পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্রসমূহের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BEnjOhiR (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
BEnjOhiR (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৮ নং লাইন: ৩৮ নং লাইন:
!সাইট
!সাইট
|-
|-
|{{flagicon image|Flag of the United States.svg}} United States<ref name=":123">{{Cite journal|last2=Korda|first2=Matt|date=2023-01-02|title=United States nuclear weapons, 2023|url=https://www.tandfonline.com/doi/full/10.1080/00963402.2022.2156686|pages=28–52|language=en|doi=10.1080/00963402.2022.2156686|issn=0096-3402|last1=Kristensen|first1=Hans M.|journal=Bulletin of the Atomic Scientists|volume=79|issue=1|bibcode=2023BuAtS..79a..28K|s2cid=255826288}}</ref>
|{{flagicon image|Flag of the United States.svg}} [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]] <ref name=":123">{{Cite journal|last2=Korda|first2=Matt|date=2023-01-02|title=United States nuclear weapons, 2023|url=https://www.tandfonline.com/doi/full/10.1080/00963402.2022.2156686|pages=28–52|language=en|doi=10.1080/00963402.2022.2156686|issn=0096-3402|last1=Kristensen|first1=Hans M.|journal=Bulletin of the Atomic Scientists|volume=79|issue=1|bibcode=2023BuAtS..79a..28K|s2cid=255826288}}</ref>
|৫,২৪৪
|5,244
|১,৭৭০
|1,770
|16 জুলাই 1945 ( ''ট্রিনিটি'' )
|16 জুলাই 1945 ( ''ট্রিনিটি'' )
|আলামোগোর্দো, নিউ মেক্সিকো
|আলামোগোর্দো, নিউ মেক্সিকো
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
|1,030
|1,030
|-
|-
|{{flagicon image|Flag of Russia.svg}} Russia<ref>{{Cite journal|last2=Korda|first2=Matt|date=2023-05-04|title=Russian nuclear weapons, 2023|url=https://www.tandfonline.com/doi/full/10.1080/00963402.2023.2202542|pages=174–199|language=en|doi=10.1080/00963402.2023.2202542|issn=0096-3402|last1=Kristensen|first1=Hans M.|last3=Reynolds|first3=Eliana|journal=Bulletin of the Atomic Scientists|volume=79|issue=3|bibcode=2023BuAtS..79c.174K|s2cid=258559002}}</ref>
|{{flagicon image|Flag of Russia.svg}} রাশিয়া <ref>{{Cite journal|last2=Korda|first2=Matt|date=2023-05-04|title=Russian nuclear weapons, 2023|url=https://www.tandfonline.com/doi/full/10.1080/00963402.2023.2202542|pages=174–199|language=en|doi=10.1080/00963402.2023.2202542|issn=0096-3402|last1=Kristensen|first1=Hans M.|last3=Reynolds|first3=Eliana|journal=Bulletin of the Atomic Scientists|volume=79|issue=3|bibcode=2023BuAtS..79c.174K|s2cid=258559002}}</ref>
|৫,৮৮৯
|৫,৮৮৯
|1,674
|1,674
১২৭ নং লাইন: ১২৭ নং লাইন:
|''অজানা''
|''অজানা''
|}
|}

== স্বীকৃত পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র ==
এই পাঁচটি রাজ্য 1 জানুয়ারী 1967 এর আগে একটি পারমাণবিক বিস্ফোরক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল বলে পরিচিত এবং এইভাবে পারমাণবিক অস্ত্রের অপ্রসারণ চুক্তির অধীনে পারমাণবিক অস্ত্র রাষ্ট্র। তারা ইউএন সিকিউরিটি কাউন্সিলের (UNSC) স্থায়ী সদস্য হিসেবেও UNSC রেজুলেশনের উপর ভেটো পাওয়ার অধিকারী ।

=== যুক্তরাষ্ট্র ===
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ম্যানহাটন প্রকল্পের অংশ হিসাবে যুক্তরাজ্য এবং কানাডার সহযোগিতায় প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করেছিল, এই ভয়ে যে নাৎসি জার্মানি প্রথমে সেগুলি তৈরি করবে। এটি 16 জুলাই 1945 (" ট্রিনিটি ") সকাল 5:30 টায় প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা করে এবং একমাত্র দেশ হিসেবে যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে, জাপানের শহর হিরোশিমা এবং নাগাসাকিকে ধ্বংস করেছে । 1 অক্টোবর 1945 পর্যন্ত প্রকল্পের ব্যয় ছিল $1.845–$2&nbsp;বিলিয়ন, নামমাত্র পদে, <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Road to Trinity|শেষাংশ=Nichols|প্রথমাংশ=Kenneth D.|বছর=1987|প্রকাশক=William Morrow and Company|পাতাসমূহ=34–35|আইএসবিএন=0-688-06910-X|oclc=15223648}}</ref> <ref name="ej19450807">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://news.google.com/newspapers?id=yuVkAAAAIBAJ&pg=5621%2C2841878|শিরোনাম=Atomic Bomb Seen as Cheap at Price|তারিখ=7 August 1945|কর্ম=Edmonton Journal|সংগ্রহের-তারিখ=1 January 2012|পাতা=1}}</ref> 1945 সালে মার্কিন জিডিপির প্রায় 0.8 শতাংশ এবং 2020 অর্থে প্রায় 29 বিলিয়ন ডলারের সমতুল্য। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Inflation Calculator|ইউআরএল=https://westegg.com/inflation/infl.cgi?money=2&first=1945&final=2020|সংগ্রহের-তারিখ=18 May 2021|ওয়েবসাইট=westegg.com}}</ref>

