দরজি পাখি টুনটুনি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

দরজি পাখি টুনটুনি
Vembanad Lake, কেরালা, ভারত
Call
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: প্রাণী জগৎ
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: পক্ষী
বর্গ: প্যাসারিফর্মিস
পরিবার: সিস্টিকোলিদে
গণ: Orthotomus
প্রজাতি: O. sutorius
দ্বিপদী নাম
'অর্থোটোমাস সুটোরিয়াস
(Pennant, ১৭৬৯)
উপপ্রজাতি
  • ও. এস.সুটোরিয়াস (Pennant, ১৭৬৯)
  • ও. এস. ফার্নান্দোনিস (Whistler, 1939)
  • ও. এস. গুজুরাটাস (Latham, 1790)
  • ও. এস. পাতিয়া Hodgson, ১৮৪৫
  • ও. এস. লুটেয়াস Ripley, ১৯৪৮
  • ও. এস. ইনএক্সপেক্টাটাস La Touche, ১৯২২
  • ও. এস. ম্যাকালিকোলিস F. Moore, ১৮৫৫
  • ও. এস. লঙ্গিক্যাউডা (J. F. Gmelin, ১৭৮৯)
  • ও. এস. এডেলা Temminck, ১৮৩৬

দরজি পাখি টুনটুনি (অর্থোটমাস সুটোরিয়াস ) হল একটা গায়ক পাখি যাকে ক্রান্তীয় এশিয়া জুড়ে দেখা যায়। গাছের পাতা একসঙ্গে 'সেলাই' করে বাসা বানানোর জন্যে এই পাখি জনপ্রিয় এবং রুডইয়ার্ড কিপলিং তার দ্য জাঙ্গল বুক বইতে একে অমর করে রেখেছেন, শহরের বাগানে এটা একটা সাধারণ বাসা। যদিও এই লাজুক পাখিরা গাছের পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকে, তাদের জোরালো ডাকাডাকি তাদের উপস্থিতির জানান দেয়। লম্বা খাড়া ল্যাজ থাকায় তাদের স্বাতন্ত্রসূচক লাগে, শরীরের ওপর দিকটা সবুজাভ এবং ছাইরঙা কপাল ও মাথা। এই চড়াই-জাতীয় পাখি বৈশিষ্ট্যমূলকভাবে দেখা যায় খোলা খামার জমি, ঝোপ, বনপ্রান্ত এবং বাগানে। দরজি পাখিরা বাসা গড়ার ঢঙ থেকে তাদের নামটা পেয়েছে। গাছের বড়ো পাতা ঠোঁট দিয়ে সূঁচের মতো একসঙ্গে গাছের আঁশ অথবা মাকড়সার জালের রেশমি সুতো দিয়ে কাঠামো করে তার মধ্যে আসল বাসা গড়ে।

বেশির ভাগ গায়ক পাখির মতো দরজি পাখি টুনটুনিও কীটভোজী। এর গান হল জোরালো টুঁই-টুঁই-টুঁই আওয়াজ জনগণের মধ্যে বৈচিত্র্যপূর্ণ। দ্বিস্বরবিশিষ্ট ডাক কখনো কখনো বার বার শুনতে পাওয়া যায়।[২]

শ্রেণিবিন্যাসের সূত্র এবং রীতিসমূহ[সম্পাদনা]

বৈজ্ঞানিক নাম সুটোরিয়াস বাংলায় 'মুচি' বরঞ্চ 'দরজি' নামের চেয়ে, যখন অর্থোটোমাস  হল 'সোজা-কাটা'।[৩][৪]

এই প্রজাতিটা গোড়ার দিকে সিলভিদে পরিবারে ছিল, কিন্তু অতি সম্প্রতি আণবিক গবেষণায় প্রজাতিটিকে সিস্টিকোলিদে পরিবারের মধ্যে প্রিনিয়া এবং সিস্টিকোলা এদের সঙ্গে রাখা হয়েছে।[৫]

