আলাপ:ধীরুভাই আম্বানি

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

একজন ক্রোড়পতি ভারতীয় শিল্পপতি -ক্রোড়পতি কি বাংলা শব্দ? --DesiNinja (আলাপ) ০৫:০৭, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


নামের বানান অম্বানী নাকি আম্বানী? হিন্দি পড়তে পারি না, তাই হিন্দিতে কী লেখা বুঝলাম না। কিন্তু সর্বত্র আম্বানী উচ্চারণ করা হয় বলেই আমার ধারণা ছিলো (যা ভুলও হতে পারে)। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৮:৩২, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হিন্দিতে লেখা আছে অম্বানী। তবে বাংলায় অম্বানিও লেখা হয় এখানে দেখুন। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:৫৯, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

গুগুলে সার্চ দিয়ে কিন্তু আম্বানী বানানটাই বেশী পাচ্ছি।--জয়ন্ত (আলাপ | অবদান) ০৯:১৭, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অর্ণব, ওখানে কিন্তু কথ্যভাষায় মানে একজনের মুখের কথায় "অম্বানি" লেখা আছে। পত্রিকার রিপোর্টে কী লেখা হয়?
আর আনন্দবাজারের বানান কি প্রমিত বানানের আদর্শ হিসাবে ধরা হয়? মানে, পশ্চিমবঙ্গের সব পত্রিকা বা প্রকাশনা কি আনন্দবাজারের রীতি অনুসরণ করে? --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৯:২২, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
রাগিব, আনন্দবাজারের নিয়ম প্রমিত বাংলার আদর্শ বলে ধরা হয় না। এবং অবাঙালিদের নামের বানানের ক্ষেত্রে একাধিক সংবাদপত্রে একাধিক রীতি অনুসৃত হতে দেখা যায়। এই সব ক্ষেত্রে প্রতিবর্ণীকরণ অনুযায়ী বানান লেখাই ভাল বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে বিতর্ক এড়ানো যাবে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৩:৫০, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


