প্রবেশদ্বার:সড়ক
রাস্তা বা সড়ক (ইংরেজি: Road) এক টুকরো ভূমিবিশেষ যা দুই বা ততোধিক স্থানের সাথে সংযোগ রক্ষা করে। সাধারণতঃ রাস্তায় সহজে মালামাল পরিবহন, লোক চলাচল বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে তৈরী করা হয়। গাছ, নালা-নর্দমা, পাহাড়-পর্বত যথাক্রমে কর্তন, ভরাট, সুড়ঙ্গ তৈরী বা মধ্যস্থল আরো সমান্তরাল করে রাস্তার উপযোগী করা হয়। রাস্তা প্রধানত ময়লা-আবর্জনা, নুড়ি পাথর, কংক্রিট বা ইট ইত্যাদির সাহায্যে তৈরী করা হয়। জনগণ বা স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ সময়ের জন্যেই মূলতঃ রাস্তা তৈরী করে। প্রাচীন রোম ও ইনকাদের তৈরী সড়কগুলো নির্মাণশৈলী দুনিয়া জুড়ে প্রসিদ্ধ। কিন্তু নদীপথের যানবাহনগুলো তুলনামূলকভাবে সড়কপথের যানবাহনের চেয়ে সাধারণতঃ সহজ ও দ্রুততম হয়ে থাকে। শিল্প বিপ্লবের সময় যোগাযোগ ব্যবস্থায় রেলওয়ে পরিবহন আবিস্কৃত হয়। এ প্রেক্ষাপটে রেলপথ বিশেষ ধরনের সড়ক পথের স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে রাস্তায় চাকাজাতীয় সকল ধরনের যানবাহন পরিচালিত হয়। তন্মধ্যে - গাড়ী, মোটর সাইকেল, সাইকেল, ট্রাম ইত্যাদি অন্যতম। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) এটি একটি ভালো নিবন্ধ, যা উচ্চ সম্পাদকীয় মানদণ্ডের মূল শর্তগুলো পূরণ করে।
ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট রুট ১৮৬ (এসআর ১৮৬) যুক্তরাস্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত একটি রাজ্য মহাসড়ক। রাস্তাটি কলরাডো নদীর তীরে অবস্থিত যেটি কিনা ইউএস-মেক্সিকো সীমান্ত থেকে ইন্টারস্টেট ৮ (আই-৮) এর সংযোগ সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এসআর ১৮৬ এর দক্ষিণ প্রান্তবিন্দু অবস্থিত লস অ্যানগোডন্স, বাজা ক্যালিফোর্নিয়া এবং উত্তর প্রান্তবিন্দু অবস্থিত আরজা জাংশনের নিকটবর্তী উইন্টারহ্যাভেন, ক্যালিফোর্নিয়াতে। মাত্র ২.০৭ মাইল (৩.৩৩১কি.মি.) লম্বা রাস্তাটি আলমো ক্যানেল ধরে অল আমেরিকান ক্যানেল পাড়ি দেয় ফোর্ট উমা-কুইচ্যান রিজারভেশান এলাকায়। এসআর ১৮৬, ১৯৭২ সালে ইম্পিরিয়াল কাউন্টির অধীন হিসেবে চিহ্ণিত করা করা হয়, যদিও এর অপরপ্রান্ত আই-৮ একবছর পর নির্মাণ করা হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
ঐতিহাসিক জনপথ -ভায়া মারিস হচ্ছে তাম্র যুগের একটি প্রাচীন বাণিজ্যপথের এক আধুনিক নাম যা মিশরকে উত্তরাঞ্চলীয় সিরিয়া, আনাতোলিয়ার সাম্রাজ্যগুলোর সাথে তথা বর্তমানে আধুনিক মিশরের ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল, ফিলিস্তিন, ইসরায়েল, ইরান, ইরাক, তুরস্ক ও সিরিয়াকে সংযুক্ত করে। লাতিন ভাষায় ভায়া মারিস অর্থ "সমুদ্রের পথ" যার গ্রিক অনুবাদ ὁδὸν θαλάσσης সপ্ততির যিশাইয় ৯:১ অংশে পাওয়া যায়। এটি একটি ঐতিহাসিক সড়ক যা সমগ্র ইসরায়েলি ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের ভেতর দিয়ে গিয়েছে। এটি ছিলো মিশর হতে সিরিয়া (উর্বর চন্দ্রকলা) যাওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পথ যা জেজরিল ও জর্ডান উপত্যকার সমভূমির পাশ দিয়ে উপকূলীয় সমভূমি অতিক্রম করে। এর পূর্ববর্তী নাম ছিলো "পলেষ্টীয়দের পথ", যা পলেষ্টীয় সমভূমিকে নির্দেশ করে (বর্তমানে ইসরায়েলের দক্ষিণ উপকূলীয় সমভূমি এবং গাজা ভূখণ্ডের অংশ)। শাস্ত্রীয় গবেষকরা এর ভিন্ন নাম ব্যবহার যৌক্তিক মনে করেন, যেমন "আন্তর্জাতিক ট্র্যাঙ্ক রোড" অথবা "আন্তর্জাতিক উপকূলীয় মহাসড়ক"। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
সাধারণ চিত্র -নিম্নের চিত্রগুলি উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন সড়ক সংক্রান্ত নিবন্ধ হতে প্রদর্শিত.