উপজাতিদের কতকগুলো দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে যাওয়ায় স্বীকৃত হয়েছিল। মনোনীত জাতিটা হল শ্রীলঙ্কার নিম্নভূমি থেকে। ও. এস. ফার্নান্দোনিস  জাতির দেখা  পাওয়া যায় শ্রীলঙ্কার উচ্চভূমিতে। প্রতিবেশী ভারতের উপদ্বীপ অঞ্চলে এবং পাকিস্তানের পশ্চিমে আছে ও. এস. গুজুরাটাস, যেখানে উত্তর দিকে ও. এস. পাতিয়া  দেখা যায় নেপালের তরাই অঞ্চলে, পাশাপাশি হিমালয়ের পাদদেশে মায়ানমার পর্যন্ত। ও. এস. পাতিয়া প্রজাতির সামান্যেরও দেখা মেলে পূর্বঘাট পর্বতমালার (ওয়াঙ্গাসারা)[৬] উত্তরাঞ্চলে। ভারতের উত্তর-পূর্ব পার্বত্য অঞ্চলে আছে ও. এস. লুটেয়াস।  দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ও. এস. ইনএক্সপেক্টাটাস এবং ও. এস. ম্যাকালিকোলিস দেখা যায় থাইল্যান্ড, লায়োস, মালয়েশিয়া, ক্যাম্পুচিয়া ও ভিয়েতনামে। দক্ষিণ-পূর্ব চিন, হাইনান দ্বীপসহ, এবং ভিয়েতনামের টনকিনে আছে ও. এস. লঙ্গিক্যাউডা যখন জাভা দেশে দেখা যায় ও. এস. এডেলা।

বিবরণ[সম্পাদনা]

দরজি পাখি টুনটুনি হল একটা উজ্জ্বল রঙের পাখি, যার শরীরের ওপরের অংশগুলো সবুজাভ এবং নিচের অংশগুলো ছাইরঙা। তারা সাধারণত ১০ থেকে ১৪ সেন্টিমিটার (৩.৯ থেকে ৫.৫ ইঞ্চি) আকারের হয় এবং ওজন ৬ থেকে ১০ গ্রাম (০.২১ থেকে ০.৩৫ পাউন্ড)। তাদের ছোটো চক্রাকার ডানা আছে, একটা লম্বা ল্যাজ, পাগুলো শক্ত এবং ওপরের চোয়াল পর্যন্ত বাঁকানো আগাযুক্ত ধারালো ঠোঁট। তারা হল গায়ক পাখি-সদৃশ, প্রায়ই চারিদিকে ঘোরায় এরকম খাড়া উঁচু লম্বা ল্যাজ আছে। মাথাটা পিঙ্গল এবং ওপরের অংশ প্রধানত হালকা সবুজ রঙের। শরীরের নিচের অংশ ঘি-রঙের হয়। লিঙ্গগতভাবে টুনটুনিরা প্রায় অভিন্ন হয়, একমাত্র বংশ বৃদ্ধি করার সময় মর্দ পাখিদের লম্বা ল্যাজের মাঝে পালক থাকে, যদিও যাদুঘরে নমুনা সমীক্ষায় লিঙ্গভিত্তিক দ্বি-অঙ্গসংস্থান নির্ধারণে বিশ্বস্ততা প্রশ্নাতীত ছিলনা।[৭]] নবীন পাখিরা অনুজ্জ্বল হয়।[৮] এরা যখন ডাকে ঘাড়ের পাশে কালো প্রলেপটা দৃশ্যমান হতে থাকে।[8] এটা হয়ে থাকে দুই লিঙ্গেই কালো রঞ্জিত খোলা চামড়ায় এবং কখনো কখনো একটা কালো ডোরা দেখা যায়।[৯]

আচরণ এবং বাস্তুসংস্থান[সম্পাদনা]

