আহমাদ সানজার
আহমাদ সানজার | |
---|---|
খোরাসানের মালিক | |
রাজত্ব | ১০৯৭–১১১৮ |
পূর্বসূরি | আরঘুন আরসালান |
উত্তরসূরি | কারা-খিতানের বিজয় |
জন্ম | অক্টোবর ১০৭২ সিনজার |
মৃত্যু | ৮ মে ১১৫৭ মার্ভ | (বয়স ৮৪)
দাম্পত্য সঙ্গী | তুর্না হাতুন |
বংশধর |
|
রাজবংশ | সেলজুক প্রাসাদ |
পিতা | প্রথম মালিক শাহ |
মাতা | বাসুলো [১][২] |
ধর্ম | সুন্নী ইসলাম |
আহমাদ সানজার ( ফার্সি : احمد سنجر; পুরো নাম : মুইযযুদ্দুনয়া ওয়াদ্দীন আদুদ্দাওলাহ আবুল হারিস আহমাদ সানজার বিন মালিক শাহ) (জন্ম. ১০৮৫ – মৃত্যু. ৮মে ১১৫৭)[৩] ছিলেন সেলজুক সাম্রাজ্যের একজন শাসক। যিনি ১০৯৭ থেকে ১১১৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত খোরাসানের শাসক ছিলেন।[৪] এরপর তিনি সেলজুক সাম্রাজ্যের সুলতান হন, তিনি ১১৫৭ খ্রিস্টাব্দে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শাসন করেছিলেন।
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]সানজার সিরিয়া এবং আল-জাজিরার মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত একটি শহর সিনজারে আনু. ১০৮৬ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। যদিও মৌলিক সূত্রে বলা হয়েছে যে তার জন্মস্থানের নামানুসারে তার নামকরণ করা হয়েছে।[৫][৬] তবে বোসওয়র্থ উল্লেখ করেছেন,সানজার একটি তুর্কী নাম, যার অর্থ "যে ছিদ্র করে" বা "যে খোঁচা দেয়"।[৪] তিনি প্রথম মালিক শাহের পুত্র ছিলেন এবং তার তিন ভাই এবং এক ভাগ্নের বিরুদ্ধে উত্তরাধিকার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন, যেমন মাহমুদ প্রথম, বারকিয়ারুক,মুহাম্মদ তপার এবং মুহাম্মদ প্রথম । ১০৯৬ খ্রিস্টাব্দে তাকে তার ভাই মুহাম্মাদ প্রথমের অধীনে খোরাসান প্রদেশের গভর্নরের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল।[৭] পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যে আহমাদ সানজার নিশাপুরকে রাজধানী বানিয়ে প্রায় পুরো ইরানের শাসক হিসেবে আবির্ভূত হন।
খোরাসানের গভর্নর
[সম্পাদনা]অনেক শাসক সানজারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন আর সেলজুক সাম্রাজ্যে ভঙ্গন ধরে; ফলে একটি রাজবংশীয় যুদ্ধ শুরু হয়। ১১০২ খ্রিস্টাব্দে তিরমিজের নিকটবর্তী এলকায় জিবরাইল আরসালান খানকে হত্যা করে কাশগরিয়ার একটি আক্রমণ প্রতিহত করেন।[৭] ১১০৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি ঘুরি সাম্রাজ্যের শাসক ইযযুদ্দীন হোসাইনের এলাকায় আক্রমণ করে তাকে বন্দী করেন। পরবর্তীতে তিনি তাকে রাজস্বের বিনিময়ে মুক্ত করে দেন।
