আলাপ:ভীম ভবানী
![]() |
ভীম ভবানী ক্রীড়া এবং বিনোদনবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন। | |||
|
এই পাতাটি ভীম ভবানী নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
উইকিপ্রকল্প জীবনী | (মূল্যায়ন - মান ভালো, গুরুত্ব মধ্য) | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]
সরঞ্জামবাক্স |
---|
- এই পর্যালোচনাটি আলাপ:ভীম ভবানী/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পর্যালোচক: Che12Guevara (আলাপ · অবদান) ১৬:৫৩, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি)
পর্যালোচনা[সম্পাদনা]
- সুলিখিত।
- ক) গদ্য:
খ) রচনাশৈলী সহ বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদি:- উত্তীর্ণ
- ক) গদ্য:
- তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য।
- ক) তথ্যসূত্র:
খ)নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে:
গ) মৌলিক গবেষণা:
ঘ) তথ্যসূত্র হালনাগাদ করা হয়েছে:- উত্তীর্ণ
- ক) তথ্যসূত্র:
- নিবন্ধের ব্যাপকতা বা ব্যপ্তি রয়েছে।
- ক) প্রধান বিষয়:
খ) মূল বিষয়েই নিবন্ধ আছে কিনা:- উত্তীর্ণ
- ক) প্রধান বিষয়:
- নিরপেক্ষভাবে লিখিত।
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- উত্তীর্ণ
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- স্থিতিশীল।
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ বা পরিবর্তনশীল হচ্ছে কিনা:
- উত্তীর্ণ
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ বা পরিবর্তনশীল হচ্ছে কিনা:
- যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
- ক) সকল মুক্ত ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তা ঠিক বর্ননা করা আছে কিনা:
খ) ছবিতে ছবির উপযোগী বর্ণনা আছে কিনা:- উত্তীর্ণ
- ক) সকল মুক্ত ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তা ঠিক বর্ননা করা আছে কিনা:
- সিদ্ধান্ত:
- উত্তীর্ণ:
- উত্তীর্ণ:
প্রধান পাতার জন্য সূচনাংশ[সম্পাদনা]
ভবেন্দ্রমোহন সাহা বা ভীম ভবানী ছিলেন একজন ভারতীয় কুস্তিগীর ও ভারোত্তলক। তার যখন ১৯ বছর বয়স তখন ভারতের প্রসিদ্ধ কুস্তিগীর প্রফেসর রামমূর্তী নাইডু তার সার্কাসের দল নিয়ে কলকাতায় খেলা দেখাতে আসেন। তিনি রামমূর্তীর কাছে শরীরচর্চার প্রশিক্ষণ নেন এবং তার সাথে ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন স্থানে তার শারীরিক শক্তির পরিচয় দেন। পরে তিনি রামমূর্তীর সার্কাসের দলে যোগ দিয়ে রেঙ্গুনে পাড়ি দেন এবং রেঙ্গুন, সিঙ্গাপুর হয়ে জাভায় পৌঁছান। পরে প্রফেসর বসাকের হিপোড্রোম সার্কাসের সাথে এশিয়া যাত্রা করেন ও তার কৃতিত্বের পরিচয় দেন। জাপান সম্রাট (মিকাডো) তার শারীরিক শক্তির পরিচয় পেয়ে তাকে স্বর্ণপদক দান করেন। বুকের উপর হাতী তোলার জন্য তিনি কিংবদন্তিতে পরিণত হন। তার বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি মোট ১২০ খানা স্বর্ণ ও রৌপ্য পদক লাভ করেন। এছাড়াও পুরস্কার স্বরূপ শাল, আলোয়ান, আংটি, মোটর গাড়ি ও নগদ টাকাও পেয়েছিলেন। কলকাতায় স্বদেশী মেলায় অমৃতলাল বসু তার বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে তাকে মহাভারতের ভীমের সাথে তুলনা করেন ও তাকে কলিকালের ভীম বলে বর্ণনা করেন এবং 'ভীম ভবানী' আখ্যা দেন। পশ্চিম ভারতে তিনি 'ভীমমূর্তী' নামে খ্যাত ছিলেন। (বাকি অংশ পড়ুন...)