এটিই প্রথম জাতি যারা হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করে, 1952 সালে একটি পরীক্ষামূলক প্রোটোটাইপ পরীক্ষা করে (" আইভি মাইক ") এবং 1954 সালে একটি স্থাপনযোগ্য অস্ত্র (" ক্যাসল ব্রাভো ")। স্নায়ুযুদ্ধের সময়কালে এটি তার পারমাণবিক অস্ত্রাগারকে আধুনিকীকরণ এবং প্রসারিত করতে থাকে, কিন্তু 1992 সাল থেকে প্রাথমিকভাবে মজুতদারী কর্মসূচীর সাথে জড়িত ছিল। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=U.S. nuclear weapons: The secret history|শেষাংশ=Hansen|প্রথমাংশ=Chuck|বছর=1988|প্রকাশক=Aerofax|আইএসবিএন=978-0-517-56740-1}}</ref> <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.uscoldwar.com/|শিরোনাম=The Swords of Armageddon: U.S. nuclear weapons development since 1945|শেষাংশ=Hansen|প্রথমাংশ=Chuck|বছর=1995|প্রকাশক=Chukelea Publications|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161230020259/http://www.uscoldwar.com/|আর্কাইভের-তারিখ=30 December 2016|ইউআরএল-অবস্থা=dead|সংগ্রহের-তারিখ=20 February 2016}}</ref> <ref>Stephen I. Schwartz, ed., ''Atomic Audit: The Costs and Consequences of U.S. Nuclear Weapons Since 1940'' (Washington, D.C.: Brookings Institution Press, 1998).</ref> <ref name="Gross">{{ম্যাগাজিন উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sciencehistory.org/distillations/magazine/an-aging-army|শেষাংশ=Gross|প্রথমাংশ=Daniel A.|তারিখ=2016|কর্ম=Distillations|সংগ্রহের-তারিখ=22 March 2018|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180320230842/https://www.sciencehistory.org/distillations/magazine/an-aging-army|আর্কাইভের-তারিখ=20 March 2018|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref> মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্রাগারে 31,175টি ওয়ারহেড ছিল তার শীতল যুদ্ধের উচ্চতায় (1966 সালে)। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=3 May 2010|প্রকাশক=U.S. Department of Defense|শিরোনাম=Fact Sheet: Increasing Transparency in the U.S. Nuclear Weapons Stockpile|ইউআরএল=http://www.defense.gov/npr/docs/10-05-03_Fact_Sheet_US_Nuclear_Transparency__FINAL_w_Date.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150811174503/http://www.defense.gov/npr/docs/10-05-03_Fact_Sheet_US_Nuclear_Transparency__FINAL_w_Date.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=11 August 2015|সংগ্রহের-তারিখ=31 August 2013}}</ref> স্নায়ুযুদ্ধের সময়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আনুমানিক 70,000টি পারমাণবিক ওয়ারহেড তৈরি করেছিল, যা অন্যান্য সমস্ত পারমাণবিক অস্ত্র রাষ্ট্রের মিলিত তুলনায় বেশি।
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Policy Library|ইউআরএল=https://www.nrdc.org/policy-library|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160822130722/https://www.nrdc.org/policy-library|আর্কাইভের-তারিখ=22 August 2016|সংগ্রহের-তারিখ=23 August 2016}}</ref>.<ref name="NorrisKristensenGlobal">Robert S. Norris and Hans M. Kristensen, "[https://web.archive.org/web/20081119090924/http://thebulletin.metapress.com/content/c4120650912x74k7/fulltext.pdf Global nuclear stockpiles, 1945–2006]," Bulletin of the Atomic Scientists 62, no. 4 (July/August 2006), 64–66...</ref>

=== রাশিয়া (সোভিয়েত ইউনিয়নের উত্তরসূরি) ===
সোভিয়েত ইউনিয়ন 1949 সালে তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র (" RDS-1 ") পরীক্ষা করে। এই ক্র্যাশ প্রকল্পটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এবং পরে গুপ্তচরবৃত্তির মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের সাথে আংশিকভাবে তৈরি করা হয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল দ্বিতীয় দেশ যারা পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি ও পরীক্ষা করেছিল। সোভিয়েত অস্ত্র বিকাশের প্রত্যক্ষ প্রেরণা ছিল স্নায়ুযুদ্ধের সময় ক্ষমতার ভারসাম্য অর্জন করা। এটি 1955 সালে তার প্রথম মেগাটন-রেঞ্জ হাইড্রোজেন বোমা (" RDS-37 ") পরীক্ষা করে। সোভিয়েত ইউনিয়নও মানুষের দ্বারা বিস্ফোরিত সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরক পরীক্ষা করেছিল, (" জার বোম্বা "), যার তাত্ত্বিক ফলন ছিল 100 মেগাটন, ইচ্ছাকৃতভাবে বিস্ফোরিত হলে তা 50 এ কমে যায়। 1991 সালে এর বিলুপ্তির পরে, সোভিয়েত অস্ত্রগুলি আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ান ফেডারেশনের দখলে প্রবেশ করে। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Stalin and the bomb: The Soviet Union and atomic energy, 1939–1956|শেষাংশ=Holloway|প্রথমাংশ=David|বছর=1994|প্রকাশক=Yale University Press|আইএসবিএন=978-0-300-06056-0}}</ref> সোভিয়েত পারমাণবিক অস্ত্রাগারে প্রায় 45,000 ওয়ারহেড ছিল (1986 সালে); সোভিয়েত ইউনিয়ন 1949 সাল থেকে প্রায় 55,000 পারমাণবিক ওয়ারহেড তৈরি করেছে <ref name="NorrisKristensenGlobal" />

=== যুক্তরাজ্য ===
যুক্তরাজ্য 1952 সালে তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র (" হারিকেন ") পরীক্ষা করে। যুক্তরাজ্য পারমাণবিক বোমার প্রাথমিক ধারণার জন্য যথেষ্ট প্রেরণা এবং প্রাথমিক গবেষণা প্রদান করেছিল, ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কর্মরত অস্ট্রিয়ান, জার্মান এবং পোলিশ পদার্থবিদদের সহায়তায় যারা হয় পালিয়ে গিয়েছিলেন বা নাৎসি জার্মানি বা নাৎসি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলিতে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ম্যানহাটন প্রকল্পের সময় যুক্তরাজ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিল, কিন্তু 1945 সালের পর মার্কিন গোপনীয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় বোমা তৈরি এবং বিস্ফোরণের জন্য তাদের নিজস্ব পদ্ধতি তৈরি করতে হয়েছিল। ইউনাইটেড কিংডম ছিল বিশ্বের তৃতীয় দেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পর, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি এবং পরীক্ষা করার জন্য। এর প্রোগ্রামটি সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে একটি স্বাধীন প্রতিরোধের জন্য অনুপ্রাণিত হয়েছিল, পাশাপাশি একটি মহান শক্তি হিসাবে তার মর্যাদা বজায় রাখে। এটি 1957 সালে তার প্রথম হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষা করে ( অপারেশন গ্র্যাপল ), এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পরে তৃতীয় দেশ হিসেবে এটি করেছে। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Independence and deterrence: Britain and atomic energy, 1945–1952|শেষাংশ=Gowing|প্রথমাংশ=Margaret|বছর=1974|প্রকাশক=Macmillan|আইএসবিএন=978-0-333-15781-7}}</ref> <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Britain and the H-bomb|শেষাংশ=Arnold|প্রথমাংশ=Lorna|বছর=2001|প্রকাশক=Palgrave|আইএসবিএন=978-0-312-23518-5}}</ref>