পোকামাকড়ের সন্ধানে

দরজি পাখি টুনটুনিদের একা কিংবা জোড়ায় দেখা যায়, সাধারণত নিচু কমজোর গাছ অথবা মাটিতে লাফালাফি করে। পোকাদের পক্ষে কপাল এবং জানা ব্যাপার হল গুবরেপোকা ও ছারপোকা জাতীয় প্রজাতি তাদের খোরাক। ফুলে বসা পোকামাকড়দের আক্রমণ করে এবং আমের পুষ্পবিন্যাসের পক্ষে এটা জানা। তারা মধুর জন্যে বমব্যাক্স, সলমালিয়া ধরনের ফুলগুলোতে ঘুরে বেড়ায় এবং কখনো বা ফুলের রেণুতে ঢাকা পড়ে তাদের আকৃতি সোনালি মাথাওয়ালা করে দেয়।[৯]

বংশবৃদ্ধি না-করার সময় এই পাখিরা ঘুমোনোর জায়গায় একা-ই থাকে, কিন্তু বংশবৃদ্ধির ঋতুতে তারা পাশাপাশি ঘুমোয়, কখনো আবার নতুন ডানাযুক্ত অল্পবয়সী পাখিরা বড়োদের সঙ্গ গা-লাগালাগি করে থাকে। ঘুমোবার জায়গাগুলো পছন্দ করে গাছের কোনো সরু ডালে, যেখানে তাদের ওপরে আচ্ছাদন আছে এবং এটা প্রায়ই মানুষের বসবাস আর আলোর কাছাকাছি।[১০]

বংশবৃদ্ধি[সম্পাদনা]

বাসায় নাচিগুলো দেখা যাচ্ছে

টুনটুনিদের বংশবৃদ্ধির ঋতু হল মার্চ থেকে ডিসেম্বর, ভারতে এর সর্বোচ্চ সময় হল জুন থেকে অগস্ট, বর্ষার সঙ্গে সমকালীন। শ্রীলঙ্কায় বংশবৃদ্ধির প্রধান পর্যায় হল মার্চ থেকে মে এবং অগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর, যদিও তারা সারা বছরই বংশবৃদ্ধি করতে পারে। [২]

যদিও তাদের বাসা বানানোর অভ্যাস থেকে তাদের নামটা এসেছে, বাসাটা সেরকম অদ্বিতীয় কিছু নয় এবং এধরনের অনেক টুনটুনি গায়ক পাখিদের মধ্যে যেটা দেখা যায়। বাসাটা একটা গভীর পেয়ালা যেন, নরম দড়ির মতো জিনিস দিয়ে বাঁধা এবং পাতলা পাতার পাত দিয়ে আটকানো বাসার ওপর থেকে দেখে বোঝা মুশকিল ওটা কী। কাঁচা পাতার কিনারাগুলো এমন সূক্ষ্মভাবে ফুটো করা হয় যাতে ওগুলো শুকিয়ে হলদেটে না-হয়, এছাড়া ছদ্মবেশ যোগ করা হয় বাড়তি হিসেবে। শ্রীলঙ্কায় দরজি পাখি টুনটুনিদের বাসা বাঁধার দড়ির সন্ধান করতে গিয়ে ক্যাসে উড দেখেন যে, ইউফরবিয়া, সিবা পেন্টান্দ্র এবং বমব্যাক্স মালাব্যারিকাম এই জীবকুল শনের আঁশ দিয়ে বাসা বাঁধে। জের্ডন লিখেছেন যে, পাখিটা গিঁট বাঁধে, যদিও কোনো গিঁটই দেয়না! উড দরজি পাখি টুনটুনিদের বাসা সেলাই করার পদ্ধতির শ্রেণিবিভাগ করেছেন, নাচি তৈরি, ফিতে বাঁধা এবং জড়িয়ে ঢাকা দেওয়া। কোনো কোনো ক্ষেত্রে একটা বড়ো পাতার কিনারাগুলোকে নাচি দিয়ে আটকে বাসা বানানো হয়। কখনোবা একটা নাচি থেকে বেড়ে থাকা আঁশ দিয়ে পরবর্তী ফুটোর সঙ্গে ঠিক সেলাইয়ের মতো দেখতে হয় এমনভাবে যোগ করে।[৪] দুটো পাতার কিনারা একসঙ্গে জড়ো করে সূঁচের মতো বিঁধে তার ভিতর আঁশ ঢুকিয়ে সেলাই করে। আঁশগুলো তালগোল পাকিয়ে বাইরে আসে আর সেটা দেখে একদম নাচির মতোই মনে হয়।[১১] এদের বাসা নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ হয় এবং কিছু সম্ভবত সর্বসাকুল্যে পাতার দোলনার ঘাটতি থাকে। একজন পর্যবেক্ষক বর্ণনা করেছেন যে, এই পাখিরা তুলো পাওয়া গেলেও তা ব্যবহার করেনা।[১২] যখন অন্য একজন পর্যবেক্ষক, এডোয়ার্ড হ্যামিল্টন আইটকেন এই পাখিদের কৃত্রিমভাবে জোগান দেওয়া তুলো ব্যবহারে প্ররোচিত করেছিল।[১৩] দরজি পাখি টুনটুনিদের বাসায় সাধারণত তিনটে ডিমের ওপর তা দেওয়ার ব্যাপারটা লক্ষ করা যায়।[১৪][১৫]

