এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প ভারতের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় ভারত সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প পশ্চিমবঙ্গের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী কোন মূল্যায়ন অর্জন করেনি।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ নিবন্ধ থেকে একটি তথ্য ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে উইকিপিডিয়ার প্রধান পাতারআপনি জানেন কি? কলামে প্রদর্শিত হয়েছে (পরিদর্শন পরীক্ষা করুন)। প্রদর্শিত তথ্যটি নিম্নে দেওয়া হলো:
আপনি জানেন কি... ঐতিহাসিক ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ভেঙে দেওয়ার সময় কলেজের বিরাট গ্রন্থসংগ্রহটি নবগঠিত ক্যালকাটা পাবলিক লাইব্রেরিকে দিয়ে দেওয়া হয়, যা পরে ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগারে পরিণত হয়?
সর্বশেষ মন্তব্য: ১০ বছর পূর্বে১টি মন্তব্য১ জন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন
বাঙালা ভাষার ইতিহাসে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ-এর অবদান যুগস্রষ্টী এই নিবন্ধটি সমসপ্রসারণ করা দরকার অথিকতর তথ্যের জন্য নিম্নোক্ত তথ্যউৎস ব্যবহার্য বাঙলা মুদ্রণের সেকাল একাল এখান থেবে এই তথ্য পাওয়া গেল
১৮১৮ সালের ১ জুন বাঙলা বিভাগের প্রাপ্ত অধ্যাপক ও মুনশীদের নিম্নোক্ত তালিকা পাওয়া যায়—
রেভারেন্ড উইলিয়াম কেরি ডি.ডি.—অধ্যাপক বাঙলা ও সংস্কৃত, শিক্ষক- মারাঠি ভাষা;
লেফটেন্যান্ট উইলিয়াম প্রাইস—সহকারী অধ্যাপক, বাঙলা ও সংস্কৃত শিক্ষক- ব্রজভাষা;
রামনাথ ন্যায়বাচষ্পতি, হেডপণ্ডিত বাঙলা, মে-১৮০১;
রামজয় তর্কালঙ্কার—দ্বিতীয় পণ্ডিত, বাঙলা, জুলাই, ১৮১৬;
শ্রীপতি মুখোপাধ্যায়—পণ্ডিত, বাঙলা, মে, ১৮০১;
কালীপ্রসাদ তর্কসিদ্ধান্ত—পণ্ডিত, বাঙলা, সেপ্টেম্বর ১৮০১;
পদ্মলোচন চূড়ামণি—পণ্ডিত, বাঙলা, মে, ১৮০১;
শিবচন্দ্র তর্কালঙ্কার—পণ্ডিত, বাঙলা, সেপ্টেম্বর, ১৮০১;
রামকিশোর তর্কচূড়ামণি—পণ্ডিত, বাঙলা, নভেম্বর, ১৮০৫;
রামকুমার শিরোমণি—পণ্ডিত, বাঙলা, সেপ্টেম্বর, ১৮০১;
গদাধর তর্কবাগিশ—পণ্ডিত, বাঙলা, নভেম্বর, ১৮০৫;
রামচন্দ্র রায়—পণ্ডিত, বাঙলা, মার্চ, ১৮০৩;
নরোত্তম বসু—পণ্ডিত, বাঙলা, মার্চ, ১৮০৬;
কালিকুমার রায়—হস্তলিপি শিক্ষক ও সেরেস্তাদার, মার্চ, ১৮০৩; এবং
মোহনপ্রসাদ ঠাকুর—নেটিভ গ্রন্থাগারিক, অক্টোবর, ১৮০৭