ব্রিটিশ সশস্ত্র বাহিনী স্নায়ুযুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত ভি বোমারু কৌশলগত বোমারু বিমান এবং ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (এসএসবিএন) এর একটি বহর বজায় রেখেছিল। রয়্যাল নেভি বর্তমানে ট্রাইডেন্ট II মিসাইল দিয়ে সজ্জিত চারটি {{Sclass|Vanguard|submarine|0}} ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিনের একটি বহর বজায় রেখেছে। 2016 সালে, যুক্তরাজ্যের হাউস অফ কমন্স বর্তমান সিস্টেমের প্রতিস্থাপনের পরিষেবা শুরু করার জন্য কোনও তারিখ নির্ধারণ না করেই {{Sclass|Dreadnought|submarine|1}} সাথে ব্রিটিশ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবস্থা পুনর্নবীকরণের পক্ষে ভোট দেয়।

=== ফ্রান্স ===
{{মূল নিবন্ধ|France and weapons of mass destruction|Force de dissuasion}}
ফ্রান্স 1960 সালে তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করেছিল (" Gerboise Bleue "), বেশিরভাগ নিজস্ব গবেষণার ভিত্তিতে। এটি সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার মিত্র, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য উভয়ের সাথে সম্পর্কের সুয়েজ সংকটের কূটনৈতিক উত্তেজনা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। এটি ঔপনিবেশিক পরবর্তী স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি মহান ক্ষমতার মর্যাদা ধরে রাখার জন্যও প্রাসঙ্গিক ছিল (দেখুন: Force de frappe )। ফ্রান্স 1968 সালে প্রথম হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষা করে (" অপারেশন ক্যানোপাস ")। স্নায়ুযুদ্ধের পরে, ফ্রান্স তার অস্ত্রাগারের হ্রাস এবং আধুনিকীকরণের মাধ্যমে 175টি ওয়ারহেডকে নিরস্ত্র করেছে যা এখন সাবমেরিন-লঞ্চড ব্যালিস্টিক মিসাইল (SLBMs) এবং মাঝারি-পাল্লার এয়ার-টু-সার্ফেস মিসাইল ( রাফালে ফাইটার-) এর উপর ভিত্তি করে একটি দ্বৈত সিস্টেমে বিকশিত হয়েছে। বোমারু বিমান)। যাইহোক, নতুন পারমাণবিক অস্ত্রের বিকাশ চলছে এবং আফগানিস্তানে স্থায়ী স্বাধীনতা অভিযানের সময় সংস্কার করা পারমাণবিক স্কোয়াড্রনদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল।<sup>&#x5B; ''উদ্ধৃতি প্রয়োজন'' &#x5D;</sup>

ফ্রান্স 1992 সালে পারমাণবিক অপ্রসারণ চুক্তিতে যোগদান করে <ref name="NPTsignatories">[http://disarmament.un.org/treaties/t/npt?OpenView Treaty on the Non-Proliferation of Nuclear Weapons] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20141217025852/http://disarmament.un.org/treaties/t/npt?OpenView|তারিখ=17 December 2014}}, United Nations Office for Disarmament Affairs.</ref> 2006 সালের জানুয়ারিতে, রাষ্ট্রপতি জ্যাক শিরাক বলেছিলেন যে একটি সন্ত্রাসী কাজ বা ফ্রান্সের বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্রের ব্যবহার একটি পারমাণবিক পাল্টা আক্রমণের পরিণতি হবে। <ref>[http://news.bbc.co.uk/2/hi/europe/4627862.stm France 'would use nuclear arms'] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20061219022622/http://news.bbc.co.uk/2/hi/europe/4627862.stm|তারিখ=19 December 2006}} (BBC, January 2006)</ref> 2015 সালের ফেব্রুয়ারিতে, প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ "একটি বিপজ্জনক বিশ্বে" পারমাণবিক প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি "300 এর কম" পারমাণবিক ওয়ারহেড, 16টি সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ করা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের তিনটি সেট এবং 54টি মাঝারি-পাল্লার এয়ার-টু-সার্ফেস ক্ষেপণাস্ত্র হিসাবে ফরাসি প্রতিরোধের বিশদ বিবরণ দিয়েছেন এবং অন্যান্য রাজ্যগুলিকে অনুরূপ স্বচ্ছতা দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Nuclear deterrent important in 'dangerous world', says Hollande|ইউআরএল=http://www.spacedaily.com/reports/Nuclear_deterrent_important_in_dangerous_world_says_Hollande_999.html|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304194041/http://www.spacedaily.com/reports/Nuclear_deterrent_important_in_dangerous_world_says_Hollande_999.html|আর্কাইভের-তারিখ=4 March 2016|সংগ্রহের-তারিখ=20 February 2016|ওয়েবসাইট=spacedaily.com}}</ref>

=== চীন ===
{{মূল নিবন্ধ|China and weapons of mass destruction|People's Liberation Army Rocket Force}}
চীন তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র ডিভাইস (" 596 ") 1964 সালে লোপ নুর পরীক্ষাস্থলে পরীক্ষা করেছিল। অস্ত্রটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন উভয়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল। দুই বছর পর, চীনের কাছে একটি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রে স্থাপন করতে সক্ষম একটি ফিশন বোমা ছিল। এটি 1967 সালে তার প্রথম হাইড্রোজেন বোমা (" পরীক্ষা নং 6 ") পরীক্ষা করে, তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার 32 মাস পর (ইতিহাসে পরিচিত সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ফিশন-টু-ফিউশন বিকাশ)। <ref>John Wilson Lewis and Xue Litai, ''China Builds the Bomb'' (Stanford, California: Stanford University Press, 1988). {{আইএসবিএন|0-8047-1452-5}}</ref> চীনই একমাত্র এনপিটি পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র যারা তার " প্রথম ব্যবহার না " নীতির সাথে একটি অযোগ্য নেতিবাচক নিরাপত্তা আশ্বাস দেয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=No-First-Use (NFU)|ইউআরএল=http://nuclearthreatinitiative.org/db/china/nfuorg.htm|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100125101108/http://nuclearthreatinitiative.org/db/china/nfuorg.htm|আর্কাইভের-তারিখ=25 January 2010|ওয়েবসাইট=Nuclear Threat Initiative}}</ref> <ref name="S/1995/265">{{প্রতিবেদন উদ্ধৃতি}}</ref> চীন 1992 সালে পারমাণবিক অপ্রসারণ চুক্তিতে যোগ দেয় <ref name="NPTsignatories" /> 2016 সালের হিসাবে, চীন তার JL-2 সাবমেরিনে SLBMs ফিল্ড করেছে। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Kristensen|প্রথমাংশ=Hans M.|শেষাংশ২=Korda|প্রথমাংশ২=Matt|তারিখ=4 July 2019|শিরোনাম=Chinese nuclear forces, 2019|পাতাসমূহ=171–178|ভাষা=en|doi=10.1080/00963402.2019.1628511|issn=0096-3402|doi-access=free}}</ref> 2021 সালের মে পর্যন্ত, চীনের আনুমানিক মোট 350টি ওয়ারহেড রয়েছে। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jpost.com/international/sipri-number-of-fatalities-caused-by-armed-conflict-falls-in-2020-670945/amp|শিরোনাম=SIPRI: Number of fatalities caused by armed conflict falls in 2020|সংগ্রহের-তারিখ=14 June 2021|প্রকাশক=The Jerusalem Post}}</ref>