প্রতিবর্ণীকরণের থেকে উচ্চারণ অনুযায়ী করাটা বেশি practical হবে। বিদেশী নামের দেশিকরণ সাধারনতঃ এভাবেই হয়ে থাকে। যেমন- tsunami ও সুনামি, Louis Pasteur ও লুই পাস্তুর, tamizh ও তামিল। আর হিন্দী থেকে প্রতিবর্ণীকরণ করাতো আরই অনুচিত। হিন্দিতে বাস, ট্রাককে লেখে बस, ट्रक। ক্রিস্টোফার কলম্বাস কে লেখে क्रिस्टोफ़र कोलम्बस। আমার ধারণা হিন্দী একটি আ-কার প্রতিকূল ভাষা :P --DesiNinja (আলাপ) ১৫:৩২, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
বাস, ট্রাক, ক্রিস্টোফার কলম্বাস ইত্যাদি হিন্দি থেকে প্রতিবর্ণীকরণ করব কেন? এগুলি কি হিন্দি কথা? হিন্দিভাষীদের নাম ও হিন্দিবলয়ের কোনো অঞ্চলের নামেরই হিন্দি-বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ চলতে পারে। অবশ্য সেক্ষেত্রে প্রচলিত বাংলা বানান থাকলে অন্য কথা (যেমন দিল্লি, হিন্দি, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড ইত্যাদি শব্দ)। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৫:৪৯, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
দ্বিতীয়ত, হিন্দি আ-কার প্রতিকূল ভাষা নয়। শুধু আকারের প্রয়োগ হিন্দিতে একটু পৃথক ভাবে হয়। যেমন আমরা বলি বাংলা, ওরা বলে বঙ্গাল। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৫:৫৫, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি হিন্দী-বিদ্বেষী না, আমার বক্তব্য হল একজন সাধারণ বাঙালি (যে দেবনগরী অক্ষর জানে না) সে যখন সার্চ করবে তখন আম্বানি লেখার সম্ভাবনাই বেশি। আমি এটাও বলছি না যে ১০০তে ৯০ জন একটা ভুল করলে ওই ভুলটাকেই সঠিক হিসেবে মেনে নিতে, কিন্তু নামের ক্ষেত্রে উচ্চারণটাকেই প্রাধান্য দেওয়া উচিত। যেমন देवघर ও দেওঘর। ( হিন্দী একটি আ-কার প্রতিকূল ভাষা নিছক রসিকতা করে বলা। কটাক্ষ নয়।) --DesiNinja (আলাপ) ১৬:১৯, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
হিন্দিতে যেমন ওরা বলে বঙ্গাল তেমনি লেখেও बंगाल। আমি অন্ততপক্ষে কোনো বাঙালিকে আজ পর্যন্ত অম্বানি বলতে শুনিনি, আম্বানিই শুনেছি। তাহলে বাংলায় কেন শুধু শুধু বলার সময় আম্বানি আর লেখার সময় অম্বানি হবে? নামের ক্ষেত্রে প্রতিবর্ণীকরণ করতে হবে কেন সেটাই বুঝতে পারছি না? আর নামের বানান কি উচ্চারণ অনুসারেই হওয়া উচিত না? এই হিন্দী অনুসরণ প্রবণতা ত্যাগ করা উচিত। (similar: ঐশ্বর্যা রাই) --DesiNinja (আলাপ) ১৭:০২, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
হিন্দিতে অ- এবং আ-এর উচ্চারণের পার্থক্যটা অনেক জায়গায় খুব সূক্ষ্ম, সেটা আমাদের বাঙালিদের কানে ঠিক মতো ধরা পড়ে না। সেই জন্যই আমরা শুনি হিন্দিতে ভারতকে ভারাত, বিন্ধ্যকে বিন্ধ্যা বলা হচ্ছে। উচ্চারণ অনুযায়ী বানান লিখতে গেলে আগে সঠিক উচ্চারণটি কি তা প্রমাণ করতে হবে, সেটা দুষ্কর কাজ। তার উপরে আমাদের বাঙালিদের হিন্দি উচ্চারণে তো বিস্তর গলদ আছে। ভাষাতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাই প্রতিবর্ণীকরণ অনেক বেশি বিজ্ঞানসম্মত। অবশ্যই প্রচলিত ও সর্বজনমান্য বানান থাকলে সেটি ব্যবহার করাই যাবে। তার জন্য আমাদের প্রতিবর্ণীকরণের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে না। দিল্লি বানানের ক্ষেত্রে আমরা সেটাই করেছি। (বেলায়েত ভাই দিল্লি বানানের বদলে দিল্লী বানানের পক্ষপাতী ছিলেন, কিন্তু আমি দেখিয়েছিলাম যে, শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যাগরিষ্ঠ কাগজেই নয়, বরং বাংলাদেশেও একাধিক কাগজে দিল্লি লেখা হয়) একইভাবে যদি প্রমাণ করা যায়, অধিকাংশ গণমাধ্যমে অম্বানীর বদলে আম্বানি লিখছে, তাহলে সেটি অবশ্যই গ্রহণ করা যাবে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৫:২২, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অম্বানি না আম্বানি কোন বানানটি অধিক প্রচলিত, সেটি জয়ন্তদাকে একটু যাচাই করে দেখতে বলব। মনে হয়, প্রতিবর্ণীকরণের প্রয়োজন হবে না। তবে প্রমাণস্বরূপ সংবাদমাধ্যমের লিংকগুলি এখানে দিলে বানান নির্ণয়ে সুবিধা হবে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৫:২৬, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হিন্দিতে অ- এবং আ-এর উচ্চারণের পার্থক্যটা অনেক জায়গায় খুব সূক্ষ্ম, -একারণেই আমি হিন্দি থেকে প্রবর্নিকরণের বিরোধী। ওদের একটা দুটো আ-কার এদিক সেদিক গলে গেলেও ওদের উচ্চারণ ঠিকই থাকে। ওরা অম্বানি লিখলেও ওটা উচ্চারণ করে আম্বানি... কিন্তু বাংলায়তো এমন নয়... তাহলে কেন জেনে শুনে ভুল উচ্চারণের বানান লিখব? বাংলায় 'বর্গীয় ব' আর 'অন্তস্থঃ ব' দুটো থাকলেও দুটোর উচ্চারণে কিন্তু তফাত নেই বললেই চলে.... অন্যদিকে হিন্দিতে व আর ब এর উচ্চারণে অনেক পার্থক্য আছে। আবার হিন্দিতে 'অন্তস্থঃ য' আর 'অন্তস্থঃ য়' দুটো আলাদা করা নেই। কিন্তু এই প্রতিবর্নিকরণের ঠেলায় পড়ে ऐश्वर्या বাংলায় আসতে আসতে ওই-সর-যাঃ হয়ে গেছে। না হয়েছে তত্সম 'ঐশ্বর্য্য', না হয়েছে ইংরেজি 'ঐশ্বরিয়া'। আমার কথা হলো, ধরুন এমন কোনো ব্যক্তি এই আর্টিকেলটা পরছে যে কিনা আগে কোনদিন এই নাম শুনেনি- সে কিন্তু উইকিপিডিয়ার উপর বিশ্বাস করেই 'অম্বানি' বলে যাবে। বাংলা লিপিতে যখন শুদ্ধ উচ্চরণ লেখা সম্ভব তাহলে কেন ভুল উচ্চারণ লিখতে হবে? যেকোনো বিদেশী Proper Noun এর বাংলা বানান করার সময় উচ্চারণ বজায় রাখাটাই শ্রেয় পন্থা। ('সঞ্জয় দত্ত' আর 'উত্পল দত্ত'র মধ্যে যে অনেক পার্থক্য রয়েছে সেটা বোঝানোর চেষ্টা কি অন্ততঃ পক্ষে করা উচিত না?) --DesiNinja (আলাপ) ০৮:২৬, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

