বনকালিম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→আহার্য উদ্ভিদ: সম্প্রসারণ |
সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
||
৬৯ নং লাইন: | ৬৯ নং লাইন: | ||
=== শূককীট === |
=== শূককীট === |
||
==== আহার্য উদ্ভিদ ==== |
==== আহার্য উদ্ভিদ ==== |
||
এই শূককীট বিভিন্ন ধরনের লেবু গাছের পাতা যেমন- [[পাতিলেবু]] [[Citrus limon]], [[কমলালেবু]] [[Citrus sinensis]], [[জাম্বুরা]] [[:en:Citrus grandis|Citrus grandis]],''[[Paramignya scandens]]'' ইত্যাদির রসালো অংশ আহার করে। |
এই শূককীট বিভিন্ন ধরনের লেবু গাছের পাতা যেমন- [[পাতিলেবু]] [[Citrus limon]], [[কমলালেবু]] [[Citrus sinensis]], [[জাম্বুরা]] [[:en:Citrus grandis|Citrus grandis]],''[[Paramignya scandens]]'' ইত্যাদির রসালো অংশ আহার করে।<ref>{{cite web|last1=Ghorai|first1=N.|title=''Altitudinal Distribution of Papilionidae Butterflies along with Their Larval Food Plants in the East Himalayan Landscape of West Bengal, India''|url=http://file.scirp.org/pdf/JBM_2014030611284672.pdf|publisher=Journal of Biosciences and Medicines|page=1-8|volume=2|accessdate=23 January 2017}}</ref> |
||
=== মূককীট === |
=== মূককীট === |
১৭:৫৭, ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৭ বছর আগে Atudu (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
বনকালিম Great Mormon | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Arthropoda |
শ্রেণী: | Insecta |
বর্গ: | Lepidoptera |
পরিবার: | Papilionidae |
গণ: | Papilio |
প্রজাতি: | P. memnon |
দ্বিপদী নাম | |
Papilio memnon Linnaeus, 1758 | |
Subspecies | |
| |
প্রতিশব্দ | |
Princeps memnon |
আকার
প্রসারিত অবস্থায় বনকালিমের ডানার আকার ১২০-১৫০ মিলিমিটার দৈর্ঘের হয়।
উপপ্রজাতি
ভারতে প্রাপ্ত বনকালিম এর উপপ্রজাতি হল-[১]
- Papilio memnon agenor Linnaeus, 1758 – Continental Great Mormon
বিস্তার
বর্ণনা
স্ত্রী বনকালিমের বিভিন্ন রূপ দেখা যায়। পুরুষ বনকালিমও একাধিক রূপের অধিকারি তবে তার সংখ্যা স্ত্রীর রূপবৈচিত্র্যের তুলনায় কম। উইন্টার-ব্লাইদ পুরুষ বনকালিমের চারটে আলাদা রূপ এবং স্ত্রী প্রজাপতির ন’টি আলাদা রূপের কথা উল্লেখ করেছেন। এর মধ্যে স্ত্রী এবং পুরুষের কয়েকটি রূপ সাদৃশ্য হওয়ার লিঙ্গ নির্বিশেষে মোট রূপ এর সংখ্যা ৯’টি। তবে সবকটি রূপ সর্বত্র পাওয়া যায় না। পশ্চিমবঙ্গে অ্যাজিনর এবং পলিম্নেস্টরয়ডেস – স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়কেই এই দুটো রূপে পাওয়া যায়। সিকিমে স্ত্রী বনকালিমের আরও দুটো রূপ পাওয়া যায়- অ্যালকানর এবং বাটলেরিয়ানাস।[২][৩][৪] অ্যাজিনর রূপটিকে টিপিক্যাল অথবা প্রতিনিধিস্থানীয় বলে ধরা হয়।
অ্যাজিনর রূপ
অ্যাজিনর রূপে স্ত্রী এবং পুরুষ বনকালিমের পিছনের ডানায় লেজ থাকে না।
পুরুষ
পুরুষ বনকালিমের ডানার ওপর-পিঠ নীলচে কালো বর্নের। শিরার ফাঁকে ফাঁকে ফ্যাকাশে নীলচে ধুলোট আঁজি থাকে। সামনের ডানার পক্ষমূলের কাছে সিঁদুরে লাল দাগ দেখা যায় তবে অনেক সময় এই লাল রঙ দেখা যায় না। নীচের ডানার পিঠ সামনের ডানার ওপর পিঠের মতো, ফ্যাকাশে নীলচে ধুলোট আঁজিগুলি তুলনায় চওড়া। পিছনের ডানায় শিরার মাঝের অঞ্চল অথবা ইন্টারস্পেস কালো বর্নের। উভয় ডানার পক্ষমূলে সিঁদুরে লাল ছোপ থাকে। ভূমিকোনে লালচে ছোপ এর উপর কালো বিন্দু থাকে। ১ এবং ২ নং শিরার মধ্যবর্তী অঞ্চলে বিন্দুগুলি স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়। ৩ এবং ৪ নং শিরামধ্য লাল রঙ ফ্যাকাশে হয়ে কালো বিন্দুগুলি ক্রমশ ডানার মূল জমিতে মিশে গেছে।[৫]
স্ত্রী
স্ত্রী বনকালিমের ওপর পিঠ সামনের ডানার পক্ষমূল ঘেঁষে কক্ষের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ সিঁদুর লাল বর্নের। ডানার বাকি অংশ কালচে ধূসর তবে শিরা এবং শিরাগুলির মাঝামাঝি অংশগুলি কালো। পিছনের ডানায় পক্ষমূলের দিকে অর্ধেক অংশ কালো এবং এই কালো অংশের শেষ প্রান্তে কিছু নীলচে আঁজি আছে। বাকি অর্ধেক ডানা সাদা বর্নের। পার্শবপ্রান্তের কাছে এই সাদা অংশের উপর লম্বাটে কালো ছোপ দেখা যায়। ১ থেকে ৩ নং শিরামধ্য অঞ্চলের এই কালো ছোপ গুলিকে ঘিরে লাল রঙের অংশ দেখা যায়।
পলিম্নেস্টরয়ডেস রূপ
পলিম্নেস্টরয়ডেস রূপে স্ত্রী এবং পুরুষ বনকালিমের পিছনের ডানায় লেজ থাকে না।
স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়কে এই রূপে পাওয়া যায়। এই রূপটির সাথে ব্লু মরমন প্রজাপতির সাদৃশ্য আছে। উইন্টার-ব্লাইদ লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গে বনকালিম এবং ব্লু মরমনকে অনেক সময় একই এলাকায় উড়তে দেখা যায়। তাঁর অনুমান এই সব অঞ্চলে সম্ভবত এদের মধ্য আন্তঃপ্রজননও ঘটে। সিকিমের অনুচ্চ এলাকায় এই ধরনের আন্তঃপ্রজননের সম্ভবনা কথা উল্লেখ করেছেন পিটার স্মেটাচেকও[৬] । ওখানে এই দুই প্রজাতির মাঝামাঝি বৈশিষ্ট্যযুক্ত বিভিন্ন নমুনা পাওয়া গেছে।[৭]
পুরুষ
পুরুষ বনকালিমের ওপর পিঠে কালচে রঙের ওপর মাঝ আঁচলে আকাশি টানা দেখা যায়।
বৈশিষ্ট্য
ডিম
শূককীট
আহার্য উদ্ভিদ
এই শূককীট বিভিন্ন ধরনের লেবু গাছের পাতা যেমন- পাতিলেবু Citrus limon, কমলালেবু Citrus sinensis, জাম্বুরা Citrus grandis,Paramignya scandens ইত্যাদির রসালো অংশ আহার করে।[৮]
মূককীট
জীবনচক্রের চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
- ↑ "Papilio memnon Linnaeus, 1758 – Great Mormon"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারী ২০১৭।
- ↑ C. A. Clarke, P. M. Sheppard & I. W. B. Thornton (১৯৬৮)। "The genetics of the mimetic butterfly Papilio memnon L."। Philosophical Transactions of the Royal Society B। 254 (791): 37–89। জেস্টোর 2416804। ডিওআই:10.1098/rstb.1968.0013। বিবকোড:1968RSPTB.254...37C।
- ↑ C. A. Clarke & P. M. Sheppard (১৯৭১)। "Further studies on the genetics of the mimetic butterfly Papilio memnon L."। Philosophical Transactions of the Royal Society B। 263 (847): 35–70। জেস্টোর 2417186। ডিওআই:10.1098/rstb.1971.0109। বিবকোড:1971RSPTB.263...35C।
- ↑ C. A. Clarke & P. M. Sheppard (১৯৭৩)। "The genetics of four new forms of the mimetic butterfly Papilio memnon L."। Proceedings of the Royal Society B: Biological Sciences। 184 (1074): 1–14। জেস্টোর 76137। ডিওআই:10.1098/rspb.1973.0027। বিবকোড:1973RSPSB.184....1C।
- ↑ Win, Ni Ni। "External Morphology of adult citrus butterfly, Papilio memnon (Linnaeus, 1758) and Seasonal Abundance of the Species" (পিডিএফ)। Journal of the Myanmar Academy of Arts and Science। পৃষ্ঠা 145-152। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Peter, Smetacek। "The Study of Butterflies" (পিডিএফ)। Resonance। পৃষ্ঠা 8-14। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ A.AE, Shigeru। "Hybrids between Papilio memnon and P. helenus and between P.memnon and P.protenor" (পিডিএফ)। Nanjan University। পৃষ্ঠা 55-62। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Ghorai, N.। "Altitudinal Distribution of Papilionidae Butterflies along with Their Larval Food Plants in the East Himalayan Landscape of West Bengal, India" (পিডিএফ)। Journal of Biosciences and Medicines। পৃষ্ঠা 1-8। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।