আলাপ:পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আনন্দবাজার পত্রিকা ও বাংলা আকাদেমির বানানরীতি[সম্পাদনা]

ভাই সুমঙ্গল, তুমি একটি ভুল তথ্য পেশ করেছো। আনন্দবাজার পত্রিকা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির বানানরীতি মান্য করে না। বস্তুত পশ্চিমবঙ্গের কোনো সংবাদপত্রই করে না। আনন্দবাজার ও বাংলা আকাদেমির কিছু বৈপ্লবিক পরিবর্তনে বানান সাদৃশ্য চোখে পড়ে। যেমন, কাহিনি, পল্লি, চিন ইত্যাদি। কিন্তু এই দুই সংস্থার মধ্যে বানানরীতির পার্থক্যও অনেক। যেমন, গাঁধী/গান্ধি, মরাঠি/মারাঠি, খ্রিস্ট/খ্রিষ্ট ইত্যাদি। অন্যান্য কাগজগুলি সাধারণ ই-কার, উ-কার ইত্যাদি সংক্রান্ত নিয়মগুলি মেনে একটা বানান সামঞ্জস্য রক্ষা করে, কিন্তু দুই একটি বাদে বৈপ্লবিক পরিবর্তনগুলি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে না। এই দুই একটির মধ্যে চিন ও কাহিনি বানানদুটি পড়ে। তাছাড়া ঘোষিতভাবেই আনন্দবাজার নিজেদের সংস্কার মতো বানান লিখে থাকে। সেই কারণে তোমার এই তথ্যটি আমাকে বাদ দিতে হল।

আনন্দবাজারের বানানরীতিটি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলা: কি লিখবেন কেন লিখবেন বইটি পড়তে পারো। আনন্দ পাবলিশার্সের যে কোনো শোরুমে পেয়ে যাবে। আর বাংলা আকাদেমির বানান রীতিতে এই বছরই কিছু পরিবর্তন এসেছে। জানতে হলে আকাদেমি বিদ্যার্থী বানান অভিধানটি পড়তে পারো। কলেজ স্ট্রিটে আকাদেমির বইঘরে পেয়ে যাবে। অর্ণব দত্ত ১৭:০৪, ৩১ জুলাই ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]