সানজার হাশাশিনদের পারস্য থেকে নির্মূল করতে একটি অভিযান চালান এবং সফলভাবে কুহিস্তান ও তাবাস দূর্গ থেকে তাদেরকে বিতাড়িত করতে সফল হন।[৮] একটি উপন্যাসে এমন রয়েছে যে, আলামুতে তাদের দুর্গে যাওয়ার পথে, সানজারের পাশে মাটিতে একদিন একটি খঞ্জর বিদ্ধ হয়, যাতে হাসান সাব্বাহ একটি চিঠি বিদ্ধ করে পাঠিয়েছিল যে, (হাসান) শান্তি চায়। এই ঘটনায় হতবাক সানজার হাসানের কাছে দূত পাঠান এবং তারা উভয়েই একে অপরের পথ থেকে দূরে থাকতে সম্মত হন।[৯]
১১১৭ খ্রিস্টাব্দে , তিনি গজনীর সুলতান আরসলান শাহের বিরুদ্ধে গজনীর যুদ্ধে তাকে পরাজিত করে এবং সেলজুক সামন্ত হিসাবে আরসলানের ভাই বাহরাম শাহকে সিংহাসনে বসান।
মহান সেলজুক সাম্রাজ্যের সুলতান
[সম্পাদনা]২৬ ফেব্রুয়ারি, ১১০৫ খ্রিস্টাব্দে সুলতান বারকিয়ারুক মারা যান। তিনি সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হিসেবে তার ছোট ছেলে মুইযযুদ্দীন মালিক শাহকে বেছে নেন। সেলজুক সাম্রাজ্যের সুলতান ঘোষণা করার পর মালিক শাহ ''মালিক শাহ দ্বিতীয়'' নাম গ্রহণ করেন। কিন্তু প্রকৃত ক্ষমতা ছিল তার চাচা মুহাম্মদ তাপারের হাতে। একই বছরে, মুহাম্মদ তাপার তার চাচাতো ভাইকে সিংহাসনচ্যুত করেন এবং সুলতান হিসেবে রাজ্য শাসন করতে শুরু করেন। ৪থা এপ্রিল, ১১১৮ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মদ মারা গেলে, তার পুত্র দ্বিতীয় মাহমুদকে নতুন সুলতান হিসাবে ঘোষণা করা হয়। মুহাম্মাদের পুত্র যখন সিংহাসনে আরোহণ করেন, তখন মুহাম্মদের পুত্র মাহমুদ দ্বিতীয় যখন সিংহাসনে আরোহণ করেন, তখন ইয়াজদের আমির গারশাসপ দ্বিতীয় বিরোধিতা করেন। তিনি তার বিরুদ্ধে দরবারে মানহানীমূলক কথা বলেন, যার ফলে তাদের বিরোধিতা বৃদ্ধি পায়। শেষপর্যন্ত মাহমুদ একটি সৈন্যবাহিনী ইয়াজদে গারশাসপকে গ্রেফতার করতে প্রেরণ করে। গারশাসপকে জিবালের কারাগারে বন্দী করা হয়। অবশ্য গারশাসপ পালিয়ে যান এবং ইয়াজদে ফিরে আসেন। এবং সেখান থেকে তিনি আহমাদ সানজারের (গারশাসপের স্ত্রী ছিল আহমাদের বোন) কাছে প্রতিরক্ষার জন্য অনুরোধ করেন।[১০]
গারশাসপ আহমাদকে ইরানে মাহমুদের অঞ্চল মধ্য ইরানে আক্রমণ করতে অনুরোধ করেন। এবং তাকে মধ্য ইরানের অঞ্চলগুলোতে সৈন্যপরিচালনার ও মাহমুদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উপাদান সম্পর্কে তথ্য প্রদান করেন। আহমাদ তার পরামর্শ গ্রহণ করেন এবং ১১১৯ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিম হতে সৈন্যবাহিনী নিয়ে অগ্রসর হন। তখন তিনি "পাচ রাজা"কে সঙ্গে নিয়ে সাভেহে মাহমুদকে পরাজিত করেন।[১১] আহমাদকে সাহায্যকারী রাজারা ছিলেন- গারশাসপ নিজেই, সিস্তানের আমির, খাওয়ারেজমশাহ[১১] এবং অপর দুই বেনামী রাজা।[১২] সানজারের সেনাবাহিনীতে নিজারী বাহিনীও উপস্থিত ছিল।[১৩] বিজয়ের পর আহমদ গারশাসপ দ্বিতীয়ের এলাকাগুলো পুনরুদ্ধার করেন।[১২] আহমাদ তারপর বাগদাদ পর্যন্ত অগ্রসর হন, যেখানে তিনি মাহমুদের সাথে সম্মত হন যে, তিনি তার এক মেয়েকে মাহমুদের কাছে বিয়ে দিবেন। এবং তাকে উত্তর পারস্যের কৌশলগত অঞ্চলগুলি ছেড়ে দিবেন।[১১]
