আব্দুল আলী লালু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এএফএম আবদুল আলী লালু
জন্ম(১৯৩২-১০-২০)২০ অক্টোবর ১৯৩২
মৃত্যু২১ জুলাই ২০০৮(2008-07-21) (বয়স ৭৫)
ব্রাহ্মণপল্লী , ময়মনসিংহ জেলা, বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
অন্যান্য নামলালু ভাই
পেশাঅভিনেতা
দাম্পত্য সঙ্গীহালিমা খাতুন

এএফএম আবদুল আলী লালু (২০ অক্টোবর ১৯৩২ - ২১ জুলাই ২০০৮) [১] একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন অভিনেতা ছিলেন বেশিরভাগই একটি কৌতুক চরিত্রে। [২] তিনি ফজলে লোহানী পরিচালিত টেলিভিশন অনুষ্ঠান যদি কিছু মনে না করেনে তাঁর অন-স্ক্রিনের ক্যাচফ্রেজ "কইনছেন দেহি"-র জন্য উল্লেখযোগ্য ছিলেন। [৩] তিনি শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।

প্রাথমিক ও কর্মজীবন[সম্পাদনা]

লালু ময়মনসিংহের চরপাড়া সেহারে ওয়াজেদ আলী ও জোবেদা খাতুনের পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিলেন। [১][৩] তিনি তার পিতা পরিচালিত পল্লী সমাজ নামে একটি নাটকে প্রথম অভিনয় করেছিলেন। ১৯৬০ সালে তিনি অভিনয়ের সুযোগের জন্য ঢাকায় চলে আসেন।

লালু বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতারের শিল্পী ছিলেন। [২] তিনি সূর্য স্নান (১৯৬২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন। এর আগে তিনি মুখ ও মুখোশ (১৯৫) ছবিতে আবদুল জব্বার খানের সহকারী পরিচালক হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি কমিক সিরিয়াল ত্রিরত্নে অভিনয় করেছেন, ঘড়োয়া, আনোয়ারা এবং ম্যাগাজিনের অনুষ্ঠান বহুরূপী অভিনয় করেছেন[১]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

লালু ১৯৮৯ সালে অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ এবং টেলিফোন বোর্ডের কর্মচারী ছিলেন। [৩] তিনি হালিমা খাতুনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

কাজ[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্র
  • ক খ গ ঘ ঙ
  • সুরাইয়া স্নান (১৯৬২)
  • সোনালি আকাশ
  • দুই দিগন্ত (১৯৬৪)
  • রাজা এলো শহরে
  • সাত রং
  • নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা (চলচ্চিত্র)
  • চেনা অচেনা
  • অবাঞ্চিত
  • ধারাপাত
  • প্রতিকার
  • বধূ বিদায়
  • নাচ ঘর
  • ঝনঝনি
  • মাটির পাহাড়
  • এখানে আকাশ নীল
  • কথা দিলাম
  • আবির্ভাব
  • লাল মেমসাহেব
  • অচেনা অতিথি
  • মেহের বানু
  • লেডি ইন্সপেক্টর [২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Lalu Bhai in remembrance…"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০৭-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১ 
  2. "Abdul Ali Lalu passes away"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১ 
  3. "A once celebrated artiste in need of compassion"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৭-০৮-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১