির প্রদর্শন, আর্যানের খেলোয়াড়দের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল। খেলার শুরুতে, ইস্টবেঙ্গল মাঠ অবধি ধোঁয়ার প্রদর্শনি সহ একটি শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয়েছিল এবং এটি ছিল ভারতীয় ফুটবলে প্রথম এবং বৃহত্তম আতশবাজি ও ধোঁয়ার প্রদর্শনি।[২০][৫][১১][৭][২১]

টিউন্স অফ কলোনি

টিউন্স অফ কলোনি[সম্পাদনা]

ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপন করতে, আল্ট্রাস ৩১ জুলাই ২০১৯ এ, সোভাবাজার নাটমন্দিরে "টিউনস অফ কলোনী" নামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল।[১০] এটি ভারতীয় ও দক্ষিণ এশিয়া ফুটবলে প্রথম সংগীত অনুষ্ঠান ছিল এবং অনুষ্ঠানটি ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের কাছে জনপ্রিয় হয়েছিল।[১৮][৭]

টিফো[সম্পাদনা]

২০১৮–১৯ মরসুমে, ইস্টবেঙ্গল আই-লিগীর দুটি কলকাতা ডার্বি জিতেছিল। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ এ হোম ডার্বিতে, ইস্ট বেঙ্গল আল্ট্রাস একটি বিশাল টিফো বানিয়েছিল যেটাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের উদ্দেশ্যে বিদ্রূপ করে চা, চিনি এবং দুধের ছবি সহ লেখা ছিল– "আহা বুঝলেন কত্তা, আর কইতে হইবো?" এই টিফোটি বি.বি.সি. সম্প্রচার করেছিল।[২২][২৩]

এন.আর.সি. বিতর্ক[সম্পাদনা]

কলকাতা ডার্বিতে এনআরসি নিয়ে প্রদর্শনীতে টিফো

গান এবং স্লোগান[সম্পাদনা]

লড়েছি অনেক যুদ্ধ, মিলিয়ে কাঁধে কাঁধ
জাকার্তা থেকে জম্মু,করেছি বাজিমাৎ
দুচোখে ভরা স্বপ্ন,বুকেতে দাবানল
লড়াইয়ের রূপকথা,ও আমার ইস্টবেঙ্গল[২৪][২৫]

— "আন জিওর্নো অল ইম্প্রভভিসো" থেকে গৃহীত

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. সোহিনী (২ অক্টোবর ২০২০)। "How Mahatma Gandhi formed the first Indian football association in South Africa" [মহাত্মা গান্ধী কীভাবে ভারতের প্রথম ফুটবল সমিতি দক্ষিণ আফ্রিকায় গঠন করেছিলেন]। দা ব্রিজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২১ 
  2. Armband (২০১৯-১১-০৯)। "East Bengal Football Club : History and Emergence"Sports-nova (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২০ 
  3. Talukdar, Ranadurjay। "1930s: The Dark Decade"eastbengaltherealpower.com। ২৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১১ 
  4. "History"eastbengalfootballclub.com। ৯ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  5. Dey, Sayak Dipta (৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "Corteo and Pyros : When East Bengal Ultras did a Legia Warsaw"Sportskeeda। ২১ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০২০ 
  6. "A Fans Revolution : East Bengal Ultras – Goalbold.com"goalbold.com। ১৩ এপ্রিল ২০১৭। ৩ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৮ 
  7. C, Sabyasachi (২০১৯-১২-২৭)। "5 Times East Bengal Ultras Shocked the Indian football fans this decade!"BADGEB (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৪ 
  8. Roy, Abhranil (২০ জানু ২০১৭)। "I-League 2017: Brace yourself for the East Bengal Ultras – Sportskeeda"sportskeeda.com। ২১ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৮ 
  9. Hrisav; Ashnut (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "East Bengal – Salgaocar"ultras-tifo.net। ২২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০২০ 
  10. Roy, Abhranil (১৩ আগস্ট ২০১৯)। "An ode to innovations: Effect of East Bengal Ultras on Indian football's fan culture – The Bridge"thebridge.in। ৪ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৯ 
  11. @Copa90 (২১ আগস্ট ২০১৮)। ""Indian football had never seen such a huge pyro show""Twitter (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৪ 
  12. COPA90 Football (১৭ ফেব্রু ২০১৭)। "Top 5 Incredible Asian Ultras"Youtube। ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৯ 
  13. Football Fans Asia (২ ডিসে ২০১৭)। "East Bengal Ultras – A documentary about a growing movement in Kolkata, India"YouTube। ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৯ 
  14. "Eine Reise zum größten Derby Asiens: East Bengal gegen Mohun Bagan" [A trip to Asia's biggest derby: East Bengal against Mohun Bagan]। YouTube (জার্মান ভাষায়)। ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৯ 
  15. Sajjan, King (২০১৮-০৭-২৩)। "5 Best Football Supports in Asia"Medium (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ 
  16. "Индия: Итоговый фильм от East Bengal Ultras" [India: Final film from East Bengal Ultras]। Fanat1k – Spartak Moscow Supporters (রুশ ভাষায়)। ২৩ জুন ২০১৬। ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৯ 
  17. "Apresentamos um pouco da cena ultra da Índia! East Bengal Ultras, do Kingfisher East Bengal FC, clube de Calcutá."O Canto das Torcidas। ২৯ জুন ২০১৬। ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৯ 
  18. Jha, Tarkesh (৩ অক্টো ২০১৯)। "Emergence and Evolution of Ultras in Indian football fans culture"Khel Now (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৪ 
  19. Salikha, Adelaida (১৮ সেপ্টে ২০১৭)। "Asia's 5 Most Attractive Football Fans"Seasia.co (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ 
  20. "CFL 2019, East Bengal 3 – 0 Aryan Club: Santos double guides EB to victory"Sportstar (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ আগস্ট ২০১৯। ২৯ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৬ 
  21. "কাঁচা খেউড়ের বদলে এখন চ্যান্ট হয়, গ্যালারি কালচার বদলেছি অনেক প্রতিঘাত পেরিয়েই" [Slangs are now replaced by chants. The gallery culture has changed after many setbacks]। The Wall। ২৮ জুলাই ২০১৯। ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৯ 
  22. Cronin, James (২০১৮-১২-১৭)। "Kolkata derby: Inside the East Bengal v Mohun Bagan rivalry"BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৯ 
  23. Ojha, Chiranjit (২৯ জানুয়ারি ২০১৯)। "Rumours, Revenge And Rivalry The Story Behind Mohun Bagan Fans' Post Derby Protest | The Fan Garage (TFG)"The Fan Garage। ৯ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০২০ 
  24. "Effect of East Bengal Ultras on Indian football's fan culture"The Bridge (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-০১। ৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৪ 
  25. "East Bengal Ultras – Lorechi Onek Juddho"SoundCloud। ডিসেম্বর ২০১৯। ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০২০ 

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]