১১৪১ খ্রিস্টাব্দে গারশাসপ দ্বিতীয়ের সাথে মিলে আহমাদ কারা খিতানের হুমকী মোকাবেলার জন্য অগ্রসর হন এবং সমরকন্দের নিকটে কাতওয়ানের যুদ্ধে সামনাসামনি হন। তিনি একটি অপরিকল্পনীয় পরাজয় বরণ করেন এবং গারশাসপ নিহত হন। আহমাদ তার মাত্র পনেরজন অভিজাত ঘোড়সওয়ারকে সাথে নিয়ে পালিয়ে যান। যার ফলে সির দরিয়ার পূর্বের সকল অঞ্চল হারিয়ে ফেলেন।[১৪][১৫]
সানজারের পাশাপাশি সেলজুকদের শাসনও ১১৫৩ খ্রিস্টাব্দে সেলজুকদের নিজস্ব গোত্রের সাথেই আরেকটি অপ্রত্যাশিত পরাজয়ের ফলে ধ্বসে পড়ে।[৪] সানজার যুদ্ধে বন্দী হন এবং ১১৫৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বন্দী থাকেন।[১৬] এই পরাজয় ও বন্দীদশা সাম্রাজ্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে তুর্কমেন সৈন্যদল সানজারের এলাকা বৃহত্তর খোরাসান বিজয় করে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ব্যতীতই দখল করে। পুরো এলাকায় প্রচুর শোষণ করে এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে।[১৭] সানজার যদিও ১১৫৬ সালের শরৎকালে বন্দীদশা থেকে পালিয়ে যান; কিন্তু ১১৫৭ সালে মার্ভে (বর্তমানে-তুর্কমেনিস্তান) মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর তুর্কী শাসক, তুর্কমেনীয় গোত্রীয় সৈন্যদল আর অন্যান্য দ্বিতীয় শ্রেণীর শক্তিরা খোরাসানকে নিয়ে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়। এমনই বহুকাল চলার পর অবশেষে ১২শ শতকের শুরুর দিকে খোয়ারাজিমীয়রা প্রদেশটি দখল করে নেয়।[১৮]
মৃত্যু এবং উত্তরাধিকার
[সম্পাদনা]সানজার ১১৫৭ সালে মারা যান এবং তাকে মার্ভে সমাহিত করা হয়। খোয়ারেজমীয় সাম্রাজ্যে আক্রমণের সময় ১১২১ সালে মঙ্গোলরা তার সমাধি ধ্বংস করেছিল।[১৯]
সানজারের মৃত্যুতে মূলতঃ সাম্রাজ্য হিসেবে সেলজুক রাজবংশের অবসান ঘটে। যেহেতু তার পরে সেলজুকরা কেবল ইরাক এবং আজারবাইজান নিয়ন্ত্রণ করেছিল। সানজারকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেলজুক সুলতান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মঙ্গোলদের আগমনের আগপর্যন্ত তিনিই ছিলেন দীর্ঘতম শাসনকারী মুসলিম শাসক। যদিও সানজার তুর্কী বংশোদ্ভুত, কিন্তু তার কৃতিত্ব এবং কিংবদন্তি ব্যক্তিত্বের কারণে শাহনামার মত গ্রন্থের মতই কাল্পনিক চিত্র ফুটে উঠে।[২০] এমনকি মধ্যযুগীয় সূত্রগুলো সানজারের "খসরুর ন্যায় মহত্ত্ব এবং কায়ানীদের ন্যায় যশ" থাকার ব্যাপারে বর্ণনা করেছে।[৪] সানজারের অধীনে ফার্সি কাব্যচর্চার বিকাশ ঘটে। তার দরবারে বেশ কিছু শ্রেষ্ঠ ফার্সি কবি, যেমন- মুইজ্জি, নিজামি আরুজি এবং আনওয়ারির মত কবিরা অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।[৪]