2023 সালে স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (SIPRI) দ্বারা প্রকাশিত ইয়ারবুক প্রকাশ করেছে যে 2022 সালে চীনের পারমাণবিক ওয়ারহেডের মজুদ 17% বৃদ্ধি পেয়েছে, 410 ওয়ারহেডে পৌঁছেছে। <ref name=":22">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Chinese Nuclear Arsenal Grows by Seventeen Percent in 2022, SIPRI Reports|ইউআরএল=https://www.gcatglance.com/2023/06/chinese-nuclear-arsenal-grows-by-17-percent-in-2022.html|সংগ্রহের-তারিখ=2023-06-21}}</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৩:৪০, ২২ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিশ্বের পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্রসমূহের মানচিত্র।
  এনপিটি কর্তৃক নির্ধারিত পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া)
  অন্যান্য পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র (ভারত, উত্তর কোরিয়াপাকিস্তান)
  পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে বলে ধারণা করা হয় (ইসরায়েল)
  ন্যাটো সদস্য বা পারমাণবিক অস্ত্র ভাগাভাগি রাষ্ট্র (বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, তুরস্ক, বেলারুশ)
  সাবেক পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র (কাজাখস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইউক্রেনবেলারুশ

বিশ্বের মোট ৮টি সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রকাশ্যে পারমাণবিক অস্ত্রের সফল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। [১] পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ চুক্তির (এনপিটি) শর্ত অনুসারে মোট পাঁচটি রাষ্ট্র পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র (NWS) হিসাবে বিবেচিত হয়। সেগুলি হলো: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া (যা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের উত্তরসূরি), যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং চীন। এদের মধ্যে তিনটি ন্যাটো সদস্য: যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সকে কখনও কখনও P3 বলা হয়। [২]

পারমাণবিক অস্ত্রধারী অন্য রাষ্ট্র হল ভারত, পাকিস্তানউত্তর কোরিয়া। ১৯৭০ সালে পারমাণু অস্ত্র–বিস্তার নিয়ন্ত্রণ চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর থেকেই এই তিনটি রাষ্ট্র চুক্তির পক্ষ ছিল না এবং প্রকাশ্যেই পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে। উত্তর কোরিয়া উক্ত চুক্তির পক্ষে ছিল। কিন্তু ২০০৩ সালে দেশটি প্রত্যাহার করে নেয়।

ইসরায়েলের কাছেও পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।[৩] [৪] [৫] [৬] কিন্তু ইচ্ছাকৃত অস্পষ্টতার নীতি বজায় রেখে দেশটি তা স্বীকার করে না [৭] এবং ইসরায়েলের কাছে ৭৫ থেকে ৪০০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড আছে বলে অনুমান করা হয়। [৮] [৯] [১০] [১১]

সাবেক পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী রাষ্ট্র হল দক্ষিণ আফ্রিকা (এনটিপিতে যোগদানের আগে এর অস্ত্রাগার ধ্বংস করে) ও সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র বেলারুশ, কাজাখস্তানইউক্রেন, যাদের সকল অস্ত্র রাশিয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছিল।[১২]

স্টকহোম আন্তর্জাতিক শান্তিগবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্য মতে, ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক অস্ত্রের মোট সংখ্যা ছিল ১৩,০৮০ এবং এদের মধ্যে প্রায় ৩০% অপারেশনাল বাহিনীর সাথে মোতায়েন করা হয়েছে। [১৩] এসব অস্ত্রের ৯০% এরও বেশি রাশিয়া বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানাধীন। [১৪] [১৫]

সাম্প্রতিক গবেষণায়, প্রতিষ্ঠানটি অনুমান করেছে যে, পারমাণবিক রাষ্ট্রসমূহের পারমাণবিক ওয়ারহেডের সংখ্যা ২০২৩ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারী মাসে ১২,৫১২-এ পৌঁছেছে। [১৬]

পরিসংখ্যান

নিম্নে একটি তালিকা রয়েছে যারা পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকার স্বীকার করেছিল বা তারা অস্ত্রের অধিকারী বলে অনুমান করা হয়েছে, এমন রাষ্ট্রসমূহের নিয়ন্ত্রণে থাকা ওয়ারহেডের আনুমানিক সংখ্যা এবং যেই বছর তারা তাদের প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালায় তা বর্ণনা করা হয়েছে। তালিকাটি অনানুষ্ঠানিকভাবে বৈশ্বিক রাজনীতিতে "নিউক্লিয়ার ক্লাব" নামে পরিচিত। [১৭] [১৮] রাশিয়ামার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাদে ( যারা বিভিন্ন চুক্তির অধীনে তাদের পারমাণবিক শক্তিকে স্বাধীন যাচাইয়ের অধীন করেছে) এই পরিসংখ্যানগুলি আনুমানিক, কিছু ক্ষেত্রে বেশ অবিশ্বস্ত অনুমান। বিশেষ করে, কৌশলগত আক্রমণাত্মক হ্রাস চুক্তির অধীনে হাজার হাজার রাশিয়ান এবং মার্কিন পারমাণবিক ওয়ারহেড প্রক্রিয়াকরণের অপেক্ষায় মজুতগুলিতে নিষ্ক্রিয় রয়েছে। ওয়ারহেডগুলিতে থাকা ফিসাইল উপাদানগুলিকে পরমাণু চুল্লিতে ব্যবহারের জন্য পুনর্ব্যবহৃত করা যেতে পারে।

