দেবলগড়

স্থানাঙ্ক: ২৩°০৯′৩০″ উত্তর ৮৮°৩৯′৩২″ পূর্ব / ২৩.১৫৮৪৪২২° উত্তর ৮৮.৬৫৮৯১৭৬° পূর্ব / 23.1584422; 88.6589176
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দেবলগড়
দেবলগড় পশ্চিমবঙ্গ-এ অবস্থিত
দেবলগড়
পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান
অবস্থানদেবগ্রাম, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
স্থানাঙ্ক২৩°০৯′৩০″ উত্তর ৮৮°৩৯′৩২″ পূর্ব / ২৩.১৫৮৪৪২২° উত্তর ৮৮.৬৫৮৯১৭৬° পূর্ব / 23.1584422; 88.6589176
ধরনবসতি
দৈর্ঘ্যপ্রায় ১ কিমি
প্রস্থপ্রায় ১ কিমি
এলাকা১ বর্গকিমি
স্থান নোটসমূহ
অবস্থাধ্বংসাবশেষ
মালিকানাসরকারি
জনসাধারণের প্রবেশাধিকারহ্যাঁ

দেবলগড় হল ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার দেবগ্রামে অবস্থিত একটি প্রত্নক্ষেত্র।[১] প্রত্নক্ষেত্রটি থেকে গুপ্ত-পরবর্তী, পাল, সেন ও সুলতালি যুগের প্রত্নবস্তু উদ্ধার করা হয়েছে, যা বসতিটির আনুমানিক ১৫০০ বছরের ইতিহাসকে উপস্থাপন করে। অনুমানকরা হয়, যে দেবলগড়কে কেন্দ্র করে সেনযুগে একটি বাণিজ্য কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল;[২][৩] এই সময়ের মৃৎশিল্পে শৈল্পিক উৎকর্ষ পরিলক্ষিত হয়।

প্রত্নক্ষেত্রটি এক বর্গকিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত; প্রায় বর্গাকার প্রত্নক্ষেত্রটি দৈর্ঘ ও প্রস্থ বরাবর প্রায় ১ কিলোমিটার দীর্ঘ।[৪] এই গড়ের চারিদিকে মাটি ও ইঁট দ্বারা নির্মিত চওড়া প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ পরিলক্ষিত হয়, যা ১৫ ফুট থেকে ২০ ফুট চওড়া ছিল। প্রাচীরের বাইরের দিকে ৪০–৫০ মিটার চওড়া ও ৮–১০ ফুট গভীর পরিখা ছিল, যার বেশিরভাগ অংশ বর্তমানে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।[৫]

এখানে সরকারি কোন সংস্থা দ্বারা খননকার্য পরিচালিত হয়নি। তবে প্রত্নক্ষেত্রটি থেকে কৃষ্ণ-লোহিত মৃৎপাত্র,[৬] জল প্রদীপ, বৌদ্ধ ও বিষ্ণু মূর্তি আবিষ্কৃত হয়েছে।[১]

অবস্থান[সম্পাদনা]

দেবলগড় উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত, নিরক্ষরেখার ২৩.১৫৮ ডিগ্রি উত্তরে। দেবলগড় কলকাতা থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার উত্তরে গাঙ্গেয় ব-দ্বীপে নদীয়া জেলার দেবগ্রামে অবস্থিত।[৭]

দেবলগড় মরালী নদীর শাখা হাঙর নদীর তীরে অবস্থিত; বর্তমানে নদীটি মজে গিয়েছে এবং নাস্তার[৮][৯] বিল বা জলাভূমিতে পরিণত হয়েছে।[১০] প্রত্নক্ষেত্রটির অবস্থান ছিল নদীর দক্ষিণ তীরে, এবং নদীর নব্যতা সহ গঙ্গাইছামতীর সঙ্গে সংযোগ বাণিজ্যিক সক্ষমতা প্রদান করেছিল।[১১]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

