বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
৯টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.2
Benzir A. Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
| predecessor = পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন
| predecessor = পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন
| foundation = ২৬ এপ্রিল, ১৯৫২
| foundation = ২৬ এপ্রিল, ১৯৫২
| chairperson = রাগীব নাঈম <ref name="Prothom Alo">{{cite web |script-title=bn: সংঘর্ষে জড়িয়ে ছাত্র ইউনিয়নের আলাদা সম্মেলন, পৃথক কমিটি |url=https://www.prothomalo.com/politics/yohrwzuvck}}</ref>
| chairperson = মোঃ ফয়েজ উল্লাহ<ref name="news1">{{Cite news |script-title=bn:ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফয়েজ, সম্পাদক দীপক|url=https://www.prothomalo.com/politics/%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A6%95}}</ref><ref name="news2">{{Cite news |script-title=bn:ছাত্র ইউনিয়নের নতুন সভাপতি ফয়েজ, সম্পাদক দীপক|url=https://www.jugantor.com/politics/others/367214/%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A6%95}}</ref>
| general_secretary = রাকিবুল হক রনি <ref name="Prothom Alo">{{cite web |script-title=bn: সংঘর্ষে জড়িয়ে ছাত্র ইউনিয়নের আলাদা সম্মেলন, পৃথক কমিটি |url=https://www.prothomalo.com/politics/yohrwzuvck}}</ref>
| general_secretary = দীপক শীল<ref name="news1"/><ref name="news2" />
| leader1_title = সাংগঠনিক সম্পাদক
| leader1_name = তামজিদ হায়দার চঞ্চল <ref name="Prothom Alo">{{cite web |script-title=bn: সংঘর্ষে জড়িয়ে ছাত্র ইউনিয়নের আলাদা সম্মেলন, পৃথক কমিটি |url=https://www.prothomalo.com/politics/yohrwzuvck}}</ref>
| slogan = ঐক্য, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি
| slogan = ঐক্য, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি
| headquarters = ২ কমরেড মনি সিংহ সড়ক, পুরানা পল্টন, ঢাকা।
| headquarters = ২ কমরেড মনি সিংহ সড়ক, পুরানা পল্টন, ঢাকা।
২১ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:
'''বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি ছাত্র গণ সংগঠন।<ref name="ref1">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ঘোষণাপত্র ও গঠনতন্ত্র |ইউআরএল=http://bsu1952.org.bd/%e0%a6%98%e0%a7%8b%e0%a6%b7%e0%a6%a3%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a6%a0%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0/ |প্রকাশক=বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন |পাতা=২ |তারিখ=2019-09-09 |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৮-২৬ |আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200712135849/http://bsu1952.org.bd/%E0%A6%98%E0%A7%8B%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0/ |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref><ref name="ref2">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ছাত্র ইউনিয়ন কি ও কেন |ইউআরএল=http://bsu1952.org.bd/%e0%a6%9b%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%87%e0%a6%89%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%bf-%e0%a6%93-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8/ |প্রকাশক=বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন |পাতা=১ |সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-10 |আর্কাইভের-তারিখ=২০২১-০১-২৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210125071229/http://bsu1952.org.bd/%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%93-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8/ |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ছাত্র সংগঠন। সংগঠনটি ১৯৫২ সালের ২৬শে এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.eastchance.com/net/association.asp?id=328 |শিরোনাম=Bangladesh Students' Union (BSU), Bangladesh |প্রকাশক=Eastchance.