ডিমে তা দেওয়ার পর্যায়কাল হল কমবেশি ১২ দিন। মেয়ে এবং মর্দ দুজনেই কচি বাচ্চাকে খাওয়ায়। তীক্ষ্ণদন্তী, বিড়াল, বড় কুবো, গিরগিটি এবং অন্যান্য শিকারি প্রাণীদের আক্রমণে ডিম এবং বাচ্চা অবস্থায় মরণশীলতা অনেক বেশি।[৯] নবীন বাচ্চাদের ডানা গজাতে প্রায় ১৪ দিন লাগে। কোনো কোনো সূত্রানুযায়ী মা-পাখি একাই ডিমে তা দেয়, যখন নাকি অন্যদের মতামত হল যে, দুই লিঙ্গই ডিমে তা দিয়ে থাকে; যাই হোক, মা ও বাবা-পাখি দুজনেই কচি বাচ্চাকে খাওয়ানো এবং তাদের স্বাস্থ্যবিধানে যত্নশীল।[১৬] বাবাপাখি ডিমে তা দেওয়াকালীন মাপাখিকে খাওয়ায় বলে জানা যায়।[৯] একটা অস্বাভাবিক ঘটনা হল, অন্য জোড়ার বাচ্চাদের বদলি অবস্থানের বাসায় এক দরজি পাখি দম্পতি পোষ্য হিসেবে গ্রহণ করার নথি পাওয়া যায়।[১৭] অনেক সময় শোকপূর্ণ অনধিকার প্রবেশকারী কোকিলের (ক্যাকোম্যান্টিস মেরুলিনাস) দ্বারা বাসায় পরজীবী জীবাণুর অবস্থান ঘটে।[৯]

কৃষ্টিতে[সম্পাদনা]

এশীয় পাখিদের জন্যে জন গৌল্ড কৃত খোদাই

'রিক্কি-টিক্কি-টবি', রুডইয়ার্ড কিপলিং-এর জাঙ্গল বুক গল্পগুলোর মধ্যে একটা, এক দরজি পাখি টুনটুনিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে, দরজি (উর্দুতে যার অর্থ 'টেলর') আর তার বউ, যারা হল গল্পের মুখ্য চরিত্র।[১৮] বলা হয় দরজির বউ আঘাতের ছলনা করেছিল, কিন্তু এই ব্যবহার প্রাণীদের মধ্যে অজানা ছিল।[১৯]  উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী লিখিত বাংলা শিশু লোকগাথা 'টুনটুনির বই', নামে একটা উচ্চাঙ্গের বই প্রকাশের পর এই প্রাণীদের আঞ্চলিক নাম টুনটুনি চালু হয়।.[২০]

আঞ্চলিক নামগুলো[সম্পাদনা]

অসমীয়া - টিপচী চৰাই (টিপসি সরাই), বাংলা - টুনটুনি (টুনটুনি), গুজরাটি- દરજીડો, হিন্দি - दर्जी (দরজি), কন্নড় - ಸಿಂಪಿಗ, মালয়ালম - അടയ്ക്കാപ്പക്ഷി, মারাঠি - शिंपी (শিনপি), নেপালি - पातसिउने फिस्टो (পাতসিউনে ফিস্টো), সিংহলী - බට්ටිච්චා (বাত্তিচ্চা)।