দেবলগড় প্রত্নক্ষেত্রের প্রথম উল্লেখ ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত লিস্ট অব অ্যাংসিয়েন্ট মনুমেন্ট ইন বেঙ্গল বইয়ে পাওয়া যায়। বইটিতে দেবলগড়কে মুসলিম যুগের আগে পাল-সেন যুগের প্রত্নক্ষেত্র হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছিল। এটি ছাড়াও একটা বাংলা খবরের কাগজ সমাচার দর্পণ-এ ‘চাকদা হইতে এত ক্রোশ দূরে একটি ইটের ভাঙা স্তুপ দেখা যায়’ শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধে দেবলগড়ের উল্লেখ করা হয়েছিল।[১২]

কালানুক্রম[সম্পাদনা]

প্রাপ্ত নমুনা অনুযায়ী, দেবলগড়ের সময়কালকে দি এশিয়াটিক সোসাইটি দ্বারা চারটি স্তরে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রথম স্তরটি আধুনিক যুগের অন্তর্গত, এই স্তরে ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসনের নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। দ্বিতীয় স্তরে রৌপমুদ্রা ও অস্ত্রের অবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে, সুলতানিমুঘল যুগকে নির্দেশিত করে। তৃতীয় স্তরটি পাল ও সেন যুগের অন্তর্গত ছিল, এবং এই স্তরে মৃৎপাত্র ও বুদ্ধ মূর্তি পাওয়া গিয়েছে। সর্বনিম্ন স্তরটি প্রারম্ভিক মধ্যযুগের অন্তর্গত। এই স্তরে গুপ্ত-পরবর্তী ও পাল যুগের নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে, যেমন ধাতব বুদ্ধ মূর্তি ও ধর্মচক্র।[১৩]

দেবলগড়ের পর্যায়গুলি
পর্যায় সময় ঘটনা
প্রথম পর্যায় আধুনিক যুগ ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসন
দ্বিতীয় পর্যায় ১২০০–১৭৫০ খ্রিস্টাব্দ সুলতান ও মুঘল
তৃতীয় পর্যায় প্রারম্ভিক মধ্যযুগ পাল ও সেন
চতুর্থ পর্যায় প্রারম্ভিক মধ্যযুগ গুপ্ত-পরবর্তী ও পাল

প্রত্নক্ষেত্র[সম্পাদনা]

প্রত্নক্ষেত্রটি মোটামুটিভাবে একটি পরিখা বেষ্টিত দুর্গ, দুর্গের বাইরের অংশ এবং একটি হাঙর নদীর নদীখাত নিয়ে গঠিত।[১৪]

দুর্গ[সম্পাদনা]

দুর্গটি প্রায় ৪০ মিটার থেকে ৫০ মিটার প্রশস্ত গভীর পরিখা দ্বারা বেষ্টিত ছিল। বর্তমানে পরিখার বেশিরভাগ অংশ বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে, তবে বেশকিছু অংশ এখনও ৮ ফুট থেকে ১০ ফুট গভীরতা যুক্ত। পরিখার ভেতরের দিকে একটি প্রাচীর দ্বারা দুর্গকে সুরক্ষিত করা হয়েছিল। প্রাচীরটি কাদামাটি ও ইটের দ্বারা নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রাচীরের প্রস্থ ছিল ১৫ ফুট থেকে ২০ ফুট পর্যন্ত। দুর্গের চার কোণে চারটি মাটি দ্বারা নির্মিত নজরদারি স্তম্ভ ছিল। তবে বর্তমানে চারটি নজরদারি স্তম্ভের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম কোণের স্তম্ভটি টিকে আছে, অন্য তিনটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। উত্তর-পশ্চিম কোণের নজরদারি স্তম্ভের বর্তমান উচ্চতা ৬০ ফুট এবং এর ভিত্তি ভুমি ৩ একর এলাকা জুড়ে অবস্থান করছে। অনুমান করা হয় ক্ষয় ও ধ্বংসের আগে স্তম্ভগুলি ১৫০–২০০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট ছিল।[৫]