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2014-06-21}}</ref><ref>পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন : গৌরবের দিনলিপি, মাহফুজ উল্লাহ, পৃষ্ঠা:২৫</ref> সংগঠনটি বিভিন্ন সময় বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল ধারার শিক্ষানীতির জন্য আন্দোলন করে থাকে।<ref name="ref1"/><ref name="ref2"/> [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] সময় সংগঠনটির নিজস্ব গেরিলা বাহিনী ছিল। ১৯৭৩ সালের ১লা জানুয়ারি এই সংগঠনের মতিউল ও কাদের নামের দুজন কর্মী আমেরিকা দ্বারা ভিয়েতনাম আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঢাকায় একটি সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনের মিছিল চলাকালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন। এর ফলস্বরূপ ভিয়েতনাম সরকার মতিউল ও কাদেরকে ভিয়েতনামের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিয়েছিল।{{cn}}
'''বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি ছাত্র গণ সংগঠন।<ref name="ref1">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ঘোষণাপত্র ও গঠনতন্ত্র |ইউআরএল=http://bsu1952.org.bd/%e0%a6%98%e0%a7%8b%e0%a6%b7%e0%a6%a3%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a6%a0%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0/ |প্রকাশক=বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন |পাতা=২ |তারিখ=2019-09-09 |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৮-২৬ |আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200712135849/http://bsu1952.org.bd/%E0%A6%98%E0%A7%8B%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0/ |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref><ref name="ref2">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ছাত্র ইউনিয়ন কি ও কেন |ইউআরএল=http://bsu1952.org.bd/%e0%a6%9b%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%87%e0%a6%89%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%bf-%e0%a6%93-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8/ |প্রকাশক=বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন |পাতা=১ |সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-10 |আর্কাইভের-তারিখ=২০২১-০১-২৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210125071229/http://bsu1952.org.bd/%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%93-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8/ |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ছাত্র সংগঠন। সংগঠনটি ১৯৫২ সালের ২৬শে এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.eastchance.com/net/association.asp?id=328 |শিরোনাম=Bangladesh Students' Union (BSU), Bangladesh |প্রকাশক=Eastchance.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2014-06-21}}</ref><ref>পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন : গৌরবের দিনলিপি, মাহফুজ উল্লাহ, পৃষ্ঠা:২৫</ref> সংগঠনটি বিভিন্ন সময় বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল ধারার শিক্ষানীতির জন্য আন্দোলন করে থাকে।<ref name="ref1"/><ref name="ref2"/> [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] সময় সংগঠনটির নিজস্ব গেরিলা বাহিনী ছিল। ১৯৭৩ সালের ১লা জানুয়ারি এই সংগঠনের মতিউল ও কাদের নামের দুজন কর্মী আমেরিকা দ্বারা ভিয়েতনাম আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঢাকায় একটি সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনের মিছিল চলাকালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন। এর ফলস্বরূপ ভিয়েতনাম সরকার মতিউল ও কাদেরকে ভিয়েতনামের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিয়েছিল।{{cn}}


বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বর্তমান কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ ৪১ জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি মোঃ ফয়েজ উল্লাহসাধারণ সম্পাদক দীপক শীল। এটি বাংলাদেশের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ছাত্র এবং যুব সংগঠনের সদস্য হিসাবে বিশ্বজুড়েও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে এটি প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারিতে “জয়ধ্বনি” নামক সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পত্রিকা প্রকাশ করে থাকে। এটি প্রগতিশীল ছাত্র জোটভুক্ত সংগঠন।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বর্তমান কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ ৪১ জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি রাগীব নাঈম, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হক রনিসাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ হায়দার চঞ্চল। এটি বাংলাদেশের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ছাত্র এবং যুব সংগঠনের সদস্য হিসাবে বিশ্বজুড়েও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে এটি প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারিতে “জয়ধ্বনি” নামক সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পত্রিকা প্রকাশ করে থাকে। এটি প্রগতিশীল ছাত্র জোটভুক্ত সংগঠন।


==ইতিহাস ==
==ইতিহাস ==
১৭৪ নং লাইন: ১৭৬ নং লাইন:
| || অনিক রায়
| || অনিক রায়
|-
|-
| চত্বারিংশ || ২০২০- বর্তমান ||ফয়েজ উল্লাহ
| চত্বারিংশ || ২০২০- ২০২৩ ||ফয়েজ উল্লাহ
| || দীপক শীল
| || দীপক শীল
|-
| একচত্বারিংশ || ২০২৩- বর্তমান ||রাগীব নাঈম
| || রাকিবুল হক রনি
|-
|-
|}
|}

০৯:৩৬, ১১ জুন ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
সভাপতিরাগীব নাঈম [১]
সাধারণ সম্পাদকরাকিবুল হক রনি [১]
সাংগঠনিক সম্পাদকতামজিদ হায়দার চঞ্চল [১]
প্রতিষ্ঠা২৬ এপ্রিল, ১৯৫২
পূর্ববর্তীপূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন
সদর দপ্তর২ কমরেড মনি সিংহ সড়ক, পুরানা পল্টন, ঢাকা।
ভাবাদর্শসমাজতন্ত্র
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তিবিশ্ব গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন
স্লোগানঐক্য, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি
দলীয় পতাকা
ওয়েবসাইট
www.bsu1952.org.bd
বাংলাদেশের রাজনীতি
রাজনৈতিক দল
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী রাজুর স্মরণে সন্ত্রাস বিরোধী ভাস্কর্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বাংলাদেশের একটি ছাত্র গণ সংগঠন।[২][৩] এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ছাত্র সংগঠন। সংগঠনটি ১৯৫২ সালের ২৬শে এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৪][৫] সংগঠনটি বিভিন্ন সময় বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল ধারার শিক্ষানীতির জন্য আন্দোলন করে থাকে।[২][৩] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংগঠনটির নিজস্ব গেরিলা বাহিনী ছিল। ১৯৭৩ সালের ১লা জানুয়ারি এই সংগঠনের মতিউল ও কাদের নামের দুজন কর্মী আমেরিকা দ্বারা ভিয়েতনাম আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঢাকায় একটি সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনের মিছিল চলাকালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন। এর ফলস্বরূপ ভিয়েতনাম সরকার মতিউল ও কাদেরকে ভিয়েতনামের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিয়েছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বর্তমান কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ ৪১ জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি রাগীব নাঈম, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হক রনি ও সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ হায়দার চঞ্চল। এটি বাংলাদেশের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ছাত্র এবং যুব সংগঠনের সদস্য হিসাবে বিশ্বজুড়েও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে এটি প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারিতে “জয়ধ্বনি” নামক সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পত্রিকা প্রকাশ করে থাকে। এটি প্রগতিশীল ছাত্র জোটভুক্ত সংগঠন।

ইতিহাস

ভাষা আন্দোলনের পটভূমিকায় ছাত্র আন্দোলন তথা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সম্মুখে যেসব নতুন সমস্যা ও প্রশ্নের দেখা দিয়েছিলো তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহনের জন্য ১৯৫২ সালের এপ্রিল মাসে ঢাকায় একটি প্রাদেশিক সম্মেলন হয়। যেখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল শিক্ষার্থীদের একতাবদ্ধ করতে পারে এমন একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ গণ ছাত্র সংগঠন গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে ১৯৫২ সালের ২৬ এপ্রিল ঐক্য, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি -এ চার মূলনিতীকে ভিত্তি করে ঢাকার বার লাইব্রেরি হলে পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩][৬][৭]

জন্মলগ্নে এ-ই সংগঠনের যুগ্ন আহ্বায়ক ছিলেন কাজী আনোয়ারুল আজিম ও সৈয়দ আব্দুস সাত্তার। এরপর ১৯৫২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম সম্মেলনে মোহাম্মদ সুলতান সভাপতি ও মোহাম্মদ ইলিয়াস সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। এই সম্মেলনেই সংগঠনের ঘোষনাপত্র ও গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়। [৩][৮]

মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র ইউনিয়ন

১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারি পূর্বপাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের এক জরুরী কাউন্সিলে শাসনতন্ত্র সম্পর্কে ১৪ দফা দাবি প্রণয়ন করা হয়। এতে বলা হয়- "পাকিস্তানের যে মূল পাঁচটি ভাষাভাষী জাতির অবস্থান, উহাদের সকলকে পাকিস্তান ফেডারেশন হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া স্বতন্ত্র স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের অধিকার সহ পূর্ণ আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার দিতে হইবে।"[৯][১০]

১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউরোপে তৎকালীন চেকোস্লোভাকিয়ার (বর্তমানে স্লোভাকিয়ার রাজধানী ব্রাতিস্লভায়) অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ছাত্র ইউনিয়নের দশম কংগ্রেসে ছাত্র ইউনিয়ন বিশ্বের শতাধিক দেশের ছাত্র প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের জনগণের ন্যায্য দাবি ও সংগ্রামের কথা তুলে ধরে।[১১]

১৯৭১ সালের ১ মার্চ সংসদের অধিবেশন বাতিল করা হলে বায়তুল মোকারম মসজিদের কাছে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ২রা মার্চ সারাদেশে হরতাল পালন করে সংগঠনটি। মার্চের শুরু থেকেই প্রতিদিন বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে ছাত্র-গণ সমাবেশ আয়োজন করে চলমান ঘটনাবলি ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জনগণকে ব্রিফিং করা হতো। ৭-ই মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণের পর থেকেই শোষণ মুক্ত পূর্ব বাংলা কায়েমের জন্য সম্ভাব্য দীর্ঘস্থায়ী সংগ্রামের প্রস্তুতি গ্রহণ করে ছাত্র ইউনিয়ন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে প্রতিদিন সকাল থেকে ছাত্র ইউনিয়ন কর্মীরা শুরু করে কুচকাওয়াজ ও সামরিক প্রশিক্ষণ। সেখানে ডামি রাইফেল দিয়ে অস্ত্র চালানো শেখানো হয়। সংগঠনের নারী কর্মীরাও এ প্রশিক্ষণে অংশ নেয়। প্রয়াত বিপ্লবী ও শহীদদের নামে আলাদা আলাদা ব্রিগেড গঠন করা হয়। এসব ব্রিগেডকে রাজনৈতিক দায়িত্ব দেওয়ার পাশাপাশি সামরিক কুচকাওয়াজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। [১২][১৩]

এছাড়াও ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে জেলা, থানা, প্রাথমিক শাখাসমূহকে সর্বাত্মক রাজনৈতিক প্রচার চালানো, জনগণের মধ্যে সংগ্রাম কমিটি ও গণবাহিনী গঠন করা, গ্রামে কৃষকের মধ্যে আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া ও গণবাহিনীর সমন্বয়ে নিয়মিত প্যারেড কার্যক্রম চালনা করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের নেতা আজিম, শুসীল সহ আরো কয়েজন পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে শহিদ হন।[১৪][১৫]

১৯৭১ সালের ৬ মে দিল্লিতে বাঙালির মুক্তিসংগ্রাম নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্র ইউনিয়ন। সেখানে গণহত্যা ও প্রতিরোধ সংগ্রামের সামগ্রিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয় বিশ্ববাসীর কাছে যেটা সারা দুনিয়ায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশের পক্ষে এটাই ছিল এ ধরনের প্রথম সংবাদ সম্মেলন, যেখানে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি ও সার্বিক পরিস্থিতির বিবরণ দিয়ে ১০ মে, ১৯৭১, আন্তর্জাতিক ছাত্র ইউনিয়ন (IUS) এবং বিশ্ব গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন (WFDY) সহ বিশ্বের সকল আন্তর্জাতিক ছাত্র ও যুব সংগঠন এবং সকল দেশের ছাত্র ও যুব সংগঠনগুলোর কাছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানিয়ে চিঠি পাঠায় ছাত্র ইউনিয়ন। তারপর সারা বিশ্বের ছাত্র-যুব সংগঠনগুলো দ্রুত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে ব্যাপক তৎপরতা শুরু করেন। [১১][১৬]