"ওরা অম্বানি লিখলেও ওটা উচ্চারণ করে আম্বানি" - আপনার এমন ধারণা হল কেন? একটু খেয়াল করবেন, 'অ' কথাটা ওরা যেভাবে উচ্চারণ করে, সেভাবে কিন্তু 'ম্বা'-এর 'আ' কথাটা উচ্চারণ করে না। 'ম্বা'-এর 'আ'-এ সামান্য বেশি stress দেয়। সেখানেই পার্থক্যটা বোঝা যায়। আমরা বাঙালিরা অনেক সময়েই 'অ'-কে 'ও' উচ্চারণ করে থাকি (অসমীয়ারাও করেন, ওড়িয়ারা তো করেনই)। সেই জন্য অনেক সময় সেই সামান্য stress-টাকে গুরুত্ব দিই না। সেটা দেওয়া উচিত। উচ্চারণ ও ভাষাবৈজ্ঞানিক প্রতিবর্ণীকরণের ঘনিষ্ঠ যোগ আছে। কোনটি সঠিক উচ্চারণ সেটি নির্ণয় করতে না পারলে, প্রতিবর্ণীকরণেও অনেক সময় ভুল হয়ে যায়। উইকিতে গত দুবছর ধরে এই সমস্যায় একাধিকবার জেরবার হয়েছি আমি। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:৪৬, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আর একটি সতর্কবার্তা, হিন্দি অ-কে ধরে ধরে বাংলায় আ করবেন না। তাহলে আমাদেরই সমস্যায় পড়তে হবে। হরিয়ানাকে লিখতে হবে হারিয়ানা, উত্তরপ্রদেশকে উত্তারপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশকে মধ্যাপ্রদেশ, বিন্ধ্যকে বিন্ধ্যা, ভারতীয় জনতা পার্টিকে ভারাতীয়া জানাতা পার্টি। তাই সূক্ষ্ম অ-টাকে ধরে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:৫২, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হিন্দির দুই "আ" এর উদাহরণ একটু বোঝাতে পারবেন? আর আমার ধারণা ছিলো, মোটামুটি সব বাঙালিই "অম্বানি" লিখলে সেটাকে "অম-বা-নি" এভাবে উচ্চারণ করবে, "ওম-বা-নি" করবে না। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৮:৫০, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