দুর্গের কেন্দ্রস্থলে একটি বৃহৎ পুকুর রয়েছে, যা দেবলা বা রাজারপুকুর নামে পরিচিত। পুকুরের বিস্তার পূর্ব থেকে পশ্চিমে ৪২০ ফুট ও উত্তর থেকে দক্ষিণে ৩৮০ ফুট। পুকুরের পশ্চিম পাড়ে তিনটি সমান্তরাল প্রাচীর, বাঁধানো ঘাট ও সুবিশাল কক্ষের সারি আবিষ্কৃত হয়, যখন মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট ২০০৫-এর অধীনে মাটি খননের কাজ চলছিল। সমান্তরাল প্রাচীরগুলির দৈর্ঘ প্রায় ১৫০ ফুট এবং একটি অপরটি থেকে ৩০ ফুট দূরে অবস্থিত। অনুরূপ সুবৃহৎ স্থাপত্য ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে কৃষিজমি সম্প্রসারের সময়ে পুকুরের দক্ষিণ পাড়ে আবিষ্কৃত হয়। অনুমান করা যায় যে পুকুরকে কেন্দ্র করে একটি প্রাসাদ ছিল।[১৫]

দুর্গের বাইরের অংশ[সম্পাদনা]

এই অংশটি পরিখার উত্তর অংশে অবস্থিত। অংশটি দেবগ্রাম সংরক্ষিত অরণ্য দ্বারা ঢাকা রয়েছে। এখানে বেশ কিছু উঁচু ঢিপি রয়েছে, যেগুলি নলপুকুর ও সাগরদীঘি নামে পরিচিত দুটি জলাশয়ের পাড়ে অবস্থিত। নলপুকুর ও দুর্গের নজরদারি স্তম্ভের মাঝে একটি ঢিপি রয়েছে, যার উচ্চতা ১০ ফুট থেকে ১২ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ৫০ ফুট থেকে ৬০ ফুট ও প্রস্থ ৪০ ফুট থেকে ৫০ ফুট। এই ঢিপি গুলির নীচে সুপরিকল্পিত নগর অবশেষ থাকার সম্ভাবনা অধ্যাপক বিশ্বজিৎ রায়ের দ্বারা উল্লেখ করা হয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে যে বসতিটি উত্তর-পশ্চিমে বিস্তৃত ছিল। বসতির মধ্যে গলিপথের বিন্যাস লক্ষ্য করা যায়।[১৬]

হাঙর নদীর নদীখাত[সম্পাদনা]

দুর্গের উত্তর-পূর্ব দিকে একটি পরিত্যক্ত নদীখাত পরিলক্ষিত হয়, যা নাস্তার বিল নামে পরিচিত। এটি অতীতে হাওর নদী নামে পরিচিত ছিল, যা আসলে মরালী নদীর একটি শাখা। এই নদীখাত থেকে বিভিন্নসামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে।[১৭]

প্রত্নতত্ত্ব[সম্পাদনা]

গড়টি প্রাচীনকাল থেকে দেবগ্রামের অবস্থান করছিল। গ্রামের লোকেরা গড়ের উপস্থিতি সম্পর্কে অবগত ছিল। এই গড় গ্রামবাসীর কাছে দেবল রাজার গড় বা বাসস্থান হিসাবে পরিচিত,[১৮] এবং গ্রামবাসীদের বিশ্বাস দেবল রাজার মৃত্যুর পর থেকে গড়টি পরিতক্ত্য অবস্থায় রয়েছে। এই গড় ও এর পার্শ্ববর্তী স্থান থেকে প্রাচীন প্রত্নবস্তু পাওয়া গিয়েছে।[১]