গ্যালারি[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Orthotomus sutorius"বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2013.2প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৩ 
  2. Rasmussen, P.C.; Anderton, J.C. (২০০৫)। Birds of South Asia: The Ripley Guide. Vol. 2। Smithsonian Institution & Lynx Edicions। পৃষ্ঠা 477। 
  3. Dewar, Douglas (১৯০৯)। Birds of the plains। John Lane। পৃষ্ঠা 62–67। 
  4. Wood, Casey A. (১৯২৫)। The nest of the Indian tailor bird। Smithsonian Report। পৃষ্ঠা 349–354। 
  5. Alström, Per; Ericson, PG; Urban Olsson; Per Sundberg (২০০৬)। "Phylogeny and classification of the avian superfamily Sylvioidea" (PDF)Molecular Phylogenetics and Evolution38 (2): 381–397। ডিওআই:10.1016/j.ympev.2005.05.015পিএমআইডি 16054402 
  6. Ripley, S. Dillon; Beehler, Bruce M.; Raju, KSR Krishna (১৯৮৮)। "Birds of the Visakhapatnam Ghats, Andhra Pradesh-2"J. Bombay Nat. Hist. Soc.85 (1): 90–107। 
  7. Ali, Salim; Whistler, Hugh (১৯৩৯)। "The birds of Central India. Part I."J. Bombay Nat. Hist. Soc.41 (1): 82–106। 
  8. Cave, Walter A. (১৯১৩)। "The Birds of Colombo"Spolia Zeylanica8: 94–115। 
  9. Ali, S.; Ripley, S.D. (১৯৯৭)। Handbook of the birds of India and Pakistan8 (2nd সংস্করণ)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 78–84। আইএসবিএন 0195636570 
  10. Andheria, A. P. (২০০২)। "Roosting behaviour of common tailorbird Orthotomus sutorius (Pennant)"J. Bombay Nat. Hist. Soc.99: 312–315। 
  11. Neelakantan, K.K. (১৯৭৬)। "On some nests of the Tailor Bird (Orthotomus sutorius)"J. Bombay Nat. Hist. Soc.73 (2): 396–400। 
  12. Briggs, F.S. (১৯২৯)। "A note on the breeding of the Tailor Bird Orthotomus sutorius"J. Bombay Nat. Hist. Soc.33 (3): 710–712। 
  13. Aitken, Edward H. (১৯০০)। The common birds of Bombay। Thacker & Co। পৃষ্ঠা 106। 
  14. Tiwari, J.K.; Anupama (২০০৬)। "Nest structure variation in Common Tailorbird Orthotomus sutorius in Kutch, Gujarat" (পিডিএফ)Indian Birds2 (1): 15। ২০ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৮ 
  15. Whistler, Hugh (১৯৪৯)। Popular Handbook of Indian. Birds Edition 4.। Gurney and Jackson। পৃষ্ঠা 167–168। 
  16. Neelakantan, K.K. (১৯৭৬)। "On a nesting pair of Tailor Birds (Orthotomus sutorius)"J. Bombay Nat. Hist. Soc.73 (1): 219–221। 
  17. Rane, Ulhas (১৯৮৩)। "Unusual adoption by Tailor Birds (Orthotomus sutorius Pennant)"J. Bombay Nat. Hist. Soc.80 (3): 641–642। 
  18. Finn, Frank (১৯০৪)। Birds of Calcutta। Thacker, Spink & Co। পৃষ্ঠা 34–38। 
  19. Swarth, Harry S. (১৯৩৫)। "Injury-Feigning in Nesting Birds"The Auk52 (3): 352–354। ডিওআই:10.2307/4077800 
  20. Finn, Frank (১৯১৫)। Garden and aviary birds of India (2nd সংস্করণ)। Thacker, Spink & co.। পৃষ্ঠা 35। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]