সম্পর্কিত বিষয় -
উড়ালসেতু (অন্যান্য নাম অধিসরণি বা উড়ালপুল) হচ্ছে এক প্রকার সেতু, সড়ক, রেলপথ বা এ ধরনের কোনো স্থাপনা, যা কোনো সড়ক বা রেললাইনের ওপর দিয়ে নির্মিত হয়। উড়ালসেতুর গাঠনিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নিম্ন ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সড়কের ওপর অপেক্ষাকৃত বেশি ধারণাক্ষমতাবিশিষ্ট রাস্তা তৈরি। ধারণক্ষমতা নির্ধারিত হয় রাস্তার লেনের সংখ্যা, যাতায়াতকৃত যানবাহনের পরিমাণ প্রভৃতির ওপর ভিত্তি করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
উল্লেখযোগ্য প্রকল্প -ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিপাক্ষিক মহাসড়ক ভারতের পুবে তাকাও নীতির অধীনে একটি নির্মাণাধীন মহাসড়ক যা ভারতের মণিপুর রাজ্যের মোরে শহরকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডের মায়ে সোত শহরের সাথে যুক্ত করবে। সড়কটি আসিয়ান-ভারত মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার আনবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ভারত মহাসড়কটিকে কম্বোডিয়া, লাওস এমনকি ভিয়েতনাম পর্যন সম্প্রসারণ করার প্রস্তাব দিয়েছে। ভারত থেকে ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত প্রস্তাবিত আনুমানিক ৩,২০০ কিমি (২,০০০ মা) দীর্ঘ সড়কটিকে পূর্ব-পশ্চিম অর্থনৈতিক করিডোর নাম দেওয়া হয়েছে। থাইল্যান্ড থেকে ক্যাম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত অংশটি ২০১৫ সালে চালু হয়। মহাসড়কটি চিন্দউইন নদীর উপরে নির্মীয়মান কালে ও মণিওয়া নদীবন্দরগুলির সাথেও সংযুক্ত হবে। লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত হলে এই সংযোগসড়কটি বাৎসরিক ৭০০০ কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) এবং ২০২৫ সাল নাগাদ প্রায় ২ কোটি লোকের কর্মসংস্থান অর্জনে সাহায্য করবে। ২০১৭ সালের তথ্য অনুযায়ী ভারত-আসিয়ান সংযুক্তি প্রকল্পগুলির জন্য ভারত সরকার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের ব্যবস্থা করে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ঢাকার সাথে সংযুক্তি শক্তিশালী করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসড়ক প্রকল্পে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করে। বিদ্যমান বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল মোটরযান চুক্তিটি সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে মালামাল পরিবহনে শুল্ক নজরদারি শিথিলকরণ সহজতর করেছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
স্বীকৃত ভুক্তিআপনি যা করতে পারেন
বিষয়শ্রেণীউপবিষয়শ্রেণী [►] দেখতে নির্বাচন করুন
উইকিমিডিয়া |