1986 সালে সর্বাধিক 70,300 সক্রিয় অস্ত্র থেকে, ২০১৯-এর হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে আনুমানিক 3,750টি সক্রিয় পারমাণবিক ওয়ারহেড এবং 13,890টি মোট পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে। [১৯] বাতিল করা অস্ত্রগুলির অনেকগুলি কেবল সংরক্ষণ করা হয়েছিল বা আংশিকভাবে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, ধ্বংস করা হয়নি। [২০]

এটাও লক্ষণীয় যে পারমাণবিক যুগের সূচনা থেকে, পারমাণবিক অস্ত্র সহ বেশিরভাগ রাজ্যের সরবরাহের পদ্ধতিগুলি বিকশিত হয়েছে - কিছু একটি পারমাণবিক ট্রায়াড অর্জনের সাথে, অন্যরা স্থল ও আকাশ প্রতিবন্ধক থেকে দূরে সাবমেরিন-ভিত্তিক বাহিনীতে একত্রিত হয়েছে।

পারমাণবিক রাষ্ট্র এবং তাদের ক্ষমতা ওভারভিউ
দেশ
Warheads[ক]
প্রথম টেস্ট
Delivery methods
মোট মোতায়েন তারিখ সাইট
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র [২৪] ৫,২৪৪ ১,৭৭০ 16 জুলাই 1945 ( ট্রিনিটি ) আলামোগোর্দো, নিউ মেক্সিকো পার্টি স্বাক্ষরকারী পারমাণবিক ত্রয়ী [২৫] 1,030
রাশিয়া [২৬] ৫,৮৮৯ 1,674 29 আগস্ট 1949 ( আরডিএস-1 ) সেমিপালাটিনস্ক, কাজাখ এসএসআর পার্টি রেটিফায়ার 715
United Kingdom[১৯][২৭][২৮] 225 120 3 অক্টোবর 1952 ( হারিকেন ) মন্টে বেলো দ্বীপপুঞ্জ, অস্ট্রেলিয়া পার্টি রেটিফায়ার Sea-based[২৯][খ] 45
France[১৯][২৭][৩০] 290 280 13 ফেব্রুয়ারি 1960 ( Gerboise Bleue ) রেগেন, ফরাসি আলজেরিয়া পার্টি রেটিফায়ার Sea- and air-based[৩১][গ] 210
China[১৯][২৭][২৮][৩২] 410 0 [২৭] 16 অক্টোবর 1964 ( 596 ) লোপ নুর, জিনজিয়াং পার্টি স্বাক্ষরকারী পারমাণবিক ত্রয়ী [৩৩] [৩৪] 45
India[১৯][২৭][২৮][৩৫] ১৬৪ [৩৬] [৩৭] 0 18 মে 1974 ( স্মাইলিং বুদ্ধ ) পোখরান, রাজস্থান নন-পার্টি অ-স্বাক্ষরকারী পারমাণবিক ত্রয়ী [৩৮] [৩৯] [৪০] [৪১] 3
Pakistan[১৯][২৮][৪২][৩৭] 170 0 28 মে 1998 ( চাগাই-1 ) রাস কোহ পাহাড়, বেলুচিস্তান নন-পার্টি অ-স্বাক্ষরকারী পারমাণবিক ত্রয়ী [৪৩] [৪৪] 2
North Korea[১৯][২৭][২৮][৪৫] 30 0 9 অক্টোবর 2006 [৪৬] কিলজু, উত্তর হামগিয়ং প্রত্যাহারের ঘোষণা [৪৭] অ-স্বাক্ষরকারী স্থল- এবং সমুদ্র ভিত্তিক [৪৮] 6
Israel[১৯][২৮][৪৯] 90 [১৯] [২৮] 0 1960–1979[৫০][ঘ] অজানা নন-পার্টি স্বাক্ষরকারী সন্দেহভাজন পারমাণবিক ত্রয়ী [৫২] [৫৩] অজানা

স্বীকৃত পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র

এই পাঁচটি রাজ্য 1 জানুয়ারী 1967 এর আগে একটি পারমাণবিক বিস্ফোরক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল বলে পরিচিত এবং এইভাবে পারমাণবিক অস্ত্রের অপ্রসারণ চুক্তির অধীনে পারমাণবিক অস্ত্র রাষ্ট্র। তারা ইউএন সিকিউরিটি কাউন্সিলের (UNSC) স্থায়ী সদস্য হিসেবেও UNSC রেজুলেশনের উপর ভেটো পাওয়ার অধিকারী ।

যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ম্যানহাটন প্রকল্পের অংশ হিসাবে যুক্তরাজ্য এবং কানাডার সহযোগিতায় প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করেছিল, এই ভয়ে যে নাৎসি জার্মানি প্রথমে সেগুলি তৈরি করবে। এটি 16 জুলাই 1945 (" ট্রিনিটি ") সকাল 5:30 টায় প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা করে এবং একমাত্র দেশ হিসেবে যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে, জাপানের শহর হিরোশিমা এবং নাগাসাকিকে ধ্বংস করেছে । 1 অক্টোবর 1945 পর্যন্ত প্রকল্পের ব্যয় ছিল $1.845–$2 বিলিয়ন, নামমাত্র পদে, [৫৪] [৫৫] 1945 সালে মার্কিন জিডিপির প্রায় 0.8 শতাংশ এবং 2020 অর্থে প্রায় 29 বিলিয়ন ডলারের সমতুল্য। [৫৬]

এটিই প্রথম জাতি যারা হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করে, 1952 সালে একটি পরীক্ষামূলক প্রোটোটাইপ পরীক্ষা করে (" আইভি মাইক ") এবং 1954 সালে একটি স্থাপনযোগ্য অস্ত্র (" ক্যাসল ব্রাভো ")। স্নায়ুযুদ্ধের সময়কালে এটি তার পারমাণবিক অস্ত্রাগারকে আধুনিকীকরণ এবং প্রসারিত করতে থাকে, কিন্তু 1992 সাল থেকে প্রাথমিকভাবে মজুতদারী কর্মসূচীর সাথে জড়িত ছিল। [৫৭] [৫৮] [৫৯] [৬০] মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্রাগারে 31,175টি ওয়ারহেড ছিল তার শীতল যুদ্ধের উচ্চতায় (1966 সালে)। [৬১] স্নায়ুযুদ্ধের সময়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আনুমানিক 70,000টি পারমাণবিক ওয়ারহেড তৈরি করেছিল, যা অন্যান্য সমস্ত পারমাণবিক অস্ত্র রাষ্ট্রের মিলিত তুলনায় বেশি। [৬২].[৬৩]

রাশিয়া (সোভিয়েত ইউনিয়নের উত্তরসূরি)