পরিবার
[সম্পাদনা]মালিক শাহর একমাত্র স্ত্রী ছিলেন তেরকেন খাতুন। তিনি কারা-খানিদ খানাতের শাসক মুহাম্মদ আরসলান খানের কন্যা ছিলেন।[২১] তিনি ১১৫৬ খ্রিস্টাব্দে এপ্রিলে মারা যান [২২] মালিক শাহর কন্যাদের একজন ছিলেন মাহ-ই মুলক খাতুন। তিনি ১১০৫ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। সম্ভবত ১১১৯ খ্রিস্টাব্দে, সানজার তাকে তার ভাগ্নে মাহমুদ দ্বিতীয়ের সাথে বিয়ে দেন। কিন্তু তার এই কন্যা ১১২২ খ্রিস্টাব্দে[২৩] ১৭ বছর বয়সে মারা গেলে[২৪] সানজার তার অন্য মেয়ে আমির সিত্তি খাতুনকে তার স্ত্রী হিসাবে পাঠান। গওহর নাসাব খাতুন ছিলেন এই যুগলের কন্য।[২৩] তিনি ১১২৯ খ্রিস্টাব্দে মারা যান। [২৪] সানজারের কন্যাদের আরেকজন ১১২৪ খ্রিস্টাব্দে আব্বাসীয় খলিফা আল-মুসতারশিদের কাছে বিয়ে বসেন। [২৩][২৫] সানজারের আরেক কন্যা, গওহর খাতুন ১১৩৪ খ্রিস্টাব্দে তার ভাগ্নে গিয়াসুদ্দীন মাসউদের[২৬] সাথে বিয়ে করেন, এই যুগলের একটি কন্যাকে মাসউদ তার ভাগ্নে দ্বিতীয় মাহমুদের পুত্র দাউদের সাথে বিবাহ দিয়েছিলেন। তারা একত্রিত হতে ব্যর্থ হয় এবং মাসউদ তার মেয়েকে দাউদের ভাই দ্বিতীয় মুহাম্মদের কাছে বিয়ে দেন। [২৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Massignon 1982, পৃ. 162।
- ↑ Safi 2006, পৃ. 67।
- ↑ Rashid ad-Din. "Collection of annals". Translated from Persian by O.I.Smirnova, edited by prof. A.A.Semenova. Publishing house of the Academy of Sciences of the USSR, 1952. Vol.1, book.2. p. 80.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "SANJAR, Aḥmad b. Malekšāh" Encyclopædia Iranica
- ↑ জাওযি, ইবনে। মুনতাজাম ফি তারিখুল মুলুক (১৮তম খন্ড)। পৃষ্ঠা ১৬১।
- ↑ রাওয়ান্দী। পৃষ্ঠা ১৮৫।
- ↑ ক খ Grousset, René (1970) The Empire of the Steppes Rutgers University Press, New Brunswick, New Jersey, USA, p. 159, আইএসবিএন ০-৮১৩৫-০৬২৭-১
- ↑ Franzius, Enno (1969) History of the Order of Assassins Funk and Wagnalls, New York, p. 59, ওসিএলসি 23676
- ↑ Lewis, Bernard (1968) The Assassins: A Radical Sect in Islam Basic Books, New York, p. 30, ওসিএলসি 436364
- ↑ Bosworth, C. Edmund (1983). "ABŪ KĀLĪJĀR GARŠĀSP (II)". Encyclopaedia Iranica, Vol. I, Fasc. 3. London et al.: C. Edmund Bosworth. pp. 328–329.