দি এশিয়াটিক সোসাইটি দ্বারা ২০১৮ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে প্রকাশিত বুলেটিনে উল্লেখ করা হয়েছে পালযুগে দেবলগড়ের উপস্থিতি কথা।[১] স্থানীয়দের দ্বারা বহু প্রত্নসামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে, যা দেবগ্রাম জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। অধ্যাপক বিশ্বজিৎ রায় প্রত্নক্ষেত্রটিকে একটি দুর্গ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। দেবলগড়ে উদ্ধারকৃত নোঙর পাথর এবং স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রাসমূহ একটি বানিজ্য কেন্দ্রের ইঙ্গিত বহন করে। এছাড়া নোঙর পাথরসমূহ দেবলগড়ে একটি নৌ-বানিজ্য ব্যবস্থা ও নাব্য জলপথের উপস্থিতিকে চিহ্নিত করে।

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন[সম্পাদনা]

মৃৎপাত্র[সম্পাদনা]

দেবলগড় থেকে উদ্ধারকৃত সেনযুগের উৎকীর্ণ মৃৎপাত্রের টুকর সমূহ।

দেবলগড় থেকে কালো বর্ণের মসৃণ গাত্রযুক্ত মৃৎপাত্র পাওয়া গেছে; কিছু কালো বর্ণের মৃৎপাত্র পাওয়া গিয়েছে, যাদের গাত্রে অলংকরণ পরিলক্ষিত হয়। সুলতানী যুগের উজ্জ্বল রঙের মৃৎপাত্র ও সরু নলযুক্ত কলসি আবিষ্কৃত হয়েছে। এই সকল প্রত্নসামগ্রীগুলি সেন ও সুলতানী যুগে দেবলগড়ের উন্নত মৃৎশিল্পের ইঙ্গিত করে। পাল যুগের একটি অলংকরণযুক্ত ফুলাদানি উদ্ধার করা হয়েছে, যার গাত্রে নরী মূর্তি খোদিত রয়েছে।[১৯] এই অলংকরণযুক্ত ফুলাদানি পাল যুগে বাংলার উন্নত শিল্পকলাকে উপস্থাপন করে।[১৯]

নোঙর পাথর[সম্পাদনা]

দেবলগড়ের খিড়কি পুকুর এবং পরিখার থেকে ৩ সেমি ছিদ্রযুক্ত মাকড়া পাথরের খণ্ড (ব্লক) পাওয়া গিয়েছে।[১১] অধ্যাপক বিশ্বজিৎ রায়, এই পাথর খণ্ডগুলিকে জাহাজ বা জলযানের নোঙর হিসাবে উল্লেখ করেছেন। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন এই ধরনের পাথরের খণ্ড হরিনারায়ণপুরতিলপী প্রত্নক্ষেত্র থেকেও আবিষ্কৃত হয়েছে, যেগুলি নোঙর করার কাজে ব্যবহৃত হত।[৯][১১]

পোড়ামাটির সীলমোহর ও মুদ্রা[সম্পাদনা]

প্রত্নক্ষেত্র থেকে পাওয়া পোড়ামাটির সীলগুলি বৃত্তাকার এবং পদ্মফুলের চিত্র খোদাই করা,পদ্মফুল আটটি পাপড়ি বিশিষ্ট। গুপ্ত যুগের স্বর্ণমুদ্রা ও সুলতানি যুগের রৌপ্যমুদ্রা পাওয়া গিয়েছি। দুপাশের খোদিত হরফ দ্বারা রৌপ্যমুদ্রা মুদ্রাটি সুলতানের যুগের মুদ্রা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

সুসজ্জিত ইঁট ও অন্যান্য নিদর্শন[সম্পাদনা]