সোভিয়েত ইউনিয়ন 1949 সালে তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র (" RDS-1 ") পরীক্ষা করে। এই ক্র্যাশ প্রকল্পটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এবং পরে গুপ্তচরবৃত্তির মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের সাথে আংশিকভাবে তৈরি করা হয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল দ্বিতীয় দেশ যারা পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি ও পরীক্ষা করেছিল। সোভিয়েত অস্ত্র বিকাশের প্রত্যক্ষ প্রেরণা ছিল স্নায়ুযুদ্ধের সময় ক্ষমতার ভারসাম্য অর্জন করা। এটি 1955 সালে তার প্রথম মেগাটন-রেঞ্জ হাইড্রোজেন বোমা (" RDS-37 ") পরীক্ষা করে। সোভিয়েত ইউনিয়নও মানুষের দ্বারা বিস্ফোরিত সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরক পরীক্ষা করেছিল, (" জার বোম্বা "), যার তাত্ত্বিক ফলন ছিল 100 মেগাটন, ইচ্ছাকৃতভাবে বিস্ফোরিত হলে তা 50 এ কমে যায়। 1991 সালে এর বিলুপ্তির পরে, সোভিয়েত অস্ত্রগুলি আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ান ফেডারেশনের দখলে প্রবেশ করে। [৬৪] সোভিয়েত পারমাণবিক অস্ত্রাগারে প্রায় 45,000 ওয়ারহেড ছিল (1986 সালে); সোভিয়েত ইউনিয়ন 1949 সাল থেকে প্রায় 55,000 পারমাণবিক ওয়ারহেড তৈরি করেছে [৬৩]

যুক্তরাজ্য

যুক্তরাজ্য 1952 সালে তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র (" হারিকেন ") পরীক্ষা করে। যুক্তরাজ্য পারমাণবিক বোমার প্রাথমিক ধারণার জন্য যথেষ্ট প্রেরণা এবং প্রাথমিক গবেষণা প্রদান করেছিল, ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কর্মরত অস্ট্রিয়ান, জার্মান এবং পোলিশ পদার্থবিদদের সহায়তায় যারা হয় পালিয়ে গিয়েছিলেন বা নাৎসি জার্মানি বা নাৎসি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলিতে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ম্যানহাটন প্রকল্পের সময় যুক্তরাজ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিল, কিন্তু 1945 সালের পর মার্কিন গোপনীয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় বোমা তৈরি এবং বিস্ফোরণের জন্য তাদের নিজস্ব পদ্ধতি তৈরি করতে হয়েছিল। ইউনাইটেড কিংডম ছিল বিশ্বের তৃতীয় দেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পর, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি এবং পরীক্ষা করার জন্য। এর প্রোগ্রামটি সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে একটি স্বাধীন প্রতিরোধের জন্য অনুপ্রাণিত হয়েছিল, পাশাপাশি একটি মহান শক্তি হিসাবে তার মর্যাদা বজায় রাখে। এটি 1957 সালে তার প্রথম হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষা করে ( অপারেশন গ্র্যাপল ), এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পরে তৃতীয় দেশ হিসেবে এটি করেছে। [৬৫] [৬৬]

ব্রিটিশ সশস্ত্র বাহিনী স্নায়ুযুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত ভি বোমারু কৌশলগত বোমারু বিমান এবং ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (এসএসবিএন) এর একটি বহর বজায় রেখেছিল। রয়্যাল নেভি বর্তমানে ট্রাইডেন্ট II মিসাইল দিয়ে সজ্জিত চারটি Vanguard-শ্রেণির ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিনের একটি বহর বজায় রেখেছে। 2016 সালে, যুক্তরাজ্যের হাউস অফ কমন্স বর্তমান সিস্টেমের প্রতিস্থাপনের পরিষেবা শুরু করার জন্য কোনও তারিখ নির্ধারণ না করেই Dreadnought-শ্রেণির submarine সাথে ব্রিটিশ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবস্থা পুনর্নবীকরণের পক্ষে ভোট দেয়।

ফ্রান্স

ফ্রান্স 1960 সালে তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করেছিল (" Gerboise Bleue "), বেশিরভাগ নিজস্ব গবেষণার ভিত্তিতে। এটি সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার মিত্র, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য উভয়ের সাথে সম্পর্কের সুয়েজ সংকটের কূটনৈতিক উত্তেজনা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। এটি ঔপনিবেশিক পরবর্তী স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি মহান ক্ষমতার মর্যাদা ধরে রাখার জন্যও প্রাসঙ্গিক ছিল (দেখুন: Force de frappe )। ফ্রান্স 1968 সালে প্রথম হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষা করে (" অপারেশন ক্যানোপাস ")। স্নায়ুযুদ্ধের পরে, ফ্রান্স তার অস্ত্রাগারের হ্রাস এবং আধুনিকীকরণের মাধ্যমে 175টি ওয়ারহেডকে নিরস্ত্র করেছে যা এখন সাবমেরিন-লঞ্চড ব্যালিস্টিক মিসাইল (SLBMs) এবং মাঝারি-পাল্লার এয়ার-টু-সার্ফেস মিসাইল ( রাফালে ফাইটার-) এর উপর ভিত্তি করে একটি দ্বৈত সিস্টেমে বিকশিত হয়েছে। বোমারু বিমান)। যাইহোক, নতুন পারমাণবিক অস্ত্রের বিকাশ চলছে এবং আফগানিস্তানে স্থায়ী স্বাধীনতা অভিযানের সময় সংস্কার করা পারমাণবিক স্কোয়াড্রনদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল।[ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]

ফ্রান্স 1992 সালে পারমাণবিক অপ্রসারণ চুক্তিতে যোগদান করে [৬৭] 2006 সালের জানুয়ারিতে, রাষ্ট্রপতি জ্যাক শিরাক বলেছিলেন যে একটি সন্ত্রাসী কাজ বা ফ্রান্সের বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্রের ব্যবহার একটি পারমাণবিক পাল্টা আক্রমণের পরিণতি হবে। [৬৮] 2015 সালের ফেব্রুয়ারিতে, প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ "একটি বিপজ্জনক বিশ্বে" পারমাণবিক প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি "300 এর কম" পারমাণবিক ওয়ারহেড, 16টি সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ করা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের তিনটি সেট এবং 54টি মাঝারি-পাল্লার এয়ার-টু-সার্ফেস ক্ষেপণাস্ত্র হিসাবে ফরাসি প্রতিরোধের বিশদ বিবরণ দিয়েছেন এবং অন্যান্য রাজ্যগুলিকে অনুরূপ স্বচ্ছতা দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন। [৬৯]