- ↑ ক খ গ Bosworth 1968।
- ↑ ক খ Bosworth 1983।
- ↑ Daftary 2007।
- ↑ Ibn al-Athir as cited by Zarncke, Friedrich (1879) Der Priester Johannes S. Heizel, Leipzig, p. 856-857 ওসিএলসি 7619779
- ↑ Liao Shih (the official history of the Khitan Dynasty) cited by Wittfogel, Karl A. and Feng Chia-Sheng (1949) History of Chinese Society: Liao, 907-1125 American Philosophical Society, Philadelphia, p. 639 ওসিএলসি 9811810
- ↑ Sinor, Denis (১৯৯০)। The Cambridge History of Early Inner Asia। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 368। আইএসবিএন 0-521-24304-1।
- ↑ Sinor, Denis (১৯৯০)। The Cambridge History of Early Inner Asia। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 368। আইএসবিএন 0-521-24304-1।
- ↑ C. Edmond Bosworth, “The Political and Dynastic History of the Iranian World (A.D. 1000-1217),” Camb. Hist. Iran V, 1968, pp.94-185
- ↑ Saunders, John Joseph (১৯৭১)। The History of the Mongol Conquests। University of Pennsylvania Press। পৃষ্ঠা 60।
- ↑ Grousset 1970।
- ↑ History of Civilizations of Central Asia। History of Civilizations of Central Asia। Unesco। ১৯৯৮। পৃষ্ঠা 162। আইএসবিএন 978-92-3-103467-1।
- ↑ Basan, O.A. (২০১০)। The Great Seljuqs: A History। Routledge Studies in the History of Iran and Turkey। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 138। আইএসবিএন 978-1-136-95393-4।
- ↑ ক খ গ ঘ Lambton, A.K.S. (১৯৮৮)। Continuity and Change in Medieval Persia। Bibliotheca Persica। Bibliotheca Persica। পৃষ্ঠা 259–60, 268। আইএসবিএন 978-0-88706-133-2।
- ↑ ক খ Richards, D.S. (২০১০)। The Chronicle of Ibn Al-Athir for the Crusading Period from Al-Kamil Fi'L-Ta'Rikh.: The Years 491-541/1097-1146 the Coming of the Franks and the Muslim Response। Crusade texts in translation। Ashgate। পৃষ্ঠা 241, 276। আইএসবিএন 978-0-7546-6950-0।
- ↑ "SENCER"। TDV İslam Ansiklopedisi (তুর্কি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-৩০।
- ↑ Bosworth, E. (২০০০)। The History of the Seljuq Turks: The Saljuq-nama of Zahir al-Din Nishpuri। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 106। আইএসবিএন 978-1-136-75257-5।
উৎস
[সম্পাদনা]- Bosworth, C. E. (১৯৬৮)। "The Political and Dynastic History of the Iranian World (A.D. 1000–1217)"। The Cambridge History of Iran, Volume 5: The Saljuq and Mongol periods। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 1–202। আইএসবিএন 0-521-06936-X।
- Encyclopaedia Iranica, Vol. I, Fasc. 3।
- Encyclopaedia Iranica, Vol. XI, Fasc. 2।
- Daftary, Farhad (২০০৭)। The Isma'ilis: Their History and Doctrines (ইংরেজি ভাষায়) (2nd, revised সংস্করণ)। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-1-139-46578-6।
- Grousset, René (১৯৭০)। The Empire of the Steppes: A History of Central Asia। Rutgers University Press। পৃষ্ঠা 1-687। আইএসবিএন 9780813513041।
- Massignon, Louis (১৯৮২)। The Passion of al-Hallaj, Mystic and Martyr of Islam। Princeton University Press।
- Peacock, A. C. S. (২০১৫)। The Great Seljuk Empire। Edinburgh University Press। পৃষ্ঠা 1–378। আইএসবিএন 9780748638260।
- Safi, Omid (২০০৬)। The Politics of Knowledge in Premodern Islam: Negotiating Ideology and Religious Inquiry। University of North Carolina Press।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]পূর্বসূরী প্রথম মালিক শাহ |
সেলজুক সাম্রাজ্যের সুলতান | উত্তরসূরী সালতানাত বিভক্ত |