ছাত্র ইউনিয়নের স্ব-উদ্যোগে যুদ্ধ পরিচালনা ও ব্যাবস্থাপনায় অংশ নিতে মে মাসেই ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টির সাথে বিশেষ গেরিলা বাহিনী গঠিত হয়। মে মাসের ২৮ তারিখে আসামের তেজপুরের নিকটবর্তী সালোনবাড়ি-র ক্যাম্পে এ-র প্রশিক্ষণ শুরু হয়। প্রশিক্ষণ শেষে ত্রিপুরার বেজক্যাম্প থেকেই অপারেশন প্ল্যানিং কমিটির পরিচালনায় দেশের ভেতর গেরিলাদের 'ইনডাকশনে'র কার্যক্রম ও গেরিলা অপারেশনসহ সামরিক তৎপরতা চালানো হয়। [১৫][১৭]

সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে এ-ই বিশেষ বাহিনী ছোট ছোট অপারেশন করতে থাকে। অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে অপারেশন সংখ্যা বাড়তে থাকে। রায়পুরা, মনোহরদী, শিবপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্রগ্রাম, বৃহত্তর বরিশাল প্রভৃতি এলাকায় একের পর এক সফল অভিযান পরিচালিত হয়। ১১ নভেম্বর কুমিল্লার সীমান্তবর্তী বেতিয়ারায় পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে গেরিলা বাহিনীর তুমুল যুদ্ধ হয়। এতে শহীদ হোন ছাত্র ইউনিয়ন নেতা নিজামউদ্দিন আজাদ, সিরাজুল মনির, শহীদুল্লাহ সাউদসহ ৯ জন গেরিলা যোদ্ধা। গেরিলা বাহিনীর একশনগুলাতে ছাত্র ইউনিয়নের যোদ্ধারা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।[১৮][১৯][২০]

নামকরণ

নেত্রকোনা শহরে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের পদযাত্রা

জন্মলগ্নে সংগঠনটির নাম ছিলো "পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন।" পরবর্তীতে ১৯৫২ সালের ডিসেম্বর মাসে সংগঠনটির প্রথম সম্মেলনে অবিভক্ত পাকিস্তানের দুই অঞ্চলের অর্থনীতি, সমাজচেতনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য আলাদা হওয়ায় শুধু পূর্ব পাকিস্তান ভিত্তিক সংগঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সংগঠনটির নাম "পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন" করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পরে সংগঠনটির নাম "বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন" রাখা হয়। [৬][২১][২২] সংগঠনের নাম "বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন" ও ইংরেজিতে “Bangladesh Students' Union”, সংক্ষেপে বাংলায় "ছাত্র ইউনিয়ন" ও ইংরেজিতে “BSU” নামে অভিহিত করা হয়।[২৩]

নেতৃবৃন্দের তালিকা

ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংসদের নেতৃবৃন্দের তালিকা:[৮]

অনুক্রম সময়কাল সভাপতি সাধারণ সম্পাদক
প্রথম ১৯৫২ কাজী আনোয়ারুল আজীম (যুগ্ম-আহ্বায়ক) সৈয়দ আব্দুস সাত্তার(যুগ্ম-আহ্বায়ক)
দ্বিতীয় ১৯৫২-১৯৫৪ মোহাম্মদ সুলতান মোহাম্মদ ইলিয়াস
তৃতীয় ১৯৫৪-১৯৫৬ আব্দুল মতিন গোলাম আরিফ টিপু
চতুর্থ ১৯৫৬-১৯৫৭ কাজী আনোয়ারুল আজীম এস এ বারী এ টি
পঞ্চম ১৯৫৭-১৯৫৮ আব্দুস সাত্তার শাহ আজিজ আক্কাস
ষষ্ঠ ১৯৫৮-১৯৬২ খ ম আলমগীর এ কে সা'দ উদ্দীন
সপ্তম ১৯৬২-১৯৬৩ আহমেদ জামান,জয়নাল আবেদিন খান (কার্যকরী) কাজী জাফর আহমেদ
অষ্টম ১৯৬৩-১৯৬৫ এ কে বদরুল হক বাচ্চু, পঙ্কজ ভট্টাচার্য (কার্যকরী) হায়দার আকবর খান রনো, নুরুল রহমান (কার্যকরী)
নবম ১৯৬৫-১৯৬৬ মতিয়া চৌধুরী সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক
দশম ১৯৬৬-১৯৬৯ সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা
একাদশ ১৯৬৯-১৯৭০ মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা নুরুল ইসলাম নাহিদ
দ্বাদশ ১৯৭০-১৯৭২ নুরুল ইসলাম নাহিদ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম
ত্রয়োদশ ১৯৭২-১৯৭৩ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম আব্দুল কাইয়ুম মুকুল
চতুর্দশ ১৯৭৩-১৯৭৬ নূহ-উল-আলম লেনিন মাহবুব জামান, কাজী আকরাম হোসেন (কার্যকরী)
পঞ্চদশ ১৯৭৬-১৯৮০ কাজী আকরাম হোসেন কামরুল আহসান খান
ষোড়শ ১৯৮০-১৯৮২ আব্দুল মান্নান খান আনোয়ারুল হক
সপ্তদশ ১৯৮২-১৯৮৪ খন্দকার মোহাম্মদ ফারুক আনোয়ারুল হক
অষ্টাদশ ১৯৮৪-১৯৮৬ আনোয়ারুল হক তাহের উল্লা
ঊনবিংশ ১৯৮৬-১৯৮৯ তাহের উল্লা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
বিংশ ১৯৮৯-১৯৯১ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল নাসির-উদ-দুজা
একবিংশ ১৯৯১-১৯৯৩ নাসির-উদ-দুজা রুহিন হোসেন প্রিন্স
দ্বাবিংশ ১৯৯৩-১৯৯৪ রুহিন হোসেন প্রিন্স কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন
ত্রয়োবিংশ ১৯৯৪-১৯৯৬ কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন আসলাম খান
চতুর্বিংশ ১৯৯৬-১৯৯৭ আসলাম খান হাসান হাফিজুর রহমান সোহেল
পঞ্চবিংশ ১৯৯৭-১৯৯৯ হাসান হাফিজুর রহমান সোহেল মনজুর-এ-খোদা টরিক
ষষ্ঠবিংশ ১৯৯৯-২০০০ মনজুর-এ-খোদা টরিক হাসান তারিক চৌধুরী সোহেল
সপ্তবিংশ ২০০০-২০০২ হাসান তারিক চৌধুরী সোহেল শরীফুজ্জামান শরীফ
অষ্টাবিংশ ২০০২-২০০৩ শরীফুজ্জামান শরীফ নূর আলম
ঊনত্রিংশ ২০০৩-২০০৪ লুনা নূর বাকী বিল্লাহ
ত্রিংশ ২০০৪-২০০৬ বাকী বিল্লাহ সামসুল আলম সজ্জন
একত্রিংশ ২০০৬- ২০০৮ সামসুল আলম সজ্জন খান আসাদুজ্জাম মাসুম
দ্বাত্রিংশ ২০০৮ - ২০০৯ খান আসাদুজ্জাম মাসুম মানবেন্দ্র দেব
ত্রয়োত্রিংশ ২০০৯-২০১১ মানবেন্দ্র দেব ফেরদৌস আহমেদ উজ্জল
চতুত্রিংশ ২০১১-২০১২ ফেরদৌস আহমেদ উজ্জল এস এম শুভ
পঞ্চত্রিংশ ২০১২-২০১৪ এস এম শুভ হাসান তারেক
ষট্‌ত্রিংশ ২০১৪-২০১৫ হাসান তারেক লাকি আক্তার
সপ্তত্রিংশ ২০১৫-২০১৭ লাকি আক্তার জি এম জিলানী শুভ
অষ্টাত্রিংশ ২০১৭-২০১৯ জি এম জিলানী শুভ লিটন নন্দি
ঊনচত্বারিংশ ২০১৯-২০২০ মেহেদি হাসান নোবেল অনিক রায়
চত্বারিংশ ২০২০- ২০২৩ ফয়েজ উল্লাহ দীপক শীল
একচত্বারিংশ ২০২৩- বর্তমান রাগীব নাঈম রাকিবুল হক রনি

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. সংঘর্ষে জড়িয়ে ছাত্র ইউনিয়নের আলাদা সম্মেলন, পৃথক কমিটি 
  2. ঘোষণাপত্র ও গঠনতন্ত্র। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। ২০১৯-০৯-০৯। পৃষ্ঠা ২। ২০২০-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৬ 
  3. ছাত্র ইউনিয়ন কি ও কেন। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। পৃষ্ঠা ১। ২০২১-০১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১০ 
  4. "Bangladesh Students' Union (BSU), Bangladesh"। Eastchance.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৬-২১ 
  5. পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন : গৌরবের দিনলিপি, মাহফুজ উল্লাহ, পৃষ্ঠা:২৫
  6. নিতাই দাস। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন: সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। পৃষ্ঠা ১১-১৩। ২০২০-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৯ 
  7. "পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন"সংগ্রামের নোটবুক। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৩ 
  8. "কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ"বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। ২০২১-০১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০১ 
  9. মুক্তি সংগ্রামে ছাত্র ইউনিয়ন। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। পৃষ্ঠা ১১। ২০২০-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২০ 
  10. ড. মোহাম্মদ হাননান। বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস। আগামী প্রকাশনী। 
  11. "নিষ্ঠাবান রাজনীতিবিদ নুরুল ইসলাম নাহিদ"কালের কন্ঠ। ২০১৪-০৩-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  12. "স্মৃতিতে মুক্তিযুদ্ধ"bdnews 24। ২০১৬-০৩-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  13. মুক্তি সংগ্রামে ছাত্র ইউনিয়ন। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। পৃষ্ঠা ১৩-১৪। ২০২০-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২০ 
  14. মুক্তি সংগ্রামে ছাত্র ইউনিয়ন। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। পৃষ্ঠা ১৫। ২০২০-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২০ 
  15. "মুক্তিযুদ্ধে ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টি ও ছাত্র ইউনিয়নের ভূমিকা"NTV। ২০১৫-১২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  16. "শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ - এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২০১৭-০৪-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  17. "ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের বিশেষ গেরিলা বাহিনী প্রসঙ্গে"সাপ্তাহিক একতা। ২০২০-০৮-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  18. "বেতিয়ারা যুদ্ধের শহীদদের স্মরণ"প্রথম আলো। ২০১৪-০৯-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  19. "১১ নভেম্বর ঐতিহাসিক বেতিয়ারা শহীদ দিবস"বাংলা ট্রিবিউন। ২০১৫-০৯-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  20. "১১ নভেম্বর বেতিয়ারা শহীদ দিবস"Bangladesh News Hour। ২০১৭-০৯-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  21. "গৌরবের দিনলিপি"প্রথম আলো। ২০১৩-০৪-১২। ২০১৯-০১-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  22. "ছাত্র ইউনিয়নের ৬৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ"বাংলা ট্রিবিউন। ২০১৭-০৪-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৬ 
  23. ঘোষণাপত্র ও গঠনতন্ত্র। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। ২০১৯-০৯-০৯। পৃষ্ঠা ৩০। ২০২০-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৬ 

বহিঃসংযোগ