চীন

চীন তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র ডিভাইস (" 596 ") 1964 সালে লোপ নুর পরীক্ষাস্থলে পরীক্ষা করেছিল। অস্ত্রটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন উভয়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল। দুই বছর পর, চীনের কাছে একটি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রে স্থাপন করতে সক্ষম একটি ফিশন বোমা ছিল। এটি 1967 সালে তার প্রথম হাইড্রোজেন বোমা (" পরীক্ষা নং 6 ") পরীক্ষা করে, তার প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার 32 মাস পর (ইতিহাসে পরিচিত সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ফিশন-টু-ফিউশন বিকাশ)। [৭০] চীনই একমাত্র এনপিটি পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র যারা তার " প্রথম ব্যবহার না " নীতির সাথে একটি অযোগ্য নেতিবাচক নিরাপত্তা আশ্বাস দেয়। [৭১] [৭২] চীন 1992 সালে পারমাণবিক অপ্রসারণ চুক্তিতে যোগ দেয় [৬৭] 2016 সালের হিসাবে, চীন তার JL-2 সাবমেরিনে SLBMs ফিল্ড করেছে। [৭৩] 2021 সালের মে পর্যন্ত, চীনের আনুমানিক মোট 350টি ওয়ারহেড রয়েছে। [৭৪]

2023 সালে স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (SIPRI) দ্বারা প্রকাশিত ইয়ারবুক প্রকাশ করেছে যে 2022 সালে চীনের পারমাণবিক ওয়ারহেডের মজুদ 17% বৃদ্ধি পেয়েছে, 410 ওয়ারহেডে পৌঁছেছে। [৭৫]