বৃহৎ ও মধ্যম আকারের ইঁট পাওয়া গেছে। বৃহৎ ইঁটের দৈর্ঘ ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১২ ইঞ্চি ও বেধ ২-২.৫ ইঞ্চি (১৮ ইঞ্চি x ১২ ইঞ্চি x ২-২.৫ ইঞ্চি) এবং অপরদিকে মধ্যম আকারের ইঁটের দৈর্ঘ ১১ ইঞ্চি, প্রস্থ ৭-৮ ইঞ্চি ও বেধ ১-১.৫ ইঞ্চি (১১ ইঞ্চি x ৭-৮ ইঞ্চি x ১-১.৫ ইঞ্চি)। এছাড়া গায়ে লতাপাতার অলংকরণযুক্ত ইঁট ও কয়েকটি সুসজ্জিত ফলক বা প্যানেল পাওয়া গেছে। বিভিন্ন আকারের পোড়ামাটির অলংকরণ ও আধা-মূল্যবান পাথরের পুঁতি, মীনপুচ্ছ হাতল যুক্ত মৃৎপাত্র, পোড়ামাটির পশুপাখির প্রতিরূপ পাওয়া গেছে।[২০]

এছাড়াও কিছু বৃহৎ আকারের মাকড়া পাথরের খণ্ড দেবগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এই বৃহৎ পাথর খণ্ডে খোদিত অলংকরণ থেকে অনুমান করা হচ্ছে যে এগুলি স্থাপত্য উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছিল।[২১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Volume XLVII No. 7" (পিডিএফ)দি এশিয়াটিক সোসাইটি (ইংরেজি ভাষায়)। ১ পার্ক স্ট্রিট, কলকাতা। জুলাই ২০১৮। পৃষ্ঠা ৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০২৩ 
  2. রায় ২০২১, পৃ. ৪৮।
  3. রায় ২০২১, পৃ. ১৩৩।
  4. রায় ২০২১, পৃ. ১১৬।
  5. রায় ২০২১, পৃ. ৫২–৫৩।
  6. রায় ২০২১, পৃ. ২০–২১।
  7. বসু ২০২১, পৃ. ১৬৭।
  8. রায় ২০২১, পৃ. ৩৬।
  9. রায় ২০২১, পৃ. ১১৭।
  10. রায় ২০২১, পৃ. ৩৫।
  11. রায় ২০২১, পৃ. ৬১।
  12. ভট্টাচার্য, তন্ময় (৭ এপ্রিল ২০২৩)। "ঈর্ষাক্ষাৎকার: বিশ্বজিৎ রায় — দ্বিতীয় পর্ব - Prohor"প্রহর। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  13. রায় ২০২১, পৃ. ২০।
  14. রায় ২০২১, পৃ. ৫২ ও ৬০।
  15. রায় ২০২১, পৃ. ৫৩–৫৪।
  16. রায় ২০২১, পৃ. ৬০।
  17. রায় ২০২১, পৃ. ৬০–৬১।
  18. চট্টোপাধ্যায়, কুন্তক (১১ জুন ২০২৩)। "দেবল রাজার গড়"আনন্দবাজার পত্রিকা। এবিপি গোষ্ঠী। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  19. রায় ২০২১, পৃ. ৮৩।
  20. রায় ২০২১, পৃ. ৫৪–৫৫।
  21. রায় ২০২১, পৃ. ৫৬।

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

  • রায়, বিশ্বজিৎ (সেপ্টেম্বর ২০২১)। দেবলগড় আনুলিয়া প্রত্নক্ষেত্র: হারানো এক রাজধানীর সন্ধানে (প্রথম সংস্করণ)। আলিপুরদুয়ার, পশ্চিমবঙ্গ: বিয়ন্ড হরাইজন পাবলিকেশন। আইএসবিএন 978-81-952883-3-5 
  • বসু, দুর্গা, সম্পাদক (২০২১)। "Journal of Heritage, Archaeology & Management (JHAM) Volume 1 Issue 1"জার্নাল অব হেরিটেজ, আর্কিওলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (ইংরেজি ভাষায়)। কলকাতা: সোসাইটি ফর হেরিটেজ, আর্কিওলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট। আইএসএসএন 2583-4126। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]