রাগিব, হিন্দিতে দুটো আ- নেই, একটাই আ-। আমাদের বাঙালিদের কানে ওদের অ-টা কখনও কখনও আ- শোনায়। এবং ওটা অম্বানিই, ওম্বানি নয়। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:৫৫, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
রাগিবকে ছোট্টো করে বলে রাখি, যদি আপনার কোনো পরিচিত হিন্দিভাষী কেউ থাকেন, তাঁকে একবার "ভারত" নামটি হিন্দিতে উচ্চারণ করতে বলবেন, আর খেয়াল করবেন, তিনি কিভাবে ভ-এ আ-কার আর র-এ অ-কার উচ্চারণ করছেন। খুব কান করে খেয়াল না করলে র-এ অ-কার-টাকেও আ-কারের মতো শোনাবে। কিন্তু সেটার সঙ্গে আগের ভ-এ আ-আকারের পার্থক্যটাও সহজেই বুঝতে পারবেন। তাহলেই হিন্দির "দুই আ"-এর রহস্যটা বুঝবেন। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৯:০২, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


আমার মনে হয়, এখানে আমাদের প্রতিবর্ণীকরণ বিতর্ক অবান্তর। কারণ অম্বানি (বা আম্বানি, যাই হোক) বাংলা গণমাধ্যমের অতিপরিচিত নাম। তাই কোন বানানটি অধিক প্রচলিত, যাচাই করে নিয়ে লিখলেই ল্যাঠা চুকে যায়। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:৫৭, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
এক লাইনের আর্টিকেল নিয়ে ১০০ লাইনের আলাপ... বাহ! কিন্তু ব্যাপারটা শুধুমাত্র আম্বানির ক্ষেত্রে নয় আরো অনেক নামের ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায়। আমি তো গোড়া থেকেই বলে যাচ্ছি যে কোনো 'अ' কে 'আ' বা 'आ' কে ধরে ধরে বাংলায় 'অ' করার চেয়ে উচ্চারণ অনুযায়ী বানান করতে। আম্বানির উচ্চারণ নিয়ে তো সন্দেহ থাকার কথা না... --DesiNinja (আলাপ) ০৯:১৯, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমার ধারণা হচ্ছিল, আপনিই অ-কে আ করতে চাইছেন। কারণ হিন্দিতে লেখা ও উচ্চারণ করা হয় অম্বানি। আপনি লিখছেন, আম্বানি। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৯:৫০, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি বলতে চাইছি Proper Noun এর ক্ষেত্রে অন্য ভাষায় কি বানান ব্যবহার করা হয় সেটাকে অনুসরণ করার কোনো দরকার নেই। সঠিক উচ্চারণ যথাসম্ভব বজায় রেখে বানান করাটাই ভালো হবে। --DesiNinja (আলাপ) ১০:০২, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


ব্যবহার কোনটা বেশি হয়, নিচে দেখিয়েছি।

এবার দুই রকমের "আ" নিয়ে বলি, অম্বানী লিখলে একজন বাংলাভাষী সেটাকে প্রায় ১০০% সময়েই অম-বা-নি উচ্চারণ করবে। কোনো ভাবেই দ্বিতীয় প্রকারের "আ" ধ্বনি আসবে না। আমার ধারণা অর্ণবের উদাহরণটা সালমান খানের নাম দিয়ে ভালো ভাবে বোঝানো যায়, প্রথম মানে "সা" এর আ টি হ্রস্ব (a), দ্বিতীয় "মান" এর আ টি দীর্ঘ (aa), এরকমই কি?