তথ্যসূত্র

  1. "World Nuclear Forces, SIPRI yearbook 2020"Stockholm International Peace Research Institute। জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  2. Murdock, Clark A.; Miller, Franklin (১৩ মে ২০১০)। "Trilateral Nuclear Dialogues Role of P3 Nuclear Weapons Consensus Statement"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১০ 
  3. "Nuclear Weapons: Who Has What at a Glance"। Arms Control Association। জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০২০India, Israel, and Pakistan never signed the NPT and possess nuclear arsenals. 
  4. Rosen, Armin (১০ নভেম্বর ২০১৪)। "Israel's Nuclear Arsenal Might Be Smaller And More Strategic Than Everyone Thinks"Business Insider। ৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৭The country possesses some of the most powerful weaponry on earth, along with delivery systems that give it the ability to strike far beyond its borders. 
  5. "Israel"। Nuclear Threat Initiative। মে ২০১৫। ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৭While experts generally agree that Israel possesses nuclear weapons, no such current open source consensus exists on the status of Israel's offensive chemical or biological weapons programs. 
  6. Stover, Dawn (১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Does Israel really have 200 nuclear weapons, or was Colin Powell exaggerating?"। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৭  citing primary source private email from Colin Powell to Jeffrey Leeds ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে
  7. Harding, Luke (১২ ডিসেম্বর ২০০৬)। "Calls for Olmert to resign after nuclear gaffe Israel and the Middle East"The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০০৯ 
  8. Nuclear Forces ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে, Stockholm International Peace Research Institute, sipri.org
  9. There are a wide range of estimates as to the size of the Israeli nuclear arsenal. For a compiled list of estimates, see Avner Cohen, The Worst-Kept Secret: Israel's bargain with the Bomb (Columbia University Press, 2010), Table 1, page xxvii and page 82.
  10. NTI Israel Profile ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ জুলাই ২০১১ তারিখে Retrieved 12 July 2007.
  11. Avner Cohen (২০১০)। The Worst-Kept Secret: Israel's bargain with the Bomb। Columbia University Press। 
  12. Arms Control and Global Security, Paul R. Viotti – 2010, p 312
  13. Ahronheim, Anna (১৪ জুন ২০২১)। "SIPRI: Number of fatalities caused by armed conflict falls in 2020"The Jerusalem Post। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২১ 
  14. Reichmann, Kelsey (১৬ জুন ২০১৯)। "Here's how many nuclear warheads exist, and which countries own them"Defense News 
  15. "Global Nuclear Arsenal Declines, But Future Cuts Uncertain Amid U.S.-Russia Tensions"Radio Free Europe/Radio Liberty (RFE/RL)। ১৭ জুন ২০১৯। ২ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৯ 
  16. "Chinese Nuclear Arsenal Grows by Seventeen Percent in 2022, SIPRI Reports"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২১ 
  17. "Nuclear club", Oxford English Dictionary: "nuclear club n. the nations that possess nuclear weapons." The term's first cited usage is from 1957.
  18. Jane Onyanga-Omara, "The Nuclear Club: Who are the 9 members?" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে, USA TODAY, 6 January 2016
  19. "World Nuclear Forces, SIPRI yearbook 2020"Stockholm International Peace Research Institute। জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  20. Webster, Paul (July/August 2003). "Nuclear weapons: how many are there in 2009 and who has them? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০১-০৮ তারিখে" The Guardian, 6 September 2009.
  21. "Treaty on the Non-Proliferation of Nuclear Weapons"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০২৩ 
  22. "Status of Signature and Ratification of the Comprehensive Test Ban Treaty"। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১২ 
  23. "The Nuclear Testing Tally"www.armscontrol.orgArms Control Association। আগস্ট ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৩ 
  24. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt (২০২৩-০১-০২)। "United States nuclear weapons, 2023"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 79 (1): 28–52। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 255826288 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2022.2156686বিবকোড:2023BuAtS..79a..28K 
  25. IISS 2012, pp. 54–55
  26. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt; Reynolds, Eliana (২০২৩-০৫-০৪)। "Russian nuclear weapons, 2023"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 79 (3): 174–199। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 258559002 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2023.2202542বিবকোড:2023BuAtS..79c.174K 
  27. "FAS World Nuclear Forces"Federation of American Scientists। এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২০ 
  28. "Nuclear Weapons: Who Has What at a Glance"। Arms Control Association। জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০২০India, Israel, and Pakistan never signed the NPT and possess nuclear arsenals. 
  29. IISS 2012, p. 169
  30. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt; Johns, Eliana (২০২৩-০৭-০৪)। "French nuclear weapons, 2023"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 79 (4): 272–281। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 259938405 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2023.2223088বিবকোড:2023BuAtS..79d.272K 
  31. IISS 2012, p. 111
  32. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt; Reynolds, Eliana (২০২৩-০৩-০৪)। "Chinese nuclear weapons, 2023"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 79 (2): 108–133। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 257498038 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2023.2178713বিবকোড:2023BuAtS..79b.108K 
  33. The Long Shadow: Nuclear Weapons and Security in 21st Century Asia by Muthiah Alagappa (NUS Press, 2009), page 169: "China has developed strategic nuclear forces made up of land-based missiles, submarine-launched missiles, and bombers. Within this triad, China has also developed weapons of different ranges, capabilities, and survivability."
  34. IISS 2012, pp. 223–224
  35. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt (২০২২-০৭-০৪)। "Indian nuclear weapons, 2022"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 78 (4): 224–236। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 250475371 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2022.2087385বিবকোড:2022BuAtS..78d.224K 
  36. "India and Pakistan"Center for Arms Control and Non-Proliferation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-১৬ 
  37. "Status of World Nuclear Forces"Federation of American Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-১৬ 
  38. IISS 2012, p. 243
  39. "Now, India has a nuclear triad"The Hindu। ১৮ অক্টোবর ২০১৬। ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  40. Peri, Dinakar (১২ জুন ২০১৪)। "India's Nuclear Triad Finally Coming of Age"। The Diplomat। ৯ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৫ 
  41. "Nuclear triad weapons ready for deployment: DRDO"। ৭ জুলাই ২০১৪। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৫ 
  42. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt (২০২১-০৯-০৩)। "Pakistani nuclear weapons, 2021"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 77 (5): 265–278। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 237434295 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2021.1964258বিবকোড:2021BuAtS..77e.265K 
  43. Mizokami, Kyle (২০২১-১১-২৬)। "How Pakistan Developed Its Own Nuclear Triad"The National Interest (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৮ 
  44. "Babur (Hatf 7)"Missile Threat (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৮ 
  45. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt (২০২২-০৯-০৩)। "North Korean nuclear weapons, 2022"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 78 (5): 273–294। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 252132124 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2022.2109341বিবকোড:2022BuAtS..78e.273K 
  46. "U.S.: Test Points to N. Korea Nuke Blast"The Washington Post। ১৩ অক্টোবর ২০০৬। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  47. Treaty on the Non-Proliferation of Nuclear Weapons: Declarations, statements, reservations and notes 
  48. CSIS 2022
  49. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt (২০২২-০১-০২)। "Israeli nuclear weapons, 2021"Bulletin of the Atomic Scientists (ইংরেজি ভাষায়)। 78 (1): 38–50। আইএসএসএন 0096-3402এসটুসিআইডি 246010705 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1080/00963402.2021.2014239বিবকোড:2022BuAtS..78a..38K 
  50. Farr, Warner D (September 1999), The Third Temple's holy of holies: Israel's nuclear weapons, The Counterproliferation Papers, Future Warfare Series 2, USAF Counterproliferation Center, Air War College, Air University, Maxwell Air Force Base, retrieved 2 July 2006.
  51. *Hersh, Seymour (১৯৯১)। The Samson option: Israel's Nuclear Arsenal and American Foreign Policy। Random House। আইএসবিএন 978-0-394-57006-8 , page 271
  52. An Atlas of Middle Eastern Affairs By Ewan W. Anderson, Liam D. Anderson, (Routledge 2013), page 233: "In terms of delivery systems, there is strong evidence that Israel now possesses all three elements of the nuclear triad."
  53. IISS 2012, p. 328
  54. Nichols, Kenneth D. (১৯৮৭)। The Road to Trinity। William Morrow and Company। পৃষ্ঠা 34–35। আইএসবিএন 0-688-06910-Xওসিএলসি 15223648 
  55. "Atomic Bomb Seen as Cheap at Price"Edmonton Journal। ৭ আগস্ট ১৯৪৫। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১২ 
  56. "The Inflation Calculator"westegg.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২১ 
  57. Hansen, Chuck (১৯৮৮)। U.S. nuclear weapons: The secret history। Aerofax। আইএসবিএন 978-0-517-56740-1 
  58. Hansen, Chuck (১৯৯৫)। The Swords of Armageddon: U.S. nuclear weapons development since 1945। Chukelea Publications। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  59. Stephen I. Schwartz, ed., Atomic Audit: The Costs and Consequences of U.S. Nuclear Weapons Since 1940 (Washington, D.C.: Brookings Institution Press, 1998).
  60. Gross, Daniel A. (২০১৬)। Distillations https://web.archive.org/web/20180320230842/https://www.sciencehistory.org/distillations/magazine/an-aging-army। ২০ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৮  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  61. "Fact Sheet: Increasing Transparency in the U.S. Nuclear Weapons Stockpile" (পিডিএফ)। U.S. Department of Defense। ৩ মে ২০১০। ১১ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩ 
  62. "Policy Library"। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৬ 
  63. Robert S. Norris and Hans M. Kristensen, "Global nuclear stockpiles, 1945–2006," Bulletin of the Atomic Scientists 62, no. 4 (July/August 2006), 64–66...
  64. Holloway, David (১৯৯৪)। Stalin and the bomb: The Soviet Union and atomic energy, 1939–1956। Yale University Press। আইএসবিএন 978-0-300-06056-0 
  65. Gowing, Margaret (১৯৭৪)। Independence and deterrence: Britain and atomic energy, 1945–1952। Macmillan। আইএসবিএন 978-0-333-15781-7 
  66. Arnold, Lorna (২০০১)। Britain and the H-bomb। Palgrave। আইএসবিএন 978-0-312-23518-5 
  67. Treaty on the Non-Proliferation of Nuclear Weapons ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে, United Nations Office for Disarmament Affairs.
  68. France 'would use nuclear arms' ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ডিসেম্বর ২০০৬ তারিখে (BBC, January 2006)
  69. "Nuclear deterrent important in 'dangerous world', says Hollande"spacedaily.com। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  70. John Wilson Lewis and Xue Litai, China Builds the Bomb (Stanford, California: Stanford University Press, 1988). আইএসবিএন ০-৮০৪৭-১৪৫২-৫
  71. "No-First-Use (NFU)"Nuclear Threat Initiative। ২৫ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  72. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  73. Kristensen, Hans M.; Korda, Matt (৪ জুলাই ২০১৯)। "Chinese nuclear forces, 2019" (ইংরেজি ভাষায়): 171–178। আইএসএসএন 0096-3402ডিওআই:10.1080/00963402.2019.1628511অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  74. "SIPRI: Number of fatalities caused by armed conflict falls in 2020"। The Jerusalem Post। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২১ 
  75. "Chinese Nuclear Arsenal Grows by Seventeen Percent in 2022, SIPRI Reports"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২১ 


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি