মালির অঞ্চলসমূহ
২০১৬ সাল থেকে মালিকে দশটি অঞ্চল এবং একটি রাজধানী জেলায় বিভক্ত করা হয়েছে। ২০১২ সালে দেশটির অঞ্চলগুলো আট থেকে উনিশটি অঞ্চলে পুনর্গঠন আইন পাস হয়েছিল[১] কিন্তু নতুন অঞ্চলে শুধুমাত্র টাউডেনিট (টমবকটৌ অঞ্চল থেকে বিভক্ত) এবং মেনাকা (পূর্বে সাক গাও অঞ্চলের মেনকা সার্কেল) প্রয়োগ করা শুরু করেছিল।[২][৩] প্রতিটি অঞ্চল তার রাজধানীর নাম বহন করে। অঞ্চলগুলো ৫৬টি সার্কেলে বিভক্ত। সার্কেল এবং রাজধানী জেলা ৭০৩টি কমিউনে বিভক্ত।[৪]
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল হচ্ছে সিকাসো। এখানে ২,৬৪৮ মিলিয়ন মানুষ বসবাস করে। সবচেয়ে কম জনবহুল হচ্ছে কিডাল। কিডালে শুধুমাত্র ৩৮হাজার মানুষ বসবাস করে।
ভূগোল[সম্পাদনা]
শুধুমাত্র ৫টি অঞ্চল প্রধানত মরুভূমি নিয়ে গঠিত। তবে, তাদেরও দেশের ভূমির অর্ধেক রয়েছে। বৃহত্তম অঞ্চল টাউডেনিট, সবচেয়ে ছোট সেগো। অথবা যদি বামাকোকে অন্তর্ভুক্ত , তাহলে বামাকো সবচেয়ে ছোট অঞ্চল।
অঞ্চলসমূহ[সম্পাদনা]
মূলতঃ অঞ্চলগুলো রোমান সংখ্যা হিসেবে পশ্চিম থেকে পূর্ব পর্যন্ত সংখ্যাযুক্ত। [৫] রাজধানী বামাকো আলাদাভাবে পরিচালিত হয় এবং এটি নিজস্ব জেলায় রয়েছে। দশটি অঞ্চল এবং বামাকো জেলা নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। জনসংখ্যার পরিসংখ্যানগুলি ১৯৯৮ এবং ২০০৯ সালের আদমশুমারি থেকে। [৬]
অঞ্চলের নাম | অঞ্চল নম্বর | এলাকা (বর্গকিমি) | জনসংখ্যা (আদমশুমারি ১৯৯৮) |
জনসংখ্যা (আদমশুমারি ২০০৯) |
---|---|---|---|---|
কায়েস | I | ১১৯,৭৪৩ | ১,৩৭৪,৩১৬ | ১,৯৯৩,৬১৫ |
কৌলিকোরো | II | ৯৫,৮৪৮ | ১,৫৭০,৫০৭ | ২,৪২২,১০৮ |
বামাকো | সংখ্যাহীন | ২৫২ | ১,০১৬,২৯৬ | ১,৮১০,৩৬৬ |
সিকাসো | III | ৭০,২৮০ | ১,৭৮২,১৫৭ | ২,৬৪৩,১৭৯ |
সেগো | IV | ৬৪,৮২১ | ১,৬৭৫,৩৫৭ | ২,৩৩৮,৩৪৯ |
মপ্তি | V | ৭৯,০১৭ | ১,৪৮৪,৬০১ | ২,০৩৬,২০৯ |
টমবকটৌ | VI | ৪৯৬,৬১১ | ৪৪২,৬১৯ | ৬৭৪,৭৯৩ |
গাও | VII | ৮৯,৫৩২ | ৩৪১,৫৪২ | ৫৪২,৩০৪ |
কিডাল | VIII | ১৫১,৪৩০ | ৩৮,৭৭৪ | ৬৭,৭৩৯ |
টাউডেনিট | IX | - | - | - |
মেনাকা | X | ৮১,০৪০ | - | - |
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "LOI No 2012-017 DU 02 MARS 2012 PORTANT CREATION DE CIRCONSCRIPTIONS ADMINISTRATIVES EN REPUBLIQUE DU MALI" (পিডিএফ)। Journal officiel de la République du Mali। ২ মার্চ ২০১২। পৃষ্ঠা 364। ২৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Régionalisation: Deux Nouvelles régions créées au Mali"। Malijet। ২১ জানুয়ারি ২০১৬। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Report of the Secretary-General on the situation in Mali" (পিডিএফ)। MINUSMA। ২৮ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Loi N°99-035/ Du 10 Aout 1999 Portant Creation des Collectivites Territoriales de Cercles et de Regions (পিডিএফ) (ফরাসি ভাষায়), Ministère de l'Administration Territoriales et des Collectivités Locales, République du Mali, ১৯৯৯, ২০১২-০৩-০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা .
- ↑ Évaluation de la coopération décentralisée franco-malienne La coopération décentralisée franco-malienne, état des lieux ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে, Ministère des Affaires étrangères et européennes (French Ministry of Foreign Affairs).
- ↑ Resultats Provisoires RGPH 2009 (পিডিএফ) (ফরাসি ভাষায়), République de Mali: Institut National de la Statistique, ১১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২২ .