এখন যেহেতু বাংলা ভাষার ধ্বনির সীমাবদ্ধতার কারণে মূল হিন্দি উচ্চারণে আমাদের যাওয়া সম্ভব না, সেজন্য খেয়াল করা দরকার, কোনভাবে লেখা উচ্চারণটি মূল উচ্চারণের কাছাকাছি, বিশেষ করে বাংলাভাষীদের জন্য। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ২১:২৯, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বানান[সম্পাদনা]

আমার মতে আম্বানী হওয়া উচিত। আনন্দবাজার acharya আর bhattacharya-র মত aishwariya আর jaysuriya কেও ঐশ্বর্য্য আর জয়সূর্য লেখে। নামের বানানের ক্ষেত্রে আনন্দবাজারকে আদর্শ হিসেবে ধরার কোনো মানে নেই। --DesiNinja (আলাপ) ১০:৩১, ২৫ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হিন্দি থেকে প্রতিবর্ণীকরণের চেয়ে উচ্চারণের ভিত্তিতেই বানান নির্ধারণ করতে বলছি কারণ অন্ততঃপক্ষে अ এর উচ্চারণের ক্ষেত্রে হিন্দিতে সুক্ষ্ম দ্বৈত আচরণ আছে যা কিনা সাধারনতঃ পর্যাপ্ত হিন্দি জ্ঞান ছাড়া অনুধাবন করা সম্ভব নয়। উইকিপিডিয়ার বাংলা ভাষায় হিন্দি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ নীতিমালা অনুসারে अ এর উচ্চারণ হবে [ə ](Schwa)। আর এই [ə ] উচ্চারণ হিন্দিতে যেভাবে হয়ে থাকে সেটা ক্ষেত্রবিশেষে বাংলায় 'অ' এবং 'আ' উভয়ই হতে পারে। Ambaniর ক্ষেত্রে যেটা আম্বানি হওয়া উচিত। --DesiNinja (আলাপ) ১৬:৩২, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বানান ব্যবহারের পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

  • আম্বানি বা আম্বানী - [১], ৫৫৭০
  • অম্বানি বা অম্বানী - [২] ৪৪৯

--রাগিব (আলাপ | অবদান) ২১:২৯, ২৬ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অতএব দেখা যাচ্ছে, আম্বানি/আম্বানী বানানের ব্যবহার বেশি। এই বানানটি গ্রহণ করতে অসুবিধা নেই। তবে ই- না ঈ- কোনটি বেশি সুপ্রযোজ্য হবে সেটা এখনও পরিষ্কার হল না। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০১:৩৪, ২৭ আগস্ট ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বাংলাতে দীর্ঘ ঈ কার থাকা সত্বেও কেনো হিন্দীকে হিন্দি, অসমীয়াকে অসমিয়া লেখা হয় তা বুজলাম না । ইংলিশকে আবার বাংলায় ইংরেজী, অসমীয়ায় ইংরাজী ও হিন্দীতে অংগ্রেজী লেখা হয় । অন্য ভাষার নাম বা মানুষের নামের ক্ষেত্রে লিপ্যন্তরিত রূপ ব্যবহার করবেন না উচ্চারিত রূপ ব্যবহার করবেন সেটা প্রথমে নির্দ্ধারিত করতে হবে । হিন্দীতে বাংলা ভাষাকে বংগ্লা লেখে । সঞ্জয় বানান আবার হিন্দীতে সংজয় লেখা হয় । কিন্তু বাংলাভাষী কেউ সংজয়, পংজাব উচ্চারণ করে না । উনস্বারকে তাই ঞ্জ লেখা ছাড়া উপায় নেই । হিন্দীতে অনেকসময় ভাষার নাম হিংদী লেখে । সেটা লেখলেও উচ্চারণ মিলবে না । কিন্তু হিন্দী ও হিন্দি এই দুটির উচ্চারণে বিশেষ তফাৎ মনে হয় না । লিপ্যন্তরিত করতে হলে ভারতীয় ভাষা গুলির নাম হবে- তেলুগু, মলয়ালম, গুজরাতী, মরাঠী আদি । Kandarpajit Kallol (আলাপ) ১৮:৪৮, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হিন্দীতে আম্বানীও লেখে না আর অম্বানীও লেখে না । হিন্দীতে লেখা হয় अंबानी । লিপ্যন্তরিত করলে অংবানী হবে । :-) Kandarpajit Kallol (আলাপ